আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা- ৪৩ ||শেয়ার করো তোমার প্রথম অনলাইন ইনকামের অভিজ্ঞতা।

in hive-129948 •  last year 

♥️আসসালামুআলাইকুম♥️

আমি @bristy1, আমার বাংলা ব্লগ এর একজন সদস্য। আর আমার এই প্রিয় কমিউনিটির প্রিয় বন্ধুগণ, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি৷সবার সুস্থতা কামনা করে আমার আজকের এই পোস্ট শুরু করলাম।

আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব আমার অনলাইন ইনকামের অভিজ্ঞতা। যেহেতু আমার বাংলা ব্লগে একটি প্রতিযোগিতা চলমান রয়েছে সেই হিসেবে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ না করে পারলাম না। আমার জীবনের অনলাইন ইনকামের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে গেলে প্রথমেই মনে আসবে স্টিমিটের কথা। কারণ স্টিমিটের হাত ধরেই আমার অনলাইনের কাজের প্রথম যাত্রা শুরু হয় এবং সেখান থেকেই আমি ইনকাম করা শুরু করি। নিজের ইনকামের টাকা দিয়ে আমি সবার প্রথমে ফ্যামিলির জন্য কিছু করতে পেরেছি এটাই আমার স্বার্থকতা বলে আমি মনে করি। চলুন তাহলে আপনাদের সাথে ধাপে ধাপে শেয়ার করি কিভাবে আমার অনলাইনে কাজ করা শুরু এবং কিভাবে ইনকাম করেছি এবং তা ব্যয় করেছি।

woman-5543291_1280.jpg

source

অনলাইনে কাজ করার সুযোগ হয় ২০২১ সালের প্রথম দিক থেকেই। আর অনলাইনের কাজ শুরুর কথা যদি বলতেই হয় তাহলে অবশ্যই একজন মানুষকে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করতেই হবে, যাকে আপনারা সকলেই চেনেন। সে হলেন আমার বাংলা ব্লগের একজন ভেরিফাইড সদস্য @nevlu123। ২০২১ সালের প্রথম দিকেই স্টিমিটে আমার যাত্রা শুরু হয়। এর মাধ্যমে আমার অনলাইন ইনকাম শুরু হয়। আমি কিন্তু ছোটবেলা থেকেই আঁকাআকিতে অনেক বেশি আগ্রহী ছিলাম। আর সেই থেকেই আমার একটা ড্রয়িং খাতা অবশ্যই থাকতো।

আমি যখন প্রাইমারি লেবেলে ছিলাম তখন কে.বি মডেল নামে একটি একাডেমিতে পড়তাম। আর সেখানে একটা সাবজেক্ট ছিল চিত্রাংকন। পড়ালেখা থেকে চিত্রাংকনের প্রতি বেশি ঝোঁক ছিল আমার বরাবরই।ক্লাসে শুধু যে চিত্রাংকন হতো তা কিন্তু নয়। বিভিন্ন রকম হাতের কাজও হতো। আমরা সবাই মিলে রঙিন কাগজ বা সাদা কাগজ দিয়েই বিভিন্ন রকম ডিজাইন অথবা ফুল তৈরি করতাম। সেই থেকেই আর্ট এবং ডাই প্রজেক্ট গুলোর প্রতি ছোটবেলা থেকেই আমার একটা আকর্ষণ ছিল।প্রতিনিয়তই আমি এসব কাজ করতাম। আমার অবসর সময় কাটতো এসব নিয়ে।

আমি প্রায় সময়ই আমার আঁকা বিভিন্ন ধরনের ছবি এবং বিভিন্ন কাগজের তৈরি জিনিসপত্র গুলো ইমোতে অথবা হোয়াটসঅ্যাপে স্টোরি হিসেবে শেয়ার করতাম। তখন আমার হাজব্যান্ড আমার ছবিগুলো দেখতো এবং মাঝে মাঝে জিজ্ঞেস করতো এগুলা আমি সব সময় করি কিনা।যদিও তখনও আমাদের বিয়ে হয়নি,সে দেশের বাইরে ছিল। তখন বলতাম এগুলা মাঝেমধ্যেই করি যখন ক্লাস দুই এক দিনের জন্য বন্ধ থাকে অথবা আমার পড়ালেখা শেষ হয় তখন এগুলো নিয়ে বসি। সাজানো গোছানো এবং বিভিন্ন রকম ক্রিয়েটিভ কাজগুলো করতে আমি বরাবরই ভালবাসি।যে জিনিসগুলো আমি তৈরি করতাম সেগুলো দিয়ে আবার ঘর সাজাতাম। আর সেই ভালোবাসা থেকেই স্টিমিটের প্রতি ভালো লাগাটা শুরু হয় ২০২১ সালেই।মূলত বলতে গেলে এসব ক্রিয়েটিভ কাজ ভালো লাগে বলেই স্টিমিটে আসা,নাইলে অন্য কাজ হলে আমি করতাম না হয়তো, হাহাহা।

যাইহোক, আমার হাজব্যান্ড বাড়িতে এসেছিল ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। তখন যদিও আমাকে এসব বিষয় বলতো যে অনলাইনে বিভিন্ন রকম কাজ করা যায় আমি করব কিনা। তখন আমি ভাবতাম অনলাইনে কাজ করতে হলে হয়তো বা কম্পিউটার চালাতে হবে,তখন বলতাম আমি অনলাইনে কি কাজ করব আমি তো কিছুই পারি না। তখন সে বলতো আমরা যে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের রেসিপি, আর্ট ক্রাফটগুলো করি সেগুলো কিন্তু বিভিন্নভাবে পোস্ট লিখে এগুলো শেয়ার করলে আমাদের ক্রিয়েটিবিটি যেমন বাড়ে তেমনি ইনকাম করা যায়।ও হ্যা,সে যখন দেশে এসেছিল তখন মাঝেমাঝে আমাদের বাড়িতে যেত। আর আমি আবার রান্নাপ্রেমি,স্পেশাল আইটেমগুলো করি আরকি।বিভিন্ন রকম ডেজার্ট, পিঠা,আর রোল এসব তৈরি করা থাকতো সবসময়। আর সে বলতো এত কষ্ট করে এগুলো করে শুধু খেয়েই ফেলছি,কিন্তু আরেকটু কষ্ট করলে কিন্তু খাওয়াও হবে, ইনকামও হবে।

তখন আসলে আমার এগুলো বিশ্বাস হতো না। একদিন এসব বলতে বলতে নিজের ফোনে কিছু পোস্ট দেখালো। যেখানে অনেক মানুষ রেসিপি, ডাই, আর্ট পোস্ট দিয়ে ভোট পাচ্ছে। তখন তো এগুলো কিছুই বুঝতাম না। যাইহোক ধীরে ধীরে সে আমায় পোস্ট করা শিখিয়েছে। কিভাবে পোস্ট করতে হয়, কিভাবে পোস্ট রেডি করতে হয়, আর কিভাবে ছবি আপলোড দিতে হয়, মার্কডাউন, পোস্টের কোয়ালিটি বাড়ানো খুটি নাকি অনেকগুলো বিষয় তখন তার কাছ থেকে শিখেছি। সর্বোপরি বলতে গেলে আমার অনলাইনে আসার পর সবগুলো কাজের পেছনে কিন্তু এই মানুষটার অবদান রয়েছে। এই মানুষটা না থাকলে হয়তো বা আমি এসবের কোন কিছুই জানতাম না। যতটুকুই জানি তার জন্যই জানি।যদিও এটা সত্যি আমার বাংলা ব্লগে কিন্তু আমিই সর্বপ্রথম পা রাখি ফেনীবাসীর মধ্যে। স্টিমিটে এসে আমি বরাবর বাংলাকেই আগে খুঁজেছি,যাক ভাগ্যিস বাংলা ব্লগ শুরুর প্রথম দিকেই কিন্তু চলে এসেছিলাম।

যাইহোক আসল কথায় আসি,স্টিমিটে আমার প্রথম কাজ করার সময়, সে তখন একটা কমিউনিটির মডারেটর ছিল। আর আমি তখন সেখানে পোস্ট করতাম। এমনকি আমাদের সকল মেম্বারই সেখানে পোস্ট করতো এবং সেখান থেকে ভোট পেত মাঝে মাঝেই। তারপর আরো কিছু কমিউনিটি সে ভিজিট করতো এবং আমাকেও বলতো ভিজিট করার জন্য। স্টিম ফুড এবং স্টিম ওম্যান ক্লাব নামে দুইটা কমিউনিটিতেও মাঝেমধ্যে কাজ করতাম। স্টিম ফুড এ বিভিন্ন রকম রেসিপি শেয়ার করতাম, তার পাশাপাশি স্টিম ওম্যান ক্লাবে আর্ট, ক্রাফট এবং টিউটোরিয়াল শেয়ার করা হতো। একদিন স্টিম ওম্যান ক্লাবে একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। একটা ক্রাফটের প্রতিযোগিতা ছিল। সেই প্রতিযোগিতা উপলক্ষে আমি পুঁতি দিয়ে একটা ঝালর তৈরি করেছিলাম আর সেখানে আমি বেশ বড় এমাউন্টের একটা ভোট পেয়েছিলাম সে পোস্টে। আমার ঐ পোস্টে ইন টোটাল $৫৯ মত ছিল। তার পূর্বে যদিও আমি ভোট পেয়েছি কিন্তু উইথড্র করার কথা চিন্তা করিনি।

ঐ সময় রমজান মাস ছিল, আর তখন হাজবেন্ড জিজ্ঞেস করেছিল আমি স্টিম উইথড্র করবো কিনা। মানে সেল দিয়ে টাকা উঠাবো কিনা, ঈদের শপিং করা যাবে। তখন বললাম আমার ঈদের শপিং তো হয়ে গেছে। তবে আমাদের ড্রয়িং রুমে দুটো ফ্যান ছিল একটা ফ্যান হঠাৎ করেই নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। যেহেতু খুব গরম ছিল সেই হিসেবে একটা ফ্যানে কাভার হচ্ছিলো না। ভাবলাম আমি একটা ফ্যান কিনে ফেলি। যদিও আব্বু কেনার কথা ছিল। কিন্তু সবকিছুই তো আব্বুই করেছে, করছে।আমিও যদি কিছুটা হেল্প করতে পারি তাহলে তো ভালই হবে। তারাও খুশি হবে।

যেই ভাবনা সেই কাজ। আমার হাজব্যান্ডও তখন বলল ঠিক আছে প্রথম অনলাইন ইনকামের টাকা দিয়ে তাহলে একটা নতুন ফ্যান কিনে ফেলা হোক। তাই আমার হাজবেন্ডের মাধ্যমে একটা ফ্যান নিয়ে আসা হলো। যেহেতু তারা সব সময় বাইরে কেনাকাটা করে থাকে সে হিসেবে পরিচিত দোকান থেকে ভালো মানের একটা ফ্যান নিয়ে এসেছিল। তখন ৩৬০০ টাকা নিয়েছিল,আর এখন তো সেই ফ্যান ৫০০০+ হবে মনে হয়। কারণ পিচ্ছি ফ্যানই নিলাম গতবছর ২২০০ টাকা দিয়ে,সিলিং ফ্যান তো ধরাছোঁয়ার বাইরে এখন। আর বাকি টাকাগুলো আমার কাছে দিয়েছিল,সেগুলো অবশ্য পরে কোনো কাজে ব্যয় করেছিলাম,তা ঠিক মনে নেই।

যাইহোক, সবশেষে বলার মত হলো স্টিমিটের মাধ্যমেই আমার অনলাইন ইনকামের পথ শুরু হয়।আলহামদুলিল্লাহ এখনো আমি এই স্টিমিটের সাথেই কাজ করে যাচ্ছি।সেই শুরু থেকে এই পর্যন্ত রয়েছি,থাকবো।আর সবসময় তো আমার বাংলা ব্লগকে নিয়েই আছি,যেখানে নতুন পরিবার নতুন মানুষ পেয়েছি।এখন ইনকাম এর থেকে বড় নেশা হয়ে গেল আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সাথে থাকাটা।কারণ এখানে এলেই যেন অনেকটা হালকা লাগে।আর প্রতিনিয়ত আমার বাংলা ব্লগের মাধ্যমেই ইনকাম করছি,যার অবদান একমাত্র @rme দাদা।তার কল্যাণেই আজ আমরা সবাই ভালো আছি।

সবাই অনেক অনেক ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। সবার জন্য আন্তরিক ভালোবাসা রইল। সম্পূর্ণ পোস্টে আমার ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

♥️আল্লাহ হাফেজ♥️

মোবাইল ও পোস্টের বিবরণ

ক্যামেরাস্যামসাং গ্যালাক্সি
ধরণকন্টেস্ট
ক্যামেরা.মডেলজে৫ প্রাইম
ফটোগ্রাফার@bristy1
লোকেশনফেনী

images (4).png

20211121_200134.jpg

আমি তাহমিনা আক্তার বৃষ্টি। আমি একজন বাংলাদেশী। আমি বাংলায় কথা বলি,আমি বাংলায় নিজের মনোভাব প্রকাশ করি। আমি নিজের মত করে সবকিছু করার চেষ্টা করি। আমি অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্রী। পড়ালেখার পাশাপাশি আমি বিভিন্ন জিনিস আঁকতে পছন্দ করি। বিভিন্ন ধরনের ছবি আঁকা, রঙ করা, নতুন নতুন কিছু তৈরি করা আমার পছন্দের কাজ। তবে রান্নাবান্না আমার ভালোলাগা, চেষ্টা করি সবসময় নিজে নতুনভাবে কিছু রান্না করার। ভ্রমণপ্রেমীদের মত আমিও ঘুরতে পছন্দ করি। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।

images (4).png

💦

💦 BRISTY 💦

💦

animasi-bergerak-terima-kasih-0078.gif

Posted using SteemPro Mobile

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য প্রথমেই আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। মূলত নিবলু ভাইয়ের হাত ধরে আপনি স্টিমেটে যাত্রা শুরু করেছেন। নিবলু ভাই এই সম্পর্কে অনেক ভালো জানে।সে একজন অনেক ভালো মানুষ।তার দ্বারা আমিও অনেক উপকৃত হয়েছি।স্টিমেটের মাধ্যমে আপনি অনলাইনে প্রথমবারের মতো ইনকাম শুরু করেছেন।এবং সেই সকল অনুভুতি আজকে আমাদের মাঝে খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। যা পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপু।

image.png

  ·  last year (edited)

আসলে আমি মনে করি এই প্লাটফর্ম এ কাজ করাটা সৌভাগ্যের বিষয়।আর তোমাকে এই প্লাটফর্ম এ আনতে পেরে আমিও অনেক আনন্দিত।যাই হোক তোমার অনলাইনে প্রথম ইনকামের টাকা দিয়ে সিলিং ফ্যান কিনেছিলে তোমার পরিবারের জন্য এটা অনেক ভালো লাগার বিষয়।আশা করছি নিজের ভালো লাগা থেকে কাজ করে যাবে।

বেশ ভালো লাগলো আপু আপনার প্রথম ইনকামের অভিজ্ঞা পড়ে। বুঝাই যায় যে আপনি বেশ ক্রেয়েটিভ মানুষ। নানা রকমের কাজের দক্ষতা আছে আপনার । আরও বেশী ভালো লাগলো যে আপনি এত গুলো কমিউনিটিতে কাজ করেছেন এবং নিজের ক্রেয়েটিভিটি দেখিয়ে প্রথম স্থান অধিকারও করেছেন। প্রতিযোগিতায় আপনাকে দেখে মুগ্ধ হলাম। শুভ কামনা রইল আপনার প্রতি।

প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করেছেন শুনে বেশ ভালো লাগলো। তবে আপনি আপনার হাজবেন্ডের কাছ থেকে কাজ শিখেছেন এটা শুনে বেশ ভালো লাগলো। আপনি প্রথম অনলাইন ইনকামের টাকা দিয়ে একটি ফ্যান কিনেছিলেন। আপনার অনলাইন ইনকামের অভিজ্ঞতার পোস্ট করে বেশ ভালো লাগলো আপু।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

ঠিক বলেছেন আপু নিভলু ভাইয়ের কথা যতই বেশি বলবেন ততই কম মনে হবে। কারণ নিভলু ভাইয়া আসলেই অনেক ভাল মনের একজন মানুষ। আমরাও তার কারণে অনেক উপকৃত হয়েছি। আর আপনি ভাইয়ার সহযোগিতা পেয়ে এস্টিমেটে এসেছেন জেনে আরো ভালো লাগলো। তার সাথে এটা দেখে বেশি ভালো লাগলো যে আপনি আপনার প্রথম ইনকাম এ টাকা দিয়ে একটি ফ্যান কিনেছেন। নিজের জমানো টাকাগুলো দিয়ে দরকারি কোন জিনিস কিনলে আসলেই ভীষণ ভালো লাগে।

প্রথমে আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি এই প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহন করার জন্য।আপনার পুরো পোস্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো।আর নেভলু ভাইয়ের মতো এমন একজন জীবন সঙ্গী পেয়েছেন যা আপনার কাজের উৎসাহটা বহুগুন বৃদ্ধি পেয়েছিল।তারপরও আপনার চিন্তা চেতনা ও আগ্রহের ফল আজকের আপনি।এভাবেই অনলাইনে কাজের মাধ্যমে আরও বহু দূর এগিয়ে যাবেন। এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

আপনার প্রথম ইনকাম হয় এই স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই।আর আমাদের সকলের প্রিয় নেভলু ভাইয়ের হাত ধরেই আপনার আগমণ।শুভকামনা আপু আপনার জন্য।এতো সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করার জন্য শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আপনার লিখাটি পড়ে বেশ ভালো লাগলো। অনেক বিষয়ে আপনি বেশ দক্ষ। তা এখন আপনি কাজে লাগাচ্ছেন আমারবাংলা ব্লগে। যার কারনে আমরাও তা দেখতে পাচ্ছি। নিজের প্রথম ইনকামের টাকা পরিবারের জন্য ব্যয় করেছেন তা জেনে বেশ ভালো লাগলো। আর পরিবারের জন্য কিছু করতে পারলে বেশ ভালো লাগে। অনেক ধন্যবাদ আনুভূতি শেয়ার করার জন্য।

আপু আপনার প্রথম অনলাইন ইনকামের অভিজ্ঞতা পড়ে ভালোই লাগলো। আপনি প্রথম ইনকাম দিয়ে সিলিং ফ্যান কিনলেন। বাকি টাকা দিয়ে হয়তো ফুচকা,চটপটি,আচার এগুলো খেয়েছেন,হা হা হা। যেখানে হাসবেন্ড স্টিমিটে মডারেটর সেখানে প্রথম ইনকাম স্টিমিট থেকেই হবে। সেটা স্বাভাবিক। ধন্যবাদ।