আস্সালামু আলাইকুম “আমার বাংলা ব্লগ” এর সকল সদস্য গন সবাই কেমন আছেন । আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন । আপনাদের দোয়াই আমিও ভালো আছি । আজকের বিষয় : বিজনেস কার্ড ডিজাইনের রিভিউ ।
আমার নিজের ডিজাইন।
বিজনেস কার্ড একটি প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি হিসাবে বিশেষ ভাবে গুরুত্বপূর্ণ উপস্থাপন করে থাকে। যেমন : ব্যবসার নাম, মালিকের নাম, মোবাইল নাম্বার, ফেসবুক, ইমেইল আইডি অন্যান্য তথ্য দেওয়া থাকে ।
বিজনেস কার্ড তৈরির উদ্দেশ্য
বিজনেস কার্ডের জন্য প্রথমেই একটি কোম্পানির লোগো দরকার । এক্ষেত্রে লোগোটি তৈরির জন্য একজন প্রফেশনাল গ্রাফিক্স ডিজাইনারের প্রয়োজন হয় । বিজনেস কার্ড তৈরির জন্য একজন ডিজাইনারের প্রয়োজন।
একটি বিজনেস কার্ডের দুই পার্ট হয়ে থাকে প্রথম পার্ট সেকেন্ড পার্ট । কিছু কিছু বিজনেস কার্ড এক পার্ট হয়ে থাকে ।
বিজনেস কার্ড এর মাপ
বিজনেস কার্ড এর দৈঘ্য ৩.৫ ইঞ্চি এবং প্রস্থ ২ ইঞ্চি । বিজনেস কার্ডের সঠিক মাপ নিতে গেলে কিছু অতিরিক্ত মাপ নেওয়া লাগে । বিজনেস কার্ডের সাইজ যদি দৈঘ্য ৩.৫ ইঞ্চি এবং প্রস্থ ২ ইঞ্চি হলে এক্ষেত্রে ব্লিড এরিয়া সাইজ উভয় পাশে ০.৫ ইঞ্চি নিতে হয় ।
আমার নিজের ডিজাইন।
রেজুলেশন ও কালার মোড#
একটি প্রফেশনাল বিজনেস কার্ডের গুরুত্বপূর্ন বিষয় হচ্ছে কালার কন্সেপ্ট । সাধারনত ওয়েবের জন্য RGB(Red, Green, Blue) প্রিন্ট এর জন্য CMYK (Cyan, Magenta, Yellow, Black) কালার মোড হয়ে থাকে ।
প্রিন্ট
বিজনেস কার্ড ডিজাইন লোগো ডিজাইন অন্যান্য তথ্য কাজ হয়ে গেলে তার পর প্রিন্টিং এর প্রসঙ্গ । প্রিন্টিং এর জন্য ফাইনালি ফরম্যাট পিডিএফ ফাইল প্রয়োজন । পিডিএফ ফাইলে প্রিন্ট করলে কোয়ালিটি অনেক ভালো থাকে ।
আমার মন্তব্য
আমি একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার । গ্রাফিক্স ডিজাইন রিলেটেড কাজ করে থাকি । বিজনেস কার্ড, ফ্লায়ার ডিজাইন,লোগো ডিজাইন,ফটো ইডিটিং এর কাজ করে থাকি । তাই আপনাদের সামনে বিজনেস কার্ড ডিজাইন নিয়ে কিছু কথা তুলে ধরলাম । ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন । ধন্যবাদ