চিংড়ি থোরের ঘন্ট।

in hive-129948 •  last year  (edited)

হ্যালো বন্ধুরা

সবাইকে আমার নমস্কার,আদাব।আশাকরি আপনারা সকলেই ভালো আছেন,সুস্থ আছেন?ঈশ্বরের অশেষ কৃপায় আমিও ভালো আছি।

কলা এমন এক ফল যার গুণের শেষ নেই। ফুল থেকে ফল, সবই আমাদের শরীরের জন্য উপকারী। তেমনই উপকারি কলার থোর।কলার থোর আজকাল খুব একটা রান্না করা হয় না এর কারন এটা কাটাকুটি করা খুবই ঝামেলার।আর রান্না করারতেও বেশ সময় সাপেক্ষ তাই সবাই স্বাদে গুণে ভরপুর কলার থোর রাঁধেন না।আমরা ছোটবেলায় অনেক খেতাম তখন মা কাকিমারা রান্না করতো তখন বুঝতাম না এটা প্রসেসিং করা কতটা কষ্টদায়ক।সেদিন আমার হেল্পিং হ্যান্ড যে খালা আছে উনি দেখি আসার সময় আমার জন্য কলার থোর আর কচুশাক নিয়ে এসেছেন।আমি ভাবছিলাম কিভাবে কি করবো পরে খালাকেই বললাম আপনি কেটে দেন, আমি তো সেভাবে সুন্দর করে কাটতে পারবো না। তখন খালা অনেক সুন্দর করে কেটে ধুয়ে দিয়েছেন আমি ভাজি করেছিলাম।ভাতের সাথে খেতে খুবই মজা লাগছিলো।আর মেয়েরা তো খুবই আগ্রহী যে তারা কলাগাছ খাচ্ছে এই আনন্দে আত্মহারা।আজ আবারও খালা থোর কচুশাক নিয়ে এসেছেন।তাই ভাবলাম আজ একটু অন্যভাবে রান্না করি তাই চিংড়ি মাছ দিয়ে ঘন্ট রান্না করলাম।আর সেই রেসিপি টি এখন আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।

IMG_20230831_230754.jpg

চলুন তাহলে রেসিপি টি জেনে নেওয়া যাক-

IMG_20230831_230827.jpg

6bhseHAdLtYRoe4mZ6fU3gFc8eKGc3JgYMfqGaKxkR3mYwkUrqt5biu9Lay4yNSDTuz5JhL4DanyEKzhXm2j5Z9N4iuahnTkhyCNxC4kPs...12iRr7p3iZ8gN1hsNPYzktYPX5eztj3FvthS3xFkSGwKFhALK9Lx693R5xG8g9pwogF87NtFELPGfG75X1ezoufuJEjn2kLFtMPndDgWVuygM5bpbm4tjz5G86.png

উপকরণ
কলার থোর
চিংড়ি মাছ
পেঁয়াজ কুঁচি
আদাবাটা
রসুনবাটা
কাঁচামরিচ
জিরাগুঁড়া
মরিচের গুঁড়া
লবণ
হলুদ
তেল
চালের গুঁড়া

PhotoCollageMaker_20230831_212040051.jpg

ধাপ-১

প্রথমে কলার থোর খোসা ছাড়িয়ে কুঁচি কুঁচি করে কেটে হলুদ জলে ভিজিয়ে রেখেছি।যাতে কালো না হয়ে যায়।তারপর জল ঝড়িয়ে নিয়েছি।

PhotoCollageMaker_20230831_211936891.jpg

ধাপ-২

এবার কড়াইয়ে তেল দিয়ে কলার থোর গুলো দিয়ে কিছু সময় ধরে নেড়েচেড়ে ভেজে নিয়েছি।

PhotoCollageMaker_20230831_212147995.jpg

ধাপ-৩

এবার কড়াইয়ে তেল দিয়ে পেঁয়াজ কুঁচি কাঁচামরিচ দিয়ে নেড়েচেড়ে হালকা করে ভেজে নিয়েছি।তারপর চিংড়ি মাছ গুলো দিয়ে নেড়েচেড়ে পেঁয়াজের সাথে ভেজে নিয়েছি।

PhotoCollageMaker_20230831_212235750.jpg

ধাপ-৪

এবার আদা রসুন বাটা গুলো দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে ভেজে নিয়েছি যাতে কাঁচা গন্ধ না আসে।

PhotoCollageMaker_20230831_212257088.jpg

ধাপ-৫

এবার গুঁড়া মশলা গুলো দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে সামান্য পরিমাণে জল দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিয়েছি।

PhotoCollageMaker_20230831_212332949.jpg

ধাপ-৬

মশলা কষানো হলে ভেজে রাখা থোর গুলো দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিয়েছি।তারপর স্বাদমতো লবণ দিয়ে মিশিয়ে নিয়েছি তারপর একটা ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিয়েছি।

PhotoCollageMaker_20230831_212417170.jpg

ধাপ-৭

কিছুক্ষণ পর ঢাকনা খুলে নেড়েচেড়ে ভেজে নিয়েছি।তারপর চালের গুঁড়া সামান্য পরিমাণে জল দিয়ে গুলিয়ে দিয়ে দিয়েছি।তারপর ভালো ভাবে নেড়েচেড়ে মিশিয়ে নিয়েছি।কলার থোর একটু ঝরঝরে হয় তাই চালের গুঁড়া দিলে ঘন্ট মাখোমাখো হয়।এবার চুলা থেকে নামিয়ে নিয়েছি।

PhotoCollageMaker_20230831_212544585.jpg

"পরিবেশন"

এবার একটা বাটিতে তুলে নিয়েছি গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করার জন্য।

IMG_20230831_230754.jpg

IMG_20230831_230827.jpg

এই ছিলো আমার আজকের রেসিপি আশাকরি আপনাদের ভালো লাগবে।সবাই ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন এই প্রার্থনা করি।

IMG_20230307_020842.png

আমাদের উইটনেস কে সাপোর্ট করুন।

4gZTTLyoV1msFb1u1BdB14ZHSP5sNg8hbP9cbJyTmUqfzLdXDsNijBKWNGJn5ogmozSiA7cyReMsKwomyC79dv8nHgZj3RKbXhPtULzHvi...hMHPzmtXdqcE25kuBukgtAciNVXSHonSRqmAmfHf9YgyuYwwZo1Nd9dUCogeVvSsKh3MRCxw1Khi2NyeZh4Rt4J9n7wTsZvJ1tiUMafwrMjZ5AQz2ERchsjjJv.png

VOTE @bangla.witness as witness witness_proxy_vote.png OR
SET @rme as your proxy
witness_vote.png

Break3.jpg
Banner User.png
Break3.jpg

আমি অতসী চাকী (বৃষ্টি) । নতুন নতুন রেসিপি বানিয়ে সবাইকে খাওয়াতে আমার ভাল লাগে। আর ভাল লাগে নতুন নতুন জায়গা ভ্রমণ করতে। আমি "ভাল কাজের, ভাল ফল কথাটাতে" মনে প্রাণে বিশ্বাস করি এবং মেনে চলার চেষ্টা করি।

Break3.jpg

3YjRMKgsieLsXiWgm2BURfogkWe5CerTXVyUc6H4gicdRPgAaeHkUbVYHQygf4BziFrEyhjgH4bQJyLmky9bKBwALZ2h9iBsdB7ytyweg4...aUXLeYe3s5prEk6GNwc17FeYqYT61YgbrF4xidNoAoEJhMKPeQJMDqHd9ToQgL6ro2brbL83MdGQyafZvcEdJXdrtv7CKUsoEdfmN1RF8QMxbbsys62BizFDwT.gif

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

কলার থোড় আমার কখনও খাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি।আপনার রেসিপি দেখেই তো খেতে ইচ্ছে হচ্ছে। দেখেই বুঝতে পারছি খেতে খুব মজার হবে।খালা আপনাকে হেল্প করলো তাইতো মজার রেসিপিটি দেখতে পেলাম। আর মেয়েরা ও কলা গাছ খেতে পারলো, হিহিহি।অনেক ধন্যবাদ আপু মজার এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

জ্বি আপু খালা ছিলো বলেই রান্না করতে পেরেছি,তা না হলে আমার পক্ষে এতো সুন্দর করে কাটা সম্ভব ছিলো না।হ্যাঁ মেয়েরা তো সেই খুশি কলাগাছ খেয়ে 😃আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।

আসলেই কলার কিন্তু অনেক গুণ রয়েছে। আর এটি কিন্তু আমাদের শরীরের জন্য ও অনেক উপকারী। আপনি চিংড়ি থোরের ঘন্ট রেসিপি তৈরি করেছেন দেখে আমার তো অনেক বেশি লোভ লেগে গিয়েছে। আপনার রেসিপি টা দেখতেই অনেক বেশি মজাদার মনে হচ্ছে। এরকম মজাদার একটা রেসিপি বুঝতে পারছি খুব মজা করে খাওয়া হয়েছিল। ধন্যবাদ মজার রেসিপি টা শেয়ার করার জন্য।

জ্বি আপু অনেক মজাদার হয়েছিলো এবং খুবই মজা করে খেয়েছি।ধন্যবাদ আপু।

প্রথমত এটাই বলব যে চিংড়ি মাছ আমার অনেক বেশি ফেভারিট। চিংড়ি মাছ খেতে আমার অনেক ভালো লাগে তবে এভাবে কখনো খাওয়া হয়নি। কলার থোর বিভিন্ন পদ্ধতিতে খাওয়া হয়েছে আমার। বিশেষ করে ভাজি করে ভর্তা করলে অনেক মজার হয়। আপনার রেসিপিটা অনেক লোভনীয় মনে হচ্ছে। আপনি উপস্থাপনা অনেক সুন্দর ভাবে শেয়ার করেছেন, যা দেখে যে কেউ এটা তৈরি করে নিতে পারবে।

কলার থোর অনেক ভাবেই খাওয়া যায় আর খেতেও খুব সুস্বাদু হয়। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

কলার গাছ এবং ফলের উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। কলার সবকিছু প্রায় খাওয়া যায় যা অত্যন্ত পুষ্টিকর। ভাগ্যিস ঐ খালা কলার থওড় এনেছেন এবং সার্বিক সহযোগিতা করেছেন নাহলে এই লোভনীয় রেসিপি আমরা পেতাম না। অনেক ধন্যবাদ আপু চমৎকার রেসিপিটি গুছিয়ে উপস্থাপন করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

ঠিক বলেছেন ভাইয়া,খাল খুবই সুন্দর করে কেটে দিয়েছিলো বলেই রান্না করতে পেরেছি এবং সেই রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি।আপনাকেও ধন্যবাদ ভাইয়া।

এত সুন্দর রেসিপি পোস্ট দেখলে খাওয়ার লোভ কন্ট্রোল করা খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে পড়ে। আসলে চিংড়ি মাছ আমার খুব পছন্দের। চিংড়ি মাছের দোপেঁয়াজা করলে আমার কাছে খেতে খুব ভালো লাগে। আজ আপনি খুব সুন্দর করে অত্যন্ত চমৎকার ভাবে চিংড়ি থোরের ঘন্ট তৈরি করেছেন। দেখে মনে হচ্ছে খুবই মজাদার এবং সুস্বাদু হয়েছে। আপনার রন্ধন প্রক্রিয়া খুব অসাধারণ । এত চমৎকার রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

আসলেই তাই মজাদার রেসিপি গুলো দেখলে লোভ সামলানো দ্বায় হয়ে যায়।সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

গ্রামে বাবার বাড়িতে গেলে এই খাবারটা প্রচুর খাওয়া হয়। থোর খেতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। আপনার রেসিপি দেখে মায়ের হাতের রেসিপির কথা মনে পড়ে গেল। আমার মা অনেক মজা করে মসুর ডাল দিয়ে মাছের মাথা দিয়ে থোর রান্না করেন যা খেতে অনেক সুস্বাদু হয়। যাইহোক ধন্যবাদ বৌদি চিংড়ি মাছ এবং থোর দিয়ে দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

মায়ের হাতের রান্না সবসময়ই অমৃতের মতো হয়।মসুরের ডাল দিয়ে খাওয়া যায় এটা জানতাম না।এবার ডাল দিয়ে রান্না করে খেতে হবে দেখছি।ধন্যবাদ ভাবি।

চিংড়ির তৈরি যে কোন রেসিপি অনেক মজাদার হয়। চিংড়ি আর থোরের ঘন্ট বেশ মজার হয় তাছাড়া দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হবে। বড় সাইজের চিংড়ি গুলো এই রেসিপির লোভনীয়তা বাড়িয়ে তুলেছে। তবে আমাদের এলাকায় এই কলার থোরকে কলার ভাদাইল ও বলে।

একদম ঠিক কথা চিংড়ি দিয়ে যেকোনো রেসিপি অনেক সুস্বাদু হয়।আমাদের এলাকাতেও অনেকেই কলার ভাদাইল বলে এমনকি আমরাও বলি।ধন্যবাদ ভাইয়া।

খুবই সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি। এরকম রেসিপি আমি আগে কখনো দেখিনি৷ আপনার কাছ থেকে এ রেসিপি সম্পর্কে আমি প্রথম জানতে পারলাম। এরকম সুন্দর একটি রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ৷ একই সাথে আপনার রেসিপির যে ডেকোরেশনটি আপনি প্রকাশ করেছেন সেটি একদমই লোভনীয় দেখা যাচ্ছিল৷ আপনার ডেকোরেশনের দক্ষতা খুবই ভালো৷

এই রেসিপি টি আপনার অনেক ভালো লেগেছে জেনে খুবই খুশি হলাম।আশাকরি পরবর্তী সময়ে আরও অনেক নতুন নতুন রেসিপি আপনাদে সাথে শেয়ার করবো।রেসিপি মূল আকর্ষণ হলো পরিবেশে তাই নিজের মতো করে গুছিয়ে পরিবেশন করার চেষ্টা করি।ধন্যবাদ ভাইয়া।

চিংড়ি মাছ খেতে সবাই কম বেশি বেশ পছন্দ করে শুধু আমি ছাড়া। কি করব আপু শরীরে প্রচুর পরিমাণে এলার্জি আছে এলার্জির জম। আপনি চিংড়ি মাছের খুব সুন্দর করে থোরের ঘন্টা তৈরি করেছেন। আপনার রান্নাটি দেখতে বেশ চমৎকার লাগছে। আর রান্নার ধাপ গুলো বেশ সুন্দর করে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।

Posted using SteemPro Mobile

আমিও চিংড়ি মাছ অনেক বছর খাইনি ভয়ে,কিন্তু গত কয়েকদিন হলো খাচ্ছি ঈশ্বরের কৃপায় কোনো সমস্যা হয়নি।এই ধরনের লোভনীয় জিনিস গুলো থেকে দূরে থাকা কষ্টদায়ক।ধন্যবাদ ভাইয়া।

চিংড়ি থোরের ঘন্ট রেসিপিটি আমার জন্য খুবই ইউনিক। কলার থোরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। আর চিংড়ি দিয়ে কলার থোরের রেসিপি প্রথম দেখলাম এবং আশা করছি সুস্বাদু হবে খেতে। ধন্যবাদ ইউনিক একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য ভালো থাকবেন আপু।

হ্যাঁ ভাইয়া কলার থোরের মধ্যে প্রচুর আয়রন আছে।চিংড়ি দিয়ে থোরের ঘন্ট রেসিপি টি সত্যিই অসাধারণ হয়েছিলো।আপনিও সর্বদা ভালো থাকবেন ভাইয়া।ধন্যবাদ।

সুন্দর ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপু।।

চিংড়ি মাছে চুলকানি আর কলার থোর তো কোনদিন খাইনি। তবে আপনার রেসিপিটি দেখে মনে হচেছ যে খেতে অনেক স্বাদের হয়েছিল। আর এত সুন্দর করে রেসিপির প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন ভাবছি আমিও একদিন রান্না বান্না করে পোস্ট করবো।

চুলকানি তো থাকবেই তার জন্য তো ঔষধ আছে।😁অবশ্যই রান্না করবেন আমি খুব শীঘ্রই ঢাকায় আসছি খাওয়ার জন্য।😃ধন্যবাদ আপু।

কলার থোড় দিয়ে চিংড়ি মাছের রেসিপিটি খুবই সুস্বাদু হয়েছে মনে হচ্ছে আপু। এমনিতেই চিংড়ি মাছ আমার ভীষণ পছন্দের। তবে চিংড়ি মাছ খেলে আবার অনেকেরই এলার্জি হয়। আপনার রেসিপিটি দেখে তো আমার এক্ষুনি খেতে ইচ্ছে করছে। এত সুন্দর রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।

জ্বি ভাইয়া খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিলো।চিংড়ি আমারও ভীষণ পছন্দের একটি মাছ।অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

চিংড়ি মাছ দিয়ে যাই রান্না করা হোক না কেন খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আর চিংড়ি মাছ দিয়ে কলার থোর এভাবে রান্না করলে আমার খেতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। এই রেসিপিটি মাঝে মধ্যেই রান্না করা হয়। আপনার রেসিপিটি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই মজা হয়েছে। মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ

হ্যাঁ আপু চিংড়ি মাছ দিয়ে রান্না করা প্রতিটি খাবার খেতে খুবই সুস্বাদু হয়।আপু আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

চিংড়ি থোরের ঘন্ট রেসিপি অসাধারণ হয়েছে আপু। কলার থোর আমার খুবই পছন্দের এবং এতে অনেক বেশি পুষ্টিগুণ রয়েছে। কলার থোর এবং চিংড়ি এভাবে ঘন্টা করলে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু খুবই লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

ঠিক বলেছেন ভাইয়া চিংড়ি দিয়ে কলার থোর এভাবে রান্না করলে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়।পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার টি অনেকেই খেতে জানে না।ধন্যবাদ ভাইয়া।

আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন চিংড়ি মাছ ও থোর দিয়ে ঘন্ট রান্নার রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করেছেন। আসলে এই রেসিপি খেতে বেশ সুস্বাদু লাগে। আসলে আমাদের শরীরের জন্য বেশ পুষ্টিকর একটি রেসিপি। আমি অনেকবার এই রেসিপি খেয়েছি বেশ মজা লাগে। ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে তৈরি করে শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

জ্বি ভাইয়া কলার থোর শরীরের জন্যও বেশ উপকারী।আপনি এই খাবারের সাথে পরিচিত জেনে ভালো লাগলো।অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

কলার থোর দিয়ে কখনো চিংড়ি মাছ এভাবে রান্না করে খাওয়া হয়নি।আহকেই প্রথম আপনার মাধ্যমে নতুন একটি রেসিপি দেখতে পেলাম।দেখেই মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হবে। চিংড়ি মাছের মজাদার একটি ইউনিক রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু।

কলার থোরের রেসিপি টি আসলেই অনেক দারুণ হয়েছিলো ভাইয়া।আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

ঠিক বলেছেন কাটাকুটির ঝামেলা খুব এই কলার থোরে।এই কলার থোর কাটার একটা কৌশল আছে কারণ থোর থেকে সুতার মতো কিছু আঁশ বের হয় সেটা না বের করলে কলার থোর খেতে খসখসে লাগে।আপনার কলার থোরটি সেই কৌশল অবলম্বন করেই কেটেছে দেখেই বোঝা যাচ্ছে। থোর চিংড়ি মাছ দিয়ে খেতে অসাধারণ লাগে।আপনার পোস্টের প্রতি টি ধাপ রান্নার পদ্ধতি ও রান্না করা তরকারির কালার সব মিলিয়ে অসাধারণ একটি পোস্ট।

হ্যাঁ খালা সেই কৌশল অবলম্বন করেই কেটেছিলো। তাই খেতেও বেশ ভালো হয়েছিলো।অনেক সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য তোমাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।

তোমার রান্না তো এমনিতেই অসাধারণ হয় খেতে। কলার থোর আমার কাছে একটি নতুন আইটেম। আগে খেয়েছি বলে মনে পরে না। তবে রান্নার পদ্ধতি এবং শেষে পরিবেশন দেখে মনে হচ্ছে বেশ লোভনীয় হয়েছে। ধন্যবাদ দিদিভাই এত সুন্দর একটি আনকমন রেসেপি সবার সাথে শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

চিংড়ি মাছ আর কলার থোরে এ দুটো দিয়ে রেসিপি কখনো করা হয়নি। আমার জন্য নতুন মনে হলো রেসিপিটি। অসংখ্য ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য এবং যথাযথ বর্ণনার মাধ্যমে তুলে ধরার জন্য।

একদম সত্যি কথা বলতে কি কাঁচা কলার থোড় আমার খুবই প্রিয় কিন্তু আমাদের পরিবারের জন্য রান পেয়ে যায় না আলুর সাথে ভাজি করলে যে টেস্ট হয় তা বলে বোঝানো সম্ভব নয়। যাইহোক আপনি এই মাছের সাথে রান্না করে দেখিয়েছেন দেখে ভালো লাগলো। আশা করি অনেক সুস্বাদু ছিল।