তাতে ধূনা দিয়ে আগুন দিয়ে জ্বালানো হয় ।এর ফলে এক ধরনের ধোঁয়া নির্গত হয়। যার খুব সুগন্ধ। এইভাবে যতক্ষণ না মাকে বিসর্জনের ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয় ।ততক্ষণই এই প্রথাটি আমরা বজায় রাখি।
ঐতিহ্য বহন করা প্রতিটি কার্যক্রম টিকিয়ে রাখাটা আমাদের দায়িত্ব ও বটে। তবে এই প্রথা সম্পর্কে আমার কোনো ধারণাই ছিল না। এই সম্পর্কে জেনে যেন মনে হচ্ছে আরো কতো রীতি বা প্রথা আছে যেগুলো হয়তো জানিই না।
বাকি রইলো কৃষ্ণনগর সেইটা যেন আমার সামনে ক্রমশ প্রকাশ্য হচ্ছে। কৃষ্ণনগরের রাজবাড়ি যেটা শুনতেই আমি গোপাল ভাঁড়ের কার্টুনে বিচরণ করেছিলাম। তবে মূহুর্তের মধ্যেই বুঝতে পারলা এটাকে কেন্দ্র করেই হয়তো কার্টুন বানানো হয়েছিল যেটা অনেক বছর আগেই।
আদর্শ নাগরিক হিসেবে এটা সচেতনতার পরিচয় কারণ প্রশাসনিক অনুমতি নিলে আর কোনো ঝুঁকি থাকার কথা না। মায়ের বিসর্জন সম্পর্কে আরো অনেক কিছু জানার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।