আমার জন্মভূমি বাংলাদেশে। আমার কাছে ভালোবাসার অমূল্য নাম বাংলাদেশ। আমি বৃটিশ শাসন পড়েছি, পাকিস্তানের অত্যাচারের ইতিহাস পড়েছি এবং সর্বশেষ আমার সোনার ভাইদের মুক্তিযুদ্ধের রক্তদানের ইতিহাস পড়েছি। তাদের অভয় ও রক্তদানের ইতিহাসের প্রাণ কেন্দ্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১০০বর্ষ পূরনের ইতিহাসে আজ আমার ভাইয়েরা স্বাধিনভাবে তুলে ধরলো ঢাকা ও বাংলাদেশ আমাদের।
সেকেলে কথা বলতে আজ খুব ইচ্ছা করছে.! বিশাল ফসলের মাঠ আমাদের'ই ছিলো কিন্তু ছিলো না স্বাধীনভাবে চাষাবাদের অধিকার। আমাদের মূর্খতা দিয়ে তারা দমিয়ে রেখেছিলো দীর্ঘদিন। দার্শনিকরা বলে আমাদের দেশ নাকি সোনা ফলার দেশ, বিজ্ঞানের যুগে এসে তার প্রমাণ মিলে বার বার। সমুদ্রে পাওয়া যাচ্ছে হরেক রকমের সম্পদ কিন্তু এখনো আমরা তার উত্তম ব্যবহার করতে পারছিনা, গ্রাম গুলোর আবাদি জমি ও চাষিদের দিকে তাকালে বড্ড ক্রধ জাগে কারন তাদের ফসলের উন্নয়ন নিজেদের মতো করে করতে পারে না। তারা এখন অনুসারী বিলাশিতার। এই বিলাশিতা আমাদের থেকে কেরে নিয়েছে পাট, তাত, রেশম এবং কমিয়ে দিয়েছে কামার ও কুমারদের তৈরি করা ব্যবহার্য জিনিসপত্র। আমার ভাবনা এমন যে,এই বিলাশিতার কারনে একদিন আমরা ফসলের জমিও হারিয়ে ফেলবো এই বিলাশিতার অববাহিকায়।
আমরা তো এখন স্বচ্ছল কিন্তু আমাদের সন্তান্দের হাতে তুলিয়ে দেই একটি করে মুঠোফন এবং সন্তানের আবেদনে সেখানে ইনস্টলেশন দিয়ে দেই জ্ঞান কমানো নানা গেইম। এর বিপরীদে আমরা তাদের মাঝে ছোট বেলা থেকে নানা অভিজ্ঞতা ঢুকিয়ে দিতে পারতাম। আমরা নামে ডিগ্রীধারি কাজে আমার ছেলের কাছে নষ্ট বাবা।
দেশ পরিবর্তনে আমাদের প্রকৃত শিক্ষা ও দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে তা না হলে আমরা ব্যর্থ এবং নিস্ফলা মানুষ।
প্রযুক্তির ব্যবহার যেমন গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রযুক্তির অপব্যবহার তেমন ভীষণ ভয়াবহ যেটা আমাদের যুব সমাজ এখন ভুগছে ।ভালো লিখেছেন আপনি।শুভেচ্ছা রইলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit