আমার বাংলা ব্লগ কনটেস্ট-৯ আমার পছন্দের শীতের পিঠা(চই পিঠা )তৈরির রেসিপি

in hive-129948 •  3 years ago 

প্রিয়,
@amarbanglablog বাসী
সবাই কেমন আছেন? আমি বেশ ভালোই আছি। আশা করি আপনারাও সবাই ভাল আছেন। শীত বেশ ভালোভাবেই নেমেছে। শীতকাল এলেই যে জিনিস গুলো লক্ষ্য করা যায় তা হলো,ভারী কাপড় চোপড় পড়া, সকালবেলা লেপ কিংবা কম্বল মুড়ি দিয়ে দীর্ঘক্ষন শুয়ে থাকা,বিভিন্ন ধরনের পিঠা খাওয়া থেকে শুরু করে আরো নানান ধরনের আয়োজন। আমার বাংলা ব্লগ কমিটি কর্তৃক আয়োজিত এ সপ্তাহের কনটেস্ট হল - "আমার পছন্দের শীতের পিঠা রেসিপি"। আমার আজকের পোস্টটি পিঠা তৈরির রেসিপি প্রতিযোগিতা নিয়ে।

আমাদের পরিবারের সারাবছর এর বিভিন্ন সময়ের মধ্যে শীতকালের এই সময়ে পিঠা তৈরির ধুম পড়ে যায়। বেশিরভাগ পিঠা সকালবেলা তৈরি করা হলেও, কিছু কিছু পিঠা তৈরির জন্য বিকেলবেলা উত্তম সময়। দুধ দিয়ে ভিজিয়ে রাখা পিঠাগুলো সাধারণত রাতে কিংবা বিকেল বেলা তৈরি করে রাখতে হয়। পরবর্তীতে সকালবেলা পিঠা মধ্যে দুধ ভালোভাবে প্রবেশ করলে সেগুলো খাওয়া হয়। সেরকমই একটি পিঠা হল চই পিঠা। আমরা বাঙালিরা বিভিন্ন ধরনের পিঠা খেলেও, চই পিঠার সঙ্গে খুব কম সংখ্যক মানুষই পরিচিতি রয়েছি। চই পিঠা আমার খুব পছন্দের একটি পিঠা। দুধ দিয়ে তৈরি হওয়ায় এবং অতুলনীয় স্বাদ এর জন্য এইটা আমার খুবই প্রিয়। প্রতিবছর বেশ কয়েকবার এই পিঠা খাওয়া হয়। যদিও শীতকালের পিঠা খেতে বেশি মজা পাওয়া যায়।

আজকে আমি আপনাদের সামনে চই পিঠা তৈরির রেসিপি নিয়ে আলোচনা করব:

আমার তৈরি করা চই পিঠার ছবি

IMG_20211105_223329.jpg

প্রয়োজনীয় উপকরণ

received_879120849639800.jpeg

received_437170411096154.jpeg

উপকরণ সমূহপরিমাণ
চালের আটাএক পোয়া
দুধহাফ কেজি
সাদা এলাচচার পিস
দারুচিনিকয়েক টুকরা
চিনিপরিমাণমতো
পানিপরিমাণ মতো
গুড়া দুধএক প্যাকেট

প্রথম ধাপ:

received_3208374482820461.jpeg

প্রথমে একটি পাতিলে করে অল্প পরিমাণ পানি গরম করে নিই। গরম পানিতে প্রয়োজনীয় আটা মিশিয়ে কাওয়া করে নেই।

দ্বিতীয় ধাপঃ

received_1466356753765291.jpeg

received_252243596946738.jpeg

এরপর কাওয়া পাতিল থেকে বেলুনে উঠিয়ে নিয়ে হাত দিয়ে কিছুক্ষণ ভালোভাবে ছেনে নেই।

তৃতীয় ধাপঃ

received_376602604209150.jpeg

কাওয়াগুলো ছেনে নেওয়ার পর নির্দিষ্ট আকৃতি প্রদান করি।

চতুর্থ ধাপঃ

received_215475720714313.jpeg

received_4610429152336514.jpeg

received_445236190280331.jpeg

এরপর নির্দিষ্ট আকৃতি প্রদান করেন কাওয়া গুলো হাত দিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে নুডুলস এর মত চিকন এবং লম্বাকৃতি করে নেই।

পঞ্চম ধাপঃ

received_686657022316974.jpeg

received_306616061061870.jpeg

received_1715836705285194.jpeg

এ ধাপে নুডুলস এর মত আকৃতি করে নেওয়া কাওয়া গুলো ছোট ছোট অংশে ভাগ করে নিন সেগুলো আবার হাত দিয়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র লম্বা ও ছোট খন্ডাংশ তে ভাগ করে নিই। এই কাজটি খুব কষ্টকর এবং সময় সাপেক্ষ।

ষষ্ঠ ধাপঃ

received_599481447868294.jpeg

অন্য একটি পাত্রে দুধের মধ্যে এলাচ দারুচিনি এবং চিনি মিশিয়ে দুধ গরম করি এবং দুধ গরম হওয়ার পর এতে গুড়া দুধ মিশাই যাতে দুধ ঘন হয়।

সপ্তম ধাপঃ

received_599481447868294.jpeg

দুধ উপযুক্ত পরিমাণে গরম করার পর এরমধ্যে ক্ষুদ্র লম্বা ও ছোট খন্ডাংশগুলো ছেড়ে দেই।

অষ্টম ধাপঃ

সপ্তম ধাপ এ সম্পন্ন করা প্রক্রিয়াটি তিন-চার ঘন্টা রেখে দেই। তাহলে চই পিঠা খাওয়ার জন্য উপযুক্ত হবে।

received_597302994848602.jpeg

received_1120026115069101.jpeg

উপরোক্ত সকল ধাপগুলো অনুসরণ করে আমি আমার রেসিপি তৈরি করলাম। আপনাদের সবার কেমন লাগলো তা জানাবেন। আমার পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আমি আপনার পিঠাটির নামটি দেখে ভাবছিলাম যে এটি কি পিঠা? পরে যখন আপনার পোস্টটি পড়লাম তখন বুঝতে পারলাম যে এই পিঠাটি। আমাদের এলাকায় ই পিঠকে সেমাই পিঠা নামে আমরা চিনি। খুবই মজাদার হয়ে থাকে । আপনার পিঠাটি দেখেই বোঝা যাচ্ছিল খুব সুন্দর সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

ভাইয়া অসাধারন একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি। চই পিঠা শীতের। এর আগে কখনো নাম শুনিনি। আজকে প্রথম শুনলাম। সত্যি বলতে ভাইয়া অনেক ভালো লাগলো নতুন একটা রেসিপির সাথে পরিচয় হয়ে। সত্যি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন রইল আপনার জন্য।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।

দারুন একটি পিঠা রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাইয়া। এই পিঠাটি আমার খুবই প্রিয়।প্রতিটি ধাপ সুন্দরভাবে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন ও আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।

ভাই দেখে জিভে জল চলে এলো। এক কথায় অসাধারন চ ই পিঠা আমার বাসায়ও অনেক বার তৈরি করেছিলো খেতে অনেক সুস্বাদু। ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনারা সুন্দর মতামতের জন্য।

খুবই মজার ও আমার প্রিয় পিঠা নিয়ে আপনি হাজির হয়ে গেছেন। সেমাই পিঠা বলে থাকি আমরা। এই পিঠা খেতে খুবই মজা ।আপনি ঠিকই বলেছেন এই পিঠা বানাতে অনেক সময় ও কষ্টের ব্যাপার ।একা একা এ পিঠা বানানো সম্ভব নয় আমরা যখন বাসায় থাকতাম তখন সবাই মিলে একসাথে পিঠাগুলো বানাতাম। এখন আর বানাতেও পারিনা খেতেও পারি না ।অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া মজার একটি পিঠার রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

চই পিঠের নাম আগে কখনো শুনিনি। দেখে যে কি লোভনীয় লাগছে যা ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না কিন্তু মনে হয় খুব সুস্বাদু হয়েছে।অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল।

ধন্যবাদ আপনাকে।

বেশিদিন হয়নি আমার দাদির মারা যাওয়া,আর দুইদিন পর চল্লিশদিন পূর্ণ হবে। আপনি দাদির কথা মনে করায় দিলেন🙂
দাদি আমার জন্য নিজে হাতে বানায় দিতো।পাশে আমি বসে থাকতাম আর লেটিগুলো নিয়ে সাপের মতো করে খেলতাম😔
যাইহোক, বেছে বেছে নিদারুণ একটি রেসিপি বানিয়েছেন। শুভেচ্ছা রইলো ❣️

ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।

আপনি অনেক সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।ছোটবেলায় আম্মুর হতে এই পিঠা অনেক খেয়েছি ।এখন তেমন একটা খাওয়া হয় না। খুব পছন্দ করতাম আমি ।আপনি খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

খুব সুন্দর ভাবে আপনি রেসিপি পোস্ট টা শেয়ার করেছেন আমাদের মাঝে। আমার ছোট বেলায় খুব পছন্দের একটি পিঠা ছিল এই পিঠা। আপনার জন্য অনেক অনেক দোয়া রইল। তবে ঢাকায় শীত এখন ও তেমন একটা নামে নাই।

ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।

বাহ্ খুব সুন্দর করে শীতের চই পিঠা তৈরির রেসিপি করেছেন। এই পিঠা খেতে আমার অনেক ভাল লাগে।শুভ কামনা♥

ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার চই পিঠা রেসিপিটি খুবই সুন্দর হয়েছে। এই পিঠা কে আমাদের এখানে আমরা বলি সেমাই পিঠা। খুবই মজাদার একটি পিঠা।আমি খুবই পছন্দ করি এই পিঠা।প্রতিবার শীতে আমাদের এই পিঠা খাওয়া হয় ।এবার এখনো খাওয়া হয়নি ।আপনার পিঠার রেসিপিটি খুবই চমৎকার হয়েছে। আপনি খুব সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে পিঠা বানানো দেখিয়েছেন ।যা দেখে খুব সহজেই কেউই পিঠা বানিয়ে ফেলতে পারবে ।ধন্যবাদ আপনাকে আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

খুব সুন্দর একটি রেসিপি নিয়ে আলোচনা করেছেন ভাই। চই পিঠা আগে কখনো খাইনি। খুব সুন্দর ভাবে রেসিপির প্রতিটি ধাপ উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

ভাইয়া অসাধারন ও মজার একটি পিঠা তৈরি করেছেন। আমার তো দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। এই পিঠকে আমরা সেমাই পিঠা বলি । নিজের পছন্দের পিঠা বানানো দেখতে কার না ভালো লাগে। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি। আপনার মতো একজন মানুষ আমার পোস্টে মন্তব্য করেছেন দেখেই ভালো লাগল। আবারও আপনাকে ধন্যবাদ জানাই।

আমার অনেক পছন্দের একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছেন, এই পিঠা আমার অনেক পছন্দের।এই পিঠাকে আমরা সেমাই পিঠা বলি। রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুব মজা হয়েছে, ধাপ গুলো অনেক সুন্দর করে দেখিয়েছেন, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে শুভকামনা রইল।

সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আপু।

চই পিঠা খেতে বেশ সুস্বাদু এবং আপনার উপস্থাপনা ও বেশ সুন্দর হয়েছে। তবে আমাদের এলাকায় এই পিঠাকে হাতে কাটা সেমাই পিঠা বলা হয়। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর পিঠা শেয়ার করার জন্য।

ধন্যবাদ আপনাকে।

চই পিঠা খেতে দারুন মজা ভাই এইটা আমি অনেকবার খেয়েছি আমার খুব পছন্দের একটি পিঠা আপনি অনেক সুন্দর করে রেসিপিটি তৈরি করেছেন আপনার রেসিপি দেখে আমিও শিখে গেলাম আমি অবশ্যই বাসায় চেষ্টা করব এটি তৈরি করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে আপনার জন্য শুভকামনা রইল

ধন্যবাদ আপনাকে।

আমি কখনো নাম শুনি নি দাদা এই পিঠার। বেশ মজার নাম টা। দেখতে খুব সুন্দর লাগছে। এমনিতে দুধের তৈরি সব পিঠাই আমার মজা লাগে। এটাও যে মজা লাগবে সেটা চোখ বুজে বলা যায়। শুভেচ্ছা রইলো দাদা।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।

আমাদের এলাকায় এটি সেমাই পিঠা নামে পরিচিত। আগের দিনে গ্রামে খেজুরের রসে ভিজিয়ে এই পিঠা তৈরি করা হতো বর্তমানে খেজুরের রস দুর্লভ হওয়ার কারণে চিনি বা গুড় এর ব্যবহার করা হয়। শীতের দিনের এই সুস্বাদু পিঠাটির রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ আপনাকে।

আরে ভাইয়া কি শেয়ার করলেন এটা। আমার অত্যন্ত পছন্দের একটি পিঠা। আম্মুর হাতের বানানো চই পিঠা খেতে আমার অনেক ভালো লাগে। আপনার রেসিপিটি তার ব্যতিক্রম হয়নি। দেখে মনে হচ্ছে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া এই শীত এর সময়ে আমাদের সাথে এত লোভনীয় একটি পিঠার রেসিপি শেয়ার করার জন্য। অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।

আপনি খুবই সুন্দর করে সই পিঠার প্রস্তুত প্রণালি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এবং বেশ ভালো করে পিঠাটি আপনি প্রস্তুত করেছেন এটা আমাদের গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী একটি পিঠা। পিঠা খেতে অনেক সুস্বাদু। শুভকামনা রইল।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

সত্যিই খুব সুন্দর হয়েছে আপনার রেসিপি উপস্থাপনা | এই পিঠটা আমার কাছে খুব ভালো লাগে খেতে | শীতের দিনে এই পিঠা একটু বেশি বানানো হয় |

ধন্যবাদ আপনাকে।

আমাদের কয়েক বছর আগে পর্যন্ত একজন ভাড়াটিয়া আন্টি ছিলেন। উনি আমাদের এই পিঠাটা বানিয়ে খাওয়াতেন। আমাদের অঞ্চলে এই পিঠাগুলো তৈরি করা হয়না। তাই জন্যে আম্মু বানালেও ওই আন্টির মতো হয়না। আজকে আপনার পিঠাগুলো দেখেও ওই আন্টির বানানোর মতো লাগছে। বেশি স্বাদের মনে হচ্ছে ভাইয়া।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।

অসাধারণ হইয়েছে ভাইয়া।পিঠাটি সত্যিই খুব মজার। আমি খেয়েছি কয়েকবার। অসাধারণ খেতে। আপনি সব গুলো ধাপ খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে দিয়েছেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

আমাদের এখানে এটা সেমাই পিঠা নামে পরিচিত। শীতের সৃজন আসলে আম্মু এটা তৈরি করে। ছোট ছোট রোল গুলো বানাতে বেশ সময় লাগে বলে আম্মু সাধারণত কয়েকজনকে সাথে নিয়ে বানাতে বসে। খুবই মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাইয়া এবং খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

শীতকালে চই পিঠা অত্যন্ত জমজমাট একটি পিঠা। চই পিঠা তৈরি করার পর নোনা গুলো অসাধারণ সুন্দর হয়েছে ভাইয়া পাশাপাশি ফটোগ্রাফি গুলো অনেক ভাল লাগছে। ভাই আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

নাহিদ ভাই আপনার পিঠার কনটেস্টের ছবিগুলো অসাধারণ হয়েছে খেতে খুব লোভনীয় হয়েছে মনে হয় খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

খুব চমৎকার পিঠা ভাই শীতের এই চুই পিঠা ।আমি অনেক খেয়েছি এই পিঠা ।খেজুর রস দিয়ে এই পিঠা বেশি ভালো লাগে ।ধাপে ধাপে খুব সুন্দর উপস্থাপন টি ভালো ছিলো ।ধন্যবাদ ভাই।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।