এবিবি-ফান প্রশ্ন-৩৭ || যত গর্জে তত বর্ষে না। এ কথা কি সঠিক?

in hive-129948 •  2 years ago  (edited)

cover.png

আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।

এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।

আজকের প্রশ্নঃ

যত গর্জে ততো বর্ষে না। একথা কি সঠিক?

প্রশ্নকারীঃ

@rupok

প্রশ্নকারীর অভিমতঃ

আমি তো দেখি এখন গর্জন আর বর্ষণ ওপ্রতভাবে জড়িত। যত বর্ষণ তত গর্জন।

অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ

  • উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
  • উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
  • একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
  • অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
  • উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
  • এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
  • পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।

ধন্যবাদ সবাইকে।

break .png
Banner Annivr4.png
break .png
Banner.png

আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃডিসকর্ড লিংক

break .png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

মেয়েরা গর্জে বেশি কিন্তু ভয়ে বর্ষেনা। কারণ বর্ষণ হলে মেকআপ উঠে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।😆😆

আসলেই ঠিক বলেছেন, মাঝে মাঝে আমিও পাল্টা রিএ্যাকশন করি, তখন দেখি একদম চুপসে যায়, হা হা হা

ভাই আস্তে বলেন ভাবি শুনতে পাবে তো।

আশে পাশে কেউ নাইতো, ভয় কিসের হা হা হা

মাঝে মাঝে বর্ষণ টাও কিন্তু ভালোবাসার হয়।

চিল্লাইয়া তো আর মার্কেট পাওয়া যায় না।তাই নীরবে বিপ্লবই আসল বিপ্লব।তাই যত গর্জে ততো বর্ষে না।

যেটা বেশি বাজে তার ভিতরে আসলে কিছুই থাকেনা।

এক্ষেত্রে মেয়েদের সাথে মিলে যায়, প্রেম করার আগে একরকম হয়। প্রেম করার পরে অন্যরকম এবং বিয়ের পর অন্যরকম, সবসময় বাঘিনীর মত আচরণ করতে থাকে।

দারুন বলেছেন তো।

ধন্যবাদ ভাইয়া

ঠিক যেন বিবাহিত পুরুষদের মত। বাইরে গর্জন বউয়ের সামনে গেলে একেবারে চুপ। 😅😅

সর্বনাশ প্রথমেই পুরুষদের উপর আক্রমণ।

আপুরা আসলে জেগে থাকে ভাই কখন পুরুষের উপর আক্রমণ করবে

একদম যথার্থ কথা বলেছেন আপু।

হুর কিসের সাথে কি পানতা ভাতে ঘি, আজকালের মেয়েরা ভালোবাসা সম্মান মোটেও বুঝে না

ভালোবাসা নাকি ভয় এটা আমরা বুঝি।😅😅

ভালোবাসার প্রতি সম্মান সেটা মেয়েরা দুর্বলতা ভাবে।

যথার্থ বলেছেন, সেটা তারা বুঝতে পারে না।

আর সেকারণেই এত গর্জন
কবে যে তারা ভালোবাসার সম্মান দেয়া শিখবে !!

আমার মামার মত

ঠিক ময়দা মাখা মেয়েদের মতো। বাহিরে ময়দা মাখা সাদা রূপের ঝর্না, একটুখানি পানি দিয়ে ধুতেই বেরিয়ে আসে কয়লার বন্যা। 😁😁😁

হা হা হা চমৎকার বলেছেন। তবে মেয়েরা আপনার কমেন্ট দেখলে খবর আছে।

আজকের প্রশ্নঃ
যত গর্জে ততো বর্ষে না। একথা কি সঠিক?

অবশ্যই সঠিক কারন ছেলেরা মেয়ে পটানোর জন্য কত বড় বড় গর্জন দেয় সেই অনুযায়ী তো বর্ষে না হা হা হা হা

এক্ষেত্রে বিষয়টা কিছুটা মেয়েদের মেকআপ এর মত।উপর দিয়ে যতই প্রসাধনী সামগ্রী মাখুক না কেন, ভিতরে কিন্তু তেমন নয়। মেকআপ করে নিজেকে সুন্দরী বানায় অথচ মুখ ধোয়ার পরে তারা অসুন্দর হয়ে যায়। যার কারণে যতই গর্জুক মাগার তাকে দেখে বর্ষণ হবে না😀😀😀😀🥳🥳🥳

একদমই যথার্থ উদাহরণ, পানি পড়লেই বুঝা যায় ভেতরা কত ফাঁকা হা হা হা

ভাই এখন এমন অত্যাধুনিক মেকআপ আছে যা এক মাস পানি দিয়ে ধুইলেও উপরের আবরণ যায় না।

তাই নাকি ভাই তাহলে তো আগামী প্রজন্ম বিয়ে করে ঠকবে

ঠিক বলেছেন ভাই অনেক মজা পেলাম ধন্যবাদ আপনাকে

বর্ষণ হলেই তো সবকিছু ধুয়ে যাবে হা হা হা।

তাই নাকি ভাই,ধন্যবাদ মতামত শেয়ার করার জন্য।

হ‍্যা কথাটা একেবারে সঠিক। আমরা বলি না ফাঁকা কলসি বাজে বেশি এটা যেমন সঠিক এবং প্রমাণিত। ঠিক একইভাবে ঐ যে মেঘ গর্জে সে মেঘ কিন্তু বর্ষে না। এই কথাটাও ঠিক।।

যত গর্জে ততো বর্ষে না। একদম সঠিক কথা কারণ
বর্তমান বর্ষার মৌসুম এ সময় আকাশ প্রচুর মেঘাচ্ছন্ন থাকে যে মেঘের গর্জন বেশি হয় সেই মেঘে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম সেই দিক দিয়ে কথাটা সত্য।

যত গর্জে তত বর্ষে না, দারুণ একটা প্রশ্ন রেখেছেন আমাদের প্রিয় মডারেটর রূপক ভাইয়া। আর এই প্রশ্নের যথাযথ উত্তর কম বেশি আমরা সবাই জানি বা বুঝি। এক কথায় আমরা যে কোন কারো কথায় অথবা যে কোন পরিস্থিতিতে যতটা আতঙ্কিত হই বা গুজব ছড়াই দেখা গেছে পরবর্তীতে তার কিছুই নয়। তাই একে অপরকে কথার প্রসঙ্গে বলে, যত গর্জে তত বর্ষে না।

হুর হুর পুরাই মিছা, প্রেম করার সময় কত ডং করে বলে বেবি আমি সব রান্না পারি, তুমি খাইলে জীবনেও স্বাদ ভুলতে পারবা না। আর বিয়ের পর দেখা যায় ভাতও রান্না করতে পারে না। মেয়েদের দেখলেই বুঝা যায় শুধু গর্জেই যায়।

ভাই ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছেন নাকি? ভাবি দেখলে কিন্তু খবর আছে।

সেজন্যই তো আস্তে করে বলল।

এটা হচ্ছে মেয়েরা বিয়ের পর কিছু হলেই গর্জন করে বলে বাপের বাড়ি চলে যাবো, তবে দিন শেষে দেখা যায় বাপের বাড়ি যাওয়ার কথা বললেও সে গেছে রান্না ঘরে রান্না করতে স্বামীর জন্য।

তাই আমি মনে করি কথাটা সঠিক। যত গর্জে তত বর্ষে না।

হা হা হা মজা পাইছি একটু

আসলেই ভাই এটা একদমই ঠিক।

একদম সঠিক বলেছেন। তবে মাঝে মাঝে কিন্তু সত্যি সত্যি বাপের বাড়ি চলে যায়।

ঠিক তবে বিষয়টা মেঘের উপর নির্ভর করে।যেমন আপনি গর্জন করলে কিছু হবে না,কিন্তু আপনার বউ গর্জন করলে বর্ষণ কেন ঝড় হয়ে যাবে।

বৈশাখী চলে আসবে প্রস্তুত হয়ে হি হি হি

একদম ভাই একদম।

রীতিমতো কালবৈশাখী শুরু হয়ে যাবে। হা হা হা...

একদম দাদা একদম সাথে বজ্রপাত স্টার জলসার মত।

একটা প্রবাদ আছে খালি কলসি বাজে বেশি । পৃথিবীতে এমন কতগুলো মানুষ আছে কথা আর কাজে কোন মিল নাই ।খালি গর্জন করে কাজের বেলাই জিরো ।আকাশ ও অনেক সময় মনে হয় এখন বৃষ্টি হবে মতন করে মেঘ ডাকে কিন্তু বৃষ্টি হয় না । তাই যত গর্জে ততো বর্ষে না।

ঠিকই বলেছেন। পৃথিবীতে এমন মানুষের সংখ্যা অনেক যারা শুধু চিৎকার চেঁচামেচি করতে পারে। কিন্তু কাজের বেলায় জিরো।

হ্যাঁ ভাইয়া ।এই রকম মানুষ অভাব নাই ।

যত গর্জে তত বর্ষে। এ কথা কি সঠিক?

মোটেও না 🤭🤭🤭

মেয়েরা সেঝে-গুঁজে বের হয় দেখে মনে হয় বিশ্ব সুন্দরী হেঁটে যায়। আবার বৃষ্টি 🌧️ দেখে ভয় পায় মেকআপ ধুয়ে গেলে পেত্নী হয়।। যতই ভাবুক সুন্দরী সবই আটা ময়দার তেলেস পাতি।।🤭🤭🤭

হা হা হা এটা চমৎকার বলেছেন।

আসলে আমি মনে করি যে যার জোর আছে সেইতো বেশি কাজ করবে এইটাই স্বাভাবিক। তেমনি যেমন গর্জন তেমন বর্ষণ। এরা একে অপরের পরিপূরক।

তখন তো মহাপ্লাবন হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

এটা একদমই ঠিক না ভাই, অনেক সময় আকাশে ভীষন কালো মেঘ করে, দেখে বোঝা যায় এখনই মনে হয় ঝর হয়ে পৃথিবী উল্টে দিবে🤔আহা! কিছুক্ষণ পর দেখি আকাশে কোনো মেঘ নেই।

বাতাস এসে সব উড়িয়ে নিয়ে যায় যে।

সেটা তো সবসময় হয় না ভাই

হ্যাঁ আমার কাছে মনে হয় কথাটি ঠিকই আছে। মেয়েরা প্রেম করার সময় কত কথা দেয় অথচ পরবর্তীতে তারাই আগে ছেরে চলে যায়।

কথাটা একদম 100% সঠিক।
যেমনটা মেয়ে মানুষ কিছু হতে না হতেই এমন চিল্লানো চিল্লায় মনে হয় আজকে আর যেন রক্ষা নেই , কিন্তু পুরুষ মানুষ এসে এক ধমক দিলেই কেঁদে ওঠে 😆😆
বেলুনের সব বাতাস ফুস করে বের হয়ে যায়।

Never underestimate the importance of having fun! We’ve re-shared this post! 💃🏽😎💚

আসলে কৌশলে কার্যোদ্ধারের জন্য। আপনি খেয়াল করবেন দৈনন্দিন জীবনে এর ব্যবহার রয়েছে। স্রষ্টা সৃষ্টিকে ভয় দেখায় সাবধান হওয়ার জন্য। বাবা-মা সন্তানকে মেকি ভয় দেখায় ভালো করে পড়াশোনা করার জন্য। বস কর্মচারীদের ভয় দেখায় কাজ আদায়ের জন্য। তাই যত গর্জে তত বর্ষে না কথাটি সঠিক।

যত গর্জে ততো বর্ষে না, এ কথা সঠিক আমি মনে করি। একটা উদাহরণের সাহায্যে বুঝিয়ে দিচ্ছি, বিভিন্ন দেশের নেতারা তাদের ভাষণে যেভাবে গর্জে ওঠে তাদের বাড়িতে যখন সিবিআই হানা দেয় তখন তাদের আর গর্জন থাকে না। মুহূর্তের মধ্যেই তারা বাঘ থেকে বিড়াল হয়ে যায়। তাই বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে এখনো ওই কথাটি যুক্তিযুক্ত বলে আমি মনে করি।

যথার্থই বলেছেন। এই ক্ষেত্রে অবশ্য প্রবাদটি পুরোপুরি সঠিক।

ঘেউ ঘেউ করা কুকুর কদাচিৎ কামড়ায়।

পুরুষরা যেন এ কথার উপরেই তার বউয়ের কাছে কাপুকাত 🙆‍♂️। বাহিরে যতই চিল্লাচিল্লি করুক না কেন বউয়ের কাছে এসেই ধরা 😄

হায় হায় এটা কি হইলো আপনার মুখে উল্টো সুর !!!

যত গর্জে তত বর্ষে না। কারন পরুষ জাতি গর্জাতে গর্জাতে ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তাই বর্ষানোর আর সুযোগ পায় না।

যত গর্জে তত বর্ষে না কারন ছেলেরা বিয়ের আগে তো অনেক কথাই বলে আমি তোমার জন্য আকাশের চাঁদ এনে দেব । আমি তোমাকে ছাড়া বাঁচতে পারব না। কিন্তু বিয়ের পরে ছেলেরা বলে তুমি চলে গেলে আমি বাঁচি। আকাশের চাঁদ কেন রাস্তার পাশে থেকে একটা লাল গোলাপ ও আনে না।

মেয়েরা বিয়ের আগে বলে ওহ জান আমি তোমার জন্য সবকিছু করব কিন্তু বিয়ের পরে কিছুই পারে না।

কথাটির অর্থ মেয়েদের যতটা সুন্দর মনে হয় তারা ততটা সুন্দর নয় কারণ তারা মেকআপ দিয়ে ঢেকে রাখে

কথাটা মেয়েদের বেলায় যথার্থ। কারণ তারা প্রেম করার সময় বলে তুমি আমার প্রথম ও শেষ প্রেম। তোমাকে ছাড়া বাঁচবো না। তোমার জন্য সব কিছু ছাড়তে পারি। কিন্তু যদি কোন বিদেশ ফেরত ছেলে দেখতে আসে তাহলে বলে আমি আমার সবকিছু ছাড়তে পারি কিন্তু বাবার কথা অমান্য করতে পারবো না।

যত গর্জে তত বর্ষে না। কারণ অকারণে গর্জন করতে করতে মেয়েরা কবেই এনার্জি হারিয়ে ফেলেছে।
তাই আর বর্ষণ হয়ই না।

যত গর্জে তত বর্ষে না
এই কথাটি চেনা জানা,,
এক ধরনের পুরুষ আছে বিয়ের আগে মেয়েদের কে বলে বেড়ায় আমার এটা আছে আমার ওটা আছে আমার সেটা আছে আসলে বিয়ের পরে দেখা যায় তার কিছুই নেই,,,,,,

যত গর্জে ততো বর্ষে না। আমরা দেখি সিংহ খুব বেশি হুঙ্কার, গর্জন দেয় ।অথচ দেখেন বুদ্ধিতে শিয়াল পণ্ডিত ই আগে । আর সিংহ কিন্তু ডোবায় ই পরে থাকে ।এর চাইতে বড় উদাহরন আর কি হতে পারে ? তাই যত গর্জে ততো বর্ষে না ।

কথাটা একদম সঠিক ভাই। বিশেষ করে পুরুষদের ক্ষেত্রে এটা বেশি প্রযোজ্য। বিয়ে করার পরে তার স্ত্রীকে যতই রাগ দেখাক না কেন তার প্রতি ভালোবাসার কারণে তাকে তেমন কিছু বলতে পারেনা।

মেয়েরা প্রেম করার সময় সুন্দর ছেলে দেখে প্রেম করে অথচ বিয়ে করার সময় টাকলা দেখে কোন কাকু অথবা মামাকে বিয়ে করে।

মুখে এক কথা আর মনে অন্য কথা

এ থেকে কি বোঝা যায় যত গর্জে তত বর্ষে না

যত গর্জে ততো বর্ষে না। একথা সঠিক আমি মনে করি ছেলেদের ক্ষেত্রে যথার্থ কারণ তারা যত গর্জে উঠে বউয়ের কাছে ততটাই ভেজা বিড়ালের মতোই নিরীহ।

আমার অঞ্চলে একটা প্রবাদ আছে খালি কলসি বাজে বেশি, মানে যার শক্তি আছে সে কখনো চিল্লায় শক্তি প্রদর্শন করে না।

যারা বেশি রাগী তাদের মন মানসিকতা অনেক ভালো হয়। তাই আমি এই কথার সাথে একমত ।

ভয়ে থাকি পারিপার্শ্বিক অবস্থার কথা বিবেচনা করে , এই জন্য চুপ থাকি ।

সদ্য পাস করা ক্লাস সিক্সের ছোট ভাই যখন রাজনীতিতে পথ পায়, এবং মিছিল মিটিং এ গিয়ে নেতার সাথে ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করে ভাব নেয় তাদের দেখলেই বোঝা যায় যত গর্জে ততো বর্ষেতে চাইলেও পারে না 🥴😂😂

ভিতুরা সাহস দেখায় বেশি কিন্তু কাজের বেলায় আর সাহসের ভূমিকা রাখেনা।