হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ- ৮ ই জুন, বৃহস্পতিবার, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নাম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।
আজকে আমি আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আমি আজকে শেয়ার করবো, আমার বাংলা ব্লগের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত প্রতিযোগিতা-৩৮, শেয়ার করো ইউনিক ডাই প্রজেক্ট। এই প্রতিযোগিতাটি আমাদের শ্রদ্ধেয় বড় দাদা আমার বাংলা ব্লগের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজন করেছে। আমাদের বড় দাদাকে এত সুন্দর একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য অন্তরের অন্তস্থল থেকে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
আমি মনে করি অন্য যে, কোন প্রতিযোগিতার থেকে ডাই প্রজেক্ট প্রতিযোগিতাটি অনেক ভিন্ন এবং নিজের সৃজনশীলতা প্রকাশের জন্য ইউনিক একটি প্রতিযোগিতা। প্রতি মাসেই আমার বাংলা ব্লগে দুটি করে প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন আমাদের এডমিন ও মডারেটর গণ। আর আমি এসব সুন্দর সুন্দর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পেরে নিজের কাছে স্বাচ্ছন্দ বোধ করি। আমার বাংলা ব্লগের যেকোনো প্রতিযোগিতায় অনেক প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করে যেটা আমার বাংলা ব্লগের সকল ব্লগারদের জন্য খুবই ভালো একটা দিক।
আমি খুব অল্প সময়েই আমার বাংলা ব্লগকে বেশ ভালোবেসে ফেলেছি। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি আমার আবেগ, অনুভূতি প্রকাশের জন্য সেরা একটি মাধ্যম। আমার বাংলা ব্লগ শুধু একটি কমিউনিটি নই এটা আমাদের পরিবার। আমাদের সবাইকে হৃদয়ের বন্ধনে আবদ্ধ করেছে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি। আজকে আমি আমার বাংলা ব্লগের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সুন্দর একটি মন্দির বানিয়ে মোমবাতি প্রজ্বলনের মাধ্যমে সৃষ্টিকর্তার কাছে আমার বাংলা ব্লগের মঙ্গল কামনা করবো।
- আমার তৈরি মন্দিরের ফাইনাল ফুটেজ।
"ডাই প্রজেক্ট তৈরির জন্য"
ক্রমিক | উপকরণ |
---|---|
১ | কার্ডবোর্ড |
২ | সাদা কাগজ |
৩ | কালার কাগজ |
৪ | আঠা |
৫ | টেপ |
৬ | সুতা |
৭ | স্কেল |
৮ | পেন্সিল |
৯ | কাঁচি |
১০ | চাকু |
১১ | ব্লেড |
১২ | রং পেন্সিল |
উপকরণের ছবি
- উপরের ছবির সকল উপকরণ গুলো ডাই প্রজেক্টটি তৈরি করতে লেগেছে ।
ডাই প্রজেক্ট তৈরি পদ্ধতি
- প্রথমে আমি মন্দিরের ফ্লোর তৈরির জন্য কার্ডবোর্ড ১২ ইঞ্চি × 10 ইঞ্চি মাপে চাকু দিয়ে কেটে নিয়েছি।
- প্রতি পাশে চার ইঞ্চি করে রেখে চাঁদার মাপে আরো ৪ ইঞ্চি গোলাকার সিঁড়ি তৈরি করে নিয়েছি।
- মন্দিরের সামনের এবং পিছনের দেয়াল তৈরির জন্য দুইটি কার্ডবোর্ড ১০ ইঞ্চি × ৬ ইঞ্চি কেটে নিয়েছি।
- মন্দিরের দুই সাইডের দেয়াল তৈরির জন্য আরো দুইটি কার্ডবোর্ড ৮ ইঞ্চি × ৬ ইঞ্চি কেটে নিয়েছি।
- মন্দিরের সাইডের দেওয়ালে জানালা তৈরীর জন্য কার্ডবোর্ডের সেন্টার থেকে ৩ ইঞ্চি × ২ ইঞ্চি পরিমাপ কেটে নিয়েছি।
- এবারে মন্দিরের দেওয়ালের জানালার মাপে কাঁচি দিয়ে সাদা কাগজ কেটে নিয়েছি।
- এখন সাদা কাগজ দুটি ব্লেড দিয়ে নির্দিষ্ট পরিমাপে জানালার পাল্লার অংশটুকু কেটে নিয়েছি।
- এবার সাদা কাগজের জানালার পাল্লায় আঠা দিয়ে দুইটি কার্ডবোর্ডের সাথে দুটি জানালা সেট করে দিয়েছি।
- এখন মন্দিরের সামনের দেওয়ালের কার্ডবোর্ডটিতে পেন্সিল দিয়ে দরজার ডিজাইন তৈরি করে নিয়েছি।
- এবারে মন্দিরের দরজার ডিজাইনের জন্য একটি সাদা কাগজ দরজার মাপে কাঁচি দিয়ে সুন্দর করে কেটে নিয়েছি।
- এখন কার্ডবোর্ডটি দরজার মাপে চাকু দিয়ে সুন্দর করে কেটে নেওয়ার পরে আঠা দিয়ে নিয়েছি।
- এবারে দরজার ডিজাইন এর জন্য কেটে রাখা সাদা কাগজটি কার্ডবোর্ডের সাথে সুন্দর মতো লাগিয়ে দিয়েছি।
- এখন মন্দিরের চারটি দেওয়াল বানানোর জন্য কেটে রাখা কার্ডবোর্ডে সংযুক্ত করার জন্য কোনায় কোনায় আঠা দিয়ে নিয়েছি।
- এবারে মন্দিরের চারটি দেওয়াল খুব সুন্দর মত আঠা দিয়ে সংযুক্ত করে নিয়েছি। আঠা দিয়ে সংযুক্ত করার পরে আমি সাদা টেপ অস্থায়ীভাবে মেরে রেখেছি যাতে মন্দিরের দেয়াল গুলো ভালোভাবে সংযুক্ত হয়।
- এখন মন্দিরের ফ্লোরের কার্ডবোর্ডটিতে মন্দিরের মাপে সুন্দর করে আঠা দিয়ে নিয়েছি।
- এবারে মন্দিরের চারটি দেওয়ালের নিচের অংশে আঠা দিয়ে নেব।
- এবারে মন্দিরের চারটি দেওয়াল ফ্লোরের সাথে সংযুক্ত করে দিয়েছি।
- এবারে মন্দিরের প্রথম ধাপের মঠ তৈরির জন্য চারটি কার্ডবোর্ড নির্দিষ্ট পরিমাপে কেটে নিয়েছি।
- এখন মন্দিরে দেয়ালের উপরের অংশে আঠা দিয়ে প্রথম ধাপের মঠ তৈরির জন্য কেটে রাখা কার্ডবোর্ড দেওয়ালের সাথে সংযুক্ত করতে শুরু করেছি।
- মন্দিরের মঠ তৈরির জন্য চারটি কার্ডবোর্ড সংযুক্ত করার পরে অস্থায়ীভাবে সাদা টেপ মেরে নিয়েছি। যাতে আঠার জয়েন্ট গুলো ভালোভাবে লাগে।
- এবারে মন্দিরের দ্বিতীয় ধাপের মঠ তৈরির জন্য নির্দিষ্ট পরিমাপের বর্গাকার চারটি কার্ডবোর্ড কেটে নিয়েছি।
- এবারে মন্দিরের তৃতীয় ধাপের মঠ তৈরির জন্য নির্দিষ্ট পরিমাপের ত্রিভুজাকার চারটি কার্ডবোর্ড কেটে নিয়েছি।
- এবারে আঠা দিয়ে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ধাপের মঠ সংযুক্ত করে নিয়েছি। মঠ তৈরীর কার্ডবোর্ডগুলো আঠা দিয়ে সংযুক্ত করার পরে অস্থায়ীভাবে সাদা টেপ মেরে নিয়েছি এবং অস্থায়ীভাবে সুতা দিয়ে বেঁধে নিয়েছি।
- এবারে মন্দিরের মঠের উপরের পতাকা তৈরীর জন্য নির্দিষ্ট পরিমাপে সাদা কাগজ কেটে নিয়েছি।
- মন্দিরের মঠের উপরের পতাকাতে কালার পেন্সিল দিয়ে লাল রং করে নিয়েছি।
- এখন মন্দিরে অস্থায়ীভাবে লাগানো টেপ এবং সুতা খুলে নিয়েছি। তারপর মন্দিরের মঠের উপরে পতাকা লাগিয়ে নিয়েছি।
- এখন মন্দিরের সামনের গোল অংশে কার্ডবোর্ড কেটে আঠা দিয়ে আরো একটি ধাপ সিঁড়ি লাগিয়ে নিয়ে নেবো।
- এখন মন্দিরে জয়েন্ট গুলির পরিমাপে পাতলা কার্ডবোর্ড কেটে নিয়েছি। যাতে মন্দিরের সকল জয়েন্ট গুলো ঢেকে দেয়া যায়।
- এবারে পাতলা কার্ডবোর্ডে আঠা লাগিয়ে নিয়েছি।
- এখন মন্দিরের সকল জয়েন্ট গুলোতে পাতলা কার্ডবোর্ড সুন্দরভাবে মেরে নিয়েছি। এখন মন্দিরটা দেখতেও আগে থেকে অনেক সুন্দর লাগছে।
মন্দিরের ডেকোরেশন
- এবারে রঙিন কাগজ মন্দিরে দরজায় লাগানোর জন্য ডিজাইন করে কাঁচি দিয়ে কেটে নিয়েছি।।
- এখন রঙিন কাগজের সাথে আঠা দিয়ে মন্দিরের দরজায় সুন্দরভাবে লাগিয়ে নিয়েছি।
- মন্দিরের সিঁড়িতে লাগানোর জন্য রঙিন কাগজ সিঁড়ির মাপে কাঁচি দিয়ে কেটে নিয়েছি।
- এবারে রঙিন কাগজের সাথে আঠা দিয়ে সুন্দরভাবে মন্দিরের সিঁড়িতে লাগিয়ে নিয়েছি।
- এখন মন্দিরের উপরের অংশে ওম্ লাগানোর জন্য আমি একটি সাদা কাগজে ওম্ অঙ্কন করে কাঁচি দিয়ে কেটে নিয়েছি।
- এখন ওম্ অক্ষরটি লাল রঙের পেন্সিল দিয়ে রং করে নিয়েছি।
- এবারে ওম্ অক্ষরটি মন্দিরের দ্বিতীয় ধাপের মঠের সাথে আটা দিয়ে লাগিয়ে নিয়েছি।
- এবারে ছোট এক প্যাকেট ক্যান্ডেলা নিয়ে নিয়েছি।
- এখন ক্যান্ডেলার হোল্ডার গুলো আলাদা করে কেটে রাখা কার্ডবোর্ডের সাথে সেট করে নিয়েছি।
- এবারে মন্দিরের চারপাশ দিয়ে ক্যান্ডেলাগুলো সুন্দরভাবে সাজিয়ে নিয়েছি।
আমার মতামত
আমার ডাই প্রজেক্টের এই মন্দিরটির সম্পূর্ণ করার পরে মনের ভিতর খুব ভালো লাগছিল। আসলে ডাই প্রজেক্টগুলো তৈরি করতে অনেক সময় লাগে। তেমনভাবে আমারও এই প্রজেক্টটি তৈরি করতে কিছু না হলেও ১০ ঘণ্টার মতো সময় লেগেছে। আমার পিশিমনি আমার তৈরি মন্দির দেখে খুবই খুশি হয়ে মূর্তি স্থাপন করে পুজা করতে চাইছে তাই আমিও আজকে অনেক খুশি। তারপরেও আমি খুবই খুশির সাথে আমার বাংলা ব্লগের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সুন্দর একটি মন্দির বানিয়ে মোমবাতি প্রজ্বলনের মাধ্যমে সৃষ্টিকর্তার কাছে আমার বাংলা ব্লগের মঙ্গল কামনা করেছি।
পোস্টের বিবরন
পোস্টের ধরন | ডাই প্রজেক্ট |
---|---|
ক্যামেরাম্যান | @aongkon |
ডিভাইস | স্যামসাং জে-৭ প্রো |
ক্যামেরা | ১৩ মেগাপিক্সেল |
তারিখ | ০৮ ই জুন |
লোকেশন | মোহাম্মদপুর,ঢাকা |
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার "ডাই প্রজেক্ট" তৈরির ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।
@aongkon
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আপনি অনেক সুন্দর একটি মন্দির তৈরি করেছেন। কার্ডবোর্ড ও অন্যান্য উপকরণের সমন্বয়ে তৈরি করা মন্দিরটি দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। আপনার তৈরি সুন্দর এই মন্দিরের সামনে প্রদীপ প্রজ্বলন করার আইডিয়াটা নিঃসন্দেহে ইউনিক একটি আইডিয়া। দুর্দান্ত একটি ডাই পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এমন সুন্দর একটি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারাটা সত্যি গর্বের। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করে সবসময় পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। খুবই সুন্দর হয়েছে আপনার প্রতিযোগিতা উপলক্ষে তৈরি করা ডাই। মন্দির তৈরি ও প্রদীপ প্রজ্বলন খুবই সুন্দর লাগছে দেখতে। চারিপাশে মোমবাতিগুলো দেওয়ার কারণে মন্দিরটা অনেক আলোকিত হয়ে উঠেছে, যা দেখতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। এরকম ইউনিক আইডিয়াগুলো দেখতে খুব ভালোই লাগে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমার করা ডাই প্রজেক্টে আপনার কাছে ভালো লেগেছে যিনি খুবই খুশি হয়েছে আপু। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এটাতো দেখতে অনেকটা রাম মন্দিরের মতো লাগছে। ❤️ যাইহোক এত সুন্দর কনসেপ্ট যে আপনার মাথায় এসেছে এটা দেখে আমি বেশ খুশি হয়ে গেলাম। আপনার হাতের কাজ যথেষ্ট ভালো। প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক অভিনন্দন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমার বাংলা ব্লগের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ডাই প্রোজেক্টে এরকম সুন্দর একটি মন্দির তৈরি করতে পেরে আমি নিজেও অনেক খুশি হয়েছি। কারণ এই মন্দিরটি আমার নিজের চিন্তাধারার উপর তৈরি করেছি। কারণ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি যদি এরকম সুন্দর একটা মন্দির না বানাতে পারি তাহলে পড়াশোনার কি মানে হয়! দাদা এই প্রজেক্টটি বানাতে আমার দশ ঘণ্টার উপরে সময় লেগেছে। সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রথমেই আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনার আইডিয়া দেখে সত্যিই মুগ্ধ হয়ে গেলাম ভাই। আপনি খুবই নিখুঁতভাবে সম্পূর্ণ ডাই প্রোজেক্টটি তৈরি করেছেন। আপনার প্রতিভার প্রশংসা করতেই হয়। যাইহোক এমন ইউনিক একটি ডাই প্রোজেক্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit