মৎস্যচাষে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট।
মাছ চাষ বা মৎস্যচাষ হল সাধারণত খাবারের জন্য পুকুরে বা জলাভূমিতে বাণিজ্যিকভাবে মাছ চাষ করা। এটি জলজ চাষের প্রধান রূপ এবং এই চাষ সামুদ্রিক প্রাণীর সাথেও হতে পারে। নিজ উদ্যোগ সব সময় ভালো হয়।
মাছ চাষঃবাংলাদেশের আবহাওয়া এবং জলবায়ুর মাছ চাষের জন্য খুবই উপযোগী। মাছ চাষ করে বাংলাদেশের মানুষ স্বাবলম্বী হতে পারে। আঞ্চলিকভাবে বাংলাদেশে বিভিন্ন এলাকায় মাছ চাষ করা হয়। বাংলাদেশের আবহাওয়া প্রতিকূল হওয়ায় এখানে নির্বিঘ্নে মাছ চাষ করা যায়।বাংলাদেশ পৃথিবীর ব-দ্বীপ।এখানে তিন ভাগের এক ভাগ স্থল এবং দুই ভাগ জলে বেষ্টিত তাই বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চল এই পুকুর রয়েছে।এই সকল পুকুরে বিভিন্ন ধরনের মাছ চাষ করা হয়। এখন প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের মাছচাষিরা লাভজনক ভাবে মাছ চাষ করে থাকে এবং অনেক এখানে স্বাবলম্বী হয়েছে মাছ চাষে মধ্য দিয়ে।পূর্বে গ্রাম অঞ্চলের মানুষের জানতো না কেমন করে বানিজ্যিকভাবে মাছ চাষ করতে হয়। এখন উন্নয়নের ক্রমধারায় মানুষেরা এইসব করে প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে।
মাছের উপকারিতাঃ মাছে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন এবং উপকারী খনিজ উপাদান। সামুদ্রিক মাছের শুঁটকিতে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও লোহা রয়েছে। ফলে যাঁরা মুটিয়ে যাওয়ার ভয়ে মাংস খাওয়া ছেড়েছেন, তাঁরা কম কোলেস্টেরলযুক্ত শুঁটকি খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন। আমরা তো মাছে-ভাতে বাঙালী।
আজকে আমার এটা লেখার উদ্দেশ্য হচ্ছে, আমরা চাইলেই বিভিন্নভাবে আমরা প্রতিষ্ঠিত হতে পারি।প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য অন্যের ওপর নির্ভর করতে হবে না।আমি ও আমার বাড়ির পাশে ১০ শতাংশের একটি পুকুরে মাছ চাষ করতে শুরু করেছি। ইনশাল্লাহ আমি এখানে সফল হব। আপনারা আমার জন্য দোয়া রাখবেন।
##মূলত আমি চাচ্ছিলাম আমরা আমাদের প্রতিভা এবং আমাদের কর্ম দিয়ে আমরা এগিয়ে যাই। আমরা যদি চেষ্টা করি তাহলে আমরা আমাদের কর্ম এবং বুদ্ধিমত্তা দিয়ে অনেক কিছু করতে পারবো।
ভালো লিখেছেন ভাইয়া । শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit