Better life with steem || The Diary Game || 20 September, 2024 ||

in hive-120823 •  12 days ago 

Picsart_24-09-20_20-46-12-138.jpg

সকাল বেলা

IMG_20240920_130144.jpg

HELLO.

everyone,,

শুভ সকাল বন্ধুরা ,, প্রতিদিনের মত আজকেএ খুব সুন্দর একটি সকাল অতিবাহিত করেছি ৷ প্রথমত ভোর পাঁচ টায় উঠেছিলাম তারপর আমার মা কে ধান সিদ্ধ করার জন্য সাহায্য করেছিলাম ৷

আমরা পরিবারে তিনটা মানুষ থাকি আমার মা একাই বাড়ির কাজ গুলো করে থাকে আমি মাঝে মাঝে আমার মাকে বড় ধরনের কাজে সাহায্য করে থাকি ৷ যাই হোক আমি ধান সিদ্ধ করার জন্য চুলায় খড় দিতে লাগলাম এদিকে আমার মা বাড়ির সকল কাজ গুছিয়ে আমার এখানে চলে আসলো তারপর আমি ব্রাশ করে ফ্রেশ হয়ে নিলাম ৷

আজকে আবার সারাদিন ভাত খেতে পারবো না অতিরিক্ত কাজের জন্য মা ভাত রান্না করতে সময় পান নি তাই কোনরকম ভাবে কিছু নাস্তা তৈরি করেছিলেন সকাল বেলা ৷ আর সকালের নাস্তা হিসেবে ছিল মুড় আর সোলা বুট রান্না সাথে বুলদিয়া এগুলো দিয়েই সকাল বেলার নাস্তা টা সেরে ফেললাম ৷

ধান সিদ্ধ করা শেষ হলে ধানের বস্তা গুলো আমার বাবা বাড়ির পাশে চাতালে নিয়ে যায় সেখানে শুকিয়ে নিবো ৷ আর বর্তমান সময়ে যে রোদ খুব তারাতারি সিদ্ধ ধান শুকিয়ে যাবে ৷

IMG_20240920_131042.jpg

দুপুর বেলা

ঠিক দুপুর সময়ে মায়ের জন্য পানি নিয়ে গেলাম সাথে স্যালাইন ও ছিলো ৷ তারপর সেখান থেকে আসার সময় ঝালমুড়ির দোকান দেখতে পেলাম যেই দোকানদার টা ছিল অনেক পরিচিতি সেই ছোট বেলা থেকেই আমরা তাকে চিনি ৷

আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন সেই দোকানদারকে সবাই মিলে দাদুভাই বলে ডাকতাম আর এই নাম টা এখনো এখনার ছোট ছেলে মেয়েরা বলে থাকে ৷ তার ঝালমুড়ি টা অনেক টেষ্টি হয় ছোট বড় সবাই তার কাছে ঝালমুড়ি কিনে খায় ৷ তার ঝালমুড়ির তৈরির মসলা অসাধারণ ভাবে বানিয়ে থাকেন ৷

যাই আমরা দুজন ২০ টাকার করে ২ টা ঝালমুড়ির প্যাকেট নিলাম তারপর দোকানে বসে মন ভরে খেয়ে নিলাম ৷ আমি মাঝে এই দাদুভাই এর ঝালমুড়ি খেয়ে থাকি ছোট বেলা থেকে ভুলতে পারি না এই ঝালমুড়ির স্বাদ ৷

IMG_20240920_203423.jpg

সন্ধ্যা বেলা

বিকেল সময় টা কাজ গুলো শেষ করে স্নান করে একটু ঘুমিয়ে পড়েছিলাম তারপর সন্ধ্যার সময় উঠে ফ্রেশ হয়ে চলে গেলাম বাজারে আমি এখনো পুরোপুরি ভাবে সুস্থ হই নি তাই ডাক্তারের কাছে গিয়ে আবার চেক করালাম আর ইদানিং আমার বুকের ব্যাথা ছিলো সেটা একটু বেড়ে গেছে এটা প্রায় সময় অনুভব করে বুঝতে পারি ৷

IMG_20240920_204303.jpg

ডাক্তার দেখা শেষ হয়ে গেলে বাড়ির জন্য কিছু বাজার খরচ করে নিলাম তারপর একটি হোটেলে গিয়ে পরোটা আর ডিম ভাজি করে নিলাম আমার সাথে একজন ছোট ভাই ছিল দুজনে একসাথে খাইলাম ৷

তারপর একটি ভ্যান করে বাড়িতে চলে আসলাম এদিকে প্রচন্ড গরম বাজারে আর বেশিক্ষণ থাকতে পারলাম না ৷ যাই হোক বাড়িতে এসে ফ্রেশ হয়ে নিলাম তারপর খাওয়া দাওয়া করে পোস্ট লিখতে বসে পড়লাম ৷

তো বন্ধুরা আজকে এই ছিল আমার সারাদিনের সংক্ষিপ্ত কার্যক্রম যা আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম ৷ ভালো থাকবেন সকলে ৷

বিষয়ফটোগ্রাফি
ডিভাইসRedmi note 13 pro +
লোকেশনবাংলাদেশ
W3Whttps://w3w.co/slotted.inward.quartered

JvFFVmatwWHRfvmtd53nmEJ94xpKydwmbSC5H5svBACH7yctNbUfy3Svm873NHceMEBkiU7QugfFD3RdWkWB8D5Nn71Vnqc38zTwcdMtsxGBY9bLpzWCxcXrK7yhhF5vsc2ofGXjYS.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  
Loading...

মা পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় সম্পদ, এজন্য আমাদের উচিত সবসময় মায়ের কাজে সহযোগিতা করা, মা খুশি থাকলেই জীবনে সুখী হওয়া যায়, আপনার সারাদিনে কার্যক্রম দেখে খুব ভালো লাগলো ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

ঠিক বলেছেন ভাই মা খুশি থাকলে আমার জীবনের অনেক বাঁধা অতিক্রম করে আমরাও খুব সহজেই সুখি হতে পারি ৷

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মতামত মন্তব্য করে জানানোর জন্য ৷