♥️আসসালামুআলাইকুম♥️
প্রিয় বন্ধুগণ, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি৷
আজকে আবারো চলে এলাম দারুণ একটা পোস্ট নিয়ে।যেটা ছবি আর টাইটেল দেখেই বুঝে গেছেন সবাই। হ্যাঁ ঠিকই ধরতে পেরেছেন, আজকে আমি কনটেস্টে অংশগ্রহণ নিয়েই পোস্ট করেছি।
প্রজেক্ট কনসেপ্ট |
---|
আমি কার্ডবোর্ড এবং অন্যান্য কিছু ফেলনা উপকরণ দিয়েই আজকের ডাই প্রজেক্ট শুরু করেছি।তবে আরও কিছু জিনিসপত্র কিনতে হয়েছে যা আমার কাছে ছিল না।যাইহোক আজকে ডাই প্রজেক্টে আপনারা আমার বাংলা ব্লগের স্বপ্নের বাগানবাড়ী দেখতে পাবেন। যেখানে ঘরবাড়ি, গাছপালা রয়েছে, তার পাশাপাশি ছোট্ট একটা পাখি এবং তার বাসাও রয়েছে। পাশেই আছে একটা নদী, যে নদী আর অপর পাশের রাস্তার মাঝখানে রয়েছে একটি সুন্দর ব্রিজ। ব্রিজ থেকে বাড়ির ভিতরে ঢুকলেই বামপাশে একটা সুন্দর নেমপ্লেট। যেটাতে লেখা রয়েছে আমার বাংলা ব্লগের স্বপ্নের বাগানবাড়ী। তার পাশেই একটা জায়গায় দোলনায় বসে আছে দুইজন। যেগুলো আমি দাদা এবং বৌদি হিসেবে সেখানে অবস্থান করিয়েছি। মূলত আমার কনসেপ্ট ছিল কার্ডবোর্ড এর মাধ্যমে ঘর, পাখির বাসা এবং বাকি খুঁটিনাটি কিছু জিনিস তৈরি করে একটি বাগানবাড়ি ফুটিয়ে তোলার। আশা করি ভিডিওটা দেখলেই পুরো প্রজেক্ট সম্পর্কে ধারণা হবে।
যেহেতু এটি একটি বড় প্রজেক্ট সে হিসেবে ছবির মধ্যে হয়তোবা ভালোভাবে ফুটিয়ে তোলা যায়নি। কারণ এক পাশ দেখা গেলে অন্য পাশ দেখা যায় না। আর সেজন্যই আমি একটা ভিডিও করে নিয়েছি যাতে আপনারা সেটা দেখতে পারেন। |
---|
👆👆প্রজেক্ট এর ভিডিও👆👆 |
---|
ফটোগ্রাফি কিংবা ভিডিও সবগুলো যেমন এক নজরে দেখা হয়ে যাচ্ছে কিন্তু এই কাজটা করতে আমার দীর্ঘ পাঁচ দিন সময় লেগেছে। সেই শুক্রবার থেকে গত মঙ্গলবার পর্যন্ত আমি এই প্রজেক্ট করেছি। যেহেতু বেশ সময় নিয়ে এই বড় প্রজেক্টটা ধীরে ধীরে করতে হয়েছে। খুঁটিনাটি কাজগুলো কয়েকটা ধাপেই করতে হয়েছে। অনেকগুলো ছবি তুলেছি যার মধ্যে কোনটা রেখে কোনটা দেবো ভেবেই পাচ্ছিলাম না। তাই অনেকগুলো ছবিকে একসাথে করেই ধাপে ধাপে দেয়ার চেষ্টা করেছি। গতকাল দুপুরের মধ্যে প্রজেক্ট টা শেষ করে আমি ভিডিও করে আপলোড দিয়ে রেখেছিলাম। কিন্তু গতকাল থেকে এই পর্যন্ত আমি ছবিগুলো সিলেক্ট করতে করতে, পোস্ট তৈরি করতে করতেই আজকের সন্ধ্যা হয়ে গেল। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পোস্ট করার জন্যই আমি অনেকটা ধাপ কমিয়ে একসাথেই ছবিগুলো দিয়েছি এবং বর্ণনা দিলাম।তা না হলে আরো অনেক ধাপ করতে হত। যাইহোক সর্বোপরি কষ্টের পর কেষ্ট মিলে কথাটার সাথে মিলল। নিজের ভাবনা মত একটা বাগানবাড়ি তৈরি করে ফেললাম। আশা করি আপনাদের কাছেও ভাল লাগবে।
প্রয়োজনীয় উপকরণ |
---|
- কার্ডবোর্ড
- ককশিট
- গ্লিটার পেপার
- গ্লু গান
- কাটার
- ক্লে
- কাঁচি
- কটনবার
- পাইন পাতা
- ঝাউ পাতা
- শুকনো লাঠি
- আঠা
- মার্কার
- পোস্টার রঙ
- তুলি
- লিচুর ঢাকনা
- মেহগনির বীজের পাপড়ি
- উলসুতা
ধাপ -১ |
---|
প্রথমেই আমি ঘর তৈরি করার জন্য মাপ মত চারটি কার্ড বোর্ড টুকরো করে কেটে নিলাম। দুটি আয়তাকার সাইজ আবার দুটি সাইজ বর্গাকার সাইজ করে কেটে নিলাম।
ধাপ -২ |
---|
এই ধাপে আমি একটি দরজা এবং একটি জানালা তৈরি করব, দুটি দুই সাইডে। এখন লাল রঙের গ্লিটার পেপার চিকন করে কেটে জানালার ভাঁজ করে নিলাম এবং দরজা তৈরি করে নিলাম।
ধাপ -৩ |
---|
এই ধাপে আমি ঘরের চারদিকের অংশ জোড়া লাগানোর জন্য চারটি কার্ডবোর্ডের কিনারার অংশে গ্লু গান দিয়ে জোড়া লাগিয়ে দিলাম। তারপর ঘরের চালের মাপমত কেটে নিলাম। দুই পাশের দুটি অংশ কেটে নিয়েছি।
ধাপ -৪ |
---|
এই ধাপে আমি ঘরের চাল জোড়া দেয়ার জন্য প্রথমত দুই পাশে,তিন কোণার অংশগুলো গ্লু গানের সাহায্যে জোড়া লাগিয়ে দিলাম। তারপর ঘরের দুটি চাল জোড়া লাগালাম।
ধাপ -৫ |
---|
চিকন করে হলুদ রঙের গ্লিটার পেপার কেটে নিলাম। ঘরের জোড়ার অংশগুলোতে গ্লিটার পেপার দিয়ে বিট তৈরি করে নিলাম।
ধাপ -৬ |
---|
এখানে কালো রঙের সাহায্যে দরজায় এবং জানালার ভিতরের অংশ কালো রং করলাম। ঘরের সামনের এবং পিছনের দুই অংশে কমলা রং করলাম। তারপর ঘরের চালের অংশে রং করে নিলাম।
ধাপ -৭ |
---|
কার্ডবোর্ড থেকে পাতলা একটা অংশ নিয়ে নিলাম। তারপর এটিকে ভাঁজ করে সিড়ি বানিয়ে নিলাম। সিড়ির মাপ মতো হলুদ এবং কালো রঙের গ্লিটার পেপার কেটে নিয়ে জোড়া লাগিয়ে দিলাম। দেয়ালের মতো অংশে খয়রি রং করে দিলাম।
ধাপ -৮ |
---|
ঘরের নিচের অংশে আমি চার কোনা মাপের একটি দেয়ালের মতো অংশ বসাবো। সেজন্য একই প্রস্থের ঘরের মাপ নিয়ে চার টুকরা অংশ কেটে নিলাম এবং গ্লু গানের সাহায্যে জোড়া লাগিয়ে দিলাম।
ধাপ -৯ |
---|
এখন এই অংশটিকে খয়েরি রং করে নিলাম। তারপর কালো রঙের সাহায্যে ব্রিকের ডিজাইন তৈরি করে নিলাম।
ধাপ -১০ |
---|
তারপর ছোট্ট একটা পাখির বাসা তৈরি করার জন্য কার্ডবোর্ড এর থেকে পাখির বাসার জন্য ছোট করে মাপ মতো চারটি অংশ কেটে নিলাম। দুটি অংশ আয়তাকার, দুটি অংশ বর্গাকার।তারপর আমি সবগুলো অংশ এক এক করে জোড়া লাগিয়ে দিলাম।
ধাপ -১১ |
---|
যে অংশগুলোতে জোড়া লাগিয়েছি সেই অংশগুলোতে হলুদ রঙের গ্লিটার পেপার চিকন করে কেটে বসিয়ে দিলাম।
ধাপ -১২ |
---|
এই ধাপে পাখি বাসায় ঢোকার জন্য একটা ছোট গর্ত রয়েছে সেই হিসেবে আমি প্রথমত এটিকে গোল অংশ করে কেটে নিয়েছিলাম। তারপর কালো রং দিয়ে রং করে নিলাম। আর বাসার দুইপাশের অংশে ফুল এবং পাতার ডিজাইন করে নিলাম।
ধাপ -১৩ |
---|
যেহেতু কার্ডবোর্ড এর মধ্যে লাঠিগুলো বসানো সম্ভব না সেই হিসেবে আমি একটি ককশিট নিলাম গোল সাইজের। ককশিটের মধ্যে আমি নির্দিষ্ট জায়গা গুলোতে একটু গর্ত করে তারপর গ্লু গানের সাহায্যে সেই লাঠিগুলো বসিয়ে দিলাম।
ধাপ -১৪ |
---|
খয়েরি রঙের সাহায্যে সবগুলো লাঠিকে রং করে দিলাম।
ধাপ -১৫ |
---|
যেহেতু একটি নদী আঁকবো সে হিসেবে নদী তে নীল রং করে নিলাম।
ধাপ -১৬ |
---|
ঘরের নিচের ব্রিকের অংশটি তৈরি করে আমি সঠিকভাবে নিচে জোড়া লাগিয়ে দেবো। সেজন্য গ্লু গান দিয়ে জোড়া লাগিয়ে দিলাম। তারপর সে জোড়ার অংশে কালো রঙের গ্লিটার পেপার চিকন করে কেটে লাগিয়ে দিলাম।
ধাপ -১৭ |
---|
কিছু পাইন গাছের পাতা আমি ছোট ছোট করে কেটে নিয়েছি এবং গ্লু গানের সাহায্যে সেই পাতাগুলোকে ঘরের পাশের গাছটিতে ধাপে ধাপে লাগিয়ে নিলাম। খুব সাবধানে এবং ধীরে ধীরে এই কাজটি করতে হয়েছে। কারণ সবগুলো গাছের পাতা লাগাতে অনেক বেশি সময় লেগেছে।
ধাপ -১৮ |
---|
ঘরের অপর পাশে আরেকটি গাছ রয়েছে সেই গাছটিতেও আমি ধাপে ধাপে পাতাগুলো লাগিয়ে দিলাম গ্লু গানের সাহায্যে।
ধাপ -১৯ |
---|
কার্ডবোর্ড থেকে চিকন ৩টি অংশ কেটে নিলাম। তারপর সেখানে আমার বাংলা ব্লগ এর স্বপ্নের বাগান বাড়ি লিখে নিলাম। সে কাগজগুলোকে আবার হলুদ রং দিয়ে রং করে ফেললাম।
ধাপ -২০ |
---|
এখন আবার এই হলুদ রঙের অংশগুলোতে পূর্বের মত লিখে নিয়েছি। তবে এক্ষেত্রে আমি রং তুলি ব্যবহার করেছি । হলুদ রঙের উপর কালো রং দিয়ে এই লেখাটা লিখলাম।
ধাপ -২১ |
---|
তারপর একটি অংশ ব্রীজের মতো তৈরি করার জন্য বাঁকা করে নিলাম এবং তার উপরে কালো রঙের গ্লিটার পেপার দিয়ে দিলাম। কিছু কটনবার মাঝ বরাবর কেটে নিয়ে তারপর সেই ব্রিজের দুই পাশে এগুলো লাগিয়ে দিলাম গ্লু গানের সাহায্যে।
ধাপ -২২ |
---|
ব্রিজ তৈরি করার পর সেই কটনগুলোর উপর দিয়ে আবার সুতা দিয়ে দিলাম। একপাশ থেকে অপর পাশে এই লাল রঙের সুতা গ্লু গানের সাহায্যে লাগিয়ে দিলাম।
ধাপ -২৩ |
---|
এখানে কিছু লিচুর খালি ঢাকনা নিলাম। সে ঢাকনা গুলোতে
কালো,সাদা এবং লাল রঙের সুতা দিয়ে মাঝ বরাবর বেঁধে নিলাম। তারপর হলুদ, লাল আর নীল রং দিয়ে এই ঢাকনা গুলো রং করে নিলাম।
ধাপ -২৪ |
---|
মেহগনির বীজের তিনটি পাপড়ি নিলাম চেয়ার হিসেবে ব্যবহার করার জন্য। তাই এগুলোতে আকাশী রং করে নিলাম।
ধাপ -২৫ |
---|
এখন কার্ডবোর্ড থেকে ছোট একটি পাখি একে নিয়েছি। তারপর এটি মাপ মতো কেটে নিলাম।
ধাপ -২৬ |
---|
এখন গোলাপি রঙের ক্লে দিয়ে এই কার্ডবোর্ডের পাখিটির উপর লাগিয়ে তৈরি করে নিলাম এবং নীল রঙের ক্লে দিয়ে পাখিটির ডানা এবং লেজ তৈরি করে নিলাম।
ধাপ -২৭ |
---|
এখানে ঘর জায়গা মত বসিয়ে দিলাম গ্লু গানের সাহায্যে। তারপর পাশের ঘাসের অংশগুলো তে সবুজ রঙের গ্লিটার পেপার কেটে কেটে বসিয়ে দিলাম। মনে হচ্ছে যেন খুব সহজে বসানো হয়ে গেছে, কিন্তু খুঁটিনাটি সবগুলো ধাপে ধাপে বসানোর জন্য বারবার কেটে নিতে হচ্ছে মাপ নিয়ে। তারপর বসাতে হচ্ছে। এভাবে বেশ সময় নিয়ে আমি পুরো মাঠের অংশগুলোতে পেপার দিলাম।
ধাপ -২৮ |
---|
যেহেতু ঘর পরে বসিয়েছি সে হিসেবে ঘাসের উপর দিয়েই সিঁড়ি দেবো। তাই সিড়িটি ঘরের সামনে থেকে ঘাসের উপর দিয়ে দিলাম।
ধাপ -২৯ |
---|
বাড়ির সামনে থেকে নদী পর্যন্ত যে পথ গিয়েছে সেই পথের দু'ধারে আমি ছোট ছোট পাইন গাছ গুলো গ্লু গানের সাহায্যে লাগিয়ে দিলাম। এগুলো অনেকটা ফুল গাছের চারার মতোই মনে হচ্ছে। তার পাশাপাশি পাইন গাছের ছোট একটি ডাল পথের এক পাশে লাগিয়ে দিলাম।
ধাপ -৩০ |
---|
এই ধাপে নদীর দু'পাশের অংশে ঘেরা রয়েছে তা বোঝাতে কিছু কটন কেটে ককশিটের মধ্যে লাগিয়ে দিলাম।
ধাপ -৩১ |
---|
রঙের সাহায্যে যে পথ একেছিলাম সেই পথের দু'ধারে পাইন গাছের লম্বা পাতাগুলো গ্লু গানের সাহায্যে লম্বালম্বি ভাবে বসিয়ে দিলাম।
ধাপ -৩২ |
---|
আমার কাছে দোলনার মধ্যে বসে থাকা দুটি পুতুল ছিল। সেই দুটিকে দাদা এবং বৌদি হিসেবে ব্যবহার করলাম🥰। তাই ছোট্ট একটি কার্ডবোর্ড কেটে তার মধ্যে কমলা রং করে নিলাম।কালো রঙের সাহায্যে দাদা ও বৌদি লিখে সেই দোলনার উপর দিয়ে লাগিয়ে নিলাম।
ধাপ -৩৩ |
---|
এখানে নদীর উপরের অংশটিতে আমি ব্রিজ বসিয়ে দিলাম। তবে এটিকে দুই পাশ থেকে কটন এবং গ্লু গানের সাহায্যে ভালোভাবে লাগিয়ে দিলাম যাতে পড়ে না যায়।
ধাপ -৩৪ |
---|
লিচুর যে ঢাকনাগুলো রং করেছিলাম সেগুলো প্রত্যেকটি গাছের মধ্যে লাগিয়ে দিলাম। ঘরের দুই পাশে দুটি করে ছয়টি লাগালাম। সামনের দুটি গাছের মধ্যে দুটি লাগিয়ে দিলাম।
ধাপ -৩৫ |
---|
এইভাবে আমি সেই সুতা গুলোকে ভালোভাবে লাগিয়ে কেটে নিয়ে আঠা দিয়ে জোড়া লাগিয়ে দিলাম যাতে খুলে না যায়।
ধাপ -৩৬ |
---|
দোলনায় বসা পুতুল দুটিকে একটি গাছের পাশে বসিয়ে দিলাম এবং মেহগনি বীজের যে পাতাগুলো চেয়ার হিসেবে নিয়েছিলাম সেগুলো তিনটি গাছের নিচে দিয়ে দিলাম।
স্বপ্নের বাগানবাড়ী |
---|
অবশেষে তৈরি হয়ে গেল আমার বাংলা ব্লগে স্বপ্নের বাগানবাড়ি, যেখানে দাদা এবং বৌদি বসে আছে।
সবাই অনেক অনেক ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। সবার জন্য আন্তরিক ভালোবাসা রইল। সম্পূর্ণ পোস্টে আমার ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। |
---|
♥️আল্লাহ হাফেজ♥️ |
---|
আমি তাহমিনা আক্তার বৃষ্টি। আমি একজন বাংলাদেশী। আমি বাংলায় কথা বলি,আমি বাংলায় নিজের মনোভাব প্রকাশ করি। আমি নিজের মত করে সবকিছু করার চেষ্টা করি। আমি অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্রী। পড়ালেখার পাশাপাশি আমি বিভিন্ন জিনিস আঁকতে পছন্দ করি। বিভিন্ন ধরনের ছবি আঁকা, রঙ করা, নতুন নতুন কিছু তৈরি করা আমার পছন্দের কাজ। তবে রান্নাবান্না আমার ভালোলাগা, চেষ্টা করি সবসময় নিজে নতুনভাবে কিছু রান্না করার। ভ্রমণপ্রেমীদের মত আমিও ঘুরতে পছন্দ করি। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
এক কথায় অসাধারণ হয়েছে আপু। সত্যি বলতে আমি এরকম একটা বাগান বাড়ির স্বপ্ন দেখি।আজ আপনি সেটা বাস্তবে তৈরি করে দেখালেন। আমি আপনার ডাই প্রজেক্ট দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। অনেক কষ্ট করে এটি তৈরি করেছেন। আপনার কষ্ট সফলতা পাক এই কামনা করি আপু। এত সুন্দর বাগান বাড়ি দেখে প্রশংসা না করে থাকতে পারলাম না আপু। রাতে খাওয়ার সময় আপনাদের দাদা বলছিলো আপনার ডাই প্রজেক্টের কথা। ঠিকই বলেছেন এই গুলো তৈরি করা বেশ সময় সাপেক্ষের ব্যাপার আপু। তারপর আবার আপনার বাবু অসুস্থ। বাচ্চাদের সামলিয়ে এ গুলো করা যে কি কঠিন তা আমি বুঝি আপু।আপনার সফলতা কামনা করছি আপু।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমি জাস্ট অবাক হয়ে গেলাম বৌদি মনি আপনার মন্তব্য দেখে। আপনার এবং দাদার কাছে এই প্রজেক্ট ভালো লেগেছে এবং আপনিও যে এরকম একটা বাগানবাড়ির স্বপ্ন দেখেন তা আমি এভাবে তৈরি করতে পেরেছি এটাইতো আমার সফলতা বৌদি। তবে আপনার এই স্বপ্নের বাগানবাড়িটি অবশ্যই একদিন তৈরি হবে যেখানে আপনি, দাদা এবং সবাই মিলে সুখে দিন কাটাতে পারবেন। অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ বৌদি মনি। অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনেক দুর্দান্ত ক্রাফট তৈরি করেছেন। প্রতিনিয়ত steemit ভিজিট করার সময় diy কনটেস্ট এর পোস্ট গুলো উপভোগ করেছি। সবার কাজ গুলোই আমার কাছে অত্যান্ত ভালো লাগছে। তবে আপনার কাজের প্রশংসা না করে থাকতে পারলাম না। আপনার ক্রাফট দেখে বাস্তবের মত সৌন্দর্য উপভোগ করলাম। এই প্রতিযোগিতায় আমি আপনার সফলতা কামনা করছি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ডাইপ্রজেক্ট গুলো একটু সময় নিয়ে এবং পরিশ্রম দিলে অনেক সুন্দর হয় ভাইয়া। তবে আপনার এত সুন্দর একটি মন্তব্য পেয়ে সত্যি অনেক বেশি উৎসাহিত হয়েছি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অদ্ভুত, অবিশ্বাস্য। দুর্দান্ত হয়েছে আপনার ডাইপ্রজেক্ট টি। আমার দেখা মতে এটি এই পর্যন্ত তৈরি করা আমার বাংলা ব্লগের সবচাইতে সেরা প্রজেক্ট গুলির একটি। এই ধরনের পোস্ট আমাদের কমিউনিটি কে অন্যরকম উচ্চতায় নিয়ে যাবে এটা আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ এত চমৎকার একটি ডাই প্রজেক্ট তৈরি করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সত্যি বলতে ভাইয়া আপনার এমন মন্তব্য পেয়ে মনটা ভরে গেল, আর কষ্টটাও সার্থক হল। আপনি যেদিন প্রথম বলেছিলেন ডাই প্রজেক্ট ইউনিক ভাবে করলেই সেটা সুন্দর, আর সেই বিষয়টা সবসময় মাথায় রেখেই আমি ডাই প্রজেক্ট গুলো করার চেষ্টা করি,আর এটা ও ইউনিক করার চেষ্টা করেছি। এই কমিউনিটিকে উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার জন্য আমার চেষ্টা সবসময়ই থাকবে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কার্ড বোর্ড আর প্রকৃতি মিলেমিশে যেন একাকার । অনেক গুলো উপকরণ এর কম্বিনেশনে খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন যা দেখতেও লাগছে খুব ভাল । অনেক চিন্তাভাবনা এবং শ্রমের ফসল এটি সহজেই অনুমেও । প্রতীযোগীতায় আপনার এই প্রোজেক্ট এর সফলতা কামনা করছি ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রজেক্টটা ছিল কার্ডবোর্ডের। কিন্তু শুধুমাত্র কার্ডবোর্ড দিয়ে তো আর ফুটিয়ে তোলা সম্ভব না তাই অন্যান্য উপকরণগুলো ব্যবহার করেছি প্রজেক্ট তৈরি করতে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বাবা রে বাবা আপনি তো দেখি অনেক পরিশ্রম করেছেন ৷ দীর্ঘ ৫ দিন ধরে বানিয়েছেন ৷ অনেক ভালো লাগলো প্রতিটি ধাপ দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম ৷ এক কোথায় অসাধারণ ৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
যে ভাইয়া দেখো ৫ দিন ধরে এতটুকু করতে পেরেছি। আর আপনাদের প্রশংসা পেয়ে তো আরও ভালো লাগে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দীর্ঘ ৫দিন সময় লেগেছে 😯।
তা তো লাগবেই আপনি অনেক বড় ডাই প্রজেক্ট তৈরি করছেন তাও আবার ছোট বাবু থাকার সত্ত্বেও। প্রতিযোগিতায় আপনার জন্য ভালো কোন স্থান আশা করছি আপু। নিজের থেকে এতো সুন্দর কাজ আমাদের কে উপহার দেওয়ার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জ্বী আপু ছোট বাবু তো রয়েছে। তার পাশাপাশি ওর জ্বর ছিল টানা তিন দিন। সত্যি বলতে আমি যতটুকু সময় পেয়েছি ততটুকু সময় এই প্রজেক্ট এর পিছনে লাগিয়েছি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপু আপনার পোস্টটি অনেক অনেক সুন্দর হয়েছে। আসলে আপু এমন ধরনের ডাই তৈরি করতে পাঁচ দিন তো লাগবেই। আপনার সৃজনশীলতা দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আশাকরি প্রতিযোগিতায় আমি ভালো কিছু হতে পারবেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি ডাই আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বিশেষ করে বাবুর জ্বর হওয়ার কারণে
প্রজেক্টটি করতে বেশি সময় লেগেছে। ও যখন ঘুমাতো তখন আমি কাজ করতাম। এই একটু একটু করেই তো এতদূর করলাম। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এতো সুন্দর একটি ডাই প্রজেক্ট তৈরি করেছেন আপু, যতই প্রশংসা করবো ততই কম হয়ে যাবে মনে হচ্ছে। আপনার ক্রিয়েটিভিটি দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি। দীর্ঘ পাঁচ দিন আপনি পরিশ্রম করে, আমার বাংলা ব্লগের স্বপ্নের বাগানবাড়ী তৈরি করেছেন এবং আপনার কষ্ট সার্থক হয়েছে। এই প্রতিযোগিতায় আপনার সফলতা কামনা করছি। আপনার জন্য অনেক অনেক দোয়া এবং শুভকামনা রইল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
নিজের মধ্যে থাকা ছোট ছোট ক্রিয়েটিভিটি গুলোই হয়তোবা আমার বাংলা ব্লগের মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারছি। আর এজন্য অবশ্যই দাদাকে ধন্যবাদ জানাই। যার কারণে আমরা এত দূর এগোতে পেরেছি। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া, ভালো লাগলো খুব মন্তব্য পেয়ে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এক কথায় অসাধারণ, সত্যি আপনার ডাই পোস্ট দেখ মুগ্ধ হলাম। আপনার চিন্তা ধারা অসাধারণ। এই ডাই পোস্ট আমার কাছে বেস্ট লেগেছে। ধাপে ধাপে উপস্থাপন অসাধারণ হয়েছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আমার প্রজেক্ট আপনার ভালো লেগেছে শুনে তো আনন্দিত হলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমার বাংলা ব্লগের স্বপ্নের বাগানবাড়ী তৈরি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম।সত্যি আপনার চিন্তা ধারার প্রশংসা না করে পারা যায় না। ধাপে ধাপে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
স্বপ্নের বাগানবাড়িকে বাস্তবে রূপদান করার সামান্য চেষ্টা করলাম ভাইয়া। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার আইডিয়ার প্রশংসা না করে পারছি না। আসলে সবারই মনে হয় এরকম একটি বাগানবাড়ির স্বপ্ন থাকে। সেই বাড়িটিকে আপনি কার্ডবোর্ড এবং ছোটখাটো জিনিস দিয়ে এত চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন যে চোখ ফেরানো যাচ্ছে না। এটি তৈরি করতে যে আপনার অনেক সময় লেগেছে তা বোঝা হয়ে যাচ্ছে। তার উপরে আবার বাচ্চা অসুস্থ থাকলে তো আরো মুশকিল। অসম্ভব সুন্দর লেগেছে আপনার স্বপ্নের বাগান বাড়িটি। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপু নিজের স্বপ্নের মত একটা বাড়ি তৈরি করতে কার না ইচ্ছে হয়। তবে এই স্বপ্নের বাগানবাড়িটি শুধুমাত্র দাদা বৌদি আর আমাদের বাংলা ব্লগ পরিবারের জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কার্ডবোর্ড ব্যবহার করে খুবই চমৎকার একটা স্বপ্নের বাগান বাড়ি তৈরি করে আসবে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। আপনার তৈরি করা এই জিনিসটা এতটাই দারুন হয়েছে যা দেখে সকলেই মুগ্ধ হয়ে যাবে। আমি বিশ্বাস করি আপনার তৈরি করা এই জিনিসটি প্রতিযোগিতায় ভালো একটা স্থান দখল করে নেবে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
স্বপ্নের বাগানবাড়িকে বাস্তবে রূপদান করার সামান্য চেষ্টা করলাম ভাইয়া। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit