এবিবি-ফান প্রশ্ন-৫৩ || আজকে হবে পদার্থ বিদ্যা

in hive-129948 •  2 years ago 

Fun_Cover-4.png

আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।

এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।

আজকের প্রশ্নঃ

পদার্থ বিদ্যায় একটা গতিশীল গাড়ি আরেকটা স্থিতিশীল গাড়িকে হুদাই ধাক্কা মারে কেন?

প্রশ্নকারীঃ

@rex-sumon

প্রশ্নকারীর অভিমতঃ

যেটা জানি সেটা বলবো না , তবে আপনারা কি জানেন সেইটা জানতে ভীষণ ইচ্ছুক ?

অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ

  • উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
  • উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
  • একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
  • অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
  • উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
  • এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
  • পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।

ধন্যবাদ সবাইকে।

break .png
Banner Annivr4.png
break .png
Banner.png

আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃডিসকর্ড লিংক

break .png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

গতিশীল গাড়িটার ছিলো ব্রেকের সমস্যা। গাড়ি থামাতে হবে তাই উপায় না পেয়ে সোজা স্থিতিশীল গাড়িতে ধাক্কা মারে।

একদম চিন্তাশীল উত্তর দিয়েছেন দাদা ভালো লাগলো।

ব্রেকের সমস্যা তুমি কি করে বুঝলে দাদা। ড্রাইভারও তো খারাপ হতে পারে। হা হা হা...

পদার্থ বিদ্যায় একটা গতিশীল গাড়ি আরেকটা স্থিতিশীল গাড়িকে হুদাই ধাক্কা মারে কেন?

পদার্থ বিদ্যা চায় নি যে, দুনিয়ায় শান্তি বিরাজ করুক, তাই পদার্থবিদ্যা গতিশীল গাড়িকে এই কুটনামি বুদ্ধিটা দিয়েছেন।

গতিশীল গাড়ি টি আগেকার দিনের মুভি প্রচুর দেখত যেখানে নাইকার সাথে নায়ক ধাক্কা খেলেই প্রেম হত।তাই বেচারা পার্টনার পাবার আশায় ধাক্কা মারে।

অনেক মজাদার একটি উত্তর দিয়েছেন ভালো লাগলো আপনার উত্তরটি ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকবেন সর্বদা

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

যেমন চুপচাপ মানুষকে শয়তান লোকেরা বেশি খোঁচা মেরে মজা পায় তেমনি গতিশীল শয়তান গাড়িটা স্থিতিশীল চুপচাপ ভদ্র গাড়িকে হুদাই ধাক্কা দিয়ে খোঁচা মেরে মজা পায়।

মানুষ যেমন শান্ত মানুষের পিছনে কাঠি করতে ভালো লাগে, তাই মানুষের দেখাদেখি গাড়ির ও শখ হয় একটু স্থির গাড়ির পিছনে কাঠি করতে। আর এটাই হলো পদার্থবিদ্যার বহির্ভূত শয়তান বিদ্যা।

বাঙ্গালীদের সাথে থাকতে থাকতে গাড়িও ধাক্কা মারা শিখে গেছে। অন্য একটি গাড়ি শান্তিতে থাকুক এটা গাড়িও চায় না।😅😅

বাংলাদেশের গাড়িগুলোর ধাক্কাধাক্কি সম্পর্ক একদম ঠিক বলেছেন আপু।

ওরে বাঙালিরে পদার্থ বিদ্যর ফর্মুলাও পরিবর্তন করে দিয়েছে হা হা হা

বাঙালিরা ফর্মুলা আবিষ্কার করে।😅😅

কারন গতিশীল গাড়িটির লেজ কাটা ছিল তাই স্থিতিশীল গাড়ির ভালো লেজ কাটার জন্যই ধাক্কা মারে। 🤣 🤣তাছাড়া বর্তমান যুগে কেউ ভদ্র ,সভ্য এবং স্থির জিনিসকে পছন্দ করেন না এইজন্য যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য গতিশীল গাড়ি স্থিতিশীল গাড়িকে ধাক্কা মেরে অসভ্য করে তোলে।

বেশি গতিশীল এবং একদম স্থির দুটোই অসামঞ্জস্য সেজন্যই ধাক্কা মারার সম্পর্ক। 🤩🤩

হুম, যুক্তি আছে।হি হি

যুগের সাথে তালমিলিয়ে চলা শিখতে হবে তো।
তাতে কে অসভ্য হলো কি এসে যায় !!

একদম ভাইয়া👍,যুগটাই এমন।

মানুষ হিসেবে আমাদের ধাক্কাধাক্কি করা স্বভাবে পরিণত হয়েছে। আর যেহেতু মানুষ গাড়ি চালাই, তাই গাড়ি ও মানুষের কাছে থেকে শিখেছে,তাই অন্য গাড়ি দেখলে ধাক্কা দিতে ইচ্ছা করে।

বাস্তবিক সময়ের সুন্দর একটি উদাহরণ আপনার কাছ থেকে পেলাম ভাই।

খুব চমৎকার যুক্তি দেখিয়েছেন ভাই।তাই একটু সাবধানে থাকবেন। কারন আমার সকলেই তো বিল্ডিং বা ঘরে থাকি।বিল্ডিং বিল্ডিং কে বা ঘর ঘরকে যেকোনো সময় ধাক্কা দিয়ে নিজেরদের বিপদে ফেলতে পারে। হা হা হা।

হা হা হা আমাদের স্বভাবের প্রতিফলন ভালোই বলেছেন।

এতেই তো প্রমাণিত হয় কারো ভালো কারো সহ্য হয়না। বেচারা স্থিতিশীল গাড়ি একটু জিরোচ্ছিলো। কিন্তু গতিশীল গাড়ির তা সহ্য হলোনা। তাই ঢাক্কা মেরে বসলো।

বাহ অনেক চমৎকার উত্তর দিয়েছেন হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা হয়ে গেল ধন্যবাদ

এর মাধ্যমে তিনি জানান দেয় যে স্থির থাকার সময় নেই গতিশীল হও হাহাহা।

আসলেই অন্যকে খোঁচা মারা কি দরকার।

সবলরা দুর্বলদের আক্রমন করে নিজের বড়ত্বকে প্রমান করার জন্য। এটাই হয়ে আসছে এখন অব্দি। তাই পদার্থ বিদ্যা ও এর থেকে পিছিয়ে নেই। বুঝতে হবে ভাইয়া। 🤣

পদার্থ বিদ্যায় একটা গতিশীল গাড়ি আরেকটা স্থিতিশীল গাড়িকে হুদাই ধাক্কা মারে কেন?

আমার আপনার মতো ছাএদের ঝামেলায় ফেলে দেওয়ার জন্য এছাড়া আর কিছুই না হি হি

তাই নাকি আসলেই বিজ্ঞান ঝামেলার উপপাদ্য।

এখানে স্থির থাকা গাড়ির কোনো দোষ নেই। তাছাড়াও সব গাড়ি ধাক্কা খায় না। নরমাল ভাবে দেখতে গেলে এই ধরনের ধাক্কা ধাক্কি শুধুমাত্র ফিজিক্স বইয়েই সম্ভব। এইবার বাস্তব জীবনে সে সব গাড়ি ধাক্কা দেয় তার ভিতরে সাধারণত প্রেমিক-প্রেমিকারা বসে থাকে। এবং গাড়ির ভিতর ইটিশ-পিটিশ করতে থাকায়, তারা রাস্তায় গাড়ি চালাচ্ছে নাকি হাওয়ায় গাড়ি চালাচ্ছে সেটা ভুলে যায়। এই জন্য আস্তে চালানো বা স্থির থাকা মুরুব্বী লোকের গাড়িতে গিয়ে ধাক্কা দেয়।

একটি গাড়ি যখন গতিশীল রয়েছে অন্যদিকে স্থিতিশীল গাড়ি সামনে থাকলে গতিশীল গাড়ি চায় স্থিতিশীল গাড়ি তার গতিবেগে চলুক।

এই পদার্থ বিদ্যার একটা দোষ সেটা হল সব সময় ধাক্কা আর আকর্ষণ/বিকর্ষণ নিয়ে লেগে থাকে😂😂। ধাক্কা ত লাগবেই। একসাথে চলতে গেলে ধাক্কা-ধাক্কি তু থাকবেই। ধাক্কা-ধাক্কি না থাকলেই সম্পর্কের মধ্যে মধুরতা কম থাকে😍😍। তাই আমার মতে মাঝে মাঝে ধাক্কা লাগা দরকার!!!

আসলে বাঙ্গালীদের শান্তিতে থাকতে সহ্য হয় না এজন্য হুদাই ধাক্কাধাক্কি করে আর কি?

গতিশীল গাড়িটির একা একা চলতে সম্ভবত ভালো লাগে না তাই সে স্থিতিশীল গাড়িটিকে ধাক্কা মারে যেন স্থিতিশীল গাড়িটিও তার সাথে চলতে শুরু করে। সঙ্গী ছাড়া কার ভালো লাগে বলুন । 😁

বিষয়টি সহজেই অনুমেয়, গতি হ্রাস করতে স্থির কিছু প্রয়োজন আবার স্থির কিছুর গতি বৃদ্ধির জন্য ধাক্কা প্রয়োজন। এখানে গতির সাথে ধাক্কার বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে যেটার উদারহণ দেয়া যাবে না, হি হি হি।

ঠিক বলেছেন গতি এবং ধাক্কা অনেক নিবিড় সম্পর্ক আছে হা হা হা।

কবি ওখানেই নীরব। হা হা হা...

গ্রামের একটা ভাষা আছে, গলা চুলকায়,অথ্যাৎ খেয়ে দেয়ে কাজ নেই শুধু ঝগড়া করে।আর গতিশীল গাড়ির ক্ষেত্রে সেটাই হয়েছে।স্থিতিশীল গাড়ি বেচারাকে নিরীহ পেয়ে হুদাই ধাক্কা মারে।

পদার্থ বিদ্যায় একটা গতিশীল গাড়ি আরেকটা স্থিতিশীল গাড়িকে হুদাই ধাক্কা মারে কেন?

গতিশীল গাড়ি স্থিতিশীল গাড়ির প্রেমে পড়ার জন্য হুদাই ধাক্কা দিয়ে প্রেমর সূত্রপাত ঘটাতে চায় ৷

আরে একা একা চলা কারও ভালো লাগে না,তাই হুদাই ধাক্কা দিয়ে তারেও সাথে নিয়ে চলতে চায়

হাহাহা, এটি ঠিক বলেছেন আমার ও তাই মনে হয় ।

একটি গতিশীল গাড়ি আরেকটি স্থিতিশীল গাড়িকে ধাক্কা মারে মজা নেয়ার জন্য। কারণ দুর্বলকে আঘাত করে সবাই মজা পায়।

পদার্থবিদদের কাজই মনে হয় ধাক্কাধাক্কি। কোন গাড়িকে ধাক্কা মারলে কতদূর যায় এগুলো না দেখলে মনে হয় তাদের রাতের ঘুম হয় না। এজন্যই আমরা বারে বারে দেখি স্থির গাড়িকে চলন্ত গাড়ি দিয়ে ধাক্কা মারে।

পদার্থ বিদ্যায় একটা গতিশীল গাড়ি আরেকটা স্থিতিশীল গাড়িকে হুদাই ধাক্কা মারে অন্যের সুখ সহ্য হয় না।গতিশীল গাড়ি স্থিতিশীল গাড়িকে ধাক্কা না মারলে পেটের ভাত হজম হবে কি করে😁

নিউটন,আইনস্টাইন,স্টিফেন হকিং এরা থাকলে একটু ভালোভাবে বলতে পারতো, তবে সমস্যা নাই আমি বলছি বৃষ্টির দিনে ধাক্কা মারাটা একটু স্বাভাবিক ব্যাপার বৃষ্টির দিনে ব্রেক কম কাজ করে। মানুষের ব্রেক আর গাড়ির ব্রেক একই সিস্টেমের,দুটোই বৃষ্টির দিনে কম কাজ করে তাই একটু ধাক্কাধাক্কি করে আর কি 🙃 হিহিহি হাহাহা

গতিশীল গাড়িটি মনে করে যে স্থিতিশীল গাড়িটি যদি ওর আগে চলে যায় এজন্য ধাক্কা মেরে ভেঙে ছুড়ে চুরমার করে দেয় যাতে আগে যেতে না পারে ভেঙ্গে চুরমার করাই ওর কাজ।

নিউটনের সূত্র থেকে আমরা জানি,
বাহ্যিক কোনো বল প্রয়োগ না করলে স্থির বস্তু স্থির থাকবে, আর গতিশীল বস্তু সুষম দ্রুতিতে সরলপথে চলতে থাকবে। এখন গাড়ির যদি স্থির থাকে তাহলে যাত্রীরাও স্থির। অপর গাড়ি ধাক্কা না দিলে সে তার গন্তব্যে যাবে কিভাবে 😁

এই মনে করেন যে খুশিতে ঠেলায় ভালোলাগে ধাক্কা মারতে।।

গতিশীল গাড়িটা মনে করে স্থিতিশীল গাড়িটি অলস তাই সচল করার জন্য ধাক্কা দেয়।

পদার্থ বিদ্যায় গতিশীল গাড়িকে শয়তানে লাড়ে চাড়ে সে জন্যে এমন করে ভাইয়া। যেমন আমরা বাস্তব জীবনে দেখি একটি গতিশীল ছেলে একটি স্থিতিশীল মেয়েকে পিছন থেকে ধাক্কা মারে। তার কারন ছেলেটিকে শয়তানে লাড়ে চাড়ে.......... হা হা হা.......

সাইন্স এর পোলাপাইন দের মাথা নষ্ট করার জন্য। ধাক্কাধাক্কি করে গাড়ি এদিকে মাথা খারাপ হয় আমাদের🙂💔

ভাল বলেছেন।

পদার্থ বিদ্যায় সব অপদার্থের দল। এদের কোনো কাজ কাম নাই তাই হুদাই এর ওর সাথে ধাক্কা ধাক্কি করে বেড়ায়🙁

স্থিতিশীল গাড়ি আবার গতিশীল গাড়ির সব পেসেঞ্জার নিয়ে নিল কিনা তাই গতিশীল গাড়ি স্থিতিশীল গাড়িকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেয়।

পদার্থ বিদ্যায় একটা গতিশীল গাড়ি আরেকটা স্থিতিশীল গাড়িকে হুদাই ধাক্কা মারে কেন?

পৃথিবীতে সব কিছুই গতিশীল। যখন একটি গতিশীল গাড়ি একটি স্থিতিশীল গাড়ির দেখা পায় তাকে সে ধাক্কা মারে যেন সেও চলমান হয়। মোটকথা পৃথিবীর গতিশীলতা নীতি রক্ষা করার জন্য গতিশীল গাড়ি স্থিতিশীল গাড়ি কে এসে ধাক্কা মেরে দেয়। এখানে গতিশীল গাড়ি পৃথিবীর নিয়ম রক্ষার ভূমিকা পালন করেছে।

আমার বাংলা ব্লগে যে এতো নিউটন আছে তা তো প্রশ্ন না করলে জানাই যেত না । বেশ ভালো লাগছে সবার কমবেশি উওর গুলো ।

সবাই নিউটন এর শিক্ষাগুরু। এইসব লজিক যদি নিউটন ভুল করেও একবার শুনতে পারতো তাহলে মাথার উপর নারকেল ফেলে আবার মারা যেত। হা হা হা হা....

ঠিক ঠিক বেশ হাসলাম রে ভাই , ইউ আর জিনিয়াস ।

পদার্থ বিদ্যায় একটা গতিশীল গাড়ি আরেকটা স্থিতিশীল গাড়িকে হুদাই ধাক্কা মারে কেন?

একটি গতিশীল গাড়ি নিজের গতি কমানোর জন্য আরেকটা স্থিতিশীল গাড়িকে হুদাই ধাক্কা মারে।
কারণ তারা সাম্যবস্থায় রক্ষা করে চলে।

স্থিতিশীল গাড়িটা নষ্ট হওয়ার কারণে রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে ছিল। গতিশীল গাড়িটা ফুল স্পিডে আসছিলো। স্থিতিশীল গাড়ির সামনে আসার পরেও গতিশীল গাড়ি তার স্পিড কন্ট্রোল করতে পারেনি। যার ফলে গতিশীল গাড়ি স্থিতিশীল গাড়িকে ধাক্কা মেরেছে।

বিপরীত প্রতিক্রিয়াটা কেমন মজবুদ তা জানার জন্য।বেশি মজবুদ হলে ভুলেও আর ফিরে তাকাবে না ,আর যদি দুর্বল হয় তাহলে আগের চেয়ে দ্বিগুন জোরে ধাক্কা দিবে 😜😜

প্রেমে ধাক্কা খেলে আমরা যেমন উন্নতির পথে একধাপ এগিয়ে যাই, একটা গাড়ি আরেকটা গাড়িকে ধাক্কা মেরে তাকে উন্নতির পথে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে।

কথায় আছে না সুখে থাকতে ভুতে কিলায়, এইরকম এই অবস্থা হয়েছে ভাই। ধাক্কা ধাক্কির বিষয়টা হয়তো বাঙালি দের কাছ থেকে শিখেছে। টিকিট কাটার লাইন থেকে শুরু করে যেকোন জায়গায় বাঙালি ধাক্কাধাক্কি না করে থাকতে পারে না।।

হা হা হা হা....এটা বেশ ভালো ছিল।