হ্যালো ,আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সদস্যগণ সকলে কেমন আছেন।আশা করি সকলে ভালো আছেন।আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালোই আছি।তবে ইদানীং মনটা ভালো নেই।কেনো জানি প্রতিদিনের এই একই রুটিন আর ভালো লাগছে না।
বিশেষ করে এই যান্ত্রিক শহরের যান্ত্রিক জীবন কেমন জানি একঘেয়েমি লাগছে। সপ্তাহে চারদিন রোজ ভার্সিটি আসা যাওয়া।বাসায় এসে একটু আরটু পড়ালেখা করা।জীবন একঘেয়েমি হয়ে যাচ্ছে।তবে আমার সব চাইতে বিরক্ত লাগে যখন রাস্তায় এই গরমে জ্যামে বসে থাকতে হয়।আর লোকাল বাসে ফ্যানের কথা আর কি বলবো।একটা চলে তো আর একটা নষ্ট থাকে।যেইটা চলে ঐটা আবার মাঝে মাঝে ফিক্সড হয়ে যায় চারদিকে ঘুরে না। ঢাকার রাস্তায় ইদানীং যা জ্যাম হচ্ছে তা সবার মূল্যবান সময় নষ্ট তো করছেই ,সাথে সাথে সবার মন মেজাজ খিটখিটে করে দিচ্ছে।
এটা সকাল ৮.৩০ এর চিত্র।এত সকালে রাস্তার ইউটার্ন এ যদি এত জ্যাম থাকে তাহলে পিছনে কি পরিমান জ্যাম লাগবে বুজায় যায়।সাথে সময় বাড়ার সাথে সাথে গাড়ির সংখ্যাও বাড়তে থেকে । মানুষ নিজের কাজের/পড়াশোনার দায়ে এত জ্যাম ঠেলে যায় নিজ নিজ কাজে।না হলে এত জ্যামে মানুষ ঘর থেকেই বের হতে চাইতো ই না।
আমি নিজে প্রতিদিন এই জ্যাম ঠেলে আমার ভার্সিটি যায়।জ্যাম না থাকলে সময় লাগতো হয়ত ৪০ মিনিট।কিন্তু এখন প্রতিদিন যেতে আমার সময় লাগে ১.৪০মিনিট থেকে ২ ঘণ্টা।সময় তো নষ্ট হচ্ছেই সাথে মন মেজাজও খারাপ থাকে বেশি সময় জ্যামে বসে থাকলে ।সাথে আবহাওয়ার তাপমাত্রা বেশি থাকলে তো কথাই নেই।
এই ছবিটা বিকেলে ৫.৩০ এর চিত্র।কি পরিমাণ জ্যাম বেজেছে। তখন গরমে বসে থাকতে না পেরে আমি ও আমার বন্ধু বাস থেকে নেমে হাটা শুরু করি। এখান থেকে আমাদের বাসায় যেতে ২৫ মিনিট সময় লাগে বিধায় হাটা শুরু করি। আমাদের সাথে অনেক যাত্রীই নেমে হাটা শুরু করে দেয়।কি আর করবে এত গরমে এত সময় যাবৎ বাসে বসে থাকা যায়।তাই যাদের গন্তব্য কাছেই তারা সবাই নেমে হাটা শুরু করে দেয়।আর ২/৩ দিন পর ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে যাবো।সেখানে গেলেই মিলবে মনের, প্রাণের শান্তি।গ্রামের পরিবেশের সাথে কোনো জায়গারই তুলনা চলে না।গ্রাম কেমন জানি এক স্বস্তির জায়গা। সেখানে চারদিকে কোলাহল নেই, গাড়ির হর্নের সারাদিন শব্দ নেই, শুধুই শান্তি।
বিশেষ করে এই যান্ত্রিক শহরের যান্ত্রিক জীবন কেমন জানি একঘেয়েমি লাগছে। সপ্তাহে চারদিন রোজ ভার্সিটি আসা যাওয়া।বাসায় এসে একটু আরটু পড়ালেখা করা।জীবন একঘেয়েমি হয়ে যাচ্ছে।তবে আমার সব চাইতে বিরক্ত লাগে যখন রাস্তায় এই গরমে জ্যামে বসে থাকতে হয়।আর লোকাল বাসে ফ্যানের কথা আর কি বলবো।একটা চলে তো আর একটা নষ্ট থাকে।যেইটা চলে ঐটা আবার মাঝে মাঝে ফিক্সড হয়ে যায় চারদিকে ঘুরে না। ঢাকার রাস্তায় ইদানীং যা জ্যাম হচ্ছে তা সবার মূল্যবান সময় নষ্ট তো করছেই ,সাথে সাথে সবার মন মেজাজ খিটখিটে করে দিচ্ছে।
এটা সকাল ৮.৩০ এর চিত্র।এত সকালে রাস্তার ইউটার্ন এ যদি এত জ্যাম থাকে তাহলে পিছনে কি পরিমান জ্যাম লাগবে বুজায় যায়।সাথে সময় বাড়ার সাথে সাথে গাড়ির সংখ্যাও বাড়তে থেকে । মানুষ নিজের কাজের/পড়াশোনার দায়ে এত জ্যাম ঠেলে যায় নিজ নিজ কাজে।না হলে এত জ্যামে মানুষ ঘর থেকেই বের হতে চাইতো ই না।
আমি নিজে প্রতিদিন এই জ্যাম ঠেলে আমার ভার্সিটি যায়।জ্যাম না থাকলে সময় লাগতো হয়ত ৪০ মিনিট।কিন্তু এখন প্রতিদিন যেতে আমার সময় লাগে ১.৪০মিনিট থেকে ২ ঘণ্টা।সময় তো নষ্ট হচ্ছেই সাথে মন মেজাজও খারাপ থাকে বেশি সময় জ্যামে বসে থাকলে ।সাথে আবহাওয়ার তাপমাত্রা বেশি থাকলে তো কথাই নেই।
এই ছবিটা বিকেলে ৫.৩০ এর চিত্র।কি পরিমাণ জ্যাম বেজেছে। তখন গরমে বসে থাকতে না পেরে আমি ও আমার বন্ধু বাস থেকে নেমে হাটা শুরু করি। এখান থেকে আমাদের বাসায় যেতে ২৫ মিনিট সময় লাগে বিধায় হাটা শুরু করি। আমাদের সাথে অনেক যাত্রীই নেমে হাটা শুরু করে দেয়।কি আর করবে এত গরমে এত সময় যাবৎ বাসে বসে থাকা যায়।তাই যাদের গন্তব্য কাছেই তারা সবাই নেমে হাটা শুরু করে দেয়।আর ২/৩ দিন পর ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে যাবো।সেখানে গেলেই মিলবে মনের, প্রাণের শান্তি।গ্রামের পরিবেশের সাথে কোনো জায়গারই তুলনা চলে না।গ্রাম কেমন জানি এক স্বস্তির জায়গা। সেখানে চারদিকে কোলাহল নেই, গাড়ির হর্নের সারাদিন শব্দ নেই, শুধুই শান্তি।
সবাই ভালো থাকবেন।সবাই বেশি বেশি গাছ লাগানোর চেষ্টা করবেন। সকলের জন্য শুভকামনা রইলো। সকলের জন্য শুভকামনা রইলো।
আমি আরাফাত হাসান সৌনক। বর্তমানে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এর কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টেরএকজন ছাত্র । আমি ফটোগ্রাফি করতে ভালোবাসি। আমি ভ্রমণ করতে অনেক পছন্দ করি।আমি আমার পরিবারকে খুব ভালোবাসি।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit