রেসিপি-ঃ নোনা ইলিশ ভুনা।

in hive-129948 •  6 days ago 

♥️আসসালামুআলাইকুম♥️

আমি @bristy1, আমার বাংলা ব্লগ এর একজন সদস্য। আর আমার এই প্রিয় কমিউনিটির প্রিয় বন্ধুগণ, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি৷সবার সুস্থতা কামনা করেই আজকের পোস্টটি শুরু করতে যাচ্ছি।

20250205_132244.jpg

প্রতি সপ্তাহে আপনাদের মাঝে কোনো না কোনো রেসিপি শেয়ার করা হয়ে থাকে। ঠিক তেমনি আজকেও চলে এলাম একটা মজাদার রেসিপি নিয়ে। আসলে বরাবর এর মত রান্নাবান্না করতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। আর ভিন্ন রকম রান্না গুলোই আমি চেষ্টা করি আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। তবে মাঝে মাঝে এমন কিছু লোভনীয় রেসিপি তৈরি করে থাকি যেগুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার না করে থাকতে পারি না। তাই তো আজকে চলে এলাম অনেক লোভনীয় একটা রেসিপি নিয়ে। হয়তো অনেকেই পছন্দ করেনা কিন্তু কিছু কিছু লোক আছে যারা পছন্দ করে তারা খুব বেশিই পছন্দ করে থাকে এটা।

20250205_132250.jpg

টাইটেল দেখে এতক্ষনে নিশ্চয়ই বুঝে গিয়েছেন আমি আপনাদের মাঝে কি শেয়ার করেছি। সত্যি বলতে নোনা ইলিশ আমার খুবই পছন্দের। যখন ভুনা করা হয় তখন এটার টেস্ট একদম পারফেক্ট হয়ে থাকে। কিন্তু অন্যান্য কিছুর সাথে দিলে এটার টেস্ট তেমন একটা ভালো লাগে না। এছাড়া নোনা ইলিশের পাতুরি খেতেও বেশ মজা লাগে। আমি এর আগে পাতুরি তৈরি করেছিলাম। যেটা খেয়ে আমি তো একদম ফিদা হয়ে গিয়েছিলাম। এজন্য আবার কিনে এনেছিলাম। যাই হোক যদিও এবার এখনও পাতুরি তৈরি করা হয়নি তবে নোনা ইলিশ ভুনা করা হয়েছে। সেটা আজকে আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করে নেব। আশা করি আমার আজকের তৈরি রেসিপিটা আপনাদের খুব ভালো লাগবে।

আজকের রেসিপির জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ

উপকরণপরিমাণ
নোনা ইলিশ১ পিস
পেঁয়াজ কুচি৩টি
রসুনকুচিবড় ২টি
টমেটো ফালি১টি
মরিচগুড়ো২ চা চামচ
হলুদগুড়ো১/২ চা চামচ
ধনেপাতাঅল্প পরিমাণে
তেল৩টেবিল চামচ

VideoCapture_20250212-185820.jpg

প্রথম ধাপ

প্রথমে ফ্রাই প্যানে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে দিলাম। তেল একটু গরম হয়ে এলে এর মধ্যে প্রথমে দিয়ে দিলাম বেশ অনেকটা পরিমাণে পেঁয়াজ কুচি। ২ মিনিট পেঁয়াজকুচি টা ভালোভাবে ভেজে নিলাম।

VideoCapture_20250212-185836.jpgVideoCapture_20250212-185850.jpg

VideoCapture_20250212-185909.jpg

দ্বিতীয় ধাপ

এখন দিয়ে দিলাম রসুন কুচি। আর পেঁয়াজ রসুন একসাথে মিশিয়ে বেশ অনেকক্ষণ ধরে ভেজে নিয়েছি। যাতে করে বেরেস্তার কালার চলে আসে।

VideoCapture_20250212-185914.jpgVideoCapture_20250212-185940.jpg

VideoCapture_20250212-190004.jpg

তৃতীয় ধাপ

এই পর্যায়ে একটা টমেটোর ফালি দিয়ে দিলাম এবং নেড়েচেড়ে ভেজে নিলাম। ঢাকনা দিয়ে ঢেকে কিছুক্ষণ রান্না করে নিলাম টমেটো নরম হওয়া পর্যন্ত।

VideoCapture_20250212-190010.jpgVideoCapture_20250212-190023.jpg

VideoCapture_20250212-190019.jpg

চতুর্থ ধাপ

এরপর দিয়ে দিলাম হলুদ গুঁড়া এবং মরিচ গুড়া।এগুলো ভালোভাবে পেঁয়াজ রসুনের সাথে মিশিয়ে ভেজে নিলাম।

VideoCapture_20250212-190037.jpgVideoCapture_20250212-190043.jpg

VideoCapture_20250212-190051.jpg

পঞ্চম ধাপ

এখন অল্প একটু পানি দিয়ে প্রায় পাঁচ মিনিটের মত কষিয়ে নিলাম। তারপর টুকরো করে রাখা নোনা ইলিশগুলো দিয়ে দিলাম।

VideoCapture_20250212-190102.jpgVideoCapture_20250212-190107.jpg

VideoCapture_20250212-190124.jpg

ষষ্ঠ ধাপ

সব মসলার সাথে ভালোভাবে নোনা ইলিশগুলো মিশিয়ে ভেজে নিয়ে ঢাক দিয়ে ঢেকে দিলাম আরো কিছুক্ষণ।

VideoCapture_20250212-190127.jpgVideoCapture_20250212-190135.jpg

VideoCapture_20250212-190224.jpg

সপ্তম ধাপ

এখন অল্প পরিমাণে পানি দিলাম। আবারো ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দশ মিনিট রান্না করে নিলাম।

VideoCapture_20250212-190200.jpgVideoCapture_20250212-190149.jpg

VideoCapture_20250212-190146.jpg

অষ্টম ধাপ

শেষ পর্যায়ে পানি যখন গা মাখা হয়ে আসবে তখন ধনেপাতা কুচি দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে প্রায় ৫ মিনিটের মত একদম লো আঁচে রান্না করে নিলাম।

VideoCapture_20250212-190239.jpgVideoCapture_20250212-190229.jpg

পরিবেশন

ব্যাস তৈরি হয়ে গেল মজাদার নোনা ইলিশ ভুনা। যেটা দিয়ে আমাদের দুপুর বেলা ভাত খাওয়া হয়ে গিয়েছে। অন্য আর কোন তরকারির প্রয়োজন হয়নি। আর এটা এত মজার হয় এভাবে ভুনা করে খেলে আসল টেস্ট পাওয়া যায়। তবে ভুলেও লবণ ইউজ করা যাবে না কারণ নোনা ইলিশে প্রচুর লবণ থাকে।

20250205_132239.jpg

20250205_132247.jpg

20250205_132244.jpg

20250205_132250.jpg

আজকের রেসিপিটি আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে তা জানাতে ভুলবেন না কিন্তু।সবার মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম।

সবাই অনেক অনেক ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। সবার জন্য আন্তরিক ভালোবাসা রইল। সম্পূর্ণ পোস্টে আমার ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

♥️আল্লাহ হাফেজ♥️

images (4).png

20221126_200743.jpg

আমি তাহমিনা আক্তার বৃষ্টি। আমি একজন বাংলাদেশী। আমি বাংলায় কথা বলি,আমি বাংলায় নিজের মনোভাব প্রকাশ করি। আমি নিজের মত করে সবকিছু করার চেষ্টা করি। আমি বিভিন্ন জিনিস আঁকতে পছন্দ করি। বিভিন্ন ধরনের ছবি আঁকা, রঙ করা, নতুন নতুন কিছু তৈরি করা আমার পছন্দের কাজ। তবে রান্নাবান্না আমার ভালোলাগা, চেষ্টা করি সবসময় নিজে নতুনভাবে কিছু রান্না করার। ভ্রমণপ্রেমীদের মত আমিও ঘুরতে পছন্দ করি। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।

images (4).png

💦

💦 BRISTY 💦

💦

animasi-bergerak-terima-kasih-0078.gif

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

নোনা ইলিশ একটু ঝাল ঝাল করে এভাবে ভুনা করলে খুবই ভালো লাগে খেতে। অনেকদিন হলো নোনা ইলিশ খাওয়া হয়না। আপনার রেসিপির কালার দেখে তো জিভে জল চলে এসেছে। খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন আমাদের মাঝে। খেতেও নিশ্চয়ই দারুন ছিল। গরম গরম ভাতের সাথে রেসিপিটা খেতে বেশি ভালো লাগবে। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

আমিও বেশ কয়েকদিন পরে তৈরি করেছি আপু। এভাবে ভুনা করে খেতে বেশ ভালো লেগেছিল। ধন্যবাদ আপনাকেও।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

♥♥

Screenshot_20250213-102032_Chrome.jpg

Screenshot_20250213-101923_Chrome.jpg

নোনা ইলিশ কখনো খাওয়া হয়নি।বাড়ির অনেক সদস্য শুটকি খায় না জন্য শুটকি খুবই কম খাওয়া হয় সেজন্য মূলত খাওয়া হয়নি তবে আপনার রেসিপিটি দেখে খুবই লোভ লেগে গেলো। বানিয়ে খাবো একদিন এভাবে।আপনি চমৎকার সুন্দর ও লোভনীয় লোনা ইলিশ রেসিপি করেছেন। ধাপে ধাপে লোনা ইলিশ ভুনা রেসিপি চমৎকার সুন্দর করে আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে লোভনীয় রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন জন্য।

বাড়ির অন্যান্যরা শুটকি না খেলে তখন শুটকি খাওয়া হয়ে ওঠেনা। তবে আমাদের বাসায় সবাই শুটকি পছন্দ করে আর খেতেও বেশ ভালো লাগে।

জীবনে বহুবার নোনা ইলিশ খেয়েছি। কিন্তু এমন করে ভূনা করে নোনা ইলিশ খাওয়া হয়ে উঠেনি। আপনি কিন্তু বেশ সুস্বাদু করে নোনা ইলিশ ভূনা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এমন সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করা জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

এভাবে একদিন ভুনা করে খেয়ে দেখবেন আপু। অনেক বেশি ভালো লাগবে আশা করি আপনার কাছে।

নোনা ইলিশ মাছ মনে হয় কোনদিন দেখিনি। তবে রান্নাটা লিয়ে খুব সুন্দর হয়েছে তা আপনার ছবি দেখেই বোঝা যাচ্ছে। রংটা তো একদম জিভে জল আনার মত। নোনা ইলিশ আর এমনি যে বর্ষার নদীর বিষয়ে এই দুটো কি একই রকম খেতে?

ইলিশ মাছকে শুটকি তৈরি করা হয় সেটাই হলো নোনা ইলিশ।লবন হলুদ দিয়ে সংরক্ষণ করে রাখা হয় এটা।

ইলিশ মাছের যেকোনো রেসিপি অনেক মজা লাগে তবে আপনি আপনার পোস্টের নোনা ইলিশের পাতুরি রেসিপির যে প্রশংসা করেছেন সে ক্ষেত্রে রেসিপিটা আবার নতুন করে খাওয়ার ইচ্ছা জেগেছে। যাইহোক আজকের পোস্টে নোনা ইলিশ ভুনা রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন অনেক লোভনীয় লাগছে আপু শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

নোনা ইলিশের পাতুরি তৈরি খেতে অসম্ভব মজা লাগে। যারা এই নোনা ইলিশ খেতে পছন্দ করে তাদের কাছে খুব ভালো লাগবে।

নোনা ইলিশ ভুনা রেসিপি শেয়ার করেছেন। আপনার রেসিপি দেখে জিভে জল চলে এলো। আপনার রেসিপিটি দেখে লোভনীয় লাগছে। নোনা ইলিশ মাছ যদিও কম খাওয়া হয়, তবে নোনা ইলিশ ভুনা খেতে ভীষণ ভালো লাগে। আপনার রেসিপিটি আপনি পর্যায়ক্রমে শেয়ার করেছেন এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

এভাবে যদি তৈরি করে দেখেন তাহলে খেতে নিশ্চয়ই খুব ভালো লাগবে ভাইয়া। তৈরি করে দেখতে পারেন। মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আপু এত সুন্দর করে রেসিপি তৈরি করেছেন দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। নোনা ইলিশ মাছের ভুনা রেসিপি এখনো খাওয়া হয়নি। যদি কখনো সুযোগ আসে তবে অবশ্যই এরকম ভুনা করে রেসিপিটি খেয়ে দেখব। অনেক সুন্দর করে প্রতিটি ধাপ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

রেসিপিটা খেতে ভীষণ মজার হয়ে থাকে ভাইয়া। আমি অনেক সময় এটা তৈরি করে থাকি। আশা করি আপনিও তৈরি করে খেয়ে দেখবেন ভালো লাগবে।

আপনি অনেক মজাদার ভাবে নোনা ইলিশ মাছের ভুনা রেসিপি তৈরি করেছেন। এরকম মজাদার রেসিপি দেখলেই কিন্তু খুব লোভ লেগে যায়। অনেক বেশি লোভনীয় লাগছে আপনার তৈরি করা আজকের এই রেসিপি। আর এই রেসিপিটা কিন্তু আমার অনেক বেশি পছন্দ হয়েছে। দুপুর বেলায় এরকম মজাদার রেসিপি হলে আর কিসেরইবা প্রয়োজন হয়।

জ্বী আপু দুপুর বেলায় শেষ হয়ে গিয়েছিল। অন্য কোন কিছুরই প্রয়োজন হয়নি। খেতে বেশ ভালো লেগেছিল।

আপনি সব সময় খুব মজার মজার রেসিপি তৈরি করেন, যেগুলো দেখলেই খুব ভালো লাগে। আপনার তৈরি করা আজকের রেসিপিটা দেখে আমার অনেক ভালো। আজকে আমার খুবই পছন্দের একটা রেসিপি নিয়ে আপনি হাজির হয়েছেন। আমার কাছে এরকম ভুনা রেসিপি গুলো একটু বেশি ঝাল ঝাল হলে খেতে বেশি ভালো লাগে।

নোনা ইলিশ ঝাল ঝাল করে তৈরি করা হয়। তখন খেতে ভীষণ ভালো লাগে। আশা করি আপনি তৈরি করে দেখবেন ভালো লাগবে খেতে।

নোনা ইলিশ ভুনা রেসিপি দেখেই তো লোভ লেগে গেলো। দেখতে ভীষণ লোভনীয় লাগছে। কালারটা কিন্তু ভীষণ সুন্দর এসেছে। নোনা ইলিশ ভুনা কখনো খাওয়া হয়নি। নোনা ইলিশ এমনিতে ঝোল রান্না করে খাওয়া হয়েছে। ঝোল রান্না করলে খুব একটা ভালো লাগেনা তবে এভাবে ভুনা করলে হয়তো ভীষণ মজা হয়। রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে খুব মজাদার হয়েছিলো।মজাদার নোনা ইলিশ ভুনা রেসিপি তৈরি করা সম্পন্ন প্রসেস আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপু।

জি আপু,ঝোল করে রান্না করলে আমার কাছেও ভালো লাগে না। তবে ভুনা করে খেতে ভীষণ ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য ভাগ করে নেয়ার জন্য।

নোনা ইলিশ এমনিতেও খুবই প্রিয়।আপনি যেভাবে রেসিপিটা করেছেন , দেখে তো মনে হয় দারুণ স্বাদ হয়েছিল। পরিবেশনের যে ছবিটা দিয়েছেন, জাস্ট অসাধারণ। ধন্যবাদ।

নোনা ইলিশের যেকোনো রেসিপি আমার খুবই ভালো লাগে। এটা এভাবে ভুনা করে খেলে অনেক মজা হয়ে থাকে।

নোনা ইলিশ ভুনা অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। আসলে এভাবে যদি ভুনা করা হয় তখন এটি খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়। যাইহোক এভাবে করে আরো একদিন বানালে ভালো হবে। ধন্যবাদ রেসিপিটি সবার উদ্দেশ্যে শেয়ার করার জন্য ভালো থেকো।

অবশ্যই নোনা ইলিশ যদি নিয়ে আসো তাহলে এভাবে বানাবো। কারণ এভাবে খেতে খুবই ভালো লাগে।

নোনা ইলিশ কখনো খাওয়া হয়নি তার এর স্বাদ সম্পর্কে জানা নেই।তবে শুনেছি নোনা ইলিশ খেতে ভীষণ সুস্বাদু হয়। এই যেমন আপনার তৈরি রেসিপিটি দেখেই তো আমার লোভ লেগে গেছে। অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। ধন্যবাদ আপু নোনা ইলিশ ভুনা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।