আসসলামু আলাইকুম।আজ আপনাদের কাছছ একটি আকর্ষণীয় কিছু বিষয় নিয়ে এসেছি বলার জন্য আশা করি ভালো লাগবে।
চকলেট আমরা সকলেই চিনি আর এই নাম এর সাথেই আমাদের বড় হওয়া বলা চলে। কারন ছোট থেকে চকলেট নাম শুনে এসেছি কারন হলো বাচ্চারা চকলেট বেশি পছন্দ করে। কিন্তু এর রহস্য টা কি কারন টা আমরা হয়তো অনেকেই জানি না। খেয়াল করে ও পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে ছোট বাচ্চারা চিনি ও মিষ্টি জাতীয় খাবার বেশি পছন্দ করে থাকে। আর তাদের আকর্ষণ করে সেই প্যাকেট টি যা হাতে নিলে শব্দ করে।
আর সেই প্যাকেট টি খুঁজতে থাকে বাচ্চারা। তাহলে ভাবুন চকলেট তৈরি করা বা এর সর্বপ্রথম যিনি তৈরি করেছেন সে কতই না পরিকল্পনা করেছে এই বিষয়ে। আর এখন বর্তমান বাজারে হাজার প্রজাতির রকমের চকলেট নিয়ে আসা হচ্ছে যা বাচ্চাদের আর ও আকর্ষণ করে তোলে। এখন তো বিভিন্ন খেলনা আকৃতির চকলেট বানিয়ে বাজার এ প্রচার করা হচ্ছে যাতে করে এটি বাচ্চারা পছন্দ করে।
বিজনেস করার কত যে টেকনিক রয়েছে তা এইসব পরিকল্পনা দেখলেই বুঝা যায়। কিন্তু চকলেট কি ক্ষতিকর কোনো কিছু এটা তো স্বাভাবিক চকলেট ক্ষতিকর তো অবশ্যই হবে তবে চকলেট এর মধ্যে ও রয়েছে ভালো ও খারাপ কিছু দিক । যেটি বিবেচনা করা নিজের উপর নির্ভর করবে। চকলেট অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে তা অবশ্যই ক্ষতি করবে বিশেষ করে ডাক্তার বলেছেন যছ অতিরিক্ত চকলেট খেলে দাঁতের ক্ষতি হয় ।
বাচ্চাদের অতিরিক্ত পরিমাণে চকলেট না খাওয়ানোই ভালো। চকলেট খেতে যে বাচ্চারা পছন্দ করে তা কিন্তু না বড় রাও চকলেট পছন্দ করে । বিশেষ কিছু ভালো মানের চকলেট রয়েছে যা খেলে তেমন ক্ষতি হবে এমন টাও না। চকলেট মাঝে মাঝে খাওয়া ভালো চকলেট খেলে মন ভালো থাকে মস্তিষ্ক ও মেজাজ ভালো থাকে। মুখে স্বাদ না পেলে চকলেট খাওয়া যেতে পারে। চকলেট তৈরি করার যে প্রক্রিয়াটি রয়েছে তা অন্য এক গল্পে আপনাদের কাছে তুলে ধরবো অবশ্যই।
চকলেট তৈরির রয়েছে নানান রকমের প্রক্রিয়া যা শুনলে আপনাদের অবশ্যই ভালো লাগবে। তবে গত কয়েক বছর আগে এক কেমিক্যাল তৈরি করা হয়েছিলো আপনারা হয়তো সেই খবর পড়েছেন বা দেখেছেন যে বাচ্চাদের কাছে চকলেট বিক্রি করার জন্য বা কিভাবে চকলেট বিক্রয় করা যায় লাভ জনক করা যায় । এর জন্য একটি প্রক্রিয়া তারা ব্যবহার করে তা হচ্ছে বিশেষ এক ধরনের ক্যামিকেল । এই ক্যামিকেল চকলেট এর সাথে মিশিয়ে ভালো ভাবে প্যাকেট করে খোলা ভাবে বাচ্চাদের নিকট দেওয়া হয় বা তাদের কাছে বিক্রয় করা।
এতে করে বাচ্চাদের যা ক্ষতি হতো তা হলো এক প্রকার নেশায় আসক্ত হয়ে যায় যার কারনে তারা আর চকলেট টি ছাড়তে পারে না । সকল শিশু সারাক্ষণ এই চকলেট টি মুখে নিয়েই বেড়াতো খেতো। ধিরে ধিরে সকল বাচ্চাদের কাছে দেখা যায় এবং ছাড়তে পারে না এই বিষয় টা যখন সবার চোখে নজর এ পরে তখন বুঝতে পেরে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হয় সকল কার্যকলাপ এবং চকলেট এর ব্র্যান্ড সহ ক্যামিকেলটি বন্ধ করে দেখোয়া হয় । এর পর এই চকলেট ও ক্যামিকেল থেকে বাচ্চারা রেহায় পায় বা মুক্তি পায়।