সকলের আত্মসম্মানবোধ হওয়া উচিত।

in hive-120823 •  last year 

pexels-photo-2410107.jpegpexels

Hi,
My dear friends.

সবার প্রতি রইলো আমার সালাম,আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজকে আমি আরও একটা নতুন পোস্ট নিয়ে আসলাম।আজকের পোস্টটি হলো আত্মসম্মান নিয়ে।তো দেরি না করে শুরু করা যাক।

আত্মসম্মান মানে মানবিক স্বাধীনতা এবং মৌলিক গৌরবের সম্পূর্ণ স্বীকৃতি। এটি নিজেকে প্রেম এবং মর্যাদা দেখানোর জন্য নির্দিষ্ট অবস্থানে আনে। আত্মসম্মান ব্যক্তিগত উন্নতি এবং আত্মবিশ্বাসের গড়মাত্রার উপর ভিত্তি করে। এটি আমাদের পরিচালিত করে এবং আমাদের সামরিক, মানসিক এবং সামাজিক পরিবেশে আরো সমৃদ্ধ জীবনের প্রতিষ্ঠা করে।

pexels-photo-13445795.jpegpexels

আত্মসম্মানের সাথে প্রাণবান থাকা আবশ্যক একটি উচ্চ মর্যাদা, সম্মান এবং ন্যায়ের সাথে বিনিময় করা হয়। আমাদের যদি নিজেকে সম্মানিত মনে করি, তবে আমরা অন্যকেও সম্মান করতে পারি। এটি আমাদের সামরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যকে উন্নত করে এবং জীবনে সফলতা অর্জনের মাধ্যমে আমাদের উচ্ছ্বসিত করে।আত্মসম্মান একটি প্রাকৃতিক মানসিক অবস্থা যা আমাদের সামরিক এবং মানসিক ক্ষমতা বিকাশ করে। এটি নিজের মানে এবং মূল্য নির্ধারণের সাথে জড়িত। আত্মসম্মান নির্ভরশীলতার সাথে সংযোগিত এবং পরস্পরের সম্মান ও সহায়তার প্রতীক।

আত্মসম্মান একটি মূল্যবান সম্পদ যা আমাদের কে একজন মানুষ হিসেবে উন্নত করে এবং আমাদেরকে আরো পরিপূর্ণ জীবন জীবিত করে। আত্মসম্মান নির্মাণের পথে সমানের মানে ব্যক্তিগত স্বাধীনতা, স্বেচ্ছাশক্তি এবং ন্যায়ের সাথে প্রতিষ্ঠিত হতে হবে। আত্মসম্মান একটি মূলত মানসিক অবস্থা যা সমাজসম্মতভাবে প্রশংসিত এবং অনুসরণীয় হলেও এটি সমাজের অবশ্যই স্বতন্ত্র একটি মূল্যবোধ। আত্মসম্মান মানব জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক সম্পত্তি, যা ব্যক্তিকে আত্মবিশ্বাস এবং পরিমাণ ধরে রাখতে সাহায্য করে। এটি পরিপূর্ণভাবে স্বতন্ত্র মনে থাকার সাথে সম্পর্কিত।

pexels-photo-12557080.jpegpexels

আত্মসম্মানের সহজ ব্যাখ্যা হলো নিজের মানসিক মানসম্পন্নতা এবং গর্বের সাথে নিজেকে মূল্যবান বলে মনে করা। এটি অন্যদের সম্পর্কে ভালো মনে থাকতে সাহায্য করে এবং অন্যদের সম্পর্কে শ্রদ্ধা এবং সম্মান প্রদর্শন করতে অনুপ্রেরণা দেয়। এটি একটি সক্রিয় প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে ব্যক্তি নিজের কাজ এবং কার্যক্রম বাছাই করতে পারে এবং অন্যদের নিজের সম্মানের সাথে ব্যবহারের অপেক্ষা করে রাখতে পারে।

আত্মসম্মানের সমর্থন করার জন্য আমরা নিচের কিছু কর্মকাণ্ড সম্পাদন করতে পারি:

নিজের কাজে সফলতা অর্জন করতে পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নিতে হবে। নিজেকে সমৃদ্ধ করতে প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারলে আত্মসম্মান বৃদ্ধি পাওয়া যায়।নিজেকে অবমান্য করার জন্য অন্যের মধ্যে প্রতিযোগিতার উদ্বেগ বিতর্কিত করতে হবে। অন্যদের সম্মান করলে আপনি অন্যকে আত্মসম্মান অনুভব করতে সাহায্য করতে পারেন।স্বাভাবিকভাবে নিজেকে শ্রদ্ধা দিতে হবে। নিজেকে প্রেম এবং পরিমাণ ধরে রাখতে হবে। আপনার সফলতা এবং দক্ষতা চিন্তা করুন এবং নিজের উপর গর্ব অনুভব করুন।অন্যের সম্মান করুন এবং সেবা দিন। আপনি যদি অন্যকে মানসম্মত করে তাদের সাহায্য করে থাকেন, তবে আপনি অন্যদের মধ্যে আদর্শ হওয়ার সুযোগ পাবেন।

pexels-photo-10698234.jpegpexels

সর্বশেষ, আপনি মনে রাখবেন যে আত্মসম্মান ব্যক্তির একটি আনন্দমূলক মূল্য। এটি আপনাকে নিজের সাথে সৃষ্টি করবে এবং অন্যকে সম্মান দিয়ে তাদের জীবন উজ্জ্বল করবে। আপনার আত্মসম্মান বজায় রাখুন এবং অন্যকে উৎসাহিত করুন যেন তারা সম্মান এবং স্বাধীনতা সম্পন্ন হতে পারেন।

আজকের মতো এখানেই বিদায় নিচ্ছি। সবাই ভালো এবং সুস্থ থাকবেন। আবারও দেখা হবে নতুন কোন পোস্ট নিয়ে। আল্লাহ হাফেজ।

TQ.png

Q.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

অবশ্যই আমাদের আত্মসম্মান আমাদের নিজের কাছেই। এবং সেটাকে আমাদের কিভাবে বজায় রাখতে হবে সেটি সম্পূর্ণ নির্ভর করে আমাদের নিজের কর্মের ওপর।

যদি আমাদের কর্ম খারাপ হয় তাহলে আমাদের আত্মসম্মানে হানি আসবেই।

আত্মসম্মান একটি মূল্যবান সম্পদ যা আমাদের কে একজন মানুষ হিসেবে উন্নত করে এবং আমাদেরকে আরো পরিপূর্ণ জীবন জীবিত করে।

একদম ঠিক কথাই বলেছেন আমাদের এই অমূল্য সম্পদ আমাদেরকে একজন ভালো ও সঠিক মানুষ হিসেবে গড়ে তোলে এই সমাজে।

এবং আমাদের সফলতার ক্ষেত্রেও আমাদের আত্মসম্মান নির্ভর করে কেমন ভাবে আমরা সফলতা অর্জন করব।

Loading...