এবিবি-ফান প্রশ্ন-৪২ || সোজা আঙুলে ঘি ওঠে না, কেন?

in hive-129948 •  2 years ago  (edited)

Fun_Cover-4.png

আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।

এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।

আজকের প্রশ্নঃ

সোজা আঙুলে ঘি ওঠে না, কেন?

প্রশ্নকারীঃ

@kingporos

প্রশ্নকারীর অভিমতঃ

আমার মনে হয় যে আঙুল দিয়ে ঘি তোলার চেষ্টা হয়েছিলো সে আঙুলে আগে থেকে কোনো প্রকার তেল লাগানো ছিলো। তাই সোজা আঙুলে ঘি ওঠানো যায় না।

অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ

  • উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
  • উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
  • একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
  • অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
  • উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
  • এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
  • পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।

ধন্যবাদ সবাইকে।

break .png
Banner Annivr4.png
break .png
Banner.png

আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃডিসকর্ড লিংক

break .png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  
অনেক কষ্ট এবং অনেক পরিশ্রম করার পর দুধের থেকে ঘি হয়। তাই ঘি মনে মনে চিন্তা করে, আমাকে এত সহজে লোকজন কেন তুলবে। আমি এত কষ্ট করে, জ্বলে পুড়ে এখানে পৌঁছেছি, আমাকে তুলতেও লোকজন একটু কষ্ট করুক। তাই ঘি বাবাজি সোজা আঙ্গুলে উঠতে চায় না। তাকে তুলতে আঙ্গুল বাবাজি কে একটু মাথা নত করতে হয়। এই সময় আঙ্গুলকে কিঞ্চিৎ বাঁকা বলে মনে হয়।

বাবা গো, কি যুক্তি, হাহাহা।

সবার থেকে একটু আলাদা লেখার চেষ্টা করলাম আরকি। হে হে হে...

কষ্ট করলেই তো কেষ্ট মিলবে।

কেষ্ট কে দরকার নেই। যা কেলেঙ্কারি করল। খিক.. খিক.. খিক...

কেষ্ট কে দরকার নেই। যা কেলেঙ্কারি করল। খিক.. খিক.. খিক...

নিজের আঙ্গুল নিজের কন্ট্রোলে আছে কিনা এটা পরীক্ষা করার জন্য মাঝে মাঝে আঙ্গুল বাঁকা করতে হয়।😅😅

যেটা শুধু ঘি তোলার সময়েই কাজে লাগে। হাঃ হাঃ

ওরে বুদ্ধিরে, এসব কোন কোন কাজে লাগান আপনি শুনি

আমি আবার কাউকে বুদ্ধি ধার দেই না। 😅😅

আমি তো সোজা আঙ্গুলে ঘি তুলতে পারি 😃
কথা হচ্ছে সোজা আঙ্গুলে ঘি অনেকটাই কম ওঠে আর আঙ্গুল বাঁকা করলে একটু বেশি ঘি ওঠে।

সোজা আঙুলে যদি ঘি উঠতো তাহলেতো মানুষ আর খাবলাই খাবলাই ঘি নিতে পারতো না অল্প ঘি নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হতো বুঝেনিতো মানুষ কি আর অল্পতে সন্তুষ্ট হয়।

তাহলে বলছেন আমাদের অল্পতে সন্তুষ্ট রাখার জন্য এই কান্ড

তা আর বলতে

ঘি দিলে যেকোনো খাবারের স্বাদ বেড়ে যায়, অত স্বাদের জিনিস তো তাই সহজে উঠে, আঙ্গুল একটু বাকা করতে হয়। কারন ভালো কিছু অর্জন করতে হলে কষ্ট করতে হয়।

ঠিক বলেছেন ঘি খাওয়ার জন্য এটুকু কষ্ট করাই যায়।

জি ভাই, ভালো কিছু অর্জন করতে হলে এইটুকু তো করতেই হবে

আঙ্গুল তো নাহয় একটু বাঁকা করলাম।

ঠিক। কষ্ট করতেই হবে।

  ·  2 years ago (edited)

জি দাদা

প্রেমিকার বাবাকে বা ভাইকে যখন পটানো যায়না তখন প্রেমিক ভালো করেই জানে যে এবার আঙুল বাঁকাতে হবে নাইলে ঘি উঠবে না। মানে সোজাভাবে যেহেতু মেয়েকে তারা প্রেমিকের হাতে তুলে দিবে না তাই পালিয়ে যেতেই হবে।এটাই হলো উক্তিটির মূলকথা।😄😄😜

অভিজ্ঞতা আছে নাকি আপনার

জি ভাইয়া বাংলা সিনেমাতে মাঝে মাঝে দেখতাম😜😄

সিনেমার ব্যাপার সিনেমাতেই থাক বাস্তব জীবনে না ঘটলেই হল।

সেই জন্যই তো এই ঘি আর আঙুল দিয়ে তোলা হয় না এখন চামচ ব্যবহার করা হয়😄😄

এমনিতেই তেলের দাম অনেক বেশি এখন গিয়ে নিয়ে বেশি মাতামাতি করলে ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যাবে।

এমনিতেও চলে গেছে ভাই,যা এক অবস্থা আজকে দাম ১০ টাকা তো ২ দিন পর ১০০ টাকা। এইরকম চলতেছে।

হাঃ হাঃ।

মাঝে মাঝে সিনেমাও দেখতে হবে দাদা,,এরকম উত্তর দেয়ার জন্য।😜😜

কথায় আছে মেয়েদের হাড় একটা বাঁকা। তাদের সোজাভাবে যতই বোঝানো যাক তারা কোনোভাবেই বুঝবে না। যখনই বাঁকা ভাবে বলা যায়, ঠিকই তখন বোঝে। যত আদর করে আপনি বলুন না কেন তারা কখনই আপনার কথা ঠিক ভাবে শুনবে না, মাথার উপরে চড়ে বসবে। যখনই ত্যাড়া ভাবে বলা হয়।তখন ঠিকই সোজা হয়ে যায়।😂🤣😂

অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তি😁😄

সব কিছুতেই মেয়েদের নিয়ে তূলনা । এটা কিন্তু ঠিক না ভাই মামলা করে দেবে কিন্তু তখন বুঝবেন আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি উঠানোর মজা। হি হি হি।

ব্যাপারটা সন্দেহজনক !! কোথায় থিওরি এপ্লাই করা হয়েছিল?

কোন হাড় বাঁকা? আপনার কি মনে হয়?

ঘি এবং মেয়ে মানুষ একই রকম, এদের কখনো সোজা আঙ্গুলে উঠাতে যাওয়া উচিত না। তাহলে পিছলে যাবেই যাবে।

অনেক অভিজ্ঞতা আছে মনে হচ্ছে

জী ভাই।

ভাই ঘি উঠুক আর না উঠুক সেটা বড় কথা নয়, সব খানে আঙ্গুল দিতেই হবে কেন? ছি ছি।

সত্যিই তো। সবজায়গায় আঙুল করা ঠিক না।

যে আঙুল দিয়ে প্রথম ঘী তোলা হয়েছিলো সেই আঙুল শুরু থেকেই বাঁকা ছিলো চামচের মত।সোজা করে ঘী তোলার চেষ্টা করা হয়নি। তাই সোজা আঙুলের বদলে বাঁকা আঙুল দিয়ে ঘী তোলাই প্রচলিত।

তাও হতে পারে। ঘি তোলার আঙুল প্রথম থেকেই বাঁকা।

আঙ্গুল যদি পিচ্ছিল হয় তাহলে সোজা আঙ্গুলে ঘি উঠবে কি করে সেজন্যই সোজা আঙ্গুলে ঘি ওঠে না। 🤩🤩

আমার ব্যাখ্যাও তাই ছিলো তো।

ঘিয়ে যদি ভেজাল থাকে তাহলে সে ঘি সোজা আংগুল দিয়ে তোলা খুব মুশকিল। ঘিয়ের মতই বউ যদি ঝগড়াটে হয় তাহলে তাকেও সোজা ভাবে ঠিক করা মুশকিল আর তখনি আংগুলটা একটু বাকা করতে হয়।

বউয়ের সাথে কি করবেন তাহলে?

ওইত আপোষ করে মিলে যাব।

আজকের প্রশ্নঃ
সোজা আঙুলে ঘি ওঠে না, কেন?

ঘি ঘরের বউয়ের মত একটু ত্যাড়া থাকে। বউ যেমন নরম কথায় সোজা হয় না। তেমনি ঘিও সোজা আঙুলে উঠে না।

সোজা কথা বললে তো শুনবে, আমরা তাদেরকে বলি বাঁকা কথা

ঘি কেমন ভাবে ত্যাড়া হয়?

সোজা আঙুলে ঘি ওঠে না, কেন?

সোজা আঙুলে ঘি তোলা আর প্রেম করে বিয়ে করা একুই কথা।কারণ কেউ কারো কথা শুনতে চাই না। তাই সোজা আঙুল বাঁকা করতে হয়। তবেই বর কে সোজা করা সম্ভব হয়।

কেউ বউকে সোজা করতে চায় আবার কেউ বরকে 🥲

ঘরের বর কে যেমন ভালো কথায় কোন কাজ করানো যায় না যেই ঝাড়ি মারবো তখন সুর সুর করে সব কথা শুনবে। ঠিক তেমনি সোজা আঙ্গুলে ঘি উঠবে না,তাই আঙ্গুল একটু বাঁকাতেই হবে।

শেষ পর্যন্ত ঝাড়ি মেরে কথা শুনাতে হয় !!
না না মনে হয় আপনার ঝাড়ি খাওয়ার জন্য অপেক্ষা করে হা হা হা।

ঘি আর ঘরের বউয়ের স্বভাবের মাঝে অনেক মিল আছে। কেউ কথা শুনতে চায় না। অবশেষে আঙ্গুল বাঁকা করতেই হয়।😆😆

ভাইয়া,লাভ নাই।সাবধানে থাকবেন কিন্তু। নাইলে কপালে শনি আছে , 😜

বউয়ের সাথে আঙুল বাঁকা করার পরের ঘটনা বলুন 😝

বাকিটা তো ইতিহাস দাদা। শুনতে চাইলে কানে কানে বলতে হবে। 😆😆

ঘি তো পিচ্ছিল জাতীয় খাবার। তাই আঙুল থেকে পরে যায়। বাঁকা করলে আঙুলে আটকে যাবে।

ঠিক। তেল তেলে তাই আটকে থাকে না।

ঠিক ভাইয়া

ঘি তৈরির মেশিন টা মনে হয় সোজা আঙুলে নেই বাঁকা আঙুলে আছে তাই সোজা আঙুলে ঘি ওঠে না।

ভাবছি আমিও একটা ঘি তোলার মেশিন আঙুলে লাগিয়ে নিই।

Cultivating curiosity for little minds. This is worth a reshare.🤸🏽‍♂️😎🌷

সোজা আঙ্গুলে ঘি ওঠা এবং ঝগড়া ছাড়া বউ পাওয়া প্রায় একই কথা তাছাড়া। সোজা আঙ্গুলে ঘি উঠবে না ট্রাই করে দেখলাম মাত্র। হিহি।।

ভাইয়া ঘি উঠুক আর না ই উঠুক জগড়া ছাড়া বউ পাবেন,তবে বিয়ের পর আপনার জন্যই জগড়াটা লাগবে।এক হাতে তো আর তালি বাজে না😁😁😁😄

আঙ্গুল বাঁকা করে হলেও একটা ভাবীর বন্দোবস্ত করেন হা হা হা।

ডিব্বা তে যদি ঘি ভর্তি থাকে তাহলে তো তোলা যাবে

ভর্তিই তো ছিলো না ভাই।

এই ঘি বেশ জটিল জিনিস যা এতো সহজে আঙ্গুলে ওঠার কথা না। কিছু মানুষ রয়েছে যারা এই ঘি এর মতো ছল চাতুরির আশ্রয় নিয়ে পিছলে যায়। তাই আঙ্গুল বাঁকা করতেই হয়।

ঠিক ঠিক ।

ফান প্রশ্ন তাই ফানের সাথে উত্তর দিচ্ছি। সোজা আঙ্গুলে ঘি উঠে না কারন আঙ্গল বাঁকা না। সোজা আঙ্গুলেও ঘি ওঠে কিন্তু তা পরিমানে কম আঙ্গুল ঘি তে চুবিয়ে দেখলে বুঝতে পারবেন দেখবেন কিছুটা হলেও আঙ্গুলে লেগে উঠে এসেছে। হা হা হা। দারুন মজাদার প্রশ্ন। ধন্যবাদ।

সোজা আঙুল অল্প হলেও ঘি উঠে আসে।

সোজা আঙুলে ঘি ওঠে না, কেন?

ঘি যদি চুলার উপরে দিয়ে জাল দেওয়া যায় অনেক পাতলা হয়ে যায় তাই সোজা আঙ্গুলে ঘি ওঠেনা। তাই ঘি তোলার জন্য ঘপ্পো কোন জিনিস ব্যবহার করতে।

খাঁটি ঘি একদম পাতলা হয়, তাই হয়তো আঙুল দিয়ে ঘি ওঠে না।

ঘি একদম ঘরের বরের মত ই। আপনি সহজভাবে কিছু করতে বলেন, করবে না। ঘরের রান্না করা বন্ধ করেন সব ঠিকঠাক করবে। তাই সোজা আংগুলে ঘি ওঠে না, আংগুল বাঁকা করতে ই হয়।

আহা! দিদি সোজা রান্না বন্ধ করলে তো সবাই না খেতে পেয়ে মারা যাবে।

এভাবেই ত আঙুল বাঁকা করতে হবে। নয়ত কি আর ঘি উঠবে?? 🤣

রান্না বন্ধ করলে বরকেও তখন আঙুল বাঁকা করতে হবে হা হা হা।

রান্না বন্ধ করলে বর যদি আঙুল বাঁকা করে, সমস্যা নেই রান্না করে খেয়ে খাবারে পানি দিয়ে রাখব। বাঁকার উপরে বাঁকা হতে হয়। হিহিহি 🤣😂

হা হা হা আঙ্গুল বেশি বাঁকা করলে কিন্তু ভেঙ্গে যাওয়া সম্ভাবনা আছে।

ভাইয়া ভাংবে না, উল্টো সোজা হয়ে যাবে। 🤣

বউ জিনিসটা অনেকটা ইলিশ মাছের মতো । স্বাদ আছে কিন্তু কাঁটায় ভর্তি । ফেলাও যায় না তবুও খেতে হয় ।।তাই মাঝে মাঝে আঙ্গুল বাঁকা করে ঢিসুম, ঢিসুম করে সোজা রাস্তায় আনতে হয়।।সোজা কথা শেনার মানুষ এরা না।।

হাহা,মজা পেলাম ভাইয়া।ইলিশ মাছ কাঁটায় ভরপুর তাও সে যে স্বাদের মাছ।

ঘরের বউ একই রকম স্বাদে ভরপুর কিন্তু আঙ্গুল বাঁকা না করলে কথা মানে না।। এজন্যই তো কথায় কথা হয়ে গেছে সোজা আঙ্গুলে ঘি ওঠেনা।।।

ভাই ভাবিকে এই বিষয়টা জানাতে হবে।

ব্যাচেলর আমি ব্যাচেলর বিন্দাস লাইফে আমি ব্যাচেলর।।

তাহলে এত অভিজ্ঞতা হলো কেমনে।
হা হা হা হবু ভাবীর নাম্বারটা দেন জানিয়ে দেই।

অতি সত্বর আপনার বিয়ে দরকার মনে হচ্ছে

ব্যাচেলর লাইফটা খুব ভালো মতোই উপভোগ করছি।। বিবাহ এমন একটা জিনিস দিল্লি কা লাড্ডুর মতো খেলেও পস্তাতে হয় না খেলেও পস্তাতে হয়।। আমিও ভাবছি না খেয়ে পস্তানোর চেয়ে খেয়ে পস্তানো ভালো।।

দি স্বভাবজাত ভাবেই সোজা আঙ্গুলে ওঠে না আঙ্গুল বাঁকা করতে হয়।ঠিক সেই সমস্ত মানুষের মতো যাদেরকে সহজ-সরল ভাবে কথা বললে শোনে না কিন্তু ধমক দিয়ে কথা বললে ঠিকই শুনে।

ধমক খেয়ে যদি পালিয়ে যায়?

আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি তুলতে তুলতে আমাদের স্বভাবটাই এরকম হয়ে গিয়েছে।
এখন আর সোজা কথায় কোন কাজ হয় না।
তাই সোজা আঙ্গুলে ঘিও ওঠে না।

সমাজের উপর দোষ দিচ্ছেন তাহলে?

হ্যাঁ দাদা ব্যক্তি ও সমাজ উভয়ই দায়ী।

এটা এমন একটা ঘি যা আঙ্গুল সোজা থাকলে উপরে উঠে না যখনই আঙ্গুল ত্যাড়া করে বাঁকা করা হয় তখনই শুশুর করে নেমে যায়।

হাঃ হাঃ

সোজা জিনিসে সমস্যা আছে , তাই সোজা জিনিসে কাজ কম হয় ।

ঠিকই, সোজা জিনিসে খুব সমস্যা। 😝

ঘি এর স্বভাব হচ্ছে ছেলেদের মত। সোজা কথায় কাজ হয় না। তাই ঘি উঠানোর জন্য আঙ্গুল বাঁকা করতেই হয়।

মনে হচ্ছে অনেক অভিজ্ঞতা আছে আপনার 😂

ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা না থাকলেও চারপাশের পরিস্থিতি দেখে তাই বোঝা যায় 😎

চোখের ইশারায় কিছু না বুঝলে তাকে ভিন্নভাবে ঢিল ছুড়ে মারতে হয়। ঘি’র বিষয়টি অনেকটা সেই রকম সোজা পথে হয় না বলেই ভিন্নভাবে কাজ সারতে হয়।

হাফিজ দা ইশারা ইশারায় অনেক কিছুই করেছেন তাহলে 😁

আবার জিগায়, এটা কিন্তু সবাই ধরতে পারে না, হা হা হা

স্বামীর কাছে কোন আবদার থাকলে যখন বলি আমার এটা লাগবে এনে দিতে হবে। তখন বলে না দেওয়া যাবে না। আর যদি বলি এটা এনে না দিলে বাপের বাড়ী চলে যাবো তখন ঠিকই এনে দেয়। আর তাই তো মাঝে মাঝে আঙ্গুলটাকে একটু বাকা করতে হয়।

জিনিস আদায় করার আইডিয়াটা বেশ ভালো আপনার। হাঃ হাঃ

কি আর করব দাদা সোজা আঙ্গুলেতোআর ঘি উঠে না

সোজা ভাবে ঘি উঠে গেলে বেশ জামেলা ,তাই আর কি।তাছাড়া আঙুলের একটু ব্যায়াম না করলে হয়।আর সোজা আঙুলে ঘি উঠলে তো এই প্রশ্নই করতে পারতেন না ,টি হয়তো 😂

ঠিক ঠিক। আঙ্গুলের ব্যায়াম দরকার আছে।

ব্যায়াম করে বিদায় তো,আঙ্গুল এত স্লিম 😉😉

ঘি কখনো আঙ্গুল দিয়ে উঠানো হয় না। আঙ্গুল বাক করতে হয় অন্যের উপর জোর খাটানোর ক্ষেত্রে গুলি করতে।

কার উপরে জোর খাটিয়েছেন?

কারণ ঘি এর ঘাড়টা বাঁকা। এ জন্য ঘি সোজা আঙ্গুল এ ওঠে না। সহজ হিসাব।

তাহলে সব দোষের দোষী ঘি নিজেই 😝

মিশা সওদাগরের একটি ছবিতে দেখেছিলাম সোজা আঙুলে ঘি না উঠলে নাকি আঙুলটা বাকাঁতে হয়। তার মানে সমাজে এমন কিছু মানুষ আছে যাদেরকে ভালো ভালোই কথা বলে কাজ হয়না। মাঝে মাঝেই আঙুলটা বাকাঁ করে টাইড দিতে হয়। ব্যাস তারপর থেকে এমনিতেই ঘি উঠে যাবে। 😁

সোজা আঙ্গুলে ঘি উঠে না কারন- এই ঘি এ কোণ হুস নেই, তাই সে সোজা আঙ্গুল ধরতে পারে না ,তাই আঙ্গুল ব্যাকা করতে হয়।

হুস থাকলে ঠিক উঠে আসতো। ঠিকই বলেছেন

সোজা আঙ্গুলে ঘি ওঠে না এই ব্যাপারটা গরম কালের জন্য প্রযোজ্য, শীতকালে ঠিকই সোজা আঙুলেই ঘি ওঠে যায়। ঘি খুবই নাদুস নুদুস প্রকৃতির তাই গরম কালে গরম সহ্য করতে না পেরে নরম হয়ে পড়ে অন্যদিকে শীতকালে শীত সহ্য করতে না পেরে কঠিন হয়ে যায়। তাই শীতকালে প্রচলিত প্রবাদ ভেঙ্গে আমরা সোজা আঙ্গুলেই ঘি তুলতে পারি।