বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
★আসসালামুয়ালাইকুম এবং হিন্দু ভাই ও বোনদের প্রতি আমার আদাব★। আমার বাংলা ব্লগের আপনারা সবাই কেমন আছেন, আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে এবং আপনাদের দোয়ায় আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে নতুন একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে সার্টিফিকেট সংশোধন করতে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে একদিন। আমি সব সময় নতুন কিছু শেয়ার করার চেষ্টা করি। আসলে আপনাদের মাঝে নতুন কিছু শেয়ার করতে পারলে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আশা করি আমার ব্লগটি আপনাদের ভালো লাগবে। তাহলে চলুন এবার শুরু করা যাক।
![]() |
---|
![]() |
---|
আমি আর আমার বন্ধু সহ গত কয়েকদিন আগে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে গিয়েছিলাম মূলত আমার বন্ধুর সার্টিফিকেট সংশোধন করার জন্য।ওর সার্টিফিকেটে বয়স এবং ওর মায়ের নাম ভুল ছিল।তাই আমরা সংশোধন করার জন্য দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে গিয়েছিলাম। সেখানে প্রবেশ করে আমরা জানতে পারলাম যে, তাঁর সার্টিফিকেট সংশোধন করার জন্য। প্রথমে আগে একটা ফর্ম পূরণ করা লাগবে। আমার বন্ধু এর আগেও একদিন বোর্ডে এসেছিল। এসে কি কি কাগজপত্র লাগবে,কি কি করা লাগবে সব কিছু শুনে গিয়েছিল।ঐ দিন আমরা সব কিছু ঠিকঠাক করে নিয়ে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে সব কিছু জমা দিলাম। এরপর আমাদেরকে বলা হলো যে, ব্যাংকে নাকি কত টাকা জমা দেওয়া লাগবে। তাঁরপর আমরা খুব দ্রুত ব্যাংকে গিয়ে টাকা জমা দিলাম। এরপর আবার উপরে গিয়ে আবার একটা ফরম নিয়ে ফরম পূরণ করে জমা দিলাম।
![]() |
---|
![]() |
---|
আসলে আমার জানা মতে এই সার্টিফিকেট সংক্রান্ত যত ধরনের ভুল হয়ে থাকে।সব ভুল গুলো করে থাকে হচ্ছে স্কুলের কেরানি। আসলে যে যেই জায়গায় বসার যোগ্য না, তাঁকে সেই জায়গায় বসালে তো এই বড় ধরনের ভুল গুলো হবে এটাই স্বাভাবিক। আমার অনেক বন্ধুর এই রকম সার্টিফিকেটে কারো নাম ভুল,তো কারো বয়স কম বা বেশি, আবার কারো কারো আছে পিতা -মাতার নাম ভুল এ ধরনের অনেক ভুল করেছেন আমাদের মাদ্রাসার কেরানি। শুধু আমাদের মাদ্রাসায় যে এতো ভুল টা কিন্তু না,আমি আরো অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দেখেছি, অনেক শুনেছি ও। যাইহোক অনেক ঘোরাঘুরি টাকা খরচ করার পর আমার বন্ধুর সার্টিফিকেট সংশোধন করতে পেরেছিলাম এটাই অনেক।আমি এর আগে যদিও কখনো শিক্ষা বোর্ডে যাই নি, তবে বন্ধুর সার্টিফিকেট সংশোধন করার জন্য গিয়েছিলাম বেশ ভালোয় লেগেছিল। সেখানে বেশ কয়েকটি ফটোগ্ৰাফি ও করেছিলাম আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। যদিও বা ঐদিন অনেক হাঁটাহাঁটি করতে হয়েছিল, অনেক টেনশন ও হয়েছিল যে ঠিক হবে কি না হবে। অবশেষে আমাদের কষ্টের ফল মিলে আমরা সার্টিফিকেট সংশোধন করে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দেই।
![]() |
---|
আমার আজকের ব্লগটি আমি এখানেই শেষ করলাম।আশাকরি আপনাদের সবার খুব ভালো লেগেছে আমার আজকের ব্লগটি । ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক,কমেন্ট করে আমাকে উৎসাহিত করবেন।আজ এই পর্যন্তই।আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমার বাংলা ব্লগের ভাইয়া ও আপুদের সবাইকে ধন্যবাদ। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। দেখা হবে পরবর্তী কোন ব্লগে।
আল্লাহ্ হাফেজ
Device | Motorola g34 5g |
---|---|
Camera | 52 MP |
County | Bangladesh |
Location | Rangpur, Bangladesh |
Vote@bangla.witness as witness
X-promotion
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ডেইলি টাস্ক প্রুভ:👇
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার অভিজ্ঞতা থেকে বোঝা যাচ্ছে যে, শিক্ষা বোর্ডে সার্টিফিকেট সংশোধন প্রক্রিয়াটি যথেষ্ট সময়সাপেক্ষ এবং কিছুটা জটিল। বিশেষ করে ভুলগুলো যেহেতু মূলত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অসাবধানতা থেকে হয়, তাই শিক্ষার্থীদেরকেই শেষ পর্যন্ত দৌড়ঝাঁপ করতে হয়।আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সার্টিফিকেটের মধ্যে যে কোন ধরনের ভুল হয়ে গেলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আপনি দেখছি সার্টিফিকেট সংশোধন করতে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে গিয়েছিলেন। আসলে শিক্ষা বোর্ডে গেলে এসব কিছু খুব সহজেই সংশোধন করা যায়। আশা করছি খুবই তাড়াতাড়ি আপনার সার্টিফিকেট টি সংশোধন হবে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit