Steem engagement challenge-S12/W6|"The grand festival in my country."

in hive-120823 •  last year  (edited)

Happy Durga Puja!.png
Made by Canva

হ্যালো স্টিমিট বন্ধুগন
আশা করি, সৃষ্টিকর্তার সকলেই ভালো আছেন ।আমিও ভাল আছি ।Incredible India কমেউনিটি ও @sduttaskitchen এডমিন ম্যাম এর আয়োজিত এনগেজমেন্ট চ্যালেঞ্জ সিজন ১২ এর ষষ্ঠ সপ্তাহের কণ্টেস্ট ,যার বিষয় “আমার দেশে মহা উৎসব”। এই সময়োপযোগী প্রতিযোগিতায় আমি অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছি ।

আমি অংশগ্রহণ করার পূর্বে নিয়ম অনুসারে আমার স্টিমিট বন্ধুদের @alessgsl,@ cruzamilcar63,@ edgargonzalezকে এই সময়োপযোগী প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি ।আশা করছি তাদের মতামত আমাদের সাথে শেয়ার করবেন ।

✅ আপনার দেশে জমকালো উত্সব কী এবং আপনি কীভাবে সেই উত্সবটি উদযাপন করেন? (আপনি যদি অনুসরণ করেন তবে কিছু আচার উল্লেখ করুন)।

Untitled design(5).png
Made by Canva & pexels ,Pexels,Pexels

আমার দেশ বাংলাদেশ । আমার দেশটা ছোট হলেও এখানে বিভিন্ন ধর্মের লোকজন বসবাস করছেন । এখানে সকল ধর্মের মানুষ তাদের ধর্ম স্বাধীনভাবে পালন করতে পারছেন । সকল ধর্মের উৎসব গুলো খুবই জমকালো হয় । তাই আমাদের দেশকে বলা হয়, বারো মাসে ১৩ পার্বণের দেশ ।

যার যার ধর্মীয় উৎসব সে সে পালন করলেও কিছু কিছু উৎসব আছে যেখানে সকল ধর্মের লোক অংশগ্রহণ করে থাকেন। যেমনঃ পহেলা বৈশাখ ,নবান্ন উৎসব, রাষ্ট্রীয় উৎসব ইত্যাদি। এই উৎসবের বিস্তারিত বলতে গেলে পোস্টটি অনেক দীর্ঘ হয়ে যাবে ।তাই কিছু কিছু উৎসব সম্বন্ধে আমি কিছু কথা লিখছি ।

পহেলা বৈশাখঃ

আমাদের দেশে পহেলা বৈশাখ পালন করে আসছে সেই দেশ ভাগের পূর্ব থেকেই ।মুঘল সম্রাট আকবর তার প্রজাদের সুবিধার কথা চিন্তা করে বাংলার সনের প্রবর্তন করেন ।সেই থেকে পালিত হয়ে আসছে ।যা বাংলা বছরের প্রথম দিনে পালন করে বিধায় এই উৎসবকে শুভ নববর্ষ বলা হয়।

প্রতি বৎসর বৈশাখ মাসের প্রথম দিন খুব জমকালো ভাবে পালন করা হয়। এই উৎসবের মূল আকর্ষণ থাকে “ মঙ্গল শোভাযাত্রা ” ।সকালে পান্তা ইলিশ খাওয়া। শহরে ও গ্রামে বিভিন্ন মেলা বসে, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে হয় এবং আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কিছু রীতিনীতি পালন করতে হয় ।

pexels-mohammad-ramezani-16135714.jpg
Source

ঈদুল ফিতরঃ

মুসলমান ধর্মের প্রধান উৎসব হল ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা ।একমাস সিয়াম সাধনার পরে পালিত হয় এই আনন্দ উৎসব ’ ঈদুল ফিতর ‘। এই দিনে সরকারি ছুটি থাকে এবং শহর ও গ্রাম সেজে ওঠে নতুন সাজে ।নতুন পোশাক পরে মসজিদে যাওয়া এবং নামাজ আদায় করা, সেমাই ,ফিন্নি ,পিঠা আরো অনেক খাবারের আয়োজন থাকে। অনেক পরিবার এই শুভদিনে তাদের ছেলে ও মেয়েদেরকে বিয়ে দিয়ে থাকেন ।মুসলিম ধর্মে এটি একটি পবিত্র ও জমকালো উৎসবমুখর দিন।

pexels-souvik-laha-10852594.jpg
Source

শারদীয় দূর্গা পূজাঃ

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবথেকে বড় পুজা ’শারদীয় দূর্গা পূজা’। বাংলাদেশ ও ভারতে শারদীয় দূর্গা পূজা খুব বড় করে পালন করা হয় । বাংলাদেশে কবে থেকে দুর্গাপূজা পালিত হচ্ছে তা আমার সঠিক ধারণা নেই । তবে যতটা বই পড়ে জেনেছি মুঘল আমল থেকেই দূর্গা পুজা পালন করে আসছে ।

নারীশক্তি যেমন পৃথিবীকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য দশভূজা রূপ ধারণ করতে পারে তেমনি মমতাময়ী মা রূপে সন্তানকে কাছে টেনেও নিতে পারে ।মহালয়ার শুভ দিন থেকেই দেবী দুর্গার আগমনী ধ্বনি বেজে ওঠে। মা তার সন্তানদেরকে নিয়ে তার শ্বশুরাল কৈলাস থেকে বাবার বাড়ি পৃথিবীতে আগমন করেন ।
এই দুর্গাপূজার আয়োজন চলে প্রায় চার পাঁচ মাস পূর্ব থেকেই । আয়োজনে ব্যস্ত থাকে মন্দির পাড়া ।মায়ের জন্য মণ্ডপ সাজানো , প্রতিমা গড়া ,প্যান্ডেল ,লাইটিং সব নিয়ে জমকালো আয়োজনে ব্যস্ত থাকে মন্দির কর্তৃপক্ষ ।

বাংলাদেশের গ্রাম ও শহরে আনন্দ উৎসবে সেজে ওঠে ।ষষ্ঠী পূজা থেকে দেবী দুর্গা পূজা শুরু হয় , সপ্তমী পূজায় ,অষ্টমী পূজা ,নবমী পূজা এবং দশমী পূজার পরে বিসর্জনের মধ্যে দেবী দুর্গাপূজা সমাপনী ঘটে। দশমী পূজার পরে মা তার সন্তানদের নিয়ে আবার কৈলাসে ফিরে যান ।

✅ আপনি কি এই উত্সবকালীন সময়ে ছুটিতে যেতে পছন্দ করবেন, নাকি আপনি আপনার দেশে থাকতে এবং আপনার পরিবারের সাথে উত্সব উদযাপন করতে পছন্দ করবেন? আপনার পছন্দের পিছনে কারণ দিন।
IMG_20190418_214815.jpgIMG_20191206_221252.jpg

বছরের এই বিশেষ দিনটিতে আমার পরিবারের সাথে থাকতে বেশি ভালোবাসি। কর্মসূত্রে বিভিন্ন জেলাতে থাকার কারণে সাধারণত আমাদের পরিবারের সকলের সাথে একত্র হওয়ার সুযোগ হয় না। কিন্তু দুর্গাপূজার এই সময়টুকু আমরা বাচ্চাদের স্কুল ছুটি থাকে তাই আমিও চাই আমার পরিবারের সাথে থাকতে। এই দিনগুলো আমাদের সারা বছরের মানসিক শক্তি যোগায় ।

মায়ের হাতে নাড়ু ও বিভিন্ন ধরনের মোয়া কোন তুলনা হয় না ।আমি যত সম্ভব চেষ্টা করি এই বিশেষ দিনগুলোতে আমার ভাই-বোনদের এবং আত্মীয়-স্বজনদের আমার সাধ্যমত কিছু উপহার দেওয়ার এবং সকলের সাথে আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়ার।

✅ উৎসবের সাথে সম্পর্কিত কোনো স্মরণীয় মুহূর্ত থাকলে আমাদের সাথে শেয়ার করুন।
IMG_20191015_144222.jpgIMG_20211016_153052.jpg
IMG20181019193630.jpgreceived_494924432289673.jpeg

আমার স্বামীর সরকারি চাকরির সূত্রে আমাদের বিভিন্ন জেলায় ঘোরার সুযোগ হয়েছে ।তাই বিভিন্ন জেলার মানুষগুলোর সাথে দুর্গাপূজার আনন্দ উপভোগ করার সুযোগও হয়েছে। সেই স্মৃতিগুলো আমার সারা জীবনে স্মরণীয় হয়ে থাকবে । আর কিছুদিন পরে ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে ’শারদীয় দুর্গা’ পূজা শুরু হবে ।

আমার এই বিশেষ দিনে কাটানো কিছু স্মৃতি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। যেগুলো আমার ফেসবুক থেকে সংগ্রহ করেছি ।

আশা করছি আমি সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পেরেছি ।আমার এই ছোট্ট অভিজ্ঞতা গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করে খুবই ভালো লেগেছে। আপনাদের কেমন লেগেছে তা মতামত করে জানাবেন ।

আর কিছুদিন পরেই ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে শারদীয় দুর্গাপূজা শুরু হতে যাচ্ছে ।তাই সকলকে অগ্রিম শারদীয় দুর্গা পূজার শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের মত এখানেই শেষ করছি । শুভরাত্রি।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

You've got a free upvote from witness fuli.
Peace & Love!

Thank you

नमस्कार सहकर्मी, इस नवीनतम चुनौती में भाग लेने के लिए धन्यवाद, जिसे समुदाय हमारे देशों के उत्सवों को साझा करने के लिए हमें समर्पित करता है।

आपके देश के बारे में जो कुछ भी मैंने जाना है, उससे मुझे एहसास हुआ है कि कितनी विविध संस्कृतियाँ एक साथ मिलती हैं, और मुझे यह जानकर खुशी हुई है कि प्रत्येक संस्कृति स्वतंत्र रूप से अपने उत्सवों को व्यक्त करती है।

आपकी संस्कृति असाधारण है और मैं प्रत्येक खेल के साथ इसके सबसे महत्वपूर्ण स्मारक दिनों में वेशभूषा, संगठन और गंभीरता की सराहना कर सकता हूं।

आपकी प्राचीन संस्कृति के बारे में थोड़ा और जानना मेरे लिए खुशी की बात है।

আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমার পোস্টটি পড়ে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।

आपका स्वागत है दोस्त, आपकी भागीदारी सफल।.

ধর্মীয় এবং ঐতিহ্যবাহী দিনগুলোর সাথে কাটানো তোমার স্মৃতিময় দিনগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য তোমাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।তোমার কনটেন্টা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। তুমি ঠিকই বলেছ আমাদের দেশের প্রত্যেক ধর্মের লোকেরাই তারা তাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান স্বাধীনভাবে পালন করতে পারে। পহেলা বৈশাখ আমাদের দেশের ঐতিহ্যবাহী একটি দিন। এই দিনে ঢাকা রমনা পার্কে এক বিশাল অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। দুর্গাপূজা হচ্ছে আমাদের ধর্মের বড় অনুষ্ঠান। দশমী পূজার স্মৃতিময় কিছু মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করেছ। সত্যিই তোমার পোস্টটি খুব ভালো হয়েছে। তোমাকে জানাই শারদীয় পূজোর আগাম শারদীয় শুভেচ্ছা। তোমার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। ভালো থেকো

  ·  last year (edited)

আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমার পোস্টটি পড়ে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।
আপানার জন্য শুভ কামনা রইল ।
আগাম শারদীয় শুভেচ্ছা দিদি ।

Same to you.

Loading...

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এই প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণ করার জন্য ৷ আপনি বেশ কয়েকটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান এখানে উল্লেখ করেছেন ৷ তার মধ্যে পহলে বৈশাখ , ঈদ এবং দূর্গাপূজা আসলেই ধর্ম যার যার কিন্তু উৎসব সবার ৷ তারপর দেখলাম তিনটি প্রশ্নের উত্তর বেশ সুন্দর ভাবে উপাস্থাপনা করেছেন ৷

যাই হোক আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ৷ ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ৷ আপনাকেও জানাই দুর্গাপূজার অগ্রীম শুভেচ্ছা ৷

আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমার পোস্টটি সম্পন্ন পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ এবং একটি সুন্দর মন্তব্য দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।আশা করি আমরা সবাই সবার ধর্মকে সম্মান দিয়ে আমাদের আনন্দগুলো উদযাপন করব ।
আমরা আমাদের ধর্ম পালন করব এবং অন্যকে তাদের ধর্ম পালন করতে সহায়তা করব তবেই আমরা একটি সুন্দর দেশ এবং সুন্দর জাতি গঠন করতে পারবো ।
আপনার জন্য রইল শুভকামনা । আগাম শারদীয় দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা রইল।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ খুব সুন্দর একটি পোষ্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার পোস্টটা সম্পূর্ণ পড়ে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে এবং আপনার মেয়েকে দেখতে বেশ ভালো লাগছে, আপনার প্রতিযোগিতার জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা

আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমার পোস্টটি সম্পন্ন পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ এবং একটি সুন্দর মন্তব্য দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

Welcome 😊

দূর্গা,পূজার সাথে আমার অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে। আমার বাবার বাড়ির পাশে বেশ কয়েকটা পূজামন্ডপ তৈরি করা হয়।আমার মনে পরে ছোটবেলা আমিও সবার সাথে প্রসাদ খাওয়ার জন্য দৌড় াতাম।
আর যোদিন ডুবাতো সেদিন আমাদের বাড়ির সামনের রাস্তা দিয়েই নিয়ে যাওয়া হতো। আমরা সবাই বিকেলের পর থেকেই অপেক্ষা করতাম কখন নিয়ে যাবে। ূশমীর দিন নদীর পারে মেলা বসতো এ উপলক্ষে। গত বছরও দশমীর দিন আমি আর আমার ভাই পূজা উপলক্ষেই বাড়িতে গিয়েছিলাম।
ঢাকাতেও বের হই আমি কিন্তু ধামরাই গেলে যে আনন্দ পাই সেটা পাই না।আগে যখন বাড়িতে থাকতাম তখন একটা উৎসবের আমেজ থাকতো আমাদের সবার মাঝে ই।
আসলে ধর্মকে পাশে সরিয়ে প্রতিটি উৎসবই উপভোগ করা উচিত বলেই মনে করি আমি। ধর্ম নিজের যার যার। উৎসবে এর প্রভাব পরা উচিত না।
খুব সুন্দর ভাবে আপনি লিখেছেন। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
ভালো থাকবেন সবসময়।

Posted using SteemPro Mobile

সত্যি বলেছেন আপু , ছোটবেলার পুজার সেই আনন্দ এখন আর পাই না । ছোটবেলায় পুজোর সময় নতুন পোশাক পর যে একটা আনন্দ ছিল ।কে কয়টা পোশাক পেল ? কার পোশাকটা কত সুন্দর হলো ? সেই আনন্দটা ভাই বোনদের সঙ্গে ভাগাভাগি করার একটা অন্যরকম অনুভূতি ছিল ।

আর এখন নিজের পোশাক নিজেই কিনে থাকি কিন্তু ছোটবেলার অনুভুতিটা কোথায় যেন হাড়িয়ে গেছে।

দশমীর দিনে মামা নতুন টাকা দিতেন । আমাদের সবাইকে সে পাঁচ টাকার নোট কিন্তু তাতে একটা অন্যরকম ভালোবাসা ছোঁয়া ছিল ।সেই ৫ টাকার নতুন নোটটি খুব যত্ন করে রেখে দিতাম ।

আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমার পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।অগ্রীম দুর্গা পুজার শুভেচ্ছা রইল।

খুব মনোযোগ দিয়ে আপনার পোস্টটি পড়লাম। আপনি সবগুলো প্রশ্নের উত্তর খুব সুন্দর ভাবে দিয়েছেন।আর প্রতিটি উৎসবকে হাইলাইট করেছেন। উৎসবগুলোতে আমরা কি কি পালন করি এটাও আপনি বর্ণনা করেছেন।

আসলেই আমার দেশ বাংলাদেশ রুপে,গুনে অনন্যা। প্রতিটি মানুষের জন্য এদেশে রয়েছে আনন্দের সমস্ত আয়োজন।খুব ভালো লাগলো আপনার লেখাটি পড়ে। ভালো থাকবেন।

আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমার পোস্টটি সম্পন্ন পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ এবং একটি সুন্দর মন্তব্য দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।