সজিনার পাতা ও মশুর ডাল দিয়ে পাকোড়া রেসিপি (১০%🦊🦊🦊)

in hive-129948 •  3 years ago 
কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভাল আছেন। আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সকল সদস্যদের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। বর্তমানে বিশ্বের যে অবস্থা দেখা যাচ্ছে অর্থনীতির জন্য অবশ্যই অশনি সংকেত।এই অবস্থায় আমাদের যতটুকু সম্ভব বিলাস থাকলে দ্রব্য ক্রয় থেকে বিরত থাকা উচিত। আমাদের কিছুটা হলেও মৃতব্যয়ী হওয়া উচিত। কারণ যেকোন সমস্যার জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকা দরকার । বর্তমানে সারাবিশ্বে মুদ্রাস্ফীতি দেখা দিয়েছে। অর্থনৈতিক সংকট দেখা দিয়েছে। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো থেকে উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে বেশি সমস্যা দেখা দিয়েছে। সারা পৃথিবীতে ভোগ্য পণ্যের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং আগামীতে আরো পাবে। যার কারণে আমাদের উচিত একটু ধৈর্যশীল হওয়া যাতে অদূর ভবিষ্যতে কোনো দুর্যোগ মোকাবেলা করতে পারি। আমাদের অবশ্যই 2008 সালে আমেরিকান, ইউরোপের দেশগুলোর অর্থনৈতিক সংকটের কথা মনে আছে । সেই সময় বাংলাদেশে তেমন প্রভাবিত না হলেও এবার কিন্তু ভালোভাবেই প্রভাবিত হবে ।

বাংলাদেশ আমদানি দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক শত চেষ্টা করেও মুদ্রাস্ফীতি কমাতে পারছেনা। বাংলাদেশের বর্তমান ট্রেড ডেফিসিট দেখা দিয়েছে।ট্রেড ডেফিসিট বলতে আমরা একটি দেশে যখন রপ্তানির থেকে আমদানি বেশি হয় তাকে আমরা ট্রেড ডেফিসিট বলি ।আর রপ্তানির থেকে যখন আমদানি বেশি হবে তখন আমাদের আমদানি ব্যয় পরিশোধের জন্য প্রচুর পরিমাণ ডলারের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। আমদানির জন্য সাধারণত একটি কমন কারেন্সি অর্থাৎ ডলার দিয়ে মেটানো হয়ে থাকে।যেহেতু ডলারের চাহিদা বর্তমানে অনেক বেশি তাই বাংলাদেশ ব্যাংক হিসাবে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। বাজারে ডলার এর দাম ব্যালেন্স রাখার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক বাজারে ডলার ও ছেড়েছে ।তবুও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। যাই হোক বাংলাদেশ সরকারের উচিত এই সময় বিলাস জাতীয় পণ্যদ্রব্যর উপর নিষেধাজ্ঞা দেয়া । শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী ছাড়া অন্য কোন দ্রব্য সামগ্রী আমদানিতে নিরুৎসাহিত করা উচিত। সেই সাথে রপ্তানি বাণিজ্য বৃদ্ধি করতে হবে। নতুন নতুন রপ্তানিবাজার খুঁজতে হবে। যে কোন একটি নির্দিষ্ট পণ্যের উপর নির্ভর না করে মার্কেটে ডাইভারসিটি আনতে হবে ।আশা করছি বাংলাদেশ আশু ক্রাইসিস মোকাবেলা করতে সক্ষম হবে।

আজ আমি আপনাদের সাথে দারুন রেসিপি শেয়ার করব।আমার রেসিপি হচ্ছে সজিনা পাতা মসুর ডাল দিয়ে মজাদার পাকোড়া ।

20220520_205004_0000.png

siam,.png

উপকরণ

  • সজিনার পাতা
  • মসুর ডাল
  • তেল
  • লবণ
  • পেঁয়াজ
  • হলুদ
  • মশলা গুড়া
  • কাঁচা মরিচ

siam,.png

ধাপ-১
IMG-20220520-WA0003.jpg

siam,.png

  • প্রথমে সজিনার পাতা ভালো ভাবে ধুয়ে নিয়েছি।
ধাপ-২
IMG-20220520-WA0004.jpg

siam,.png

  • এই পর্যায়ে খুব ভালো ভাবে একটি পাত্রে মশুর ডাল ধুয়ে নিয়েছি
ধাপ-৩
IMG-20220520-WA0005.jpg

siam,.png

  • এই পর্যায়ে সজিনার পাতা ব্লেন্ডারে নিয়েছি মিহি করে নেওয়ার জন্য।
ধাপ-৪
IMG-20220520-WA0006.jpg

siam,.png

  • ব্লেন্ডার দিয়ে সজিনার পাতা মিহি করে নিয়েছি।
ধাপ-৫
IMG-20220520-WA0007.jpg

siam,.png

  • এই পর্যায়ে সজিনার পাতার সাথে মশুর ডাল মিক্স করে মিহি করে নেওয়ার জন্য মশুর ডাল ডেলে দিয়েছি।
ধাপ-৬
IMG-20220520-WA0008.jpg

siam,.png

  • মশুর ডাল ও সজিনার পাতা মিক্সড করে নেওয়ার পর।
ধাপ-৭
IMG-20220520-WA0009.jpg

siam,.png

  • এই পর্যায়ে সজিনার পাতা ও মশুর ডালের সাথে পেয়াজ, কাচা মরিচ, লবণ,মসলা, হলুদ দিয়ে মেখে নিতে হবে।
ধাপ-৮
IMG-20220520-WA0010.jpg

siam,.png

  • এই পর্যায়ে সব কিছু দিয়ে মেখে নিয়েছি।
ধাপ-৯
IMG-20220520-WA0012.jpg

siam,.png

IMG-20220520-WA0013.jpg

siam,.png

  • এই হাত দিয়ে পাকোড়া পিচ করে তেলের মাঝে ছেড়ে দিয়েছি
ধাপ-১০
IMG-20220520-WA0014.jpg

siam,.png

  • এই পর্যায়ে পাকোড়া বার বার এপিঠ ও করে দিতে হবে যাতে দুইপাশে ভালো ভাবে হয়।তারপর এইরকম হয়ে গেলে তুলে নিব।
ফাইনাল ধাপ
IMG-20220520-WA0015.jpg

siam,.png

IMG-20220520-WA0016.jpg

siam,.png

  • এই পর্যায়ে আমাদের মজাদার সজিনার পাতা পাকোড়া পরিবেশন করেছি।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

দিনে দিনে বাংলাদেশের মুদ্রার মান কমছে। এইরকম চলতে থাকলে দেশে মুদ্রার মান কমে যাবে।

যাইহোক সজনে পাতা দিয়ে ডাউলের বড়াটা টা দারুণ তৈরি করেছেন। দেখেই তো আমার জিভে পানি চলে আসছে। অনেক সুন্দর পরিবেশন করেছেন।।

এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।শুভকামনা রইল।

সজিনার পাতা ও মসুরের ডাল দিয়ে বানানো পাকোড়া গুলো আমার দিকে কেমন করে তাকিয়ে আছে দেখুন আপু। বলছে- এই শান্ত খেয়ে নাও আমাকে। গরম আছি এখন। ঠান্ডা হয়ে গেলে কিন্তু ভাল লাগবে না আর। হাহা। সত্যিই খেয়ে পারলে ভাল লাগতো অনেক। নতুন রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু

এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ শুভকামনা রইল।

সজনে পাতা আমরা সাধারণত ডাল দিয়ে রান্না করে খেয়েছি অথবা ভর্তা বানিয়ে খেয়েছি। তবে এই প্রথম এত সুন্দর করে পকোড়া বানাতে দেখলাম। ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি।

খেয়ে দেখবেন ভাইয়া অনেক ভালো লাগবে।

উপরে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় শেয়ার করেছেন, বিষয় গুলো জানতে পেরে খুবই ভালো লাগলো।

ভাইয়া আপনি তো অনেক সুন্দর করে সজিনার পাতা ও মশুর ডাল দিয়ে পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছেন, আপনার রেসিপিটি আমার খুবই ভালো লেগেছে ভাইয়া, দেখেই বুঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু এবং মজাদার হয়েছে, এভাবে কখনো পাকোড়া রান্না করে খাওয়া হয়নি, তবে আপনার রেসিপিটি দেখে খুব শীঘ্রই বসায় ট্রাই করবো, পোস্টি অনেক সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপনা করেছেন যে কেউ খুব সহজে দেখে দেখে এই সুস্বাদু পাকোড়া তৈরি করতে পারবে, এতো সুন্দর একটি রেসিপি পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে জানাই অনেক অনেক শুভেচ্ছা, এবং অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

ভাইয়া এর আগেও আপনি আমার অনেক পোস্ট এর ভাইয়া বলে কমেন্ট করেছেন।কমেন্ট করা সময় যদি একটু নাম দেখতেন তাইলে ভালো হত।

যাইহোক আপনার মন্তব্য শুনে ভালো লাগল।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

পাকোড়া আমার খুব ই ফেভারিট তবে কখনো সজনে পাতা দিয়ে প্রস্তুত করে খাওয়া হয়নি দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক মুচমুচে হয়েছিল স্বাদে ভরপুর হয়েছিল

এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

যখনই আপনার পোষ্ট সামনে আসে আপনি শুরুতেই অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ কথা শেয়ার করেন। আজকের কথাগুলো সত্যিই ঠিক বলেছেন, সত্যিই বর্তমান বিশ্বে এখন অর্থনৈতিক সংকট দেখা দিয়েছে। বলতে গেলে বাজারে প্রত্যেকটা জিনিসের দাম অতিরিক্ত। এমনকি দাম আরো বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই সেইমতো ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। তাছাড়া আপনার আজকের রেসিপিটি দেখে একটু অবাক হলাম। আমি এভাবে কখনো সজনা পাতা দিয়ে বড়া তৈরি করিনি। আপনার রেসিপিটি একদম ইউনিক হয়েছে ‌‌। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার কাছে ভালো লাগে শুনে খুবই খুশি হলাম আপু ।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

সজনে পাতার পাকোড়া রেসিপি আজও কখনো খাইনি রেসিপি টা আমার কাছে একেবারে নতুন নতুন একটা রেসিপি আপনার কাছ থেকে শিখে নিলাম। খুবই ভাল লাগতেছে রেসিপিটা দেখে ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এমন ইউনিক একটা রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

যদি না খেয়ে থাকেন অবশ্যই খাবেন ভাইয়া ভালো লাগবে।

আমি শুধুমাত্র সজনে পাতার ভর্তা খেয়েছি মাছের সাথে। তবে কখনো এরকম ডাল দিয়ে বড়া বানিয়ে খাওয়া হয়নি। দেখেতো সত্যি মনে হচ্ছে খুব খুব সুস্বাদু হয়েছে। এবং আমাকে একবার হলেও বাসায় এই খাবারটি ট্রাই করে দেখতে হবে। তাহলে সজনে পাতা এখন থেকে দুই ভাবে খেতে পারব। অনেক ধন্যবাদ আপু আপনাকে এবং অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

আপু একদিন বানায় খাবেন অনেক ভালো লাগবে। ধন্যবাদ এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

সজিনার পাতা ও মশুর ডাল দিয়ে আপনি খুবই চমৎকার পকোড়া তৈরি করলেন।সজিনার পাতা আমি রান্না করা খেয়েছি আগে। কিন্তু সজিনার পাতার পকোড়া এখনো খাওয়া হয়নি। আপনার তৈরি করা পকোড়া দেখেই তো মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। খুব সুন্দর ভাবে পুরো রেসিপিটি তৈরি করে ধাপে ধাপে উপস্থাপনাও করছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

বাহ আপু আপনি খুবই লোভনীয় একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। সজনে পাতা ও মসুর ডাল দিয়ে খুব সুন্দর পাকোড়া বানিয়েছেন। সজনে পাতা ও ডাল দিয়ে পাকোড়া খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে এটি খেতে খুবই মজাদার। বৃষ্টির সময় এমন গরম গরম পাকোড়া খেতে খুবই ভালো লাগে। আপনাকে ধন্যবাদ আপনি রেসিপিটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।

সত্যি এটি খেতে অনেক মজা লেগেছে। খেয়ে দেখবেন ভালো লাগবে।

সজনে পাতা মশুরের ডাল দিয়ে পাকোড়া আমি আগে কখনো দেখিনি বা খাইনি ।আজকে প্রথম দেখছি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে । এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

খেয়ে দেখবেন আপু অবশ্যই ভালো লাগবে।

সজনা পাতা ও মশুর ডাল দিয়ে পাকোড়া 😋
একদমই চমৎকার এবং ইউনিক রেসিপি ছিল এটি। সজনেকে পুষ্টির এটম বোমা বলা হয়।
আমি খুব তাড়াতাড়ি তৈরি করবো এটা আপু।
অনেক দোয়া রইল আপনার জন্য 💌

আপনার মন্তব্য পড়ে বরাবর অনুপ্রেরণা পাই ভাইয়া ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনি খুব চমৎকার করে সজিন পাতা ও মসুর ডাল দিয়ে পাকোড়া তৈরি করেছেন। আপনার সজিনা পাতা ও মসুর ডালের পকোড়া দেখতে যেমন সুন্দর লাগছে খেতে নিশ্চয়ই তার চেয়ে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়েছিল। সজিনা পাতা ও মসুর ডালের পকোড়া তৈরির প্রত্যেকটি ধাপ অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। আপনার সুন্দর উপস্থাপনার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

সত্যি খেতে অনেক সুখ ভালো লেগেছিলো আমার।

আপনি অনেক মজাদার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে জিভে জল এসে যাচ্ছে ।সজনে পাতা এবং মুশুরের ডালের এরকম পাকোড়া রেসিপি খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। মাঝে মাঝে এরকম রেসিপি দেখলে নিজেকে কন্ট্রোল করা সত্যিই দুষ্কর হয়ে পরে ।সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

হ্যাঁ অনেক ভালো লাগে খেতে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

সজিনা পাতার পোকড়া খেতে আমার কাছে খুবই সুস্বাদু লাগে ।আপনার পকোড়া রেসিপি দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে ।আশা করি খেতে অনেক সুস্বাদু হবে ।প্রতিটা ধাপ আপনি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন যা বুঝতে সুবিধা হয়েছে ।
শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

আপনি দারুন একটি খাবার তৈরি করেছেন আমার খুব পছন্দের বিশেষ করে গরম গরম খেতে দারুন লাগে। প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ধাপগুলো আপনি খুবই সুন্দর ভাবে উপস্থাপনা করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

আপনার কাছে দারুণ লেগেছে শুনে খুবই খুশি হলাম ধন্যবাদ আপনাকে।

যেকোনো পাকোড়া খেতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। আমি শুধু মসুর ডালের বড়া খেয়েছি। তবে কখনো এভাবে মসুর ডাল শজনে পাতার পাকোড়া খাওয়া হয়নি। আপনি আজ খুবই সহজ পদ্ধতিতে তৈরি করার পদ্ধতি উপস্থাপন করেছেন অনেক ধন্যবাদ।

আপনি সজিনার পাতার পাকোড়া খেয়ে দেখেন অনেক ভালো লাগবে।

শুরুতে লেখাটা পড়তে বেশ ভালো লাগলো। অনেক গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন পুরো ব্যাপারটা। আর পকোড়া নিয়ে কথা বলতে গেলে বলবো যে, বারবার খেতে ইচ্ছে করছে। সজিনা ডাটা ভীষণ পছন্দের আমার। সজিনা পাতা দিয়ে তরকারি খেয়েছি। তবে এরকম পকোড়া কখনো খাইনি একদম নতুন ছিল পুরো ব্যাপারটা। আমার তো ভীষণ পছন্দ হল আপু। আসলে এই রেসিপি পোস্টগুলো দেখলে আক্ষেপ বেড়ে যায় অনেক। একা একা তো কিছু করতে পারি না । তাই মনের খিদে দেখে দেখে পেট ভরিয়ে তারপরে শান্তি মেটাতে হয়।😊😊। অনেক শুভেচ্ছা রইল আপু।

আমি সবসময় চেষ্টা করি কোন কিছু নিয়ে লেখার। আপনার কাছে পাকোড়া রেসিপি অনেক ভাল লেগেছে শুনে খুশি হলাম দাদা ধন্যবাদ আপনাকে।

আমি আগে কখনো সজনে পাতা দিয়ে পাকোড়া খাই নাই। তবে আপনার আজকের রেসিপি দেখে খুব খেতে মন চাচ্ছে। খুব আকর্ষনীয় লাগছে আপনার সজিনার পাতা ও মশুর ডাল দিয়ে পাকোড়া রেসিপি। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।

একদিন বাসায় বানিয়ে খাবেন ভাইয়া অনেক ভালো লাগবে।

এটি আমার কাছে একদম ইউনিক রেসিপি বলে মনে হয়েছে কারণ সজিনা পাতা আর ডাল এর সমন্বয়ে পাকোড়া তৈরি করা যায় সেটা আগে জানা ছিল না। দেখে বোঝা যাচ্ছে অনেক মচমচে এবং সুস্বাদু হয়েছে।

আপনি একদম ঠিক বলেছেন এটি অনেক মজা হয়েছে।

আপনি সজিনার পাতা ও মশুর ডাল দিয়ে পাকোড়া রেসিপিটা অসাধারণ ভাবে তৈরি করেছেন। দেখে আমার লোভ লেগে গেল। আপনি চমৎকার ভাবে এটা উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই ধরনের রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

আপনি অনেক সুন্দর মন্তব্য করেছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

সজিনা পাতা ও ডাল দিয়ে অসাধারণ রেসিপি তৈরি করেছেন। এ ধরনের পাকোড়া গরম গরম ভাত দিয়ে খেতে অনেক মজা লাগে। আপনি খুব চমৎকারভাবে পাকোড়াটি তৈরি করেছেন। খুব ইউনিক একটি রেসিপি করেছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

আপনি একদম ঠিক বলেছেন পাকোড়া গরম গরম খেতে অনেক মজা লাগে।

সজনে পাতা ও মসুর ডাল দিয়ে করা পাকোড়াগুলো দেখতে কি লোভনীয় লাগছে। মনে হচ্ছে গরম গরম খেয়ে ফেলি। কিন্তু এই সুস্বাদু খাবার গুলোই আমার খাবার নিষেধ।আফসোস। মজাদার এই পাকোড়া তৈরি করার পদ্ধতি ধাপে ধাপে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

আপনি অনেক চমৎকার মন্তব্য করেছেন অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

সারাবিশ্বে যেভাবে ভোগ্য পণ্যের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে তা সত্যি অনেক চিন্তার। দিনদিন ভোগ্য পণ্যের দাম আরও বাড়তে থাকবে এক্ষেত্রে আমরা অনেক বেশি বিপর্যয়ের মুখে পড়বো। তাই এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে এবং বিলাসিতায় অর্থ ব্যয় বন্ধ করতে হবে। তবে যাই হোক আপু, সজিনা পাতা ও মসুর ডাল দিয়ে আপনি খুবই সুস্বাদু করে পাকোড়া তৈরি করেছেন। এই পাকোড়া রেসিপিটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

আপনার মন্তব্য পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আমার এসিপি আপনার কাছে ভাল লেগেছে শুনে খুশি হলাম।