আশা করি সবাই খুব ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও মোটামুটি ভালো আছি। আজকে আপনাদের মাঝে সারাদিনের কার্যক্রম শেয়ার করব। তাহলে বন্ধুরা দেরি না করে শুরু করা যাক :
আলহামদুলিল্লাহ প্রতিদিনের ন্যায় আজকেও একটু সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠেছি। সত্যি কথা বলতে আমার সকালবেলা ঘুম থেকে ওঠার কোন ঠিক নেই। সকালবেলা যত তাড়াতাড়ি রোগী আসবে। আমাকেও ঠিক তত তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠতে হয়। আজকেও ঘুম থেকে সরাসরি ল্যাবে গিয়ে সকালের রিপোর্ট করেছি।
তবে শনিবার দিনগুলোতে সকালবেলা রোগীর চাপ একটু কমই থাকে। কারণ শুক্রবারের দিনে অনেক রোগী হয়। কিন্তু আজকের চিত্র পুরোটাই ভিন্ন রকম। সকালবেলায় অনেকগুলো কাজ করতে হয়েছে। আর আজকে আমার সহকারীরাও আসতে অনেক দেরি হয়ে গেছিল। আর বিগত পোস্টে আমি বলেছি আমার অন্য এক জায়গায় আবারও চাকরির কথাবার্তা চলতেছে
আমার সহকারী আসার পর আমি রুমে গিয়ে গোসল করে ফ্রেশ হয়েছি। কিন্তু ফ্রেশ হয়ে রুমে নাস্তা খাওয়ার সুযোগ হয়নি, আবারও ল্যাবে গিয়েছি। কারন একজন সহকারী আজকে ছুটিতে ছিল। আর সহকারীরা ছুটিতে থাকলে কাজের চাপটা আমার উপরেই বেশি পড়ে। ল্যাবে গিয়ে দেখি বড় ভাই বাইরে থেকে 'কটবেল' কিনে এনেছে।
আমাদের গ্রামের ভাষায় এটাকে 'কটবেল' বলা হয়। পরে ভাই অনেক সুন্দর করে কটবেলের ভর্তা বানিয়েছিল। এর মাঝে আমার একটি গুরুত্বপূর্ণ কল আসে পরে কথা বলার জন্য আমি বাইরে গিয়েছিলাম। আর হ্যাঁ! অন্যান্য জায়গার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের থেকে এখানের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগীর চাপ বেশি থাকে। ছবি দেখে হয়তো অনেকেই বুঝতে পেরেছেন কি রকম রোগী হয়।
যাইহোক, ল্যাবে এসে সবাই মিলে কটবেলের ভর্তা খেয়েছি। ঝালটা একটু বেশি হয়েছিল, তবে ভর্তা একটু ঝাল ঝাল না হলে কিন্তু মজা লাগেনা। পরে মোটামুটি দুপুর পর্যন্ত একটানা কাজ করেছি। দুপুরে খাওয়ার সময় হলে রুমে গিয়ে বড় ভাইসহ একসঙ্গে খেয়েছি। খাওয়া শেষ করে মোটামুটি বিকেল ৪টা পর্যন্ত রেস্ট করেছি।
কারণ আজকে বিকেলবেলা গাইনি ডাক্তার আসবে না। শুধু আজকে নয়, গাইনি ডাক্তার কয়েক দিনের ছুটিতে চলে গেছেন। যাইহোক, বিকেল চারটার দিকে আবারো ল্যাবে গিয়ে টুকটাক যা কাজ ছিল সেগুলো সেরেছি। আর আজকের দিনটা বেশিরভাগই ফোনে কথা বলে কেটেছে।
সন্ধ্যার দিকে হাসপাতালের উপরে উঠে আমাদের প্রতিষ্ঠানের সামনের একটা ছবি তুলেছিলাম। আসলে আমি এখন পর্যন্ত অনেক উপজেলা ঘুরেছি। কিন্তু এদিকের উপজেলায় সব সময় লোকজনের সমাগম থাকে। পরে কাজ শেষ করার পর অবসর সময়ে হসপিটালের সামনে থেকে ভাপা পিঠা এনেছি।
যদিও এখনো তেমন একটা শীত শুরু হয়নি তারপরও শীতের ভাপা পিঠা বিক্রি হওয়া শুরু হয়েছে। পিঠা'টা খেতে একদম দারুন ছিল যা বলার মত নয়। পরে আবারো চাকরির ব্যাপারে ফোনে কথা বলেছিলাম। ঐ যে বললাম না আজকে সারাদিনই বেশিরভাগ ফোনে কথা বলেছি। আজকে এই পর্যন্তই ছিল।
Congratulations, your post has been curated by @dsc-r2cornell. You can use the tag #R2cornell. Also, find us on Discord
Felicitaciones, su publicación ha sido votada por @ dsc-r2cornell. Puedes usar el tag #R2cornell. También, nos puedes encontrar en Discord
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Thank you
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এখন পুরোপুরি শীত না পড়লেও শীতের পিঠা বানানো শুরু হয়ে গিয়েছে বিশেষ করে রাস্তার পাশে বানানো ভাপা পিটা অসম্ভব সুন্দর লাগে সেটার সময়। ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার একটি দিনের কার্যক্রম খুব ভালোভাবে আমাদের কিছু উপস্থাপনা করার জন্য আপনার পরবর্তী দিন লিপি পড়ার অপেক্ষায় রইলাম ভালো থাকবেন
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit