আমার বাংলা ব্লগের আরো একটি নতুন আয়োজন- এবিবি একটু হাসি’তে সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা একটু ভিন্ন ধরনের উদ্যোগ, মনের উচ্ছ্বাসে প্রাণ খুলে হাসার আয়োজন। যেখানে সবাইকে নিয়ে প্রতি সপ্তাহের একটা দিন একটু অন্য রকমভাবে কৌতুকের সাথে আনন্দ করার প্রয়াস চালানো হবে। নিজেকে একটু অন্য রকমভাবে প্রকাশ করতে হবে, সবাইকে নিজের কথায় কিংবা কৌতুকে মাতিয়ে রাখতে হবে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতি সপ্তাহে পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে যারা এই আয়োজনের ক্ষেত্রে আন্তরিকতার পরিচয় দিবে এবং মজার কিছু শেয়ার করার চেষ্টা করবে, পুরস্কারের ক্ষেত্রে তাদেরকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহের বুধবার এবিবি একটু হাসি পোষ্ট শেয়ার করা হবে, যেখানে প্রতি সপ্তাহে ভিন্ন ভিন্ন বিষয় নির্বাচন করা হবে। আপনারা সেই বিষয়টির সাথে সামঞ্জস্য রেখে নিজের মতো করে কৌতুক অথবা মজার কোন হাসির অনু গল্প শেয়ার করবেন। এখানে মূল উদ্দেশ্য থাকবে হাসি, এমন কিছু শেয়ার করতে হবে সবাই যেন প্রাণ খুলে হাসার সুযোগ পায়। সেটা আপনার নিজের হতে পারে কিংবা সংগৃহীত হতে পারে, তবে এই ক্ষেত্রে অবশ্যই নিয়মের ভিতর থাকতে হবে, যেন কপিরাইট এর বিষয়টি সামনে আসতে না পারে।
আমাদের জীবনে মজার নানা ঘটনা রয়েছে, যেখানে হাসির একটা বিষয়ও সংযুক্ত রয়েছে। যেগুলো স্মরণ হলে এখনো আমরা মনে মনে হাসি অথবা লুকিয়ে হাসার চেষ্টা করি। আমরা আড়ালে থাকা সেই বিষয়গুলোকে সম্মুখে আনতে চাই এবং সকলের সাথে তা শেয়ার করার মাধ্যমে একটু অন্য রকমভাবে দিনটি উপভোগ্য করতে চাই। কৌতুকের ব্যাপারে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, কৌতুক মোটেও কপিরাইটেড না। তবে সেটা সংগৃহীত পুরনো কৌতুক হবে, যদি ক্রিয়েটিভ কৌতুক হয় যেটার লেখকের নাম জানা আছে সেটা কপিরাইটেড। আশা করছি বিষয়টি পরিস্কার এখন।
আজকের বিষয়ঃ
কালবৈশাখী ঝড় নিয়ে মজার কোন জোকস বা অনুগল্প।
বিষয় নির্বাচনকারীঃ
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- কৌতুক/হাসির অনু গল্প সর্বোচ্চ ৭৫ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একটি কৌতুক/হাসির অনু গল্প শেয়ার করতে পারবে।
- কৌতুক/হাসির অনু গল্প অবশ্যই উপরের বিষয়ে সাথে সামঞ্জস্য/সংযুক্ত থাকতে হবে।
- এডাল্ট কিছু শেয়ার করা যাবে না, তবে সকলের সাথে ভাগ করে নেয়া যায় সেই ধরনের কিছু শেয়ার করা যাবে।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
অনুগল্প:
গতবছরের কথা।আমাদের বর্ধমানে চৈত্র মাস থেকেই শুরু হয়ে যায় কালবৈশাখী ঝড়ের প্রভাব।সারাদিন পরিষ্কার আকাশ ,আর বিকেল এলেই আবহাওয়ার পরিবর্তন বুঝে ওঠা দায় হয়ে যায়।তেমনি বাড়ির পিছনে প্রকান্ড মাঠের ধানক্ষেত।তার উপরে আবার কম জনবসতি, সেদিন আমার বাবা ও দাদা বাড়ি ফিরছিলো ট্রেনে করে।মাঝপথে হঠাৎ কালবৈশাখী ঝড় শুরু হলে ,ট্রেন যেন উল্টে যায় যায়।তাই ট্রেনের চালক বেগতিক অবস্থা বুঝে ট্রেন থামিয়ে দিলেন।অন্যদিকে আমি বোতলে জল তুলছিলাম কল থেকে, হঠাৎ বালুময় তীব্র বাতাস বইছে।যেন আমাকেও উড়িয়ে নিয়ে যাবে তাই কিছু বোতল নিয়ে ঘরেই ফিরে আসলাম।ওদিকে আমাদের বাড়ির পোষ্য বিড়াল সন্তু ভয়ে ঘর থেকে বাইরে চলে গিয়েছে।আমাদের বড় ঘরের পিছনে অনেক টায়ার দিয়ে টান বাঁধা থাকলেও বাথরুমে কোনো টান বাঁধা ছিল না।এতসব চিন্তার মধ্যে দিয়ে আমার মা হঠাৎ উঠানে গেল কি যেন দেখতে, তখনই আমাদের বাথরুমের আজবেস্টরের ছাউনি ঝড়ে বাঁশসহ উঠে উড়িয়ে নিয়ে ফেললো পুকুরের কোণে তারপর সেখান থেকে উড়িয়ে নিয়ে ফেললো মা যেখানে দাঁড়িয়েছিল ঠিক সেখানে।ভাগ্যিস মা তাড়াতাড়ি ঘরের সামনে চলে এসেছিল নাহলে মায়ের গলা কেটে বীভৎস অবস্থার সৃষ্টি হতো।বুঝলুম অনেক বড় বিপদ কেটে গিয়েছে যেটা চিরদিনের জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকার পাশাপাশি শিক্ষা দিয়ে গেল।তাই ঝড়ের সময় বাইরে না বের হওয়াই ভালো সকলের জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনুগল্প:
ছোটবেলায় কালবৈশাখীর ঝড় মানে ছিল শত ভয় - বাধা উপেক্ষা করে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার মত। সেরকমই একদিন বেরিয়ে পড়লাম তুমুল ঝড়ের মধ্যে।কয়েকজন বন্ধুরা মিলে এই গাছ থেকে ওই গাছতলায় ছুটাছুটি করতে থাকলাম। দু'একজন ছাড়া কারো কাছেই লাইট ছিলো না। হঠাৎ একটা গাছতলায় দুম দুম করে কয়েকটা আম পড়ার শব্দ শুনে গেলাম সবাই সেখানে । যাদের কাছে আলো ছিলো তারা একটু একটু আলো জ্বালাচ্ছিলো যাতে আম সে ছাড়া অন্যরা না পায়। কিন্তু সেখানে কেউই আম পেলাম না। এমন আম পড়ার শব্দ কয়েকবার হয় কাছে গেলে আম নাই। ঠিক তখনই খেয়াল করলাম এক বন্ধু আমাদের সাথে নাই। ভালো করে আলো জালিয়ে দেখি সে এতক্ষণ বসে বসে ঢিল ছুড়ছিল।আর আমরা আম ভেবে দৌড় দিতাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনুগল্প:
সময়টা ছিল ২০১৪ ফুটবল বিশ্বকাপ। আমাদের এলাকাতে কারেন্ট ছিল না তাই আমরা বিশ্বকাপের খেলা গুলো আমাদের পাশের গ্রামের বাজারে চায়ের দেকানে দেখতাম। ২০১৪ বিশ্বকাপের খেলা গুলো মধ্যে রাতে হতো। আমাদের পাড়া থেকে কয়েকজন ইয়াং ছেলে পেলে আরেকজন মধ্যবয়সী ব্যক্তি আমাদের সাথে রাতে খেলা দেখতে যেতো। সেদিনে ছিল পর্তুগাল আর জার্মানির মধ্যকার কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ। আমরা সবাই চায়ের দোকানে বসে ফুটবল খেলা দেখছি হঠাৎ করে আকাশে মেঘ লেগে দমকা বাতাস শুরু হয়ে গেল আর কারেন্ট চলে গেল তাই আমাদের খেলা দেখা বন্ধ হয়ে গেল। তখন সবেমাত্র বাতাস শুরু হয়েছে তাই তাড়াতাড়ি করে সবাই মিলে জোর পায়ে বাড়ির দিকে রওনা দিলাম। আমরা মাঝ পথে আসতেই শুরু হয়ে গেল কালবৈশাখী ঝড় রাস্তার আশেপাশে কোন বাড়ি না থাকায় আমরা দিলাম দৌড় আর আমাদের ইয়াং জেনারেশনের সাথে সেই মধ্যবয়সী ব্যক্তি ও দৌড়াতে শুরু করলো। আমরা কালবৈশাখী ঝড়ের ভেতরেই বৃষ্টি নামার আগে শেষ পর্যন্ত বাড়ির কাছে এসে পৌছালাম। এসে দেখি আমাদের দলের সেই মধ্যবয়সী ব্যক্তিটি নেই। কারণ বয়স হয়ে যাওয়ার কারণে দৌড়ে পিছে পড়ে গেছে, কারণ ঝড়ের ভেতরে দৌড়ে সময় কারোরই পিছিয়ে তাকানোর কথা স্মরণে ছিল না। তারপর কিছুসময় আমরা অপেক্ষা করার পর মধ্যবয়সী ব্যাক্তিটি এসে হাজির হলো তখন তিনি এসে বলল যে, এই কারণেই ইয়াং জেনারেশনের সাথে কোথাও যেতে নেই, আমাদের আর এখন দৌড়ানোর বয়স নেই। হাঁপাতে হাঁপাতে বলতে লাগলো কালবৈশাখী ঝড়ের ভেতরে দৌড়াতে দৌড়াতে আমার জীবন শেষ।😎 তারপরের দিন থেকে আমাদের সাথে আর ফুটবল বিশ্বকাপেরফুটবল বিশ্বকাপের খেলা দেখতে যেত না 😍
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনুগল্পঃ-
সত্যি মজার একটি জোকস নিয়ে আপনি উপস্থিত হলেন ভাইয়া। কালবৈশাখী ঝড় নিয়ে বেশ মজার এটি গল্প আমার আছে। তবে একটা না বেশ কয়েকটি আছে বলতে হয়। কারণ কালবৈশাখী যেহেতু সব সময় আসে আমাদের জীবনের সাথে। ঋতু পরিক্রমা অনুসারে কালবৈশাখী গুলো চলে আসে বার বার জীবনে। একদিন ছোটবেলায় স্কুলে যাচ্ছিলাম। যদিও অনেক রোদ ছিল কিন্তু হঠাৎ করে দেখি ওয়েদারটা অনেক খারাপ হয়ে যাচ্ছে। ভাবলাম যে বৃষ্টি আসবে তাই ছাতা টা হাতে নিলাম।এখন কিছুদূর যাওয়ার পরেই বুঝতে পারলাম অবস্থা খুবই খারাপ। মাথায় ওড়না ছিল স্কুলের ড্রেস পড়েছি। স্কুল ব্যাগ ছিল এবং হাতে ছাতা ছিল। অনেক বেশি বাতাস বের হলো ধুলাবালি গুলো এসে মুখের মধ্যে লাগছিল চোখে লাগছিল কিছু দেখছিলাম না কিছু। ভাবলাম যে ছাতা টা হয়তো খুলে নিলে একটু নিরাপদ পাব। কিন্তু এমন একটা বাতাসের ধাক্কা দিল সাথে সাথে ছাতা একদম উল্টে গিয়ে অপজিট হয়ে গেল হা হা হা। বুঝতেই তো পারছেন ওই বয়সেই আসলে লজ্জা বেশি থাকার কথা স্টুডেন্ট মানুষ। সাথে ওড়নাটা উড়ে গেল। ভাগ্যিস কোনরকম ওড়নাটা ধরে নিলাম। ব্যাগ ছিল ব্যাগটাও আছে কিন্তু ছাতার বেহাল দশা। এই অবস্থায় আমি কিছু বুঝতে পারছিলাম না আসলে ছাতা কি করব। কোনরকম ছাতাটাকে টেনে হিঁচড়ে মুচড়ে সোজা করে নিয়ে স্কুলে চলে গেছিলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হাসির অনুগল্প:
এই ঘটনাটি একেবারে বাস্তব। গত বছর আমার বিল্ডিংয়ের উপর তলার নির্মাণ কাজ যখন শেষ করলাম, তখন ছাঁদের উপরে যে সিঁড়ি কোটা রয়েছে, সেই সিঁড়ি কোটা ঢেকে রাখার জন্য টিন এবং কাঠ দিয়ে বড় একটি চালের মতো তৈরি করে, কাঠমিস্ত্রী লাগিয়ে দিয়ে গেলো। আমি কাঠমিস্ত্রীকে বলেছিলাম বলেছিলাম কিছুদিন পর আবারও উপর তলার কাজ করাবো। তাই শর্ট কলামের রড বাঁকা করে যেনো টিন না ঢুকায়। তাহলে কলামের শক্তি কমে যায়। তো কাঠমিস্ত্রী আমার কথামতো রড বাঁকা না করে, স্টিল পেরেক দিয়ে টিনের চাল লাগিয়ে দিলো। তো কালবৈশাখী ঝড় যখন শুরু হলো,তখন ছাঁদের উপর থেকে অনেক জোরে সাউন্ড আসলো। আমি রুমের দরজা খুলে ছাঁদে উঠতে যাবো,তখন দেখি বৃষ্টির পানি পড়ে সিঁড়ি একেবারে ভিজে গিয়েছে। অনেক কষ্টে ছাঁদে উঠে দেখি কালবৈশাখী ঝড় বাতাসে, টিনের সেই বড় চালটা উড়ে গিয়ে ছাঁদের এক কোণায় পড়ে আছে। সেই দৃশ্য দেখে তো আমি হাসতে হাসতে শেষ😂😂। পরে বাসার সবাইকে দেখানোর পর সবাই হাসতে হাসতে একেবারে পেট ব্যথা হয়ে যাওয়ার অবস্থা হয়ে গিয়েছিল🤣🤣।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনুগল্প: কালবৈশাখী ঝড় এই কথাটা মনে হলেই মনের ভিতর ভীতি সঞ্চার হয়। সন্ধ্যার শেষে গুড়গুড়ে অন্ধকার যখন নেমে আসে ঠিক তখনই কালবৈশাখীর ঝড় শুরু হয়। ওই ঝড়ের দিনে আম কুড়ানোর মজাই আলাদা। ঠিক এমনই একদিন বৈশাখী ঝড়ে আম কুড়াতে গেলাম গোরস্থানে, চারপাশে আম আর আম পড়ে আছে। অন্ধকার রজনী বিজলী চমকাচ্ছে হঠাৎ দেখি সাদা কাপড় পড়া ছোট্ট একটি মেয়ে আমাদের দিকে এগিয়ে আসতেছে। এটা দেখেই কুড়ানো আম ফেলে আমরা ছুটলাম গন্তব্যের দিকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রেমিকঃ তার প্রেমিকাকে বলছে জান এভাবে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে কি দেখছো?
প্রেমিকাঃআমি তোমার চোখে পুরো বিশ্বকে দেখতে পায়।
এই কথা শুনে এক বৃদ্ধ চাচা এসে বলছে মা গো তোমাকেই তো আমি খুঁজছি।গতকাল কালবৈশাখী ঝড়ে আমার গরুটা কোথায় হারিয়ে গেছে আর খুঁজে পাচ্ছি না।
তেমার প্রেমিকের চোখের মধ্যে দেখো তো আমার গরুটা কোথায় আছে।,,,,হাহাহা
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সেই ছেলেবেলার কথা।মে মাসের শেষ। গ্রীষ্মের ছুটি। তাই বেশ হইচই করে সময় যাচ্ছিল।আমার ছেলেবেলার সকল বান্ধবীরা মিলে সময় বেশ ভালোই কাটাতাম। আমরা সবাই সমবয়সী হওয়ায় এক সাথেই খেলাধুলা করতাম। তখণ প্রতিদিনই বৃষ্টি হতো।আর আমরা বৃষ্টিতে ভিজতাম। কখনও কখনও বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে দায়িয়াবান্দা, বৌচি সহ নানা রকমের খেলা খেলতাম।
একদিন দুপুরের একটু পর আকাশে মেঘ ডাকতে লাগলো। বেবী নামে আমার এক বান্ধবী বলল, কাল বৈশাখী ঝড় হবে।আর আমরাও জানতাম এ সময়ে দুপুরে মেঘ ডাকা মানেই কিন্তু কালবৈশাখী ঝড়।কিছুক্ষন পরই শুরু হলো ঝড়।আর কিছু সময় পরই ঝড়েরর প্রকোপ কমে বৃষ্টি শুরু হয়ে গেল।আর তখনই আমরা সবাই নেমে পড়লাম কোয়াটারের পাশের একটি আমবাগানে আম কুড়াতে। সেখান থেকে আম পড়ছিলো আর আমরা টপাটপ সেগুলো কুড়িয়ে নিলাম বৃষ্টির মাঝেই।আম কুড়ানো শেষ করে বাড়িতে ফিরে গোসল সেরে নিলাম সবাই। এরপর আমরা আমগুলোকে সুন্দর করে কেটে মরিচের গুঁড়ো আর লবণ দিয়ে খেলাম।এরকম প্রায়ই বৃষ্টিতে ভিজতাম, আম কুড়াতাম। এখন আর তেমন করে আম কুড়ানো হয় না।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনুগল্প:একদিন প্রচণ্ড কালবৈশাখী ঝড় হচ্ছে রাতে বের হওয়া যাচ্ছে না, তারপরও আমাদের নেশা ছিল আম কুড়ানো। তো আমি আর আব্বু চলে গেলাম আমাদের বাগানে চারিদিকে এতটাই ঝড় হচ্ছে প্রচন্ড ভয় লাগছিল। যে দেখছি একটা মানুষ আম কুড়াচ্ছে কিন্তু দেখে বোঝা যাচ্ছে না সেটা মানুষ নাকি অন্য কেউ।তারপর আমরা যে গাছে আসছি সেও আমাদের কাছে আসছে আমরা ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছিলাম তারপর আর তাকে দেখা যায়নি। তারপর তার বস্তা ও আম গুলা রয়ে গেল তারপর আমরা দুজন আমগুলো নিয়ে বাড়ি চলে আসলাম কিছুটা ভয় লেগেছিল বটে!
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা নাতীর মধ্যে কথোপকথন-
নাতী-আচ্ছা দাদা বাড়ির বড়ই জামাইকে এত আদর আপ্যায়ন করা হয় কেন..?
দাদা- বাড়ির বড় মেয়েরা হলো কালবৈশাখী জড়ের মত। তাদেরকে যারা সামাল দিয়ে রাখে তাদেরকে একটু আদর আপ্যায়ন বেশিই করতে হয়,হা হা হা।😜😜
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হাসির অনুগল্পঃ
বৈশাখের মাঝামাঝি সময়ে এমন এক কাল বৈশাখের রাতে চার বন্ধু মিলে গেলাম আম চুরি করতে পাশের একটি আম বাগানে । একটু আগেই বৈশাখী ঝড়ে আম গাছের অবস্থা এমনিতেই ভিজে পিচ্ছিল হয়ে আছে । বাগানে গিয়ে এক বন্ধুকে বাগানের গেইটে দার করিয়ে দিয়েছি যাতে বাগানের মালিক আসলে আমাদেরকে সে সতর্ক করতে পারে । বাগানের ভিতরে ঢুকে আমি গাছে উঠেছি আর দুই বন্ধুকে গাছের নিচে দাঁড়াতে বলেছি । আমি আম পাড়বো আর ওরা আম গুলো ব্যাগে ভরবে। ঠিক এমন সময় বাগানের অপর প্রান্ত থেকে একজন মানুষের আওয়াজ শুনে আমরা তিন বন্ধু দিলাম ভো দৌড় ।আবার সেই লোকটাও কি ভেবে যেন আমাদের দৌড় দেখে উলটো দিকে দৌড় মারলো । মানে ব্যাপারটা হলো আমরা তাকে ভয় পেয়ে দৌড় মারছি আর সে আমাদেরকে ভয় পেয়ে দৌড় মারছে । আসলে সেও আমাদের মত চোর ছিল হা হা হা । আমরা তাকে মালিক ভাবছি সেও আমাদেরকে মালিক ভাবছে। চোরের মন পুলিশ পুলিশ হলে যা হয় আরকি । হাহাহা ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit