আমার বাংলা ব্লগ - একটু হাসি || কৌতুক সপ্তাহ - ৬৭

in hive-129948 •  6 months ago 

jokes Cover-1.png

আমার বাংলা ব্লগের আরো একটি নতুন আয়োজন- এবিবি একটু হাসি’তে সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা একটু ভিন্ন ধরনের উদ্যোগ, মনের উচ্ছ্বাসে প্রাণ খুলে হাসার আয়োজন। যেখানে সবাইকে নিয়ে প্রতি সপ্তাহের একটা দিন একটু অন্য রকমভাবে কৌতুকের সাথে আনন্দ করার প্রয়াস চালানো হবে। নিজেকে একটু অন্য রকমভাবে প্রকাশ করতে হবে, সবাইকে নিজের কথায় কিংবা কৌতুকে মাতিয়ে রাখতে হবে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতি সপ্তাহে পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে যারা এই আয়োজনের ক্ষেত্রে আন্তরিকতার পরিচয় দিবে এবং মজার কিছু শেয়ার করার চেষ্টা করবে, পুরস্কারের ক্ষেত্রে তাদেরকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।

এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহের বুধবার এবিবি একটু হাসি পোষ্ট শেয়ার করা হবে, যেখানে প্রতি সপ্তাহে ভিন্ন ভিন্ন বিষয় নির্বাচন করা হবে। আপনারা সেই বিষয়টির সাথে সামঞ্জস্য রেখে নিজের মতো করে কৌতুক অথবা মজার কোন হাসির অনু গল্প শেয়ার করবেন। এখানে মূল উদ্দেশ্য থাকবে হাসি, এমন কিছু শেয়ার করতে হবে সবাই যেন প্রাণ খুলে হাসার সুযোগ পায়। সেটা আপনার নিজের হতে পারে কিংবা সংগৃহীত হতে পারে, তবে এই ক্ষেত্রে অবশ্যই নিয়মের ভিতর থাকতে হবে, যেন কপিরাইট এর বিষয়টি সামনে আসতে না পারে।

আমাদের জীবনে মজার নানা ঘটনা রয়েছে, যেখানে হাসির একটা বিষয়ও সংযুক্ত রয়েছে। যেগুলো স্মরণ হলে এখনো আমরা মনে মনে হাসি অথবা লুকিয়ে হাসার চেষ্টা করি। আমরা আড়ালে থাকা সেই বিষয়গুলোকে সম্মুখে আনতে চাই এবং সকলের সাথে তা শেয়ার করার মাধ্যমে একটু অন্য রকমভাবে দিনটি উপভোগ্য করতে চাই। কৌতুকের ব্যাপারে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, কৌতুক মোটেও কপিরাইটেড না। তবে সেটা সংগৃহীত পুরনো কৌতুক হবে, যদি ক্রিয়েটিভ কৌতুক হয় যেটার লেখকের নাম জানা আছে সেটা কপিরাইটেড। আশা করছি বিষয়টি পরিস্কার এখন।

আজকের বিষয়ঃ

বর্ষায় বিয়ে - মজার কোন জোকস বা অনুগল্প।

বিষয় নির্বাচনকারীঃ

@rex-sumon

অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ

  • কৌতুক/হাসির অনু গল্প সর্বোচ্চ ৭৫ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
  • একজন ইউজার শুধুমাত্র একটি কৌতুক/হাসির অনু গল্প শেয়ার করতে পারবে।
  • কৌতুক/হাসির অনু গল্প অবশ্যই উপরের বিষয়ে সাথে সামঞ্জস্য/সংযুক্ত থাকতে হবে।
  • এডাল্ট কিছু শেয়ার করা যাবে না, তবে সকলের সাথে ভাগ করে নেয়া যায় সেই ধরনের কিছু শেয়ার করা যাবে।
  • পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।

ধন্যবাদ সবাইকে।

break .png
Banner Annivr4.png
break .png
Banner.png

আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃডিসকর্ড লিংক

break .png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

অনুগল্প:

আমাদের গ্রামের এক প্রতিবেশীর বিয়ে হয়েছে।বিয়ের সময়টা ভালোই গিয়েছে তাই প্রকৃতির মাঝে বসে আমি ও আমার দাদা খাওয়া দাওয়া করলাম।সাধারনত গ্রামে তখন ক্যাটারিং সিস্টেম ছিল না, আমাদের মাটিতে বিছানা পেতে খেতে দেওয়া হয়েছিল।যাইহোক এরপর চলে আসলো মাঝে একদিন পর কাঙ্ক্ষিত বৌভাতের দিন।আমি ও আমার দাদা গিফট নিয়ে গেলাম।সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ যখন তখন হুড়মুড়িয়ে বৃষ্টি চলে আসবে।তাই আমরা নতুন বউয়ের মুখ দেখে তাড়াতাড়ি গিফট দিয়ে দিলাম।তাদের জায়গা ছোট তাই অন্য প্রতিবেশীর বাড়ির উঠানে খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।কিন্তু আমরা যখন খাওয়া দাওয়া করতে যাবো তখন তুমুল বৃষ্টি শুরু হলো,এতটাই বৃষ্টি যে 10 পা ফেলা মুশকিল।দেখতে দেখতে উঠান জলে পরিপূর্ণ আর কাঁদা হয়ে গেল।বৃষ্টির মধ্যে কিছু মানুষ আগে থেকেই উপস্থিত ছিলেন সেখানে তাই খাওয়া দাওয়ার পর্ব শুরু হয়ে গেল।কিন্তু আমি ,আমার দাদা আর কিছু লোক একটি ঘরের চালার নীচে অপেক্ষা করতে লাগলাম।তবুও বৃষ্টি থামার নাম নেই,অনেকটা সময় পার হয়ে গেছে।তাই পেটের মধ্যে ছুচো দৌড়াতে শুরু করেছে ক্ষুধায়।শেষমেষ আমরা না খেয়ে বাড়ি ফিরে আসলাম, যারা বৃষ্টির মধ্যে আমাদের সঙ্গে ছিল।তারা কয়েকজন আবার মেয়ের বাপের বাড়ির লোক ছিল।তারা বারবার আমাদের থাকতে বলেছিল কিন্তু আমরা বাড়ি চলে আসলাম।এক্ষেত্রে বৃষ্টির দিনে আমাদের বিয়ের খাওয়া দাওয়া বানচাল হয়ে গেল।

ইশ মজাটাই মিস।

হুম দাদা।

আমাদের গ্রামের বড় ভাই এর বিয়ের দিনে অনেক বৃষ্টি হচ্ছিল বর্ষায়কালে বিয়ে করলে যা হয়। তবুও অনেক কষ্টে বিয়ে শেষ করে বাসায় আসার সময় কিছু পথে বৃষ্টিতে পানি বেধে কাঁদা হয়ে যাই। এখন বৌকে তো আর কাদায় নামানো যাবে না। তাই আমার বড় ভাই নিজের বৌকে সকলের সামনে কোলে নিয়ে হাটা শুরু করল কিছুদুর যেতেই পা পিছলে বর এবং বৌ দুজনেই কাঁদায় পড়ে গেল। তখন সকলেই হাসতে শুরু করল এবং আমরাও কাঁদায় নেমে ভাই এবং ভাবীর সাথে কাঁদা মাখায় অংশ গ্রহন করিলাম। হা হা হা।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর এলাকায় এক চাচাত ভাইয়ের বিয়েতে গেছিলাম। বিয়ে বাড়ির আধা কিলোমিটার দুরে গাড়ি থেমে গেলো। রাস্তায় বর্ষার পানি, সামনের দিকে গাড়ি আর যাবে না। সবাই নৌকার জন্য দাড়িয়ে রইল। অনেক্ষন দাড়িয়ে থাকার পরে, বর নিজে নিজেই পানিতে ভিজে হাটতে লাগলো, সবাই বলতে লাগলো তুমি কি ভিজে ভিজে শ্বশুর বাড়ি যাবা....বর রেগে বলতে লাগলো দরকার হলে পানিতে ভিজেই বিয়ে করতে যাবো। তারপরেও বউ নিয়ে বাড়ি ফিরবো, সবাই বলতে লাগলো বউ পাগলা,হা হা হা।😂🤣

অণু গল্প -
একটি গ্রামে বর্ষাকালে একটি বিয়ের আয়োজন চলছিল। বিয়ের দিন সকাল থেকেই বৃষ্টি শুরু হয়, এবং শেষ হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছিল না। বর-কনের পরিবার ভেবেছিল, বৃষ্টির কারণে অতিথিরা হয়তো কম আসবে, তাই তারা কিছুটা চিন্তিত ছিল।

কিন্তু বিয়ের অনুষ্ঠান শুরু হতেই বৃষ্টি আরও তীব্র হয়ে গেল। অতিথিরা ছাতা নিয়ে হাজির হলেও, সবার কাপড় ভিজে একাকার। এমন অবস্থায় গ্রামের এক বৃদ্ধ এসে বললেন, "এই বিয়ে তো মনে হচ্ছে খুব শুভ হবে। বর্ষার বৃষ্টি যেমন থামে না, তেমনই এই দম্পতির ভালোবাসাও কখনো থামবে না!"

এই কথা শুনে সবাই হেসে উঠলো। তারপর কেউ একজন মজা করে বলল, "হ্যাঁ, আর যদি ঝগড়া লাগে, তো সেই ঝগড়ার সময় এই বৃষ্টির মতো ঝর ঝর করে কান্না করতে হবে, আর বৃষ্টি থামলে মিটমাট!"

সবাই এই কথায় আরও হাসতে লাগল। বিয়ের অনুষ্ঠান চলতে থাকল, আর বৃষ্টির সাথে সাথে হাসির ঝরনাও চলতে থাকল।

অণুগল্প:

গত বছর বর্ষাকালে একটি বিয়ের দাওয়াত খেতে গিয়েছিলাম। তো বাসার সামনের খোলা জায়গায় প্যান্ডেল তৈরি করা হয়েছিল এবং প্যান্ডেলের মধ্যে বসেই সবাই খাওয়া দাওয়া করছিলো। আমিও প্যান্ডেলের মধ্যে বসেই খাওয়া দাওয়া করলাম। প্রতিটি খাবারের পাশাপাশি বোরহানিটাও দারুণ লেগেছিল খেতে। বোরহানির স্বাদ এতটাই ভালো ছিলো যে, সবাই কয়েক গ্লাস করে বোরহানি খেয়ে ফেলেছে। তো লাস্ট বৈঠকের মানুষ খাবার খেতে বসার পরপরই বাবুর্চি দেখে যে, বোরহানি একেবারে অল্প আছে। এরমধ্যে ঝুম বৃষ্টি শুরু হলো এবং বৃষ্টির পানিতে বোরহানির পরিমাণও বেড়ে গেলো😂😂। শেষ বৈঠকের মানুষ বোরহানি খেতে পারলেও, তারা বোরহানির কোনো স্বাদ পায়নি। কারণ বোরহানিতে বৃষ্টির পানি মিক্সড হয়ে স্বাদ একেবারেই নষ্ট হয়ে গিয়েছিলো। তো খাওয়া দাওয়া করার পর সবাই বলাবলি করছিলো, বোরহানির স্বাদটা ছিলো অতুলনীয়। এমন বোরহানি কখনো খাইনি। কিন্তু শেষের বৈঠকের কয়েকজন মানুষ বলছে, এর চেয়ে বাজে বোরহানি আর হতে পারে না। একজন আরেকজনকে বলছে আপনি মিয়া জীবনেও বোরহানি খাননি, তাই বোরহানির স্বাদ বোঝেন না। এটা নিয়ে তর্কাতর্কি করতে করতে এক পর্যায়ে মারামারি লেগে যায়। আর বাবুর্চি তো এটা দেখে মিটমিটিয়ে হাসে,সাথে আমিও হাসতে হাসতে একেবারে শেষ 🤣🤣।

অনেক ছোটো বেলার একটা মজার ঘটনা শেয়ার করি।
আমার এক ভাইয়ার বিয়ে হয়, এক অজপাড়া গায়ে।তার ভিতর বর্ষাকাল, আমরা বর যাত্রী গেলাম, সারাদিন ঝিরিঝিরি বৃষ্টি তার ভিতর মাটির রাস্তা।তো সবাই পা টিপে টিপে হাটছি।এর মোধ্যে এক আজব কাহিনী ঘটে যায়।আমার ভাইয়া শেরওয়ানীর সাথে নাগড়া জুতো পরে ছিলো।তখোন সে হাটতে হাটতে হটাৎ কাদায় স্লিট কোরে পোরে যাচ্ছিল, ঠিক তখোনি তার পাসে হাটছিলো তার দুলাভাই, সে পোরে জাওয়ার সময় তার দুলাভাইয়ের লুঙ্গি খপ কোরে ধোরে বাচার চেষ্টা করে, কিন্তুু তাতে হিতে বিপরীত হোয়ে যায়। তার দুলাভাইয়ের লুঙ্গি খুলে যায়।এবং সেও কাদায় পোরে যায়।বেচারা দুলাভাই পাঞ্জাবি পরাতে অনেকটা বেচে যায়।সবাই হাসতে হাসতে মাটিতে লুটিয়ে যাচ্ছিল। তার পরে তাড়াহুড়ো কোরে লুঙ্গি তুলে পোরে নেয়।😆😆😆এখোনো এই কথা মোনে পরলে হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা হোয়ে যায়।
@abb-fun

বর্ষায় বিয়ে করতে গিয়ে বর বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে বলল, "বিয়ে করতে এসে দেখি নিজেরই গোসল হয়ে গেল!"

কনে হেসে বলল, "এখন জানলে তো, কেন আমি আমার মেকআপ ওয়াটারপ্রুফ করেছি!"

এক অতিথি তখন বলে উঠল, "এখন শুধু বর-কনের নয়, পুরো বিয়ের অনুষ্ঠানটাই ওয়াটারপ্রুফ করতে হবে!"

সবাই হাসতে হাসতে বলে, "এটা তো একেবারে ওয়াশআউট বিয়ে হয়ে গেল!"

প্রেকিকঃ জানু এখন বর্ষাকাল চারদিকে থৈ থৈ পানি কিযে ভালো লাগছে আমার।

প্রেকিকাঃ বর্ষাকালে এত ভালো লাগার কারণ কি আছে, আমাদের বাড়ি চারপাশে শুধু পানি আর পানি।

প্রেকিকঃচারিদিকে পানি তাহলে তো ভালোই হলো সাঁতার কাটতে পারবা

প্রেকিকাঃহা তুমি চলে এসো সাঁতার কাটার জন্য আমাদের বাড়িতে সুন্দর একটি সুইমিংপুল হয়েছে

প্রেকিকঃএই বর্ষাকালে তোমাদের বাড়িতে সুইমিংপুল হলো কিভাবে।

প্রেকিকাঃআগে আসো তারপরে বলছি

প্রেকিকঃজানু এসেছ চলো আমরা সুইমিংপুলে গোসল করি

প্রেকিকাঃজানু তুমি আগে সুইমিংপুলে নেমে গোসল করে দেখো পানি পরিষ্কার আছে কিনা

প্রেকিকঃতোমাদের সুইমিংপুলের পানি এত দয়ের মতো ঘোলা কেন আর কিরক জানো গন্ধ

প্রেকিকাঃজানু এটা আমাদের বাথরুমের হাউজ ছিল, যার কারণে পানি এই অবস্থা, বর্ষার পানিতে হাউজটা ভরে গেছে।তাই তোমাকে নামিয়ে দিলাম, হাউজের গেটটা খুলে দাও এখন।

প্রেকিকঃওয়াক্ত খু জানু কি করলা, থু থু,,,,।

শেষ মেষ হাউজ পরিষ্কার করানো হলো

এই বিষয়ে আমার বহু মজার অভিজ্ঞতা রয়েছে। আমি গ্রামে বড় হয়েছি। গ্রামে এখনও বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন হয় খোলা মাঠে কিংবা বাড়ির উঠানে। একবার এমনই এক সময় বরপক্ষ খেতে বসেছে আর শুরু হয়েছে ঝুম বৃষ্টি। আর কই যায়! যে যার হাতের প্লেট নিয়ে বিভিন্ন ঘরে ঘরে ঢুকে গেছে। মনভরে কেউই আর খেতে পারেনি।

বর আসতে গিয়ে পিছলা খেয়েছে, পড়ে গেছে এমন ঘটনা বলতে গেলে শেষ হবেনা।

আহ্ রে সবাইকে ছেড়ে বর টাই পড়ে গেল পিছলে হিহিহি।

এটা প্রায়ই হয় গ্রামে বর্ষা কালে। ধুলার স্পেশাল জুতা পিছলা খায় বেশি।

বৃষ্টির দিনে দুজন লোক মুখোমুখি ,এমন এক রাস্তা একটি ইট বিছানো , যেখানে একসঙ্গে একজনের বেশি হাটা যায় না। দুইজনের মধ্যে কে কাদায় নেমে পথ ছেড়ে দেবে এই নিয়ে দ্বিধা।

১ম জন: আপনি পথ ছাড়ুন। নইলে ঐদিন যা করেছি আজও কিন্তু তেমন করবো!

২য় ব্যক্তি ভয়ে রাস্তা থেকে কাঁদায় নেমে পথ ছেড়ে দিলো।

১ম ব্যক্তি পার হয়ে চলে গেলে দূর থেকে ২য় ব্যক্তি জানতে চাইলো, ‘ভাই, ঐদিন কী করেছিলেন?

১ম ব্যক্তি: আজ আপনি যেটা করলেন।

হাহাহা আপনার গল্পটা সত্যি মজার আপু তবে এটা বাস্তবে দেখতে পারলে ভীষণ ভালো লাগবে।

বৃষ্টি সময় বাস্তব এ ওগুলো বেশি গ্রাম্য অঞ্চল এ কম বেশি সব জায়গায় দেখা যায়। আমি অনেক কয়েক বার দেখেছি।