তুমি তো একজন যোদ্ধা
একজন পুরুষ মানেই সে একজন যোদ্ধা। তাকে সংসারে টিকে থাকার জন্য নিরলস পরিশ্রম করে যেতে হয়।তার কাছে দিন রাতের কোনো তফাত থাকে না। একজন পুরুষ সংসারের যতটা দায়িত্ব পালন করে থাকে একজন নারীর পক্ষে ততোটুকু সম্ভব হয় না। যে নারী আগুনের মতো পুড়তে জানে এক মাত্র সেই পুরুষের সঙ্গে পাল্লা দিতে সক্ষম। প্রত্যেক মেয়েই মা হতে পারে কিন্তু প্রত্যেক মা মেয়ে হতে পারে না।
তাই পুরুষদের বলছি কোন মেয়ের পাল্লায় না পরতে কারো। যুগের ধারার পরিবর্তনের কারনে মেয়েদের মাঝে ফিতনা বেশি বাসা বাধা শুরু করেছে যা একজন পুরুষের মাঝে আসতে সহজ করে। কিছুদিন ভালোবাসা দিয়ে আবার হারিয়ে যায় একজন পুরুষের মনবল কেরে নিয়ে। সংগ্রামের পথ কেমন হয়া দরকার তা একজন পুরুষকে উপলব্ধি করার ক্ষমতা থাকতে হবে তা না হলে জীবনের অর্থ শূন্য হবে। পথ ছেড়ে পলায়নের আগে দশবার ভাবতে হবে।
জীবন চলার পথ তখনি সহজ হবে যখন দৃঢ় মনবল তৈরি হবে।
সংগ্রামী তো তুমিও তাহলে একজনকে পুড়াও কেনো।
আমি এমনো দেখেছি একজন মা'কে পাথরের মতো ভাঙ্গতে কিন্তু সংসার থেকে পলায়ন করতে দেখিনি। বাস্তবতার গল্পে নারী পুরুষ সকলেই সমান।
বর্তমান সময়ে নারী ও প্রেম
বর্তমানে অধিকাংশ ছেলে-মেয়ে প্রেমে পরে পথ হারিয়ে ফেলে তবে, মেয়েকে দেখিয়েছি ভালো ছেলে বিয়ে করে সংসার করতে কিন্তু ছেলেটিকে পুড়তে দেখেছি বার বার। তাই সময়ের সাথে পুরুষ হতে হবে।পুরুষের ভালোবাসা তখনি সার্থক হয় যখন সে পরিশ্রম দিয়ে সফলতা আনতে পারর।