আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব আমার কাটানো আজকের সকল কর্মকান্ড গুলো।
সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে হাতমুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয় নাই। তারপর কিছুক্ষণ বসে থাকি বিছানার উপর। অল্প কিছুক্ষণ পরেই ডাক দেয় খাবার খেতে চলে যাই খাবার খেতে। তো খাওয়া-দাওয়া শেষ করে ওখান থেকেই ক্লাসে চলে যাই। একটু তাড়াতাড়ি খাওয়া-দাওয়া শেষ করলাম আর তাড়াতাড়ি ক্লাসে গেলাম। কারণ এখনো একটা জব শিট তৈরি করা বাকি আছে।
ক্লাসে গিয়ে যে যার মত লেখা শুরু করে দেয়। আমি অন্য টেবিলে ও আমার সহপাঠীরা অন্য টেবিলে বসে লেখা শুরু করে দেয়। আমার অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই জব ফিট তৈরি করা হয়ে যায়। কারন আমার বাকি ছিল একটা আর ওদের বেশ কয়েকটা বাকি ছিল। তারপর যে যার মত জব শিট তৈরি করে আমি আস্তে আস্তে চুপিচুপি রুমে চলে আসি।
রয়েছে শুয়ে থাকি একা একা। আমার জব শিট তৈরি করা হয়ে গেছিল তাই আর ক্লাসে থাকতে ইচ্ছা করছিল না তার জন্য রুমে চলে আসলাম আমি। অল্প কিছুক্ষণ পর সবাই চলে আসলো রুমে এই এগারোটার ছুটি দিল সবাইকে। তারপর রুমে এসে যে যার মত সুখের বসে কাটায়। আমিও বেশ অনেকটা সময় ফোন দেখতে দেখতে কাটিয়ে দেই। ঠিক ১২:০০ টায় জব সিট জমা দিতে চলে গেলাম ক্লাস রুমে।
অল্প কিছুক্ষণ ক্লাস রুমে বসিয়ে রাখার পরে আমাদের জব শিটগুলো জমা নিয়ে ছেড়ে দেয়। তারপর রুমে চলে আসি রুমে এসে শুয়ে শুয়ে ফোন দেখতে থাকি। বেশ অনেকটা সময় পরে গোসল করতে চলে যাই। গোসল করে বিছানার উপরে বসে থাকি বেশ অনেকটা সময়। তারপর খাওয়া দাওয়া করতে ডাক দেয় চলে যায় খাওয়া দাওয়া করতে। খাওয়া দাওয়া করে এসে বিছানায় শুয়ে থাকি অনেক সময়।
ঠিক তিনটায় দিকে চলে গেলাম ক্লাস রুমে। ক্লাস রুমে গিয়ে প্রাকটিক্যাল ক্লাস করতে শুরু করলাম। আমাদের বেশ কিছু জিনিস শিখায় ওই আগে যেগুলো শিখিয়েছে সেগুলোই বারবার চর্চা করাচ্ছে আমাদের সবাইকে। আমিও খুব সুন্দর ভাবে সেগুলো চর্চা করতে থাকি। এভাবেই কেটে যায় পুরো বিকেলটা আমার। সুন্দর ভাবি কেটে যায় পুরো বিকেলটা লেখাপড়ার মধ্যে দিয়ে।
তো সন্ধ্যার দিকে ছুটি হয় আমাদের সবাই যে যার মত রুমে চলে আসে। তো রুমে এসে আমার এক বড় ভাই সে ঘুরতে যাবে তাই আমিও তার সাথে বের হই। আমি আমার সেই বড় ভাই তার মামাতো ভাই একটা ফোনটা উঠে যায়। আমরা তিনজন একসাথে রওনা হয় ঘুরতে যাওয়ার জন্য। মূলত আজকে তাদের জানি কি এক পূজা আছে। আমি ঠিক তোদের নাম জানিনা তাই লিখতেও পারলাম না। আমরা মাঝখানে একটা পাম্পে থামিয়ে বাইকে তেল ভরেনি।
প্রায় দুই ঘন্টার জার্নি করে চলে যাই সেই জায়গায়। সেই জায়গায় যাওয়ার পরে আমরা একটা হোটেলে উঠে মংলায় নেই খাওয়ার জন্য। খুব মজা করে দুটো ডিমের মংলায় খেলাম। বেশ ভালই লাগলো প্রচন্ড ক্ষুধা লেগে গিয়েছিল
তার জন্য মংলায় খেতে আরো ভালো লাগলো। তারপর চলে যায় পূজার দিকে সেখানে গিয়ে বেশ মজা হয় সবার সাথে বেশ অনেকটা সময় মজা করেই কাটাই।