প্রিয়,
বন্ধুরা,
আশা করছি আপনারা প্রত্যেকেই ভালো আছেন, এবং সুস্থ আছেন, আর আজকে আপনাদের দিনটা কুশলেই কেটেছে।
আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো অল্প সবজি দিয়ে
যাইহোক তাহলে আসুন আপনাদের বলি আমি কিভাবে ফুলকপি দিয়ে আইড় মাছের ঝোল রান্না করলাম।
-:উপকরণ:- |
---|
১. আমুদি মাছ- ২০০গ্ৰাম।
২. কাঁচা টমেটো- ২টা।
৩.সাদা সরষে - দুই চা চামচ।
৪. জিরা গুড়ো- এক চা চামচ।
৫. কাঁচা লঙ্কা- ৫টা।
৬. চিনি- এক চা চামচ।
৭. লবন ও হলুদ- এক চা চামচ।
৮. সরষের তেল- এক চা চামচ করে।
৯. শুকনো লঙ্কা- ১টা ফোড়নের জন্য।
১০. ধনেপাতা- ৫ থেকে ৬ গাছ।
১১. লাল টমেটো- ১টা
১২. কালো জিরা- (এক চা চামচ ফোড়নের জন্য।)
-:রন্ধনপদ্বতি:- |
---|
- প্রথমে ফ্রিজ থেকে বার করে নিলাম আমুদি মাছ গুলো।
- এরপর মাছের নুন ও হলুদ দিলাম।
- মাছটা নুন ও হলুদ দিয়ে মাখিয়ে নিয়ে আলাদা রেখে দিলাম।
- একটা ছোটো প্লেটে নুন,হলুদ আর চিনি নিয়ে নিলাম।
- এরপর একটা প্লেটে যা যা মশলা আমি রান্নায় ব্যবহার করবো, সেগুলো পরিমাণ মতো নিয়ে সাজিয়ে নিয়েছি।
- এরপর টমেটো ধুয়ে নেবো।
- তারপর টমেটো গুলো কেটে নিয়েছি।
- সাদা সরষে বাটিতে জল দিয়ে ভিজিয়ে রাখলাম।
- বাটার মশলা গুলো মিক্সির বাটিতে নিয়ে নিলাম।
- মশলাটা করে নিলাম।
- এরপর নুন, হলুদ মাখা মাছের মধ্যে মশলাটা দিয়ে দিলাম।
- তারপর মশলা দিয়ে মাছটা মেখে নিলাম।
- কড়াইয়ে তেল দিয়ে দিলাম।
- কড়াইয়ে তেল গরম হলে তাতে কালো জিরা ও শুকনো লঙ্কা ফোড়ন দিয়ে দিলাম।
- ফোড়ন ভাজা হয়ে গেলে তাতে কেটে রাখা কাঁচা টমেটো আগে দিয়ে দিলাম।
- টমেটো টা একটু হালকা করে ভেজে নেবো।
- এরপর লাল টমেটো দিয়ে দিলাম।
- টমেটো গুলি ভালো করে ভেজে নেবো।
- এরপর ধনেপাতা কুচি করে কেটে একটি প্লেটে আলাদা করে রেখে দিয়েছি।
- তারপর মশলা মাখা মাছ দিয়ে দিবো।
- মাছ গুলো ছড়িয়ে দিয়েছি।
- এরপর বাটিতে জল দিয়ে মশলা টা ধুয়ে দিয়ে দিলাম।
- জলটা ভালো করে ফুটতে দেবো।
- এরপর ধনেপাতা দেবো উপর থেকে।
- পুরো মাছ গুলোর উপর ধনেপাত ছড়িয়ে দেবো।
- এরপর একটা থালা দিয়ে ঢেকে দেবো।
- থালাটা উঠিয়ে উপর থেকে আমার তৈরি করা মেথি তেল দিয়ে দিলাম।
এরপর নামিয়ে নিলেই তৈরি হয়ে গেছে হাতে টমেটো দিয়ে আমুদি মাছের ঝাল।
তাহলে আজ এখানেই ইতি টানছি।আমার আজকের রান্না করা টমেটো দিয়ে আমুদি মাছের ঝাল কেমন লাগলো নিশ্চয়ই আমাকে জানাবেন।
আপনাদের সকলেই ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।
শুভ রাএি।
মৌরলা মাছ আমার ভীষন পছন্দের। আমাদের বাড়িতে বেশিরভাগ সময় এই ধরনের ছোটো মাছ পাতুরী করে খাওয়া হয়। তবে আপনার মতো করে অবশ্যই আমি রান্না করবো। কারন দেখতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে রান্নাটি। রেসিপিটি ভাগ করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit