আসসালামু আলাইকুম আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে মানুষ ভাইরাল হওয়ার নেশায় মত্ত। ভাইরাল হওয়ার নেশা এত পরিমাণ মানুষকে আঁকড়ে ধরেছে যেকোনো মাধ্যমেই ভাইরাল হতে চায়। কারণ কেউ যদি ভাইরাল হয় তাহলে তাকে রাতারাতি সবাই চিনবে। এই উদ্দেশ্য নিয়ে মানুষ এখন খারাপ কাজ করতেও দ্বিধাবোধ করে না এই শুধু ভাইরাল হওয়ার নেশায়।
মানুষ এখন সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হওয়ার জন্য এত পরিমাণ নোংরা কাজ করে যা একজন মানুষের দ্বারা করা সাধারণ মানুষের দৃষ্টিকোণ থেকে অসম্ভব। কারণ ভালো কাজ করে ভাইরাল হওয়া অনেক কঠিন। তাই তারা খারাপ কাজ করে এমন সব উদ্বোধক কাণ্ড করবে যার কারণে রাতারাতি ভাইরাল হয়ে যায়। যার কারণে মানুষ এখন খারাপ ভাবেই ভাইরাল হতে পারে খুব সহজেই।
সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেক মেয়ে অশ্লীলতার আশ্রয় নিয়ে ভাইরাল হতে চায়। তারা মানুষের কাছে নিজেকে পরিচিত করতে চাই এই অশ্লীলতা ছড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে। তারা এমন সব পোশাক পরে যেন মানুষ তাদের নিয়ে সমালোচনা করে এবং সে যেন এই সমালোচনার মাধ্যমে ভাইরাল হতে পারে। এই সকল কর্মকান্ড কেউ অনিচ্ছায় করে না বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ইচ্ছাকৃতভাবে করে। একটাই উদ্দেশ্য ভাইরাল হতে চাই।
এক্ষেত্রে আমরা যারা সাধারণ মানুষ আছি তাদের উচিত কখনো খারাপ কোন কিছুকে হাসির ছলে হলেও শেয়ার না করা বা সেই পোস্টগুলোতে কমেন্ট বা লাইক না দেওয়া। যখন আপনি কোন একটি পোস্টে কমেন্টস করবেন অথবা লাইক দিবেন তখন সেটি খুব দ্রুত মানুষের কাছে ছড়িয়ে যায় এবং ভাইরাল হয়ে যায়। তাই আমরা নিজেরাই এ ধরনের খারাপ কাজ থেকে নিজেরা বিরত থাকবে এবং অন্যকেও খারাপ কোন কিছু ভাইরাল হতে সাহায্য করবো না। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
ধন্যবাদ।
আসলেই ভাইয়া বর্তমান সময়ে মানুষ ভাইরাল হওয়ার জন্য যে কত কিছু করে তার কোন ঠিক নেই। আর সাধারণ মানুষেরাও আছে খারাপ কোন জিনিস দেখলে সেগুলোতে উৎসাহ আরও বেশি দেখায়। যার কারণে এগুলো ভাইরাল বেশি হয়। বেশিরভাগ লোক এখন ভাইরাল হওয়ার নেশার বিভিন্ন খারাপ কাজ করে বেড়ায়। খারাপ জিনিস গুলোই দ্রুত ছড়ায়। যাই হোক আপনার লেখাটি পড়ে ভালো লাগলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit