![]() |
---|
Edit Canva
প্রথম অবস্থায় বলবো একটা মেয়ের মাতৃত্ববোধ তার সন্তান গর্ভে আসার সাথে সাথেই হয়ে যায়। কিন্তু একজন পুরুষের পিতৃত্ববোধ হয়, যখন তার সন্তান এই পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ হয়। এক্ষেত্রে একজন মায়ের ভূমিকা সবচাইতে প্রথম, আর আমাদের ধর্মে একজন মায়ের সবচাইতে অধিকার বেশি। কারণ আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন। একজন মায়ের সম্মান সবার আগে। অতএব মাতৃত্ববোধ একটা মেয়ের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা আমাদের বোঝার অবকাশ নেই। আমরা কখনো সেটাকে সঠিকভাবে প্রকাশ করতে পারবো না, এবং সঠিকভাবে বোঝাতেও পারবো না।
তার পরেও আজকের প্রতিযোগিতায় আমি অংশগ্রহণ করার জন্য, আমি আমার নিজের জায়গা থেকে চেষ্টা করব। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার আগে অবশ্যই আমাদের দিদিকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাতে চাই। তিনি দারুন একটা বিষয় নিয়ে প্রতিযোগিতার বিষয়বস্তু নির্বাচন করেছেন। যেটা আমার কাছে আসলে খুব ভালো লেগেছে। তো চলুন আমি প্রশ্নগুলোর উত্তর দেয়ার চেষ্টা করি। এর আগে আমার তিনজন বন্ধুকে এখানে আমন্ত্রণ জানাতে চাই।
@rasel72, @sayeedasultana, @baizid123
আপনারা এখানে অংশগ্রহণ করুন এবং আপনাদের মূল্যবান মতামত আমাদের সাথে শেয়ার করুন। মাতৃত্ববোধ সম্পর্কে আপনাদের গুরুত্ব কতটুকু এবং প্রশ্নগুলোর বিষয়বস্তুর আলোচনা নিয়ে অবশ্যই এখানে অংশগ্রহণ করুন।
What is the definition of motherhood in your opinion? How necessary motherhood is for a girl after marriage? Share your views on this. |
---|
![]() |
---|
আমার কাছে মনে হয় মাতৃত্ববোধ মানে শুধুমাত্র একজন মা হওয়া নয়। এটা হচ্ছে একটা গভীর অনুভূতি। যেখানে থাকে মায়া, মমতা, ভালবাসা, স্নেহ, নিঃস্বার্থভাবে সবাইকে ভালোবাসার আচলে জড়িয়ে রাখা। শুধুমাত্র নিজের সন্তানের ক্ষেত্রে নয়। যে কারো ক্ষেত্রে তার প্রতি ভালোবাসা আত্মকেন্দ্রিক হওয়া এবং তার সফলতার জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে কামনা করা। বিষয়গুলো কিন্তু মাতৃত্ববোধের মধ্যে পড়ে থাকে।
একজন মা যেমন তার সন্তানকে ভালোবাসা, আদর স্নেহ মায়া মমতা দিয়ে শিক্ষা দিয়ে বড় করে থাকে। ঠিক তেমনি অন্যান্য নারীর মধ্যেও দেখা যায় মাতৃত্ববোধ। তারাও কিন্তু চেষ্টা করে নিজের সন্তান না হওয়ার পরেও, একটা সন্তানকে কিভাবে স্নেহ মায়া মমতা দিয়ে বড় করতে হয়। আমার কাছে মনে হয় এটা প্রতিটা নারীর মধ্যেই রয়েছে।
আসলে বর্তমান সমাজের কথা আমি কি বলবো, সেটা ভেবে অনেক বেশি চিন্তিত। একটা মেয়ের জন্য মা হওয়াটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় শারীরিক কিছু সমস্যার কারণে মা হওয়ার ক্ষেত্রে অনেক ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়। এ সমস্যা গুলোকে এড়িয়ে আমরা বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা নিয়ে মা হওয়ার চেষ্টা করি। তবে আমার কাছে মনে হয় অবশ্যই একটা মেয়ের বিয়ের পরে তার নিজের মতামত এবং তার পরিবারের মতামত নিয়ে, সে মা হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ পৃথিবীতে নিজের বাবা-মায়ের পরে, সন্তানের প্রতি একটা মেয়ের ভালোবাসা মায়া মমতা সবচাইতে বেশি থাকে। তাই একটা মেয়ে বিয়ে পরে মা হওয়াটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বলে আমি মনে করি।
How important is the desire of a girl in the decision to become a mother? Sometimes due to social pressure many girls are forced to choose motherhood, share your views on this. |
---|
![]() |
---|
মা হওয়ার জন্য একটা মেয়ের ইচ্ছা সবচাইতে বেশি প্রয়োজন। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় মেয়েরা অল্প বয়সে বিয়ে হওয়ার কারণে, অল্প বয়সে যখন মা হয়ে যায়। তখন তাদের শারীরিক অনেক ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। আমি বলবো অবশ্যই একটা মেয়ের ইচ্ছা অনুযায়ী তার সন্তান হওয়াটা অনেক বেশি প্রয়োজন। কারণ তার শারীরিক মানসিক সবকিছু ঠিক থাকলেই কিন্তু, একটা সন্তান সুস্থ সবল ভাবে এই পৃথিবীতে নিয়ে আসা সম্ভব।
কখনো কখনো সামাজিক চাপের কারণে অনেক মেয়ে মাতৃত্ব বেছে নিতে বাধ্য হয়। এই কথার সাথে আমিও সহমত পোষণ করছি। এক্ষেত্রে আমি অন্য কারো কথা নয় বরং আমি আমার কথাই বলব। আমার বড় ছেলে হওয়ার পরে। আমার আসলে পরবর্তীতে কোন সন্তান নেয়ার কোন চিন্তা ছিল না। কিন্তু পারিবারিক চাপের কারণে আমাকে আবার দ্বিতীয় সন্তান নিতে বাধ্য করেছিল। যেটা আসলে বলা যায় আমার অনিচ্ছাকৃত ভাবেই করা হয়েছিল। সামাজিক এবং পারিবারিক সব কিছুর উপর ভিত্তি করে, আমি আমার দ্বিতীয় সন্তান নিতে বাধ্য হয়েছিলাম।
কাউকে কখনো কিছু নিয়ে বাধ্য করাটা মোটেও ঠিক না। কারণ একটা মেয়ের সন্তান হওয়ার পরে তার শরীর কতটা ভেঙ্গে যায়, সেটা একমাত্র সে বুঝতে পারে। পরবর্তীতে আরেকটা সন্তান হওয়ার পরে তার শরীরের কি অবস্থা হবে, সেটাও সে ভালোভাবে বুঝতে পারে। অতএব আমি সবার কাছেই অনুরোধ করবো। সন্তান নেয়ার ক্ষেত্রে সামাজিক বা পারিবারিক ক্ষেত্রে যতই চাপ আসুক না কেন। নিজের শরীরের গুরুত্ব দিয়ে তারপরে যে কোন কাজের প্রতি অবশ্যই আগ্রহ প্রকাশ করা উচিত, হবে বলে আমি মনে করি।
What do you think how a husband should take care of his wife during maternity? |
---|
![]() |
---|
অবশ্যই আমি মনে করি মাতৃত্বকালীন সময়ে একজন স্বামীর তার স্ত্রীর প্রতি সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা উচিত। তার যত্ন নেয়া তার মানসিক স্থিতি ঠিক রাখা আবেগিক ভাবে তাকে আগলে রাখা। এক্ষেত্রে আমি আপনাদের সাথে কিছু কথা শেয়ার করব, আশা করি কথাগুলো অনেক উপকারে আসবে।
- মাতৃত্বকালীন সময়ে একজন স্বামী অবশ্যই তার স্ত্রীকে শারীরিকভাবে সহায়তা করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে চেষ্টা করতে হবে আপনার সংসারের কাজগুলো ভাগ করে নেওয়া। যাতে করে আপনার স্ত্রীর প্রতি খুব বেশি চাপ না পড়ে। ডাক্তার যে পরামর্শ দিয়েছে, সেই পরামর্শ অনুযায়ী আপনার স্ত্রীকে প্রতিনিয়ত ভিটামিন জাতীয় ফলমূল খাওয়ানো। ঔষধ সঠিক সময়ে খাওয়ানো। প্রতিনিয়ত পুষ্টিকর খাবার খাওয়ান। সব সময় যেন পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিতে পারে, যতটুকু বিশ্রাম নিলে তার শরীরটা ঠিক থাকবে।
- মানসিক এবং আবেগিক ভাবে সহায়তা করা। তার মনের কথাগুলো আপনাকে শুনতে হবে। উনি কি করতে চান বিষয়টা আপনাকে বিবেচনা করে, সেই কাজে তাকে আশ্বাস দিতে হবে। ওই মানুষটা যেন মাতৃত্বকালীন সময়ে কখনো ভেঙ্গে না পড়ে। এই বিষয়টা একজন স্বামী হিসেবে আপনাকে অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে। তাকে সব সময় দুশ্চিন্তা মুক্ত রাখতে হবে। মানসিক চাপ যেন তার উপরে না পড়ে, সেই দিকটা বেশ ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে।
- মাতৃত্বকালীন সময় একজন পুরুষের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, সন্তান জন্মের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া। অর্থাৎ আপনার সন্তান কিভাবে এই পৃথিবীতে আসবে। এ সম্পর্কে আপনাকে ধারণা নিতে হবে। আপনার সন্তানের জন্য আপনার কি কি করনীয়, এই বিষয় নিয়ে আপনাকে কিছু বিষয় অবশ্যই জানতে হবে। ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে হবে। আপনার সন্তান যাতে সঠিকভাবে এই পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ হয়, তার জন্য অবশ্যই হসপিটালের আগে থেকে যোগাযোগ রাখতে হবে এবং যদি রক্তের প্রয়োজন হয় বা অন্য কিছুর প্রয়োজন হয়। তাহলে সেটা আগে থেকেই ঠিক করে রাখতে হবে। হসপিটালে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র আগে থেকেই ঠিক করে রাখতে হবে।
- আপনাদের দুজনের মধ্যে থাকা সম্পর্ক আরো বেশি দৃঢ় করতে হবে। যেমন তার পছন্দের মুভি তাকে নিয়ে দেখতে যাওয়া। যদি সেটা সম্ভব না হয় তাহলে বাসায় বসে দুজনে তার পছন্দের মুভি দেখা, গান শোনা এবং তার পছন্দের জিনিসগুলো তাকে হুটহাট করে উপহার দেয়া। তাকে উৎসাহ দেয়া, সামনে কোন সমস্যা হবে না আমি সব সময় তোমার পাশে আছি। এ বিষয়গুলো অবশ্যই আপনি আপনার স্ত্রীর সাথে ভাগ করে নেয়ার চেষ্টা করবেন। মাতৃত্বকালীন সময়ে মেয়েরা অনেক ধরনের সমস্যার মধ্যে ভোগে। আপনি যদি তার পাশে থাকেন এবং আপনি যদি তার সমস্যাগুলো একটু ধৈর্য সহকারে বোঝার চেষ্টা করেন। তাহলে আমার মনে হয় এই পৃথিবীতে সবচাইতে শ্রেষ্ঠ স্বামী হিসেবে, আপনি তার কাছে প্রকাশিত হবেন।
Share your thoughts on how a husband and wife should prepare not only physically but also mentally to take on the responsibilities of parenting. |
---|
![]() |
---|
আমার কাছে মনে হয় একজন স্বামী স্ত্রী শুধুমাত্র অভিভাবক শারীরিক যত্নের মধ্যে কখনোই সীমাবদ্ধ থাকে না। কারণ একটা সন্তানকে বড় করে তোলার জন্য তার মানসিক এবং তাকে সম্পূর্ণ সাপোর্ট দিয়ে, নৈতিকভাবে তাকে বড় করে তোলা সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ। মানসিকভাবে অবশ্যই তাদেরকে প্রস্তুতি গ্রহণ করে নিতে হবে আগে থেকেই।
পরস্পরের মধ্যে বোঝাপড়া এবং একজন আরেকজনকে সমর্থন করাটা অনেক বেশি প্রয়োজন। একটা সন্তান লালন পালন করা থেকে শুরু করে পারিবারিক শিক্ষা মূল্যবোধ নৈতিকতা সবকিছুই কিন্তু পরিবার থেকে পেয়ে থাকে। তাই আমার কাছে মনে হয় নিজেরা আগে থেকে যদি সবকিছু নিজেদের মধ্যে বোঝা পড়া থাকে এবং সন্তানটাকে সঠিকভাবে বড় করতে চান। তাহলে অবশ্যই নিজেরা কখনোই সন্তানের সামনে নিজেদের বিষয় নিয়ে ঝগড়া করবেন না। সব সময় মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করবেন। পরবর্তীতে আপনারা বিষয়টা নিয়ে নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করুন, সেটা ঠিক আছে। কিন্তু সন্তানের সামনে কখনোই এই বিষয়গুলো নিয়ে বোঝাপড়া করতে যাবেন না।
একটা সন্তান বড় করার জন্য সন্তানের আচরণ আপনাকে সব সময় সহ্য করতে হবে। অনেকটা ধৈর্যের সাথে তাকে বড় হওয়ার সুযোগ করে দিতে হবে। প্রতিটা সময় আপনি যদি তার প্রতিটা বিষয়ের গুরুত্ব দিতে থাকেন। একটা সময় কিন্তু সে আপনাকে বুঝবে এবং আপনার মত করে চলার চেষ্টা করবে। তাই কখনোই প্রথম অবস্থায় ধৈর্য হারানো যাবে না।
শুধুমাত্র শারীরিকভাবে যত্ন নয় মানসিকভাবে ও তাকে বেড়ে ওঠার সুযোগ করে দিতে হবে। তার জন্য ভালো চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। ভালো পড়াশোনা করার জন্য ভালো একটা জায়গা তাকে ভর্তি করানো, সবকিছু নিয়ে নিজেদের মধ্যে ভালোমতো বোঝাপড়া করে নিতে হবে এবং তার জন্য কি কি করলে ভালো হয়। কি কি করলে একটা সন্তান সঠিক ভাবে বেড়ে উঠতে সক্ষম হবে। এই বিষয়গুলো আগে থেকেই একজন বাবা-মায়ের জানা অনেক বেশি প্রয়োজন। যদি আপনাদের বুঝতে হয় তাহলে আপনারা ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে পারেন। কিংবা ইউটিউবে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও পাওয়া যায়। এই ভিডিওগুলো দেখে নিতে পারেন।
আমি ঠিক জানিনা সঠিকভাবে প্রতিযোগিতার প্রতিটা প্রশ্নের উত্তর আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পেরেছি কিনা? তবে নিজের জায়গা থেকে মাতৃত্ববোধ হওয়া একটা মেয়ের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ, সামাজিক চাপের উপর ভিত্তি করে একটা মেয়ে মাতৃত্ববোধ বেছে নেয়, কিন্তু পরবর্তীতে তাকে এর ভোগান্তির শিকার হতে হয়। এই বিষয়গুলো শেয়ার করার চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। যদি ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই ভাল থাকবেন আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আল্লাহ হাফেজ।
Saludos compañera, es muy buena tu participación, en mi país hay un refran muy popular que dice; como la mamá de uno no hay, sin duda la madre juega un papel fundamental a la hora de recibir una criaturita. En cuanto a este sentimiento no se describe, creo que una madre entrega más de lo que tiene. El que asume la responsabilidad de ser madre debe hacerlo sin presiones por decisión propia es un derecho que todas las mujeres tenemos, así como tener el apoyo del marido para el bienestar físico y emocional, ser madre es lo mejor del mundo y cuando el trabajo es en equipo es mucho mejor. Deseo éxitos para usted, hasta pronto.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনাকেও শুভেচ্ছা আমার সহকর্মী আসলে মা এমন একটা জিনিস যেটা মানুষ চাইলেও ভুলে থাকতে পারে না মায়ের দায়িত্বটা মা সঠিকভাবে পালন করে মা নামক শব্দটা হাজার কষ্ট সহ্য করেও কিন্তু নিজের সন্তানকে ভালো রাখার চেষ্টা করে মায়ের মত এই পৃথিবীতে আপন কেউ হয় না আপাতত অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকবেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
@tipu curate
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Upvoted 👌 (Mana: 2/8) Get profit votes with @tipU :)
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রতিযোগিতার বিষয়বস্তু হিসেবে দিদি চমৎকার একটা বিষয়কে বেছে নিয়েছেন ।আর আপনিও খুবই চমৎকারভাবে প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর লিখেছেন ।
আমি নিজেও এই প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করবো বলে আশা রাখি।
প্রতিযোগিতায় আপনার সফলতা কামনা করছি ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একেবারেই ঠিক বলেছেন মাতৃত্ববোধ নিয়ে চমৎকার একটা বিষয় প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে যেটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে ইনশাল্লাহ চেষ্টা করেছি নিজের মতো করে প্রতিটা প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্য আপনার কাছে ভালো লেগেছে জানতে পেরে ভালো লাগলো। অবশ্যই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবেন এটাই কামনা করি ভালো থাকবেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রথমে ধন্যবাদ জানাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য এবং প্রতিটি প্রশ্ন যথাযথ উত্তর করার জন্য।।
মাতৃত্বের সাদ প্রতিটি মেয়ে গ্রহণ করতে চাই।। আপনি যেমনটা বলেছেন মাতৃত্বের স্বাদ শুধু মা হওয়া নয় মায়া ভালোবাসা সম্মান সবকিছু মাতৃত্বের স্বাদ গ্রহণ করা যায়।। এছাড়াও আরো বেশ কিছু কথা খুবই চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন পড়ে বেশ ভালো লাগলো।।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মাতৃত্বের স্বাদ গ্রহণ করা এতটাও সহজ না তবে মা না হয়েও কিন্তু অনেকে মাতৃত্বের স্বাদ গ্রহণ করে থাকে এটা হয়তো অনেকে বুঝতে চায় না। আমার কাছে মনে হয় প্রতিটা বিষয় অবশ্যই মেয়েদের উপর জোর জবরদস্তি না করে তাদেরকে একটু ভালোবাসার মাধ্যমে বোঝালে তারা সবকিছুই বুঝতে পারে। চেষ্টা করেছি প্রতিযোগিতার বিষয়বস্তু অনুযায়ী নিজের মত করে উত্তর দেয়ার উত্তরগুলো আপনার কাছে ভালো লেগেছে জানতে পেরে ভালো লাগলো ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit