ডায়রিয়া হলে কি কি পরীক্ষা করতে হয়?

Canva

ডায়রিয়া হলে আপনার শরীর থেকে অনেক পানি ও পুস হারিয়ে যায়। তাই ডায়রিয়া আক্রান্ত হলে আপনার শরীরের পানি ও পুস লাগাতার পূরণ করতে হবে। যদি আপনি একটি ডায়রিয়া প্রতিষেধক খাবার প্রোটোকল অনুসরণ করতে চান, তাহলে নিম্নলিখিত সামগ্রীগুলি ভালভাবে খেতে পারেন:

source

• পানি: ডায়রিয়া হলে আপনার শরীর থেকে পানি হারিয়ে যায়, তাই পানি খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন অত্যন্ত পরিষ্কার পানি পান করুন। শুধুমাত্র পানি খেয়েই যদি আপনার মনে হয় যে পানি পুরুষ্কৃত হলে তবে আপনি অটপ্রতিষ্ঠানিত পানিতে স্টেরিলাইজেশন ট্যাবলেট বা ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন।

• অর্থপ্রদ পানি: ডায়রিয়া হলে শরীরে পানি, পুস ও পুষ্টি অবহেলা হয়ে যায়। তাই ডায়রিয়া হলে আপনার শরীরে অর্থপ্রদ পানি পূরণ করা প্রয়োজন। এটা করার জন্য আপনি যেকোনো পানির সাথে রান্নার মিল বা রিহাইড্রেশন সলিউশন মিশিয়ে খেতে পারেন। রিহাইড্রেশন সলিউশন ব্যবহার করলে আপনার শরীর পর্যাপ্ত পুষ্টি পাবে এবং শক্তি ফিরে আসবে।

• শাক-সবজি: ডায়রিয়া হলে শরীরের পুষ্টি অবহেডায়রিয়া হলে আপনাকে খাবার এবং পানি সঠিকভাবে নিতে হবে। নিম্নলিখিত কিছু খাবার পদার্থ আপনি খেতে পারেন ডায়রিয়া হলে:

• আইসক্রিম: আইসক্রিমের মাধ্যমে প্রচুর পানি ও ক্যালরি পূর্ণ পুষ্টি পাওয়া যায়। সাধারণত ডায়রিয়া হলে মনে হয় যে আপনি ঠান্ডা খাবার পদার্থ ভুলে গেছেন, তাই আইসক্রিম একটা ভাল পদার্থ। তবে মনে রাখবেন, আপনার শরীরে পানি বারবার হারিয়ে যাচ্ছে, তাই মাত্রাতিরিকে আইসক্রিম খাবেন না।

• খিচুড়ি: খিচুড়ি ডায়রিয়া হলে খাবার পদার্থ হিসেবে ভাল কাজ করে। খিচুড়ি ভাল পদার্থ, যা আপনাকে পানি এবং পুষ্টি পূরণ করবে। তাছাড়া, খিচুড়ি সহজেই পাচ্য এবং পরিবেশমুখী খাবার পদার্থ, যা ডায়রিয়া হলে সাধারণত পরামর্শ করা হয়।

• সাদা চাল: সাদা চাল হালকা এবং সহজে পাচ্য খাবার পদার্থ। ডায়রিয়া হলে সাদা চাল খেলে আপনার পাচনশক্তি বাড়বে এবং পানি সঠিকভাবে পূরণ হবে। তবে সাদা চাল খেতে আগে একটু কৃষ্ণচুলা করে নিতে পারেন যাতে আপনার ডায়রিয়া হলে আগ্রহী পাথর সহনশীলতা থাকে।

ডায়রিয়া একটি সাধারণ পরিদর্শনের মাধ্যমে চিকিৎসা করা যেতে পারে, তবে কিছু পরীক্ষা বা পরীক্ষামূলক পরিক্ষা করা দরকার হতে পারে ডায়রিয়া রোগের নির্ধারণ এবং উপযুক্ত চিকিৎসা প্রদানের জন্য। কিছু প্রমুখ পরীক্ষা ও পরীক্ষামূলক পরিক্ষা নিম্নরূপে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে:

source

• মল পরীক্ষা: মল নমুনা নিতে হতে পারে যাতে ভেজাল পরীক্ষা করা যায় এবং জানা যায় কি ধরনের জীবাণু বা অন্যান্য পাথোজেন রোগজীবাণু ডায়রিয়া উপাদান সম্প্রসারিত হয়েছে।

• স্টুল স্মিয়ার: স্টুল স্মিয়ার অন্যথায় স্টুল পরীক্ষা হলে মলের নমুনা জাতীয় ও পাথোজেন বিশ্লেষণের জন্য ল্যাবে পাঠানো হয়। এই পরীক্ষা ডায়রিয়া উপাদান ও রোগজীবাণু সনাক্ত করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

• স্টুল কালারেক্টাল জীবাণু পরীক্ষা (সিএটি): এই পরীক্ষা দ্বারা স্টুলে কালারেক্টাল জীবাণু সনাক্ত করা হয় যা ডায়রিয়া এবং অন্যান্য পাথোজেন সম্প্রসারিত করতে পারে।

• শরীরের ইলেক্ট্রোলাইট পরীক্ষা: ডায়রিয়া হলে শরীরের ইলেক্ট্রোলাইট স্তর বিনায়কতা হয়ে যায়। এই পরীডায়রিয়া হলে কিছু পরীক্ষা করা হতে পারে যা ডায়রিয়া উপাদান সনাক্ত করতে সাহায্য করে এবং চিকিৎসা পরিক্ষার জন্য পর্যাপ্ত তথ্য প্রদান করে। কিছু প্রমুখ পরীক্ষামূলক পরীক্ষা নিম্নরূপে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে:

• মল পরীক্ষা: মলের নমুনা নিয়ে ভেজাল পরীক্ষা করা হয় যাতে মলের উপস্থিত জীবাণু সনাক্ত করা যায়।

• স্টুল স্মিয়ার: স্টুল নমুনা দিয়ে ল্যাবে পাঠানো হয় যাতে মলে উপস্থিত জীবাণু এবং অন্যান্য পাথোজেন সনাক্ত করা যায়।

• স্টুল কালারেক্টাল জীবাণু পরীক্ষা (সিএটি): এই পরীক্ষা দ্বারা স্টুলে কালারেক্টাল জীবাণু সনাক্ত করা হয় যা ডায়রিয়া এবং অন্যান্য পাথোজেন সম্প্রসারিত করতে পারে।

• শরীরের ইলেক্ট্রোলাইট পরীক্ষা: ডায়রিয়া হলে শরীরের ইলেক্ট্রোলাইট স্তর পরীক্ষা করা হয় যেন শরীরের ইলেক্ট্রোলাইট স্তর নিয়ন্ত্রণে থাকে।

মনে রাখবেন, ডায়রিয়া একটি জরুরী স্বাস্থ্যসম্পর্কিত সমস্যা হতে পারে এবং প্রতিটি ব্যক্তির জন্য চিকিৎসা প্রদানের প্রয়োজন হতে পারে। তাই আপনার স্থিতিটি সম্পূর্ণরূপে মূল্যায়ন করতে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।