বাসায় তৈরি মজাদার খইয়ের পায়েস !! @shy-fox 10% beneficiary

in hive-129948 •  3 years ago 
বাসায় তৈরি মজাদার খইয়ের পায়েস

হ্যালো বন্ধুরা।
সবাই কেমন আছেন ? আশাকরি সবাই ভালো আছেন। আজকে আমি আবারো নতুন একটি রেসিপি নিয়ে আপনাদের সাথে যুক্ত হলাম।

1.jpg

প্রচন্ড এই গরমে নিজেকে শান্ত রাখাটা খুব কষ্টকর। আর এই গরমে অনেকেরই পেটে সমস্যা দেখা দিচ্ছে। আমাদের খাবার আইটেম গুলোর মধ্যে এমন কয়েক রকমের খাবার আছে যে গুলো পেটকে গরম করে পেট খারাপ করে ফেলে। আবার এমনি কিছু খাবার আছে যে খাবার গুলো পেটকে ঠান্ডা করে ও পেটের সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে। আর সেই রকম খাবারের মধ্যে একটি খাবার হলো খইয়ের পায়েস। আমি যতটুকো জানি খই ,চিড়া , দই এই টাইপের খাবার গুলো পেটকে ঠান্ডা ও ভালো রাখতে সাহায্য করে। আর তাই আজকে আমি বাসায় তৈরি করেছি মজাদার খইয়ের পায়েস। আর সেই সাথে আপনাদের সাথেও সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।

খইয়ের পায়েস গরম কালে প্রায় সময় আমি বাসায় তৈরি করে। কারণ আমার কাছে এই খইয়ের পায়েস খেতেও বেশ ভালো লাগে। পেট ও শরীর দুটোই ঠান্ডা করে এই খইয়ের পায়েস। আজকে আমি ইফতারের জন্য বেশ কয়েক রকম আইটেমের সাথে যুক্ত করেছি এই খইয়ের পায়েস। ইফতারের জন্য খইয়ের পায়েস খাবারটি উপযোগী ও স্বাস্থ্যসম্মত। খইয়ের পায়েস তৈরি করাটা অন্যান রেসিপির মতো এতটা কঠিন না। খই , দুধ , পিনাট বাটার , বাটার , বাদাম ও আরো কিছু প্রয়োজনীয় উপকরণ একসাথে করে খুব সহজেই তৈরি করা যাই খইয়ের পায়েস। আপনারা এই গরমে পেটের সমস্যা অথবা শরীরকে ঠান্ডা রাখতে বাসায় বানিয়ে খেতে পারেন এই মজাদার খইয়ের পায়েস।

আজকে আমি আমার এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কি ভাবে বাসায় তৈরি করেছি মজাদার খইয়ের পায়েস । মজাদার খইয়ের পায়েস তৈরির প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে একে একে শেয়ার করেছি ও ছবির মধ্যে লিখে দিয়েছি। আপনারা খুব সহজেই আমার পোস্ট দেখে বাসায় এভাবে মজাদার খইয়ের পায়েস তৈরি করতে পারেন ও শিখে নিতে পারেন। আশাকরি আপনাদের কাছে আমার আজকের মজাদার খইয়ের পায়েস তৈরিটি ভালো লাগবে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক...........

ধাপ-1.

02.jpg

ধাপ-2.

2.jpg

ধাপ-3.

3.jpg

ধাপ-4.

4.jpg

ধাপ-5.

5.jpg

ধাপ-6.

6.jpg

ধাপ-7.

7.jpg

ধাপ-8.

8.jpg

ধাপ-9.

9.jpg

ধাপ-10.

10.jpg

ধাপ-11.

11.jpg

ধাপ-12.

12.jpg

ধাপ-13.

13.jpg

ধাপ-14.

14.jpg

ধাপ-15.

15.jpg

ধাপ-16.

16.jpg

ধাপ-17.

17.jpg

আমার আজকের বাসায় তৈরি মজাদার খইয়ের পায়েস তৈরি টি কেমন হয়েছে অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। সবাই ভালো থাকবেন , সুস্থ থাকবেন। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।



break.png

banner-abb23.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

দারুন লাগলো আপনার খইয়ের তৈরি পায়েস এর রেসিপি। সত্যি বলতে কি এমন পায়েস কোনদিনও খাইনি। খই দিয়ে যে পায়েস ও তৈরি হয় এটাই জানা ছিল না। চমৎকার হয়েছে আপনার পায়েস। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ

আগে জানতেন না ,এখন তো জেনে নিয়েছেন ,এখন বানিয়ে খেতে পারেন।

বাসায় তৈরি মজাদার খইয়ের পায়েস দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। আসলে পায়েস আমার খুবই পছন্দের। আমি মাঝে মধ্যে পায়েস তৈরি করি। ছোটবেলা থেকেই আমি পায়েস খেতে পছন্দ করি। আপনার রেসিপি দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে, খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করলেন। শুভকামনা রইল।

সুন্দর মন্তব্য করেছেন ,ধন্যবাদ আপনাকে।

আজকে প্রথম দেখলাম খই দিয়ে পায়েস তৈরি করার রেসিপি। অবশ্য আপনার কাছে নতুন নতুন রেসিপি গুলো প্রতিনিয়ত দেখতে পাই। যা খুবই ভালো লাগে। ইউনিক ভাবে প্রতিটি রেসিপি তৈরি করেন ।আজকের এই খইয়ের পায়েস এর রেসিপিটা অসাধারণ হয়েছে আপু।

জি আপু আমি সবসময়ই নতুন এবং ইউনিক কিছু তৈরি করে আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করি।

অসাধারণ একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। খইয়ের পায়েস রেসিপির নাম এর আগে কখনো শুনিনি খাওয়া তো দূরের কথা। দেখে মনে হচ্ছে ভীষণ সুস্বাদু এটি। আমি অবশ্যই একদিন বাসায় ট্রাই করে দেখব। আপনি সব সময় নতুন নতুন রেসিপি নিয়ে আমাদের সামনে হাজির হন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এবং অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

জি আপু বাসায় একদিন ট্রাই করে দেখতে পারেন ভালো লাগবে।

পায়েস খেতে বরাবরই আমি খুব ভালোবাসি আপনি মুড়ি দিয়ে খুব সুন্দর ভাবে পায়েস এর রেসিপি প্রস্তুত করেছেন দেখেই লোভ হচ্ছে খেতে খুব সুস্বাদু হবে এতে কোন সন্দেহ নেই ধাপগুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন শুভেচ্ছা রইল আপু

ভাইয়া এটা মুড়ি ছিল না, এটা খই ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে।

মজাদার খইয়ের পায়েস দারুন হয়েছে আপু। অনেক দিন হলো খাওয়া হয়না। আজকে আপনার রেসিপি দেখে শিখে নিলাম। ধন্যবাদ আপনাকে

ইউনিক এক রেসিপি দেখা যায়। পায়েস খেয়েছি অনেক আগে। তবে খই এর পায়েস খাইনি কখনো। দেখে তো মজাদার লাগছে। খাইতেও খুব মজাদার হবে আশা করি। ইফতারিতে সেই হবে। শুভেচ্ছা রইলো আপু।

আমি এমন কিছু খাবার তৈরি করি যে গুলো আপনারা কেউ আগে খাননি।

আসলেই আপু যা গরম পড়ছে ফ্যানের বাতাস অনেক আগুনের মতো মনে হচ্ছে। আসলে পেটেও সমস্যা। আপনার মাধ্যমে দারুন কিছু জানতে পারলাম। আশা করি এটি উপকারে আসবে এবং বাড়িতে চেষ্টা করব। আপনি দারুণভাবে খইয়ের পায়েস তৈরি করেছেন। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন। বরাবরই আপনার বর্ণনা আমাকে মুগ্ধ করে। শুভকামনা রইল আপু

এই গরমে খইয়ের পায়েস পেটের জন্য বেশ উপকারী হবে।

খুবই লোভনীয় একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। আসলেই খই ছোটবেলায় খেতাম আর এখন কি খাওয়া হয়না অনেক বছর হয়েছে। কিন্তু আপনার আজকের খইয়ের পায়েস দেখে সত্যি ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল। আর আপনার রেসিপিটি দেখতে তো খুবই লোভনীয় লাগছে আর খেতেও তো মনে হয় অনেক মজার হয়েছিল।

আসলেই ছোটবেলায় অনেক বেশি খাওয়া হতো এই খই।

পায়েস আমার খুবই প্রিয়। তবে খই দিয়ে যে পায়েস তৈরি করা যায় তা আজকে প্রথম জানলাম আপনার কাছে। একটি মজার রেসিপি শিখলাম। আপনার তৈরি করা রেসিপি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে আপু। এই রেসিপি অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

নতুন কিছু শিখেছেন পরে কাজে লাগবে।

image.png


পায়ের অনেকবার বানিয়ে খেয়েছি আপু। তবে খই দিয়ে যে পায়েস বানানো যায় সেটা আজকে প্রথম দেখলাম। খেতেও বোধহয় বেশ সুস্বাদু হবে। যাই হোক অনেক সুন্দর এবং ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। রেসিপি বানানোর পদ্ধতি গুলো সুন্দর ভাবে দেখানোর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।


image.png

হ্যা এভাবে খইয়ের পায়েস বানালে বেশ মজাদার হয়। আর বানানের দিকে একটু খেয়াল রাখবেন।

অনেক ধরনের পায়েস খেয়েছি তবে এখন পর্যন্ত খইয়ের পায়েস খাওয়া হয়নাই। আপনার পায়েসের রেসিপি দেখে আমার জিভে জল চলে আসলো। নতুন ধরনের কি পায়েস এর রেসিপি দেখলাম। দেখে বোঝাই যাচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আবার আপনি খুব সুন্দর করে প্রতিটি ধাপের বর্ণনা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এরকম সুন্দর একটি নতুন ধরনের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

আগে কখনো না খেয়ে থাকলে বাসায় এভাবে বানিয়ে খেতে পারেন। ভালো লাগবে।

খইয়ের পায়েস কখনো দেখা হয় নাই। আপনার তৈরি খইয়ের পায়েস থেকে অনেক ভালো লাগলো। আনকমন একটা রেসিপি দেখা হলো। অনেক ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

আগে কখনো দেখেননি , তবে এখন আমার পোস্টের মাধ্যমে দেখে নিয়েছেন।

খইয়ের পায়েস কখনো খাওয়া হয়নি।এই প্রথম আমি শুনলাম। মনে হচ্ছে, বেশ স্বাদের হয়েছে।কালারটাও লোভনীয়।আপু আপনি প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ভালো ছিলো।ধন্যবাদ আপনাকে।

আপু বাসায় বানিয়ে একদিন খেয়ে দেখবেন ভালো লাগবে।

আপনার বাসায় খইয়ের পায়েস তৈরীর প্রক্রিয়া টি ছিল অনেক সুন্দর এবং গোছালো। এছাড়া আপনি যে উপাদান গুলো ব্যবহার করেছেন যেমন খই, দুধ পিনাট বাটার এলাচ দারচিনি ইত্যাদি সব কিসুর কম্বিনেশনে খইয়ের পায়েস অনেক সুস্বাদু এবং মজাদার হয়েছে।

হ্যা এই সকল কিছুর মিশ্রনেই তৈরি হয়েছে এই খইয়ের পায়েস যা খেতে অনেক মজাদার।

আমার কাছে এই রেসিপি একদম নতুন এবং শুনলাম ও এই প্রথম। রেসিপির ধাপ গুল দেখে বুঝা যাচ্ছে অনেক স্বাদের ছিল। কোন এক সময় তৈরী করে দেখব, ধন্যবাদ আপু এতো সুন্দর রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।শুভ কামনা রইল আপনার জন্য

জি বাসায় তৈরি করে ইফতারের পর খাবেন। আপনার পেট অনেক সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।

খই দিয়ে যে পায়েস তৈরি করা যায় এটা আমার জানা ছিল না। দেখতে বেশ মজাদার মনে হচ্ছে।

মানুষের অনেক কিছুই অজানা থাকে। যা দিনে দিনে মানুষ জানতে পারে। আপনিও আজকে জেনে নিলেন।

খইয়ের পায়েস আজ নতুন দেখলাম, বেশ ইউনিক লেগেছে আপু।অনেক কিছুর মিশ্রনে তৈরি ,খেতে নিশ্চয়ই বেশ মজার হয়েছে।এই খইগুলি এমনি খেতেও খুবই ভালো লাগে।সুন্দর হয়েছে আপনার রেসিপিটা,ধন্যবাদ আপু।

জি আপু এই খয়ের পায়েস নিঃসন্দেহে অনেক মজাদার ও সুস্বাদু।

অনেক ধরনের পায়েস খেয়েছি তবে খই এর পায়েস কখনো খাওয়া হয়নি। আপনি খই এর পায়েস তৈরির খুবই ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আমাদের মাঝে। এই রেসিপিটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ইউনিক একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

নতুন দিনে নতুন একটি রেসিপি শিখে নিয়েছেন ,বাসায় এভাবে বানিয়ে খাবেন ভালো লাগবে।

খইয়ের পায়েস প্রথম নাম শুনলাম, তোকে দেখতে কিন্তু বেশ লোভনীয় এবং দুর্দান্ত লাগছে। এবং তৈরীর পদ্ধতি ও বেশ সহজ সাধ্য দেখলাম, একদিন ট্রাই করে দেখাই যায়।

হ্যা কয়েক রকম উপকরণ দিয়েই খুব সহজেই বাসায় তৈরি করা যায় এই খইয়ের পায়েস। তবে আপনি বানানের দিকে একটু খেয়াল রাখবেন।

আমি অনেক ধরনের পায়েস খেয়েছি। তবে খইয়ের পায়েস কখনো খাওয়া হয়নি। আম্মুর মুখে অনেকবার শুনেছি আমার নানু অনেক মজার খইয়ের পায়েস তৈরি করতেন। আজকে আপনার তৈরি করা পায়েসটি দেখেও বোঝা যাচ্ছে অনেক বেশি মজাদার হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এবং অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

আপনার নানু খইয়ের পায়েস অনেক ভালো বানাতো এই কথাটা আমার কাছে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু।

কোন দিনও এমন মিষ্টান্ন দেখিনি। মিষ্টানোর সাথে খই দিয়ে খেতে ভাল লাগে। তবে এটা তে খই পুরাই গায়েব হয়ে গেছে। পাওয়া যাবে হয়তো দানা দানা। ভালই বুদ্ধি দিয়ে রেসিপির পরিবর্তন করেছেন। ভাল ছিল। ভালও লেগেছে। যে কারনেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

জ্বী আপনি ঠিক বলেছেন ,পরবর্তীতে খই গোলে দানা দানা হয়ে যাই। সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

খইয়ের পায়েস খাওয়া যায় সেটা আমি আজকে জানলাম। গুড় আর খই দিয়ে খুব সুস্বাদু একটি পায়েস তৈরী করেছেন। খেয়ে ফেলতে ইচ্ছে করছে। আমি এই রেসিপি বাসায় ট্রাই করবো। ধন্যবাদ আপনাকে রেসিপি টি শেয়ার করার জন্য।

খইয়ের পায়েস খেতে ইচ্ছে করলে আমার পোস্ট দেখে খুব সহজে বাসায় তৈরি করতে পারবেন।

পায়েস আমার খুব ভালো লাগে, ভালো লাগে বলতে একসময় ভালো লাগতো ছোটবেলা আম্মু আমাকে পায়েস রান্না করে খাওয়াতো, সেই সৌভাগ্যটা হারিয়েছি অনেক বছর আগেই কিছু স্মৃতি মনে পড়ে গেল 🙂

প্রতিটি মানুষের জীবনে এমন কিছু সময় আসে যখন পুরোনো স্মৃতি গুলো ছাড়া আর কিছুই থাকে না।

পায়েস খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আপনার পায়েস তৈরি করার এই পদ্ধতিটি আমার কাছে একটু ভিন্ন ধরনের পদ্ধতি বলে মনে হয়েছে, কারণ এর আগে আমি কোনদিন এইভাবে পায়েস রান্না করে খাই নি। আজকে আপনি আমাদের মাঝে খইয়ের পায়েস তৈরি করার পদ্ধতি শেয়ার করেছেন আপু।

আমি চেষ্টা করেছি ভিন্ন ভাবে নতুন কিছু আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

পায়েস আমার খুব প্রিয়‌। আপনি খুব সুন্দর করে অত্যন্ত দক্ষতার সহকারে মজাদার খইয়ের পায়েস তৈরি করেছেন । খুবই অসাধারণ হয়েছে। আপনার রন্ধন প্রক্রিয়া খুবই দুর্দান্ত হয়েছে দেখে খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। এত অসাধারণ রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।

আমার মতো আপনার পায়েস খুব প্রিয় এটা শুনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।

দারুন একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনি। খই দিয়ে এমন সুন্দর পায়েস রান্না করা যায় তাতো আমার কখনো জানা ছিল না। তবে আপনার পোস্ট দেখে নতুন একটি বিষয় সম্পর্কে জানতে পারলাম।