এবিবি-ফান প্রশ্ন ১৮৩ || গরমের দিনে বিদ্যুৎ কেন এত ঘন ঘন শশুর বাড়িতে যায়?

in hive-129948 •  2 years ago 

Fun Cover-2.png

আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।

এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।

আজকের প্রশ্নঃ

গরমের দিনে বিদ্যুৎ কেন এত ঘন ঘন শশুর বাড়িতে যায়?

প্রশ্নকারীঃ

@tangera

প্রশ্নকারীর অভিমতঃ

আসলেই অসহনীয় গরম পড়েছে এখন বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়াতে। আর বাংলাদেশে তো আরো বেশি কষ্ট, বিদ্যুৎ মোটেও থাকে না। যাইহোক এই কষ্টের মধ্যেও একটু ফান করার চেষ্টা করলাম। আশা করি আপনারাও এই কষ্ট ভুলে গিয়ে একটুখানি এনজয় করবেন প্রশ্নের উত্তর দিয়ে।

অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ

  • উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
  • উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
  • একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
  • অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
  • উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
  • এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
  • পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।

ধন্যবাদ সবাইকে।

break .png
Banner Annivr4.png
break .png
Banner.png

আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃডিসকর্ড লিংক

break .png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

গরমের দিনে বিদ্যুৎ কেন এত ঘন ঘন শশুর বাড়িতে যায়?

বিদ্যুৎ এতো ঘন ঘন শ্বশুর বাড়িতে যায় কারণ গ্রামের চাচিরা কয়লা দিয়ে এত পরিমাণ দাঁত মাঝামাঝি শুরু করে দিয়েছে কয়লার সংকটের কারণেই বিদ্যুৎ শ্বশুরবাড়িতে ঘন ঘন যাইতে শুরু করে দিয়েছে। 🤩🤩

চাচিরা শুধু একাই নয়, চাচারাও শুরু করে দিয়েছে তাই এই অবস্থা।

আমি শুধু চাচিরে দাঁত মাজাই দেখেছি 🤩🤩😝

গরমের দিনে মেয়েরা তো রান্না ঘরে কাজকর্ম করে অনেক বেশি কষ্টে থাকে। কাজ শেষ করে একটু ফ্যানের বাতাসের নিচে এসে বাতাস নেই বিদ্যুৎ থেকে। তো বিদ্যুৎকে তো একটু আদর যত্ন করতে হয় তাই না? না হয় মেয়েকে তো ভালোভাবে বাতাস দেবে না। তাই শ্বশুরবাড়ি থেকে কবর পাঠায় বিদ্যুৎকে যাওয়ার জন্য। শ্বশুর বাড়িতে বিদ্যুৎ কে বেশ ভালো আদর যত্ন করে যাতে বিদ্যুৎ তাদের মেয়েকে খুব আরামে রাখেন এবং ভাল মত ফ্যানের বাতাস দিয়ে। তাই ঘন ঘন খবর পাঠায় হা হা হা 😂😂😍।

বিদ্যুতের শ্বশুরবাড়িতে বিদ্যুতের বউ বৃষ্টি রয়েছে। সেজন্য বৃষ্টির সঙ্গে দেখা করতে ঘন ঘন শ্বশুরবাড়িতে যায়। যেদিন বৃষ্টিকে নিয়ে ফিরতে পারবে সেদিন বিদ্যুতের শ্বশুর বাড়ি যাওয়া বন্ধ হবে।

আসলেই আপু , বিদ্যুতের মতন এত কিপটে মানুষ এই পৃথিবীতে আর নেই, তাই গরমের দিনে নিজের বাড়ির ফ্যান বা এসির খরচা বাঁচাতে শশুর বাড়ি গিয়ে উঠে বসে থাকে। যা কারেন্ট বিল দিতে হয় ,শ্বশুরের উপর দিয়ে হয়ে যাক, নিজের ঘাড় থেকে তো বাঁচুক।😐

হাসতে হাসতে আমি শেষ।

😁😁😁🌚🌚🌚

শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে , ফ্রী তে এত আদর যত্ন আর ভালো ভালো খাবার দাবার খেয়ে, বিদ্যুতের শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে আর আসতে ইচ্ছা করে না। তার উপর আবার বিদ্যুৎ গরমের দিনে নিজে না থেকে সকলকে অস্বস্তিতে ফেলার জন্য শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে মধুর হাঁড়ির মধ্যে বসে থাকে। তারপর আবার বিদ্যুতের বউ যেখানে যেখানে থাকে তার পিছনে পিছনে বিদ্যুৎকে দেখা যায় । বউ ছাড়া তার একদিনও চলে না। তাই বউয়ের সাথে সাথে বিদ্যুৎ শ্বশুরবাড়ি গিয়ে আরাম করার সুযোগটা মিস করতে চায় না।

গরমের দিনেই বিদ্যুৎ বারবার শশুর বাড়ির ডাক পায়।কারণ বিদ্যুতের শশুরবাড়ি রসালো ফলবাগানে ভর্তি।যেমন-আম,জাম,কাঁঠাল,লিচু,পেঁয়ারা আরো কত কি!তাই বিদ্যুৎ ঘন ঘন তার শশুর বাড়িতে এক এক দিন একেক ফলের দাওয়াত খেতে যায়।☺️☺️

বিদ্যুৎ এর ও তো গরম লাগে। তাই শ্বশুর বাড়িতে যায় সেখানে শালী রয়েছে সে ভালোভাবে পাখার বাতাস খাওয়াবে।আর মূলত পাখার বাতাস খাওয়ার জন্যই বিদ্যুৎ ঘন ঘন শ্বশুর বাড়িতে যায়।

বউ আর বিদ্যুৎ একি অবস্থায় এখুন।বাসায থাকতেই দিতে চায় না।তাই শ্বশুরের কাছে নালিশ করতে যায় হাহা।

শশুরের মেয়ে খুবি বেশি প্যারা দিতাছে তাই অভিযোগ করতে শশুরের কাছে যায়।

এই গরমে মাছ এবং সবজির দাম যা বেড়েছে, তাই বিদ্যুৎ ঠিক করেছে তার শ্বশুর বাড়িতে ঘন ঘন গিয়ে খেয়ে আসবে। এতে করে বিদ্যুৎ এর টাকা বেঁচে যাবে। 🤣🤣

গরমের দিনে বিদ্যুৎ এত ঘন ঘন শশুর বাড়িতে যায়, কারণ বিদ্যুৎ একটি শক্তিশালী পরিবাহী যা শশুরদের পছন্দ করে। শশুররা জ্বলন্ত সমস্যাগুলি দূর করে তাপমাত্রা কমিয়ে দেয় এবং তাদের শীতল ও স্বস্তিতে রাখে। তাই সেখানে বিদ্যুৎ প্রয়োজনীয় এবং গৃহীত হয়। এতে শশুরা উল্লাসিত হয় এবং হাসে।

কারেন্টের বাপের সংসারে অভাব পড়ে গেছে বলে বারবার শ্বশুর বাড়িতে যাচ্ছে যাতে সেটা পূরণ করতে পারে।

সুন্দরী শালীদের দেখে জান, প্রান, মন কলিজা ঠান্ডা করতে। বোঝেনই তো গরমের দিন,বউয়ের মুখ দেখলে পায়ের তালু থেকে মাথা পর্যন্ত গরম হয়ে যায়।তাই ঘন ঘন শ্বশুর বাড়িয়ে গিয়ে শালীদের দেখে প্রাণ জুড়িয়ে আসে।

শ্বশুরবাড়ি মধুর হাড়ি।

বিদ্যুৎ শাশুড়ির মেয়ের গরম সহ্য করতে না পেরে শ্বশুরবাড়ি মধুর হাড়ির কাছে যায়।

গরমের দিনে বিদ্যুৎ কেন এত ঘন ঘন শশুর বাড়িতে যায়?

শশুড বাড়ি মধুর হাড়ি সেজন্য ৷

প্রচন্ড গরম নিবারণ করার জন্য বিদ্যুৎ ঘন ঘন শ্বশুরবাড়িতে যায় তার শশুরকে বাতাস করে ঘুম পাড়াতে। যাতে বিদ্যুৎ তার শালীদেরকে নিয়ে তেতুলের চাটনি খেতে পারে।

জামাই ষষ্ঠী এই গরমের সময়টাতেই হয়ে থাকে ।জামাই ষষ্ঠীর দিন জামাই(বিদ্যুৎ) বউ একসাথে শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে ভালো-মন্দ খাই। দুই দিন সেখানে ঘোরাঘুরির পরে বউ রেখে জামাই(বিদ্যুৎ) চলে আসে নিজের বাড়িতে। বাড়িতে আসার পর জামাইয়ের (বিদ্যুতের) মন বসে না কোন কাজে আর। বউ এর চিন্তা করে করেই তার দিন যায়। তাই বউকে ছাড়া না থাকতে পেরে সে বারবার ছুটে যায় শ্বশুরবাড়িতে বউকে দেখার জন্য। এই কারণেই এত লোডশেডিং এর শিকার হতে হচ্ছে সবাইকে। জামাই(বিদ্যুৎ) বউকে ভালোবাসা দেখাচ্ছে আর এই দিকে ভোগান্তি পোহাচ্ছে সাধারণ জনগণ।

আপু আমার মনে হচ্ছে শশুর বাড়ির কারো সাথে বিদ্যুৎ এর পরকীয়া সম্পর্ক আছে,সে জন্য এত ঘন ঘন শশুর বাড়িতে যায়,হা হা হা।🤣🤣🤣

আমার তো মনে হয় বিদ্যুৎ ঘন ঘন শশুর বাড়ি যায় গ্রীষ্মের আম কাঁঠালের দাওয়াত খেতে।তাছাড়া যা গরম শশুর বাড়িতে মধুর হাড়ি থেকে মধু খেতে🤪🤪।

গ্রীষ্মকাল হচ্ছে জামায়ের জন্য শশুর বাড়ির মধুর হাড়ি। মৌমাছি যেমন বারবার মধু সংগ্রহ করার জন্য ফুল বাগানে যায়, বিদ্যুৎও তেমনি বারবার শ্বশুর বাড়িতে যাই।