এই যা বলেছেন ছুটির দিন তো শীতের সময় মানে ভীষণ আনন্দের একটা দিন। বিশেষ করে শীতের সকালটায় বেশ মজা করে ঘুমানো যায়। তবে এটার থেকে আরো মজার হয় যদি খেজুর রস খাওয়ার সুযোগ থাকে। সূর্য মামা জাগার আগেই খেজুরের রস খেতে হবে তবেই মজা। সূর্য উঠে গেলে যেন খেজুরের রস ঘোলাটে হতে শুরু করে যেটা আমি অনেক বারই লক্ষ্য করেছি।
গ্যাসের প্রেসার কম বা বেশি যেটা আমাদের গ্রামের মানুষের ক্ষেত্রে একদমই ম্যাটার করে না। গ্রামের সকল নারীরা এই রান্নার ক্ষেত্রে অন্ততপক্ষে শহরের মানুষের তুলনায় অনেকটা স্বাধীন। প্রথমত যখন খুশি তখন তারা রান্না করতে পারে এবং মাটির চুলায় কাঠের রান্না অনেক সুস্বাদু হয়।
ওহ, গাছের পট সম্ভব হালকা থাকার কারণেই পাখিরা সহজে উল্টাতে সক্ষম হয়েছিল। যাক, শহরে থেকে ও পাখিদের অত্যাচার সহ্য করতে হচ্ছে। কিন্তু কি দুর্ভাগ্য এবং নিষ্ঠুর দেখুন আমরা গ্রামের মানুষ, প্রতিবছর শীতের সময় অতিথি পাখি নিধন করছি। যে কারণে এই বছর অতিথি পাখি দেখাই যাচ্ছে না। এমনকি প্রজাপতি ও চড়ুই সহ অনেক পাখি এখন আর দেখাই যায় না।
আহ!এই সকাল বেলাতেই আপনি খেজুরের রসের কথা মনে করিয়ে দিলেন।এখন কই পাবো ওই ব্যাটাকে?
খেজুরের রস মনে হয় বছর দশেক পরে গতবছর খেয়েছিলাম একবার সেটাও খুব ভোরে মানিকগঞ্জের দিকের এক গ্রামে যাওয়ার পথে। রাস্তার ওপর কয়েকটি কলস দেখে আমরা সেখানে থেমে রস খেয়েছিলাম। এখন আর আমাদের দিকে কোথাও পাওয়াই যায় না রস।
এটা একদমই ঠিক বলেছেন যে, মাটির চুলার রান্নার কোন তুলনাই হয়না। আর সেটা যদি মাটির পাত্রে হয় তাহলেতো আরো সোনায় সোহাগা।
ঢাকাতে পাখি বলতে মূলত কাক।সাথে কয়েকটা চড়ুই, দুই-একটা শালিক আর কবুতর দেখি।তবুওতো আমাদের বাড়ির কাছাকাছি লেক থাকার কারনে কিছু পাখি ওইদিকের গাছগুলোতে বাস করে। সেটাও কতদিন থাকে কে জানে। ইদানীংতো শুনতেছি ৪জি, ৫জি ইন্টারনেটের কারনে পাখরা মারা যাচ্ছে সাথে গাছও নাকি ক্ষতিগ্রস্ত হছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit