এক পাটি জুতো। ভাঙা হাতঘড়ি। কফি মেশিন, হাতে-আঁকা ছবি, ঘরের চাবি। ভালবাসার সম্পর্কের সঙ্গে অজান্তে জড়িয়ে যায় যে সব তুচ্ছ জিনিস, তারাই স্থান পেয়েছে এখানে। সুমন্ত্র চট্টোপাধ্যায় যে কুড়ুলটা দিয়ে এই ধ্বংসলীলা হয়েছিল সেটিকে নিয়ে কী করা উচিত? জাদুঘরে রাখা উচ
সব কিছু ঠিকঠাক যাচ্ছিল না। মেয়েটা ভেবেছিল হয়তো সব ঠিক হয়ে যাবে, কিন্তু হল না। এক সকালে ছেলেটা হঠাৎ জানাল, সে আর এক জনকে ভালবাসে। শুধু তা-ই নয়, সে দিনই ব্যাগপত্র গুছিয়ে চলে গেল অন্য মেয়েটির সঙ্গে থাকবে বলে। বাড়িটা ছেলেটারই, আসবাবও তারই কেনা। ছেলেটা বলে গেল, ইচ্ছে করলে মেয়েটা সেখানে থাকতে পারে। মেয়েটার হাতের কাছে একটা কুড়ুল ছিল, সেটা হাতে নিয়ে বহু আসবাব ফালাফালা করে দিল সে। কয়েকদিন পর নাকি ছেলেটা এসেছিল আর সমস্ত ভাঙা কাঠ সযত্নে গুছিয়ে নিয়ে গিয়েছিল।