A উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণায় কেশর চাষে সফলতা পেলেন বিজ্ঞানীরা
–
এ রাজ্যে প্রথম নির্দিষ্ট উষ্ণতায় ঘরের ভেতর কেশর চাষ করে নজির গড়লেন উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা। এর আগে দার্জিলিং পাহাড়ে কেশর চাষ করে সফলতা পেয়েছেন তারা। এবার কোচবিহার উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা বিভাগে ঘরের ভেতর কেশর চাষ করে সফলতা পেলেন তারা।
আগামী চার-পাঁচ বছর নিরবিচ্ছিন্নভাবে গবেষণার পর বাণিজ্যিকভাবে কেশর উৎপাদন সম্ভব হবে
এই ঘটনায় যথেষ্ট উচ্ছ্বসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা। বেশ কয়েক বছর ধরেই কেশর চাষ নিয়ে গবেষণা করছেন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী অশোক সাহার নেতৃত্বে এই গবেষণা চলে। কাশ্মীর থেকে কেশরের কন্দ নিয়ে আসা হয়, তা পরীক্ষামূলক ভাবে লাগানো হয় এবং তাতেই মিলেছে সফলতা।
উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণায় কেশর চাষে সফলতা পেলেন বিজ্ঞানীরা
রাজ্যে এই প্রথম সমতল এলাকায় কেশর চাষ হলো। আগামী দিনে এই গবেষনা সম্প্রসারণ করে বাণিজ্যিকভাবে কেশর চাষকে জনপ্রিয় করে তোলার লক্ষ্যে কাজ করা হবে বলে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানানো হয়েছে। গবেষক অশোক সাহা জানান কাশ্মীরে যেমন স্যাফরন টাউন রয়েছে তেমনি আগামী দিনে দার্জিলিং ভ্যালিকে স্যাফরন ভ্যালি হিসেবে তৈরি করাই তাদের মূল লক্ষ্য।
উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণায় কেশর চাষে সফলতা পেলেন বিজ্ঞানীরা
উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য স্বরূপ কুমার চক্রবর্তী জানিয়েছেন গবেষণার সাফল্যের কথা
তবে এক্ষেত্রে দরকার কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের আর্থিক সাহায্য। এ বিষয়ে উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য স্বরূপ কুমার চক্রবর্তী জানিয়েছেন গবেষণার সাফল্যে তারা উচ্ছ্বসিত, আগামী চার – পাঁচ বছর নিরবিচ্ছিন্নভাবে গবেষণার পর বাণিজ্যিকভাবে কেশর উৎপাদন সম্ভব হবে। এক্ষেত্রে তারা কেন্দ্র ও রাজ্যের কাছে সাহায্যের আবেদন করেছেন।
উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণায় কেশর চাষে সফলতা পেলেন বিজ্ঞানীরা জেনে খুব ভাল লাগলো।কেশর ভীষণ উপকারী ও দামী। যদি এই কেশরর চাষ হয় তাহলে এই কেশর খুব সহজেই কম দামে পাওয়া সম্ভব হবে।ধন্যবাদ সুন্দর পোস্ট টি করে আমাদের কে খবরটি জানানোর জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit