আসসালামু আলাইকুম বন্ধুগণ,
আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে গ্রীষ্মকাল নিয়ে কিছু আলোচনা করব।
Pixabay
গ্রীষ্মকাল বা গরমকাল বিশ্বের বিভিন্ন অংশে সাধারণত, মার্চ থেকে আগস্ট মাসের মধ্যে শুরু হয়। এ কালে তাপমাত্রা উচ্চ থাকে এবং প্রাকৃতিক উষ্ণ গ্রীষ্মকালীন প্রাকৃতিক নদী, সমুদ্র ও আবহাওয়া পরিবর্তন হয়।
গ্রীষ্মকাল বাংলাদেশের জনপ্রিয় মৌসুম। এটি এখানে মার্চ মাস থেকে জুন মাসের শেষের দিকে পর্যন্ত চলে। এই সময়ে তাপমাত্রা উচ্চ হয়ে যায় এবং আবহাওয়া অত্যন্ত গরম হয়ে উঠে। সাধারণত জুন মাস থেকে শুরু হয় বৃষ্টিপাতের মৌসুম, যা তপস্বী গ্রীষ্মকালে আগমনের লক্ষণ । এ সময়ে বাংলাদেশে আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, কমলা ইত্যাদি ফলমূল প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।
গ্রীষ্মকালের কিছু উপকারিতা :-
- গ্রীষ্মকালে বিশ্রামের সুযোগ পাওয়া যায় । প্রাকৃতিক জলাবদ্ধতা পরিবেশ অনুযায়ী হলে অনেকে সমুচিত সুরক্ষা ব্যবস্থা নেওয়ার মাধ্যমে জামাকাপড় শুষ্ক থাকে।
- গ্রীষ্মকালে শিশুদের স্কুলে ছুটি থাকে এবং বেশিরভাগ মানুষ বাড়ি থেকে বের হয়ে বাইরের কাজ করতে পারেন।
- গ্রীষ্মকালে বিভিন্ন ফল এবং সবজির আদান-প্রদানের মার্কেট বেশি সচরাচর খুলে থাকে।
- গ্রীষ্মকালে সময়টি বেশ দীর্ঘ হয় এবং সবার জন্য কাজের পরিমাণ কম হয়ে থাকে।
- গ্রীষ্মকালে প্রাকৃতিক বৈষম্য স্বাভাবিক সূর্যাস্ত এবং সূর্যোদয় এর দৃশ্য, সমুদ্র এবং হিমালয়ের এতো সুন্দর দৃশ্য অনুভব করতে পারেন।
- গ্রীষ্মকালে কিছু শ্রেণীর লোকেরা ছুটি পান এবং কিছু পেশাজীবীদের জন্য কাজের পরিমাণ কমে যায়।
এইভাবেই গ্রীষ্মকালের কিছু উপকারিতা অনুভব করা যায়। তবে, স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিষয়গুলোর জন্য সর্বদা সতর্ক থাকা উচিত।
গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রা উচ্চ থাকার কারণে যে সব সমস্যা দেখা যায় :-
- জ্বর
- ঠান্ডা
- কাশি
- শ্বাসকষ্ট
- প্রকৃতি পরিবেশের দূষণ ও পানিতে সমস্যা ইত্যাদি।
এছাড়াও গরমকালে যৌথ উষ্ণতা এবং অক্সিজেনের অভাবের কারণে শারীরিক ও মানসিক ক্ষমতার ক্ষতি হতে পারে।
গরমে সুস্থ থাকার জন্য কিছু উপায় :-
প্রতিদিন যথায়ত পরিমাণে পানি পান করা উচিত। আপনার শরীরের হাইড্রেশন বজায় রাখতে পানির প্রয়োগ প্রতিদিনের জীবনে অনিশ্চিত করা দরকার। আরও উপকারী হতে পারে শীতল জলের স্নান। দিনে কমপক্ষে একবার শীতল জলে স্নান করার চেষ্টা করুন। এটা আপনার শরীরের গরমতা কমিয়ে আনবে এবং প্রতিদিনের সামান্য শরীরের পদার্থগুলি অপসারণ করবে।
গরমে শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে আনতে পানির পাশাপাশি সঠিক পুষ্টিকর খাবার খাওয়া প্রয়োজন। শক্তিশালী এবং সমর্পক খাবারের প্রয়োগ আপনাকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে।
তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য যথায়ত পরিমাণে শীতল ফল ও সবজি খাওয়া যায়, যেমন করলা, তরমুজ, তকমা, ক্যাপসিকাম ইত্যাদি।
প্রতিদিন স্থিতিশীল রাখুন এবং প্রতিটি ঘন্টায় সঠিক পরিমাণে পানি পান করুন।
গরমে আপনার শরীরে অতিরিক্ত গরমতা সরানোর জন্য প্রয়োজনীয় একটি ভাল নিদ্রা এবং প্রয়োজনীয় বিশ্রাম করুন।
ধন্যবাদ আমার পোস্টটি পড়ার জন্য, ভালো থাকবেন সবাই।
Congratulations, your post has been upvoted by @dsc-r2cornell, which is the curating account for @R2cornell's Discord Community.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
গ্রীস্মকাল সম্পর্কে তো বেশ সুন্দর ভাবে লিখেছেন ৷ গ্রীস্মকালের কিছু উপকারিতা ও কিছু সমস্যা তুলে ধরেছেন তারপর দেখলাম গ্রীস্মকালে সুস্থ থাকার উপায় ও আপনি বেশ সুন্দর ভাবে এই উপাস্থাপন করেছেন ৷
যাই হোক ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ৷ ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ ভাই আমার পোস্ট টি পড়ার জন্য , আপনিও ভালো থাকবেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit