আমার পরিবার নিয়ে ঘুরাঘুরি। (গাজীপুর থেকে চট্টগ্রাম) পর্ব-১steemCreated with Sketch.

in hive-129948 •  2 years ago 

স্টিমিটের সহযোদ্ধারা,

"আসসালামু আলাইকুম" আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও আপনাদের দোয়ায় বেশ ভালো আছি। আসলে পরিবার নিয়ে ঘুরাঘুরি করতে কার না ভালো লাগে, সেই ভালোলাগা থেকেই হঠাৎ করেই সিদ্ধান্ত নিয়ে পরিবার নিয়ে ঘুরে আসলাম বাণিজ্যিক নগরী চট্টগ্রামে। আর সেই অভিজ্ঞতা আমি আপনাদের মাঝে পর্ব আকারে শেয়ার করব, আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। যদিও এবার চট্টগ্রামে ঘুরতে গিয়ে বেশ কয়েকটা দর্শনীয় স্থান ঘুরা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে আমি আপনাদের সবগুলো দর্শনীয় স্থানের বর্ণনা উপস্থাপন করব। তাহলে চলুন বন্ধুরা শুরু করা যাক আমার আজকের পর্বের অনুভূতিগুলো।

jpg_20221030_030339_0000.jpg
ক্যানবা দিয়ে তৈরি, ছবির উৎস

আপনাদেরকে আগেই বলে রাখি আমি চট্টগ্রামে ১৭ বছর ছিলাম সেই ছোটবেলা থেকে শৈশব কৈশোর সবই আমার চট্টগ্রামে কেটেছে, বাবার চাকরির সুবাদে। তাছাড়া এখনো আমার ছোট বোন এছাড়া আমার ছোট শালিকা চট্টগ্রামে বাস করে। ছোট শালিকার অনেক রিকোয়েস্টে আমার স্ত্রী আমাকে অনেক বোঝানোর চেষ্টা করে যে চট্টগ্রামে ঘুরতে যাবে কিন্তু আপনারা তো জানেন হয়তো, আমি ছোটখাটো ব্যবসা করি সময় বের করা খুব একটা কঠিন হয়ে পড়ে। তাছাড়া দুই মেয়েরই সামনে পরীক্ষা যদিও এর মাঝে পূজার ছুটি পড়ে গিয়েছে। তাই তারা লম্বা একটা ছুটি পাওয়ার কারণে মূলত চট্টগ্রাম যাওয়ার পরিকল্পনা করে। আমার বড় মেয়ের তিন তারিখে একটি পরীক্ষা ছিল সৌভাগ্যক্রমে সেই পরীক্ষাটির তারিখ পরিবর্তন হয়ে ২৩ তারিখে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। আর সেজন্যেই এই চট্টগ্রাম যাওয়ার পরিকল্পনটি আরো বেশি পাকাপোক্ত হয়ে যায়।

IMG_20221030_023623.jpg

অনেক চিন্তা ভাবনা করেই এক সপ্তাহের অনেক জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে প্রথমে আমি আমার স্ত্রী এবং ছেলেমেয়েদেরকে চিটাগাং যাওয়ার অনুমতি দিয়ে দেই। প্রথমে পরিকল্পনা ছিল আমি যাব না, টিকেট কেটে তাদেরকে বাসে উঠিয়ে দিব আর সেই দিক থেকে আমার ভায়রাভাই তাদেরকে রিসিভ করে নেবে এবং সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী আমি পহেলা অক্টোবর শ্যামলী এন আর বাসের টিকেট ও কেটে এনেছিলাম। এরপর তাদেরকে একা একা পাঠাবো মনের ভিতর কেমন একটা ভয় কাজ করতে শুরু করল, তারপরে আবার নাইট কোচে যাবে। অনেক চিন্তা ভাবনা করার পর আমি ছোট ভাইয়ের সাথে কথা বলে ছোট ভাইকে দোকান কয়েক দিনের জন্য পরিচালনা করার জন্য বলি এবং সেও আমাকে যেতে বলে।

IMG_20221030_023742.jpg

তাই আমি বাসায় কাউকে না জানিয়ে আমার জন্য একটা টিকেট কেটে ফেলি। তারপর বিকেলের দিকে আমি বাসায় জানিয়ে দেই যে তাদের সাথে আমিও যাচ্ছি এতে সবাই অনেক খুশি হয়ে যায় এবং বাসার তো কেউ বিশ্বাসই করতে পারছে না যে আমি যাব। তো মোটামুটি সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, পহেলা অক্টোবর রাত দশটার গাড়িতে আমরা চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হব। যেই কথা সেই কাজ যথারীতি রাত দশটায় আমাদের গাড়ি ছেড়ে দেয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত রাস্তায় প্রচুর জ্যাম থাকায় আমাদের গাজীপুর থেকে ঢাকা সায়েদাবাদ পৌছাতে রাত একটার উপরে বেজে গিয়েছিল। যেখানে হয়তো সর্বোচ্চ দুই ঘন্টা লাগার কথা ছিল। ওই জ্যামের কারণে আমাদের মোটামুটি এক ঘন্টা টাইম ওয়েস্ট হয়ে গিয়েছিল।

IMG_20221030_023821.jpg

এরপর আমরা রাত তিনটার সময় কুমিল্লা হোটেল টাইমস স্কয়ারে পৌঁছাই যদিও তখন গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছিল এবং সেখানে ২০ মিনিট বিরতি নিয়ে হালকা পাতলা কিছু নাস্তা করে পুনরায় আবার চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। আপনারা হয়তো ফটোগ্রাফির দিকে লক্ষ্য করে বুঝলাম আমি কিছু হোটেল টাইমস স্কয়ারের ছবি আপনাদেরকে দেখানোর চেষ্টা করলাম। তবে আল্লাহ তায়ালার মেহেরবানীতে আমরা সকাল সাতটার মধ্যে আমাদের গন্তব্যে পৌঁছে যাই, এর মধ্যে আমাদের আর কোন তেমন সমস্যা হয়নি। এখানে একটা বিষয় বলি যেহেতু আমার যাওয়ার কোন পরিকল্পনা ছিল না তাই আমার ছোট শালীকা এবং ভায়রা ভাই আমাকে দেখে কিছুটা আশ্চর্য হয়েছে, আমিও তাদেরকে কিছু বলিনি তাদেরকে সারপ্রাইজ দিব বলে। মোটামুটি তারাও অনেক খুশি হয়েছে আমি আসাতে।

IMG_20221030_023845.jpg

IMG_20221030_023909.jpg

এরপর গিয়ে সবাই হাতমুখ ধুয়ে নাস্তা করে মোটামুটি তিন চার ঘন্টা একটা ঘুম দিয়ে দিলাম। ঘুম থেকে ওঠার পরে আমার বড় মেয়ে আমাকে কতক্ষণ পরেই বলে আব্বু আমরা কোথায় যাব ঘুরতে, এই সুযোগে আমার ছোট মেয়েও একই কথা বলতে লাগলো। আমি বললাম আসলাম মাত্র একটু জিরিয়ে নেই তারপর যাই। সে তো এক কথার মানুষ সে বলে যে এত সময় কোথায়? তুমি তাড়াতাড়ি একটা পরিকল্পনা কর কোথায় যাওয়া যায়? তার চাপাচাপিতে মোটামুটি দুপুর বেলায় একটা সিদ্ধান্ত নেই সবাই মিলে, যে আমরা আগামীকাল অক্টোবরের ৩ তারিখে সবাই মিলে ভাটিয়ারী হিলভিউ পার্কে বা ক্যাফে ২৪ ঘুরতে যাব। তারপর আমার বড় মেয়ে কিছুটা শান্ত হল। তো বন্ধুরা মোটামুটি আগামি পর্বে আমি আপনাদেরকে আমার পোষ্টের মাধ্যমে ভাটিয়ারী হিলভিউ পার্কে নিয়ে যাব সে পর্যন্ত সবাই অপেক্ষায় থাকবেন।

IMG_20221030_023945.jpg

চলবে.....….......

ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আমার পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

শুভেচ্ছান্তে,@alauddinpabel

আমি আলাউদ্দিন পাবেল।
গাজীপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ 🇧🇩 থেকে।
তারিখঃ ৩০-১০-২০২২ ইং

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

এই ব্যাপারটা আমার ক্ষেত্রেও হয়, পরিবারকে কখনো একা ছাড়তে ভীষণ ভয় লাগে। আপনি দারুন একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন পরিবারের সাথে চট্টগ্রাম যাওয়ার। ব্যাপারটা সত্যিই সবার জন্য আনন্দের হয়েছে। যাক মেয়ের জেদ করার কারণে আমরা হিলভিউ পার্কের সৌন্দর্য দেখতে পাবো মনে হচ্ছে।
অপেক্ষায় রইলাম পরবর্তী পর্বের জন্য।

জি ভাই আসলে আমাদের উচিত পরিবারকে এভাবে একা না ছাড়া, সবাই একসাথে মিলে আনন্দ করার মজাই কিন্তু আলাদা। আমি সেটা বুঝতে পেরেছি তাই আর তাদেরকে একা ছাড়েনি। ধন্যবাদ ভাই আপনার মূল্যবান সময় ব্যয় করে এত চমৎকার মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

বাচ্চাদেরকে স্কুলে দিয়ে দিলে তখন বাচ্চাদের স্কুলের রুটিন অনুযায়ী সব প্ল্যান করতে হয়। আপনার মেয়ের পরীক্ষা পিছিয়ে যাওয়ার কারণে ঘোরার সুন্দর একটি পরিকল্পনা করে ফেলেছেন। তাছাড়া খুব ভালো সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে আপনিও সাথে গিয়েছেন। তা না হলে নাইট কোচে একা একা বাচ্চাদেরকে নিয়ে ভাবির খুব কষ্ট হতো । তাছাড়া আপনার শালিকাকে সারপ্রাইজ দিয়ে ভালো করেছেন। এরকম ছোটখাটো সারপ্রাইজ পেলে খুব মজা লাগে। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

এটা অবশ্য ঠিকই বলেছেন আপু বাচ্চাদের রুটিন অনুযায়ী পরবর্তীতে পরিকল্পনা করে আমাদের চলতে হয়। আপনার মূল্যবান সময় ব্যয় করে আমার চট্টগ্রাম ঘুরে আসার পোস্টটি পরে খুবই গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

ভাইয়া আপনার পোস্টটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। আসলেই ছোট ছেলে মেয়েদেরকে একটু সময় দেওয়া সবারই দরকার। তবে আমার মনে হয় সবার কাছে সারপ্রাইজ ছিলো শেষ মুহূর্তে আপনার পরিবারের সাথে যোগ দেওয়ার বিষয়টা। আমি চট্রগ্রামে ৮ বছর ছিলাম, পর্যটনের জন্য দারুণ একটা স্থান। ধন্যবাদ ভাইয়া, পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।

জি ভাই আপনি ঠিকই ধরেছেন সবাইকে সারপ্রাইজ দিয়ে দিলাম এতে করে সবাই অনেক অনেক খুশি হয়েছিল বিশেষ করে বাচ্চারা বেশি খুশি হয়েছিল। অসংখ্য ধন্যবাদ এতটা গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

পরিবার নিয়ে ঘুরাঘুরি করার মজাই আলাদা।যাক শত ব্যস্ততার মাঝে ও নিজের ব্যবসাটাকে ছোট ভাইকে কাছে দিয়ে তারপর পরিবার নিয়ে চট্টগ্রামে ঘুরতে গিয়েছেন।গাজীপুর রাস্তায় অনেক জ্যাম থাকে প্রায় সব সময়ই। দিন দিন জ্যামের পরিমান বাড়ছেই।যাই হোক ভালোভাবেই চট্টগ্রাম পৌছিয়েছেন।ভাটিয়ারী হিলভিউ পার্কে এর পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ

জি আপু দেশে অনেক উন্নয়ন হচ্ছে কিন্তু দিন শেষে গিয়ে মানুষকে জ্যামে পড়ে ঘন্টার উপর ঘন্টা সময় অপচয় করতে হচ্ছে এগুলো দেখার অবশ্য কেউ নেই। যাই হোক আপনি আপনার মূল্যবান সময় ব্যয় করে আমার পোস্টটি পড়ে খুবই গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

পরিবারকে সাথে নিয়ে গাজীপুর থেকে চট্টগ্রাম ভ্রমনের পর্ব-১ দেখে খুব ভালো লাগলো। পরিবার সকলের সাথে ভ্রমণের আনন্দ অনুভূতি সত্যি অন্যরকম হয়ে থাকে। আপনার পোস্টটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। সবার সাথে খুব সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করছেন। আগামী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম ধন্যবাদ । আপনার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা থাকলো।

আপনার জন্য শুভকামনা রইল। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপনার মূল্যবান সময় ব্যয় করে আমার পোস্টটি পড়ে খুবই গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

বোঝা যাচ্ছে আপনি অনেক ব্যস্ত একজন মানুষ। তবে মাঝে মাঝে নিজেদের জন্য এমন সময় বের করতে না পারলে পরে কিন্তু আপসোস করবেন। আর সত্যি বলতে কি রাস্তার এই জ্যামের জন্যই দুরে কোথাও যেতে ইচ্ছে করেনা। পরবতী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

আপনি ঠিকই বলেছেন ভাই রাস্তাঘাটের জ্যাম এতটাই আসনীয়, কি যে বিরক্তি কর বলে বোঝানো যাবে না। না ভাই এটা অবশ্য ঠিক বাচ্চাদের জন্য সময় তো বের করতেই হবে। তবে আমিও মাঝেমধ্যে করা করি, তো দূরে কোথাও তেমন একটা যাওয়া হয় না এবার হুট করে চলে গেলাম এই আর কি।

বাচ্চাদেরকে স্কুলে দিয়ে দিলে তাদের স্কুলের রুটিন মেনে চলতে হয় না হলে তাদের পড়ালেখা অনেক ক্ষতি হয়ে যায়। আপনি আপনার পরিবারের সাথে ছোট শালিকা রিকোয়েস্ট ফ্যামিলির সবাই মিলে চট্টগ্রাম গেলেন। আপনি নিজে ও অনেক বছর চট্টগ্রামে ছিলেন। আপনার শালিকাকে সারপ্রাই দেওয়ার জন্য চট্টগ্রামে গেলেন। আমিও কিছুদিন আগে চট্টগ্রামে আমার বড় বোনের বাসায় গেলাম। এবং বিভিন্ন পার্কে ও মার্কেটে গেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য আমাদের মাঝে।

আপনিও চট্টগ্রামে গিয়ে ঘুরে এসেছেন জেনে খুব খুশি হলাম। আসলে চট্টগ্রামে অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে যেগুলো দেখলে সবারই মন ভালো হয়ে যায়। আপনার মূল্যবান সময় ব্যয় করে আমার পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

চট্টগ্রামের সিটি গেট এর দৃশ্যটি দেখে বেশ ভালো লাগছে। নিজের শহরের খুব পরিচিত জায়গা এটি। ভালোই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পুজোর ওই লম্বা ছুটিতে পরিবারের সকলের সাথে ঘুরে আসার। আমার ও বেশ ভালো লাগে কাউকে না জানিয়ে এসে সারপ্রাইজ দিতে।

জি ভাই চট্টগ্রামে থাকতে একটা সময় এই সিটিগেটের আশেপাশে অনেক আড্ডা দেওয়া হয়েছিল। যাক ভালো লাগলো আপনার শহরের খুবই পরিচিত একটি দৃশ্যের ছবি দেখানোর মাধ্যমে কিছুটা হলেও আপনাকে আনন্দিত করতে পেরেছি বলে।

ভাইয়া ব্যস্ততার মাঝেও আপনি পরিবারকে সময় দিয়েছেন পরিবারকে নিয়ে ঘুরতে গিয়েছেন চট্টগ্রাম এটি খুবই ভালো একটি বিষয়। কারণ বাচ্চাদের মেধাবিকাশের জন্য মাঝে মাঝে ঘুরতে নিয়ে যাওয়া ও প্রয়োজন ।আর বেশ বড় জার্নি করেই যেতে হয়েছে মাঝখানে যে আরো অনেক সমস্যা ভোগান্তি করে তারপর পৌঁছেছেন ।আর সেখানে যাওয়ার পর আপনার বড় মেয়ে ঘোরাঘুরির ব্যাপারে খুব পেরেশানি করে ফেলেছে ।আর পরবর্তীতে দেখতে পারব আপনাদের পার্কে যাওয়া সেই পর্যন্ত অপেক্ষায় রইলাম।

আপনি ঠিকই বলেছেন বাচ্চাদের মেধা বিকাশের জন্য আমাদের সকলেরই উচিত তাদের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরিয়ে নিয়ে আসা। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপনার মূল্যবান সময় ব্যয় করে এতটা অসাধারণ ও গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

সত্যি ই অনেক ভাল লাগলো যখন দেখলাম আপনিও যাচ্ছেন।পরিবার নিয়ে ঘুরতে যাওয়ার মজাই অন্য রকম। সবাইকে নিয়ে সুন্দরভাবে ঘুরবেন পরবর্তীতে এই আশাকরি।ধন্যবাদ ভাইয়া শেয়ার করার জন্য। ।

জি আপু সবাইকে নিয়ে ঘুরে এসেছি এবং সেই ঘোরাঘুরির উপরে আমার আজকের এই প্রথম পোস্ট। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে শুভকামনা অবিরাম আপনার জন্য।

আমাদের জীবনের ব্যস্ততার মাঝে, পরিবার কে নিরাপত্তা দেওয়ির চেষ্টা করতে ক্গিয়ে জীবনের ছোট ছোট আনন্দগুলো উপভোগ করতে ভুলে যাই।খুব ভালো করেছেন পরিবার নিয়ে ঘুরতে গিয়ে।আর বাচ্চাদের আগ্রহ, কৌতূহল সব বিষয়েই আমাদের বড়দের চেয়ে বেশী। ওরা তো হুজুগ তুলবেই। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

জি আপু আপনি ঠিকই বলেছেন আমাদের চাইতে বাচ্চাদের আগ্রহ এবং কৌতুহল অনেক বেশি তাই তারা সব সময় সুযোগ খোঁজে আর তারই কারণে আজকের এই ঘুরাঘুরি সুন্দর মুহূর্ত গুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে পারছি।