মন খারাপের ঢেউগুলো যখন আঘাত করে হৃদয়ের উপকূলে,
সুখের প্রাচীরে যখন ফাটল ধরে,
তখন হৃদয় এমন একজনকে খোঁজে,
যার কোন দুঃখ নেই, কষ্ট নেই, অস্থিরতা নেই।
যে কারো পিছু ছুটতে ছুটতে কখনো ক্লান্ত হয়ে যায়নি !
যে মানুষটা মন দিয়ে তার সব কথা গুলো শুনবে,
তার সব সমস্যা থেকে উত্তরণের পথ দেখিয়ে দিবে,
কিন্তু আদৌ কি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যায়?
...
যায় না তো !
ভাঙ্গা হৃদয় আর তপ্ত দহনে জলন্ত দুঃখে ঘেরা অন্তর নিয়ে,
যখন কারো কাছে উপস্থিত হই,
তখন জানতে পারি-
ওই মানুষটা আমার চেয়েও বেশি দুঃখী।
সেও সুখের পেছনে ছুটতে ছুটতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছে।
আর তখনই,
সূরা বাকারাহ’র ২৮৬ নং আয়াতের কথা মনে পড়ে যায়,
“ আল্লাহ কাউকে তার সাধ্যের বাইরে কোনো বোঝা চাপিয়ে দেন না। ”
আল বাকারহ-২৮৬
তাই জীবনের সকল অনাকাঙ্ক্ষিত অধ্যায়গুলোতে,
ধৈর্য না হারিয়ে, রবের উপর তাওয়াক্কুল করে যান।
কেননা,
“ বিপদের চূড়ান্ত পর্যায়ে আল্লাহর সাহায্য নেমে আসে ! ”
সূরা ইউসুফ-১১০
...سُبْحَانَ اللّٰه
অনেক সুন্দর দিক নির্দেশনামূলক পোস্ট। পোস্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হলাম। এমন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জাযাকাল্লাহু খইরন ভাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit