Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

অসাধারণ একটি রেসিপি , আমি প্রথম জানলাম এবং দেখলাম ও যে শুঁটকি ভর্তা দেয়ে ও এই ভাবে পিঠা বানানো যায়, সত্যি দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে তাহলে খেতে কতটা সুস্বাদু হবে, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমাদের সাথে এতো সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু আমার পোস্টটি পড়ে কমেন্ট করার জন্য। আসলে আপু এই পিঠাটা গ্রামাঞ্চলে প্রচলন রয়েছে শহর অঞ্চলে তেমন একটা দেখা যায় না। আমাদের গ্রামে এই পিঠা প্রচুর বানানো হয়। বলতে গেলে প্রত্যেকটা ঘরে ঘরে বানানো। আর এ পিঠা খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল।

আপু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা পোস্ট শেয়ার করার জন্য, সত্যি আমি আগে কখনো জানতাম না যে শুটকি মাছ দিয়ে ও পিঠা তৈরি করার যায় এত সুন্দর। আমি বাসায় চেষ্টা করবো এই পিঠা তৈরি করার জন্য,
দেখতে ও অসাধারণ হয়েছে।আপনারা জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু আমার পোস্টটি পরে কমেন্ট করার জন্য। আপনি ভালো থাকবেন আপনার দিনটি শুভ হোক।

  ·  last year (edited)

@আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার এলাকার ঐতিহ্য বাহী পিঠা , আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।এটি আমার এলাকায় নেই, কিন্তূ আমি খেয়েছি।আসাধারন খেতে। আমার দাদুবাড়ীতেও বেশ প্রচলন এই পিঠার।এমন আর মজার মজার পোস্ট শেয়ার করবেন,সেই প্রত্যাশায় রইলাম। ভালো থাকবেন।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু আমার পোষ্টটি পড়ে কমেন্ট করার জন্য। আমার শুনে খুব ভালো লেগেছে আপনি পিঠাটা খেয়েছেন। আসলে বলতে গেলে আমাদের দাদা-দাদির আমল থেকেই পিঠার প্রচলন রয়েছে।

ঐতিহ্যবাহি পিঠা মেরা পিঠা বা ভর্তা পিঠা ,,, দেখতে অনেক সুন্দর দেখায় কিন্তু খেলে বুঝা যেত কেমন হয়েছে । এমন পিঠা আর কখনো খাইনি তো রেসিপি দেখে আমি শিখলাম বাসায় গিয়ে চেষ্টা করব বানানোর জন্য ।আপনারা জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আমার পোস্টটি পরে কমেন্ট করার জন্য। আসলে দেখে বুঝা যায় না কিন্তু এই পিঠা খেতে অনেক মজার হয়ে থাকে। আপনি বানিয়ে খাবেন দেখবেন অনেক মজার এই পিঠাটা।

Loading...

আমাদের দেশেও এই ম্যারা পিঠা বানায় তবে একটু অন্যরকম ভাবে।কিন্তু শুটকি দিয়ে যে এভাবে ম্যারা পিঠা করা যায় এটা আমিও জানতাম না। এরপর যেদিন মেরা পিঠা বানাবো অবশ্যই আপনার এই রেসিপি ফলো করে বানাবো। দেখতে খুবই সুন্দর হয়েছে আপনার পিঠার নকশাগুলো। নিশ্চয়ই খেতে অনেক সুস্বাদু হবে।আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু আমার পোষ্টটি পড়ে কমেন্ট করার জন্য। আসলে আপু মেরা পিঠা অনেক ধরনের হয়ে থাকে আমাদের এলাকায় ভর্তা পিঠাটার প্রচলন বেশি। ধন্যবাদ আপু ভালো থাকবেন।

আমার মাকে দেখতাম এমন একটা পিঠা বানাতে কিন্তু সে ভেতরে ঘন দুধের হালুয়া দিতো।ভর্তা দিয়ে কখনো বানাতে দেখি নাই । তবে আপনার লেখা পড়ে একটা জিনিস খুব ভালো আবার একই সাথে কিছুটা অবাকও করেছে যে একি পরিবারের সদস্য সংখ্যা ৫০জন।যাই হোক ভালো থাকবেন সবসময় এই শুভকামনা রইলো আপনার জন্য

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু আমার পোস্টটি পড়ে কমেন্ট করার জন্য। আসলে আপু মেরা পিঠা এক এক এলাকায় একেক ভাবে বানানো হয়। আমাদের এলাকায় দুইভাবে বানানো হয় এক হচ্ছে শুটকির ভর্তা দিয়ে আর আরেকটা হচ্ছে নারিকেলের পুর দিয়ে। অন্যান্য এলাকায়ও রয়েছে কিন্তু তারা অন্যভাবে বানিয়ে থাকে। আজকে আমি শুটকির ভর্তা দিয়ে মেরা পিঠা বানিয়দেখিয়েছি। আরেকদিন যদি সুযোগ হয় তাহলে নারিকেলের পুট দিয়ে কিভাবে মেরাপিঠা তৈরি করা হয় ওইটাও দেখাবো।

@rimirahman,
আপনার আইডিয়া টি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আমার পোস্ট উপরে কমেন্ট করার জন্য।

এই পিঠাগুলো আমাদের গ্রাম্য ভাষায় নলা পিঠা এবং কুশলী পিঠা নামে পরিচিত। তবে এই পিঠার মধ্যে আপনি ভিন্নরকম অর্থাৎ শুটকি ভর্তা দিয়েছেন কিন্তু আমাদের এদিকে নারিকেল কুড়িয়ে চিনি দিয়ে দেয়া হতো।

আমার কাকার আবার ডায়াবেটিস রয়েছে তার জন্য আলু ভাজি দিয়ে কুশলী পিঠা তৈরি করা হতো। তবে বিভিন্ন আইটেমের খাবার দিয়েই ইহা তৈরি করা সম্ভব।

যৌতুক ফ্যামিলিতে অনেক আনন্দ হয় বিশেষ করে যখন সবাই একত্রিত হয় খাবারের আয়োজন করা হয় এই সময় গুলোতে।

ছোটবেলায় দাদি চাচি মা সবাই মিলে যখন বানাত আমরা তখন সেখানে দিয়ে বসে থাকতাম বিভিন্ন রকমের পুতুল বাটি ইচ্ছামতো বানাইতাম আর বলতাম এটা সিদ্ধ করে দাও। নলা পিঠা হিসেবে সেগুলো খাওয়া হত।

যাই হোক বেশ ভালো বানিয়েছেন।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আমার পোস্টে ধৈর্য সহকারে পড়ে কমেন্ট করার জন্য। আমার শুনে অনেক ভালো লাগলো যে আপনাদের এলাকায়ও এই পিঠা পাওয়া যায়। জ্বি আপনি যেভাবে বলেছেন সেভাবে আমাদের এলাকায় ও বানানো হয় এ পিঠাটা ওইটা নারিকেল কুড়িয়ে আর চিনি একসাথে করে জাল দিয়ে নারিকেলের পুর তৈরি করে নেয়া হয়। পরে ওই পুরটা মেরা পিঠার ভিতরে দেওয়া হয়। আমি আরেকবার চেষ্টা করব নারিকেলের পুর দিয়ে মেরা পিঠা বানিয়ে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব। আপনি অবশ্য একটা কথা ঠিকই বলেছেন যৌথ ফ্যামিলিতে যখন আমরা সবাই একসাথে ছিলাম অনেক মজা ছিল। আর সবার সাথে মিলে ছোটবেলাটা অনেক আনন্দের কেটেছিল।

আপু এই প্রথম দেখলাম পুলি পিঠা ভর্তা দিয়া বানানো যায় ।আমার জানামতে পুলি পিঠা নারকেল ও তিল দিয়ে বানানো যায়। শীতকালে গ্রাম অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের পিঠা বানানোর ধুম পড়ে। সব ধরনের পিঠার মধ্যে পুলি পিঠা আমার খুব প্রিয়। এই পিঠা আমার মায়েরও খুব পছন্দ। আমার মা কিন্তু আপনাদের অঞ্চলের মেয়ে। আমার মা এই পুলি পিঠা কে মেরা পিঠা নামে চিনে ।যাইহোক আপনার কন্টেনটা খুব সুন্দর হয়েছে ।এই পিঠা কিভাবে বানাতে হয়, আপনি ধাপে ধাপে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন ।আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার পোস্টটি পড়ে কমেন্ট করার জন্য। আমার শুনে খুব ভালো লাগলো আন্টির ও পিঠা খুব পছন্দের। আসলে আপু আপনি যেভাবে বলেছেন ওইভাবে ও বানানো যায় কিন্তু আমরা এভাবেই বানাই। আর আমাদের এখানে এটা শুধু শীতকালের পিঠা না এই পিঠাটা আমরা সব সিজনেই বানিয়ে থাকি। বিশেষ করে কোন অনুষ্ঠান হলে সব পিঠার সাথে সাথেই পিঠাও বানানো হয়।

আমাদের এখানে এই পিঠা গুলোর ভেতরে সাধারণত নারিকেলের পুর দেয়া হয়ে থাকে। কিন্তু আপনারা দেখলাম সেখানে ভর্তা দিয়েছেন। আসলে আজকে আপনার পোস্ট পড়ার পরে,, নতুন একটা রেসিপি সম্পর্কে জানতে পারলাম।

ইনশাল্লাহ অবশ্যই চেষ্টা করবো,,, আপনার রেসিপি ফলো করে এত সুন্দর পিঠাগুলো তৈরি করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। এবং আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ,, এত সুন্দর করে পিঠাগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন।

আপু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটা পোস্ট শেয়ার করার জন্য। আমি কখনো জানতাম না শুটকি মাছ দিয়ে এত সুন্দর পিঠা তৈরি করা যায়
আমি কোন এক সময় বানালে আপনার পোস্টটা ফলো করবো তখন

শুটকি ভর্তা পিঠাগুলো দেখে মনে হয় খুবই সুস্বাদু হয়েছে আপনার জন্য শুভকামনা রইল থ্যাঙ্ক ইউ