নাখোদা মসজিদ এ ইফতার

আজকে একটু অন্য রকম বিষয় নিয়ে লিখতে চলেছি।আশাকরি আপনারা ভালোই আছেন তার সঙ্গে সঙ্গে সুস্থ আছেন।একটু পরীক্ষার চাপ ছিল তাই এক দুই দিন লেখার টাইম পায়নি।তাই আজকে ভাবলাম এই টপিক টা নিয়ে লেখা যাক।

তাহলে আর দেরি নয় এবার শুরু করা যাক একদম।আমাদের এনাটমির এক্সাম ছিল। ওটা শেষ হতে হতে 3 টা বেজে গিয়েছিল ।তারপর আমরা সবাই রুম এ আসলাম।এমনিতে খুব চাপ এ ছিলাম পরীক্ষা টা নিয়ে।তাই সবাই এক্সাম দিয়ে এসে চাপ মুক্ত হলো।দিয়ে সবাই ফ্রেশ হলো।

মসজিদ

তারপর প্ল্যান হলো এক্সাম হলো চল কোথায় বাইরে ঘুরতে যাই।তাই একজন বলে উঠল নাখোদা মসজিদ চল ঘুরতে।রমযান মাসে ওই মসজিদ এ ভালো ইফতার পার্টি হয়।আর জায়গা টাও ভালো খুব।

ওযু করার জায়গা

তাই আমরা সবাই বিকেল 4 টের মধ্যে রেডী হয়ে গেলাম।সবাই রোজা রেখেছিল যারা যাবে তারা।দিয়ে আমরা বেরিয়ে পড়লাম মসজিদ যাবার জন্য।
ফার্স্ট এ অটো নিয়ে আমরা মেট্রো গেলাম।মেট্রো টে করে আমাদের গন্তব্যস্থল এ পৌঁছালাম।তখন অনেক সময় হাতে ইফতার খোলার জন্য।

আমরা ফার্স্ট এ গিয়ে একটু চার পাস টা ঘোড়া ঘুড়ি করলাম।দেখলাম কি কি আছে।খুবই সুন্দর জায়গা।আর মসজিদ টাও খুব সুন্দর। মানে বলতে গেলে একদম সাজানো ঘুচানো।রাস্তায় অনেক মানুষ এর ভিড়।তারপরে সব কিছু সাজানো ।রাত্রি বেলায় আরো ভালো লাগবে দেখতে ।

আস্তে আস্তে ইফতার এর সময় কাছিয়ে এলো।সবাই বললো এবার মসজিদ এর ভেতরে ঢোকা যাক।তারপর আমরা সবাই নিজের নিজের ওযু সেরে নিলাম।যেটা আমাদের মেন কাজ।

তারপর সবাই নিজের নিজের জায়গা নিয়ে বসে পড়লাম।দিয়ে ইফতার লাইন লাইন করে দিতে লাগলো।অনেক কিছু দিলো যেমন
তরমুজ ,কলা,পিয়াজি,সিঙ্গারা আরো অনেক কিছু দিয়ে গেলো। ওতো কিছু খাও মুশকিল একবারে।

দিয়ে টাইম হলো নিজের নিজের ইফতার খুললো।আমরা আস্তে আস্তে ইফতার শুরু করলো সবাই।ফার্স্ট এ খেজুর দিয়ে শুরু হলো ।ঠান্ডা জলের ও ব্যাবস্থা ছিল ওখানে ওটা খেলাম।একটা করে সবাই কে লস্যি ও দিয়েছিল ওগুলো খেলাম।

তারপর বাইরে বেরিয়ে আসলাম।বাইরে বেরিয়ে এসে দেখি লাইটিং গুলো খুব সুন্দর লাগছে দেখতে। একদম চকচকে রাস্তা।দেখতেই আলাদা মজা লাগছে না দেখলে বলে বোঝানো যাবেনা।খুবই সুন্দর লাগছিল।

রাস্তা

আমরা বাইরে অনেক কিছু খেলাম যেমন হালিম খেলাম ।তারপর আইস ক্রিম খেলাম।আরো কত কিছু খেলাম। এবার যাওয়ার পালা।অনেক টাইম হয়ে এসেছে।আবার পরে একদিন আসবো।তাহলে আসি ।

.........ধন্যবাদ.......