"আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা-৫৪ || আমার তৈরি সাতটা ভিন্ন ডিজাইনের নকশী পিঠার রেসিপি।

in hive-129948 •  11 months ago 

IMG-20240317-WA0080.jpg

IMG-20240317-WA0087.jpg

হ্যালো বন্ধুরা,

সবাই কেমন আছেন। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই অনেক ভাল আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে খুবই ভাল আছি। আজকে আবারো অন্যরকম সুন্দর একটি রেসিপি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম। তবে আজকের রেসিপিটার জন্য প্রথমে ধন্যবাদ জানাবো আমাদের প্রিয় সিয়াম ভাইয়াকে। এবারের আমাদের জন্য এত সুন্দর একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য। নকশী পিঠা মানেই হচ্ছে গ্রাম বাংলার অনেক ঐতিহ্যবাহী একটি পিঠা। তবে এই পিঠাটা অনেক ঐতিহ্যবাহী এটা হলেও সত্যি বলতে আমি নিজের হাতে কখনোই তৈরি করেনি।

IMG-20240317-WA0078.jpg

তাই জন্য যখন এবারে নকশী পিঠার প্রতিযোগিতা দেওয়া হয়েছে আমার ভীষণ ভালো লাগলো। কারন আমি প্রথমবারের মতো অন্তত ট্রাই করে দেখতে পারব। তবে আসলে পারফেক্টভাবে পিঠাটা তৈরি করতে পারব কিনা বুঝতে পারছি না আপনার। কিন্তু আমি নেমে পড়লাম পিঠা তৈরি করার জন্য। আমি ভেবেছি আজকে বিভিন্ন ডিজাইনের পিঠাগুলো তৈরি করব। তবে আমি এটা জানতাম না যে পিঠাগুলো তৈরি করা এত বেশি কঠিন। আর এই পিঠাগুলো তৈরি করতে প্রায় অনেক বেশি সময় লেগে গিয়েছিল।

IMG-20240317-WA0069.jpg

IMG-20240317-WA0077.jpg

বিশেষ করে এক একটা পিঠার ডিজাইন করতে অনেক বেশি সময় লেগে গিয়েছিল।এখানে আমি সাতটা পিঠা ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইন করেছি। তবে পিঠা গুলো তৈরি করার পর ভীষণ ভালই লেগেছে ‌। বিশেষ করে এই পিঠাগুলো অনেক মুচমুচে হয়েছিল। তাই জন্য খেতেও ভীষণ ভালো লেগেছে। আর ইফতারিতে এই রেসিপিটা আমাদের সবার জন্য দারুন ছিল। প্রথমবারের মতো এই রেসিপিটা তৈরি করে ভীষণ ভালো লেগেছে। আসলে আমার বাংলা ব্লগের জন্যই সম্ভব হয়েছে। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

IMG-20240317-WA0076.jpg

রান্নার উপকরণ :

উপকরণপরিমাণ
চালের গুঁড়া২ কাপ
খেজুরের গুড়১ টা
টুথপিক৪ টা
লবণস্বাদমতো

IMG_20240317_192545.jpg

রান্নার বিবরণ :

ধাপ - ১ :

প্রথমে আমি একটি ফ্রাইপ্যান বসিয়ে দিলাম চুলায়। এরপরের মধ্যে চালের গুড়া দিয়ে দিলাম। চালের গুড়াগুলোকে নেড়েছেড়ে ভালোভাবে টেলে নিব।

IMG_20240317_191145.jpg

ধাপ - ২ :

টেলে নেওয়া হয়ে গেলে এরপর একটি বাটিতে নিয়ে নিলাম। এরপর ফুটন্ত গরম পানি দিয়ে নেড়েচেড়ে মিশিয়ে নিব।

IMG_20240317_191159.jpg

ধাপ - ৩ :

এরপর হাত দিয়ে একটু একটু করে মেয়েকে একটা ডো তৈরি করে নিব।

IMG_20240317_191224.jpg

ধাপ - ৪ :

তৈরি করা ডো থেকে কিছুটা পরিমাণে নিয়ে মোটা করে একটা রুটি বেলে নিব।

IMG_20240317_191323.jpg

ধাপ - ৫ :

এরপর মোটামুটি উপরে একটা টুথপিক দিয়ে একটু একটু করে ডিজাইন করা শুরু করি। এভাবে আমি খুব সুন্দর একটা ডিজাইন তৈরি করে নিলাম।

IMG_20240317_191335.jpg

ধাপ - ৬ :

এরপর আমি আবারো আরেকটা রুটি মোটা করে বেলে নিলাম। তার উপরে অন্য একটা ফুলের ডিজাইন করা শুরু করি। একটু একটু করে খুব সুন্দর একটা ডিজাইন করে নিলাম।

IMG_20240317_191352.jpg

ধাপ - ৭ :

এরপর আমি আরেকটা রুটি মোটা করে বেলে নিলাম। তার উপরে অন্য একটা ফুলের ডিজাইন করে নিলাম।

IMG_20240317_191413.jpg

ধাপ - ৮ :

এরপর আমি আবারো আরেকটা রুটি মোটা করে বেলে নিলাম। তার উপরে অন্য একটা ফুলের ডিজাইন করে নিলাম একটু একটু করে। আস্তে আস্তে খুব সুন্দর ভাবে ডিজাইনটা করলাম।

IMG_20240317_191448.jpg

ধাপ - ৯ :

এরপর আরেকটা রুটি মোটা করে বেলে নিলাম। তার উপরে অন্য একটা ফুলের ডিজাইন একটু একটু করে খুব সুন্দর একটা ডিজাইন করে নিলাম।

IMG_20240317_191507.jpg

ধাপ - ১০ :

এরপর আমি আবারো আরেকটা রুটি মোটা করে বেলে নিলাম। তার উপরে অন্য একটা ফুলের ডিজাইন করা শুরু করি। একটু একটু করে খুব সুন্দর একটা ডিজাইন করে নিলাম।

IMG_20240317_191530.jpg

ধাপ - ১১ :

এরপরে আমি আবারও অন্য একটা ডিজাইন খুব সুন্দর ভাবে করে নিলাম।

IMG_20240317_191551.jpg

ধাপ - ১২ :

এভাবে করে একটা একটা করে আমি প্রায় সাতটা ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইন তৈরি করলাম।

IMG_20240317_191620.jpg

ধাপ - ১৩ :

এরপরে আমি চুলায় একটি কড়াই বসিয়ে দিলাম। এরপর এর মধ্যে ডুবো তেল দিয়ে গরম করে নিলাম। তেল গরম হয়ে গেলে এর মধ্যে পিঠা দিয়ে দিলাম। উল্টে পাল্টে পিঠাটাকে ভেজে নিব।

IMG_20240317_191633.jpg

ধাপ - ১৪ :

এভাবে আমি সবগুলো পিঠা একটা একটা করে ভেজে নিয়েছি।

IMG_20240317_191707.jpg

ধাপ - ১৫ :

এরপরে আমি একটু একটু করে খেজুরের গুড়টাকে কুচি করে নিয়েছি।

IMG_20240317_191748.jpg

ধাপ - ১৬ :

এরপর একটি পাতিলের মধ্যে গুড় নিয়ে তার মধ্যে কিছুটা পরিমাণে পানি দিয়ে দিলাম। এভাবে চুলা রেখে কিছুক্ষণ জাল করে নিবো।

IMG_20240317_191812.jpg

ধাপ - ১৭ :

এরপর গুড়ের শিরা তৈরি করার পর এর মধ্যে একটা একটা করে পিঠা ডুবিয়ে , উঠিয়ে নিব। এভাবে আমি সবগুলো পিঠা শিরার মধ্যে চুল ডুবিয়ে নিব।

IMG_20240317_191826.jpg

শেষ ধাপ :

এইভাবে পুরো পিঠা তৈরি করার রেসিপিটি শেষ করে নিলাম। আশা করি আমাদের রেসিপিটি আপনাদের সবার খুবই পছন্দ হবে।

IMG-20240317-WA0077.jpg

IMG-20240317-WA0076.jpg

IMG-20240317-WA0075.jpg

IMG-20240317-WA0074.jpg

IMG-20240317-WA0073.jpg

IMG-20240317-WA0072.jpg

IMG-20240317-WA0071.jpg

IMG-20240317-WA0070.jpg

IMG-20240317-WA0069.jpg

IMG-20240317-WA0068.jpg

IMG-20240317-WA0087.jpg

IMG-20240317-WA0086.jpg

IMG-20240317-WA0085.jpg

IMG-20240317-WA0084.jpg

IMG-20240317-WA0083.jpg

IMG-20240317-WA0082.jpg

IMG-20240317-WA0081.jpg

IMG-20240317-WA0080.jpg

IMG-20240317-WA0079.jpg

IMG-20240317-WA0078.jpg

IMG-20240317-WA0067.jpg

IMG-20240317-WA0039.jpg

IMG-20240317-WA0040.jpg

পোস্ট বিবরণ

শ্রেণীরেসিপি
ডিভাইসSamsung galaxy a7
ফটোগ্রাফার@bdwomen
লোকেশনফেনী

JvFFVmatwWHRfvmtd53nmEJ94xpKydwmbSC5H5svBACH7xbS7ungTbMjNMsQ7fPnm8uUBT2bU8Azf8zCDQrq3tkzHjjCFyraxJQeY79tPTN45w8XxU9wtvaFmWRaLhgHSy5GYKQ6bg.png

IMG-20211226-WA0000.jpg

আমার নাম আকলিমা আক্তার মুনিয়া। আর আমার ইউজার নাম @bdwomen। আমি বাংলাদেশে বসবাস করি। বাংলা ভাষা হল আমাদের মাতৃভাষা আর আমি মাতৃভাষা বলতে পারি বলেই অনেক গর্বিত। আমি বিভিন্ন ধরনের ছবি এবং পেইন্টিং আঁকতে খুবই পছন্দ করি। আমি প্রায় সময় বিভিন্ন ধরনের পেইন্টিং এঁকে থাকি। আবার রঙিন পেপার এবং বিভিন্ন রকমের জিনিস দিয়ে নানা ধরনের কারুকাজ তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে। আবার নিজের বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে ছবি তুলতে খুবই ভালো লাগে। আমি চেষ্টা করি সব ধরনের জিনিস কখনো না কখনো একবার করে করার জন্য। আবার বিভিন্ন ধরনের আইডিয়া মাথায় আসলে সেগুলো ও করার চেষ্টা করি।

35FHZ8gBpndbrF88KC8i6DmfoqNdVfSnhzJshZCJksDJs27YpCCUjp1oaP6ko3mLJbQtLE76ZKc5r3aFXKh8EK2Xg2XbxHP97436Dksrat...K3RRDcGvdyC6bx3TE39Zctd2ho1pJ1hm9nj6RC6gfhhSEVDEf6zHmiqsgBwDTEDG8onxfxrWKe5ZMmiwAvtnX6XvsCqykCT5aFqMFBq2wcdKNs74j1RgTuza3g.png

A5tMjLhTTnj4UJ3Q17DFR9PmiB5HnomwsPZ1BrfGqKbjde9gvbjDSDFUe2t87sHycAo9yh4cXNBQ2uKuZLC2jPzA8Qx5HRSqkJDxCm2F1P...XMCuWWrUK8WEzc1spvbtGymKcxp9cSaiY7YD7nmGv2yy3TJjQK1R5Bx6mMsJqHLdPZ4gBXB1M3ZGWR3ESWZxh8hd9tvb68pfdL8xHrioiqDnHuRUqd8FYt5aog.png

ধন্যবাদ সবাইকে

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

প্রথমে আপনাকে অভিনন্দন জানাই চলমান প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। চলমান প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে আপনি মজাদার কিছু নকশী পিঠার রেসিপি তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এ ধরনের পিঠা খেতে সত্যিই অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে, দেখেইতো এই সন্ধ্যেবেলা জিভে জল এসে যাচ্ছে। ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার পিঠার পোস্টটি দেখে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য

প্রাচিন কাল থেকেই গ্রামের মানুষের কাছে নকশি পিঠা খুবই জনপ্রিয়। এটা বানাতে যেমন সময় লাগে তেমনি এটা খেতেও খুবই সুস্বাদু লাগে।প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে দারুন করেছেন আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো এগিয়ে যান আপু।শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

ঠিক বলেছেন প্রাচীন কালের কিন্তু ধরনের পিঠাগুলো কিন্তু অনেক তৈরি করা হতো খেতেও কিন্তু বেশ ভালো লাগতো।

বেশ দারুন তো। ফাটাফাটি রেসিপি নিয়েই তো দেখছি প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করেছেন। এমন সুন্দর করে নকশি পিঠা গুলো তৈরি করেছেন যে দেখেই কিন্তু আপু অনেক লোভ হচ্ছে। লোভ হচেছ খেয়ে দেখার। শুভ কামনা রইল আপু আপনার জন্য।

চেষ্টা করেছি দারুণ একটি রেসিপি তৈরি করা আপনাদের মাঝে শেয়ার করার

ওয়াও জাষ্ট ওয়াও বলতেই হবে৷ খাওয়া পরে দেখে এ ধরনের তৃপ্তি কাজ করবে যেটা সত্য কথা ৷ হাহাহাহা ৷ নকশী পিঠা এতো চমৎকার হবে ভাবেতই পারছি না ৷মনে হয় আপনি আর্ট বা ডিজাইন করেছেন ৷
যা হোক আপু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন চমৎকার পিঠার রেসেপি শেয়ার করার জন্য ৷আপনি এই প্রতিযোগিতায় ভালো কিছু হবে এমনটাই প্রত্যাশা করি ৷
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ৷

ঠিক বলেছেন খাওয়ার টাই আমার কাছে মনে হয় সবচেয়ে বেশি ভালো। কারণ দেখতে যতই সুন্দর হোক না কেন খেতে কিন্তু তৃপ্তি লাগতে হবে।

ঠিকই বলেছেন আপু গ্রাম বাংলার মানুষ এখনো এই ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছে কষ্ট করে হলেও খুব আনন্দের সাথে পিঠাগুলো তৈরি করে । আর শহরে মানুষ এ ধরনের পিঠা তৈরি করার কথা চিন্তাও করতে পারে না । আপনারটা হোক আর না হোক তারপরেও আপনি পিঠা তৈরি করতে নেমে পরেছেন শুনে ভালো লাগলো । আপনার পিঠা কিন্তু দারুণ হয়েছে । আপনার সাতটি পিঠার নকশাই আমার কাছে খুবই ভালো লাগলো ।

আমার কাছে কিন্তু পিঠাগুলো বেশ তৃপ্তি লেগেছে খেতে। আপনার মন্তব্য পড়ে আরো ভালো লাগলো

বাহ চমৎকার এবং সুস্বাদু নকশা পিঠা তৈরি করলেন আপনি। সত্যি দেখে লোভ সামলানো যাচ্ছে না আপু। যদি সম্ভব হতো তাহলে নিয়ে খেয়ে নিতাম কয়েক টুকরো। এত লোভনীয় হয়েছে পিঠার নকশা গুলো দেখতে খুবই সুন্দর হয়েছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। এত সুন্দর একটি রেসিপি আপনি শেয়ার করলেন শুভকামনা রইল।

প্রতিনিয়ত সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ

আমাদের দেশের গ্রাম গুলোতে এমন সুন্দর সুন্দর নকশি পিঠা তৈরি করা হয়। আর আজ আপনার প্রতিযোগিতার পোস্ট দেখে সেসব নকশি পিঠা দেখতে পেলাম। বেশ সুন্দর করে উপস্থাপনা মাধ্যমে আপনি আপনার রেসিপিটি তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

চেষ্টা করেছি সবার মত প্রতিযোগিতা সুন্দরভাবে অংশগ্রহণ করার জন্য

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছেন দেখে ভালো লাগলো তার থেকেও বেশি ভালো লাগলো পিঠা গুলো দেখতে পেরে। অনেক সুন্দর হয়েছে আপু পিঠাগুলো। পিঠা তৈরীর প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। এরকম সুন্দর সুন্দর নকশি পিঠা তৈরি করে আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপু।

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টটি পড়ে সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য

আমার বাংলাব্লগ এর প্রতিযোগিতা মানেই নতুন নতুন জিনিস দেখার সুযোগ। প্রথমে অভিনন্দন জানাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনি দারুন একটি নকশী পিঠা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন। আপনার পিঠা বেশ লোভনীয় লাগছে এবং মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

আমার কাছেও কিন্তু কোন প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করতে বেশ আনন্দ লাগে মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

প্রথমে আপনাকে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনার পিঠাগুলো দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে। দেখে বুঝতে পারছি পিঠাগুলো তৈরি করতে আপনার খুবই সময় লেগেছে। পিঠার ডিজাইন আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। ৭ টি ভিন্ন ডিজাইনের নকশি পিঠার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আমার তৈরি করা সাতটি ভিন্ন রকম ডিজাইনের নকশী পিঠা আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম।

এই প্রতিযোগিতার যত গুলো পোস্ট আমি দেখেছি সবথেকে এখন পর্যন্ত আপনার পোস্টটি আমার কাছে ইউনিক এবং সবথেকে বেশি ভালো লেগেছে।
যতটা না লোভ লাগছে তার থেকে বেশি সৌন্দর্যটা উপভোগ করতে পারলাম ।
বিশেষ করে নকশাটা অসাধারণ করেছেন।
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টটি পড়ে সুন্দর ঘটনামূলক মন্তব্য করার জন্য

সত্যি বলতে আপু আপনার করা নকশী পিঠার রেসিপি আমার কাছে এতটা যে ভালো লেগেছে এটা বলে বোঝাতে পারবো না। পিঠার মধ্যেও যে এত সুন্দর কারু কাজ করা যায় এটা আসলে আপনার পোস্ট না দেখলে বুঝতে পারতাম না। তবে সিয়াম ভাইয়াকে অবশ্যই অসংখ্য ধন্যবাদ জানাবো আমিও কারণ উনার জন্যই হয়তো এটা আপনি সম্ভব করতে পেরেছেন। আর ধাপগুলো আপনি এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন যেন মনে হচ্ছে একটি ছোট বাচ্চাও এগুলো তৈরি করতে পারবে। অবশ্যই আপু আপনার জন্য শুভকামনা রইল। যেন পরবর্তীতে এরকম আরো নিত্য নতুন ডিজাইনের পোস্ট আপনার মাধ্যমে দেখতে পারি। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

সত্যি বলতে পিঠাগুলো খেতে বেশি দুর্দান্ত ছিল। আপনার মন্তব্য পড়ে আরো ভালো লাগলো।

আপনি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আপনি সাতটি ভিন্ন ডিজাইনের নকশি পিঠার ডিজাইন করেছেন। আর এর মাধ্যমেই ৫৪ তম প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। এই সপ্তাহের প্রতিযোগিতা টা সত্যি খুবই সুন্দর। বিশেষ করে এটার টপিক সবথেকে বেশি ভালো। এই পিঠাগুলো কিন্তু ইফতারের সময় মজা করে খাওয়া যাবে। ইফতারের সময় নানান রকমের খাবারের আইটেম থাকলে এমনিতেই খুব ভালো লাগে। আর যদি থাকে নকশি পিঠা, তাহলে তো কোন কথা নেই।

ঠিক বলেছেন ইফতারের সময় পিঠাগুলো খেতে বেশ মজা লেগেছে

প্রথমেই আপু আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে বেশ দারুণ সব নকশি পিঠা তৈরি করেছেন। দেখে বেশ লোভনীয় লাগছে। খেতেও মনে হয় বেশ সুস্বাদু ছিল।

Posted using SteemPro Mobile

অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য

আপু এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। আপনি প্রতিযোগিতার জন্য সাত ধরনের নকশী পিঠা তৈরি করেছেন। আপনার সাত ধরনের পিঠাই খুব সুন্দর হয়েছে। এই পিঠাগুলো আমাদের গ্রামে রমজান আসলেই সবার ঘরে ঘরে তৈরি করা হয়। ঈদের দিন সকাল বেলা এই পিঠা খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। আপনার পিঠা দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছে। আপনার উপস্থাপনা লোভনীয় দেখাচ্ছে। ধন্যবাদ মজাদার ও ইউনিক পিঠা রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

আমার কাছেও কিন্তু এই পিঠাগুলো রমজান উপলক্ষে ঘরে তৈরি করে খেতে বেশ ভালো লাগলো।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। তাও আবার সাতটি ভিন্ন ভিন্ন নকশি পিঠা তৈরি করে। প্রত্যেকটা নকশী পিঠার ডিজাইন আপনি অনেক নিখুঁতভাবে করেছেন। দেখেই বুঝতে পারছি নকশি পিঠাগুলো তৈরি করতে আপনার প্রচুর সময় লেগে গিয়েছিল। দেখে তো মনে হচ্ছে এই নকশী পিঠাগুলো খেতে খুব মজাদার হয়েছিল। আমার তো খাওয়ার প্রতি অনেক বেশি লোভ হচ্ছে। এই পিঠা আসলেই গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী একটা পিঠা। এই পিঠাগুলো তৈরি করা সত্যি কষ্টকর।

ঠিক বলেছেন আগেকার সময় এই পিঠাগুলো কিন্তু প্রচুর তৈরি করা হতো কিন্তু নকশা তৈরি করতে একটু বেশি সময় দিয়ে তৈরি করতে হয়েছে।

অতি চমৎকার রেসিপি তৈরি করেছেন আপু। আমি তো দেখে পুরাই অবাক হয়ে গেছি। এমন রেসিপি তৈরি করা তো বেশ কঠিন ব্যাপার। তবে ধারণা তো পেলাম আপনার মাধ্যমে। কনটেস্টে অংশগ্রহণ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপু আপনি সাতটি ডিজাইনের নকশী পিঠা নিয়ে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন।এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। আপনি দারুন মজার পিঠা নিয়ে আমাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছেন। এ ধরনের পিঠা গুলো খেতে ভীষণ মজার। আপনার শেয়ার করা পিঠার ডিজাইন গুলো চমৎকার হয়েছে আপু।অনেক অভিনন্দন রইলো আপনার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

প্রথমে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য অনেক অনেক অভিনন্দন। প্রতিযোগিতার জন্য অনেক লোভনীয় পিঠা রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। প্রত্যেকটা পিঠার ডিজাইন খুবই সুন্দর হয়েছে এবং লোভনীয় দেখাচ্ছে। অসংখ্য ধন্যবাদ দারুন এই ইউনিক পিঠা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

নকশী পিঠাগুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো আপু। প্রতিযোগিতার জন্য আপনি অনেক সুন্দর করে নকশি পিঠা তৈরি করেছেন দেখে সত্যিই ভালো লেগেছে। পিঠাগুলো দেখতে খুবই আকর্ষণীয় লাগছে।

প্রথমে প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য এই নকশী পিঠার মাধ্যমেও ধরে রেখেছে।এই নকশী পিঠাটি খুবই জনপ্রিয় একটি পিঠা । আপনার করা নকশী পিঠাটি দেখে অনেক ভালো লাগলো। খুব সুন্দর ভাবে প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন।ধন্যবাদ আপু দারুন একটি নকশি পিঠার রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য ।

নকশী পিঠা খেতে ভীষণ মজা লাগে। বিভিন্ন ধরণের নকশা পিঠার মধ্যে ফুটিয়ে তুলেছেন। আপনার ডিজাইন গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। গুরের সিরার মধ্যে চুবিয়ে ঠান্ডা করে খেতে অনেক মজা লাগে। আমাদের বাসায় তৈরি করে জমিয়ে খাই। আপনার রেসিপি দেখে ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে আপু।

ঠিক বলেছেন আপু নকশি পিঠা করতে অনেক সময় লাগে,আমাদের বাড়িতেও আগে এই পিঠা করা হতো আর আমরা বসে বসে দেখতাম খুবই ভালো লাগতো কিন্তু বসে থাকতে থাকতে পা ব্যথা হয়ে যেতো আপনি এতো পরিশ্রম করে খুবই সুন্দর করে পিঠা গুলো বানিয়েছেন এতো সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।