হ্যান্ড পেইন্ট বেবি ফতুয়া ডিজাইন। shy-fox 10%

in hive-129948 •  2 years ago 

হ্যালো

আমার বাংলা ব্লগ বাসী সবাইকে আমার নমস্কার আদাব। আশাকরি আপনারা সকলেই ভালো আছেন,সুস্থ আছেন? ঈশ্বরের অশেষ কৃপায় আমিও পরিবারের সবাইকে সাথে নিয়ে ভালো আছি, সুস্থ আছি।

আমি আমার পরিচিতি মূলক পোস্টে বলেছিলাম যে আমি বিভিন্ন রকম হাতের কাজ আমি করতে পারি, কিন্তু এখন শারীরিক একটু সমস্যার কারনে তেমন কিছু করিনা। মাঝে মাঝে শখের বশে কিছু তৈরি করি আজ অনেক দিন পর আমার ছোট্ট ভাতিজার জন্য কয়েকটা ফতুয়া বানানো হয়েছিল সবগুলো ফতুয়া এক কালারের তাই ভাবলাম একটু হ্যান্ড পেইন্ট করলে বেশ ভালো হয়। আমি খুব বেশি ভালো আর্ট
করতে পারিনা একটু চেষ্টা করলাম মাত্র। ফতুয়া বানানোর পদ্ধতি গুলো আমি পরবর্তী সময়ে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করবো আজ শুধু হ্যান্ড পেইন্টের পদ্ধতি গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করবো।
IMG_20220927_130058.jpg

উপকরণ
এক কালার ফতুয়া
পেন্সিল
এক্রেলিক রং
জিরো সাইজের তুলি
হার্ডবোর্ড

photoCollageMaker_20220927_130302524.jpg

ধাপ-১

প্রথমে ফতুয়া টি ভালো করে বিছিয়ে নিয়েছি, তারপর যেখানে আর্ট করবো সেখানে হার্ডবোর্ড টি দিয়ে দিয়েছি যাতে আর্ট করতে সুবিধা হবে এবং রং নিচের পাটে লেগে যাবে না।
photoCollageMaker_20220927_125130292.jpg

ধাপ-২

এবার একটি পেন্সিল দিয়ে বুকের একপাশে তিনটা বেলুন হাতে একটি ছোট মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে সেই
সেই দৃশ্যটি আর্ট করে নিয়েছি।
photoCollageMaker_20220927_125214774.jpg

ধাপ-৩

পেন্সিল দিয়ে আর্ট করে নেওয়ার পর কালো রং তুলিতে নিয়ে বর্ডার লাইন গুলো আর্ট করে নিয়েছি।
photoCollageMaker_20220927_125318244.jpg

ধাপ-৪

বর্ডার আর্ট করে নেওয়ার পর গোল্ডেন রং তুলিতে নিয়ে মাঝখানের বেলুনটি পুরোটা ভরাট করে এবং ছোট মেয়ের জামা টি ভরাট করে নিয়েছি।
photoCollageMaker_20220927_125442940.jpg

ধাপ-৫

এবার সবুজ রং দিয়ে একটা বেলুন পুরোটা ভরাট করে নিয়েছি।
photoCollageMaker_20220927_125544392.jpg

ধাপ-৬

এরপর বেগুনি রং দিয়ে তিন নম্বর বেলুনটি পুরোটা ভরাট করে নিয়েছি।
photoCollageMaker_20220927_125623187.jpg

ধাপ-৭

বেলুন সবগুলো ভরাট করার পর আবার কালো রং নিয়ে সবগুলো বেলুনের বর্ডার গুলো ঠিক করে নিয়েছি যাতে কোথাও কোন রং কম বেশি না থাকে। তারপর কালো রং দিয়ে ছোট মেয়ের মাথা টি ভরাট করে নিয়েছি। পিছন দিক করে দাঁড়িয়ে আছে তাই চোখ মুখ কিছু দেখা যাচ্ছে না।
photoCollageMaker_20220927_125724977.jpg

ধাপ-৮

পুরোটা করা হলে ফ্যান ছেড়ে কয়েক ঘন্টার মতো রেখে দিয়েছি শুকানোর জন্য।
IMG_20220927_130909.jpg

শেষ ধাপ

কয়েক ঘন্টা পর রং শুকিয়ে গেলে উল্টো পাশে থেকে আয়রন করে নিয়েছি যাতে করে রং ভালো ভাবে বসে যায়। তারপর পুরোটা আয়রন করে প্যাকেট করেছি ভাতিজার কাছে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হ্যান্ড পেইন্ট বেবি ফতুয়া।
IMG_20220927_125850.jpg

এই ছিল আমার আজকের আয়োজন আশাকরি আপনাদের সকলের ভালো লাগবে। কেমন লাগলো সবাই মন্তব্য করে জানাবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  
Loading...

হ্যান্ড পেইন্ট বেবি ফতুয়া ডিজাইন দেখে অনেক ভালো লাগলো। বেলুন 🎈 গুলো চমৎকার ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। সাথে চমৎকার ভাবে উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে

সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। আমি চেষ্টা করেছি মাত্র ভাইয়া।

আপনার ভাতিজার ফতুয়ায় খুব সুন্দর পেইন্টিং করেছেন আপনি আপু। আমি কাগজে পেইন্টিং এর অভিজ্ঞতা রাখছি কিন্তু এভাবে জামায় বা অন্য কোন জিনিসে কখনো পেইন্টিং করিনি। যাই হোক আপনার কাজটি জাস্ট অসাধারণ হয়েছে আপু।

ভাতিজার জন্য শখ করে বানালাম আপু, কিনতে তো পাওয়া যায় কিন্তু নিজে কিছু করতে পারলে খুব ভালো লাগে। আমিও আগে কখনো করিনি আজকে প্রথম চেষ্টা করলাম।ধন্যবাদ আপু।

আমি হয়তো আপনার পরিচিতি মূলক পোস্টটি স্কিপ করে গেছিলাম এজন্য এত ভাল কাজ জানেন আপনি সেটা আমি বুঝতেই পারিনি।। খুবই সুন্দর হয়েছে ফতুয়ার ডিজাইন টি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।। যেহেতু আপনি একটি অসুস্থ সৃষ্টি কর্তার কাছে প্রার্থনা করি তিনি যেন আপনাকে খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ করে দেন।। খুবই সুন্দর ভাবে উপস্থাপনা করেছেন প্রস্তুত প্রণালীর আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।।

জ্বি ভাইয়া আমি পরিচিতি মূলক পোস্টে বলেছিলাম। আমি মোটামুটি সব ধরনের মেয়েদের ড্রেস তৈরি করতে পারি, এটা আমি শখের বসে শিখেছিলাম কিন্তু আমার শারীরিক একটু সমস্যার কারনে মেশিনে সেলাই করা কষ্টকর হয়ে যায় তাই এখন তেমন করি না, তবে আগামীতে আমি আমার যতটুকু অভিজ্ঞতা আছে সেটা আস্তে আস্তে তুলে ধরার চেষ্টা করবো স্টিমিট এ। আমার সুস্থতা কামনা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

হ্যান্ড পেইন্ট বেবি ফতুয়া ডিজাইন দারুন ছিল আপু। আমি আপনার সুস্থতা কামনা করি তাড়াতাড়ি যেন সুস্থ হয়ে উঠুন সেই প্রত্যাশাইষ করি। আপনি অনেক দক্ষ একজন ব্যক্তি যেটা খুব সুন্দর করে হ্যান্ড পেইন্ট বেবি ফতোয়া তৈরি করে দেখালেন। সত্যিই অনেক সুন্দর ছিল এই ধরনের কাজ আমাদেরকে অনুপ্রেরণা দেয়।

ভাইয়া আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই আমার সুস্থতা কামনা করার জন্য। দোয়া করবেন আমি যেনো সুস্থ হয়ে স্টিমিট এ ভালো কিছু কাজ করতে পারি। ধন্যবাদ।

আপু জেনে ভালো লাগলো আপনি বিভিন্ন ধরনের হাতের কাজ করতে পারেন। এখনকার সময়ে অনেকেই হাতের কাজ জানা থাকলেও সময় সংকীর্ণতার কারণে করতে চায় না। আমার বড় বোনও বিভিন্ন ধরনের হ্যান্ড পেইন্ট করতে জানে। তবে তিনি প্রাইমারির শিক্ষিকা হওয়ার কারণে খুব বেশি একটা সময় পায়না। আর তাই অনেকদিন হলো তার হাতের কোন কাজও দেখিনি। আজ আপনার ভাতিজার ফতুয়াতে খুব সুন্দর হ্যান্ড পেইন্ট করেছেন, দেখতে ভারী সুন্দর লাগছে। হ্যান্ড পেইন্ট করার প্রতিটি ধাপ শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপু ফতুয়া বানানোর পদ্ধতি গুলো পরবর্তী সময়ে আপনার পোস্টে দেখার অপেক্ষায় রইলাম।

জ্বি ভাইয়া কাজ জানা থাকলেও অনেক সময় সুযোগ হয়ে উঠে না সময় সল্পতার কারনে,আমি অনেকদিন আগে টেইলারিং কাজ গুলো শিখেছিলাম কিন্তু এখন বিভিন্ন কারনে করা হয়না। আমার কাছে সবচেয়ে ভালো লাগে নিজের হাতে বানানো কোন কিছু কাউকে উপহার দিতে পারলে। আগে আমার মেয়েদের সব ড্রেস আমি নিজের হাতে বানিয়ে দিতাম ওরা কি যে খুশি হতো, এটা আমার অনেক ভালো লাগার ব্যাপার ছিল। অবশ্যই ভাইয়া আমি চেষ্টা করবো আমার যতটুকু অভিজ্ঞতা আছে সেগুলো কে তুলে ধরার। ধন্যবাদ ভাইয়া।

বেবি ফতুয়া তে হ্যান্ড পেইন্ট এর ডিজাইন অনেক সুন্দর হয়েছে বৌদি। কালারগুলো খুব সুন্দর ফুটে উঠেছে। একটা উৎসব উৎসব ভাব ডিজাইনটিতে ফুটে উঠেছে। নিশ্চয়ই যার জন্য বানিয়েছে সে খুবই খুশি হবে। অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি ডিজাইন আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাবি। আমি যার জন্য বানিয়েছি সে হয়তো তার অনুভূতি শেয়ার করতে পারবে না কিন্তু আমি অনেক খুশি তার জন্য বানাতে পেরে, আমার ভাতিজা অনেক ছোট ওর জন্য দোয়া করবেন।

আপু আপনি আপনার ভাতিজার জন্য খুব চমৎকার একটি ফতুয়া ডিজাইন করেছেন। আসলে এ ধরনের কাজগুলো দেখলে অনেক ভালো লাগে। বেলুনগুলো একটি এক কালার হওয়াতে অনেক সুন্দর লাগছে।

আপু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। একেক টা একেক কালার দিযেছি যাতে বেলুন গুলো বোঝা যায়। এই ধরনের কাজ আমারও খুব ভালো লাগে আপু।

অমাইক!
ফতুয়ার রঙের সাথে সামঞ্জস্য রেখে বেলুন এবং ছোট বাচ্চার গায়ের রঙটা জোশ হয়েছে।
সম্পূর্ণ ব্যাপারটা বেশ ভালোভাবে তুলে ধরেছেন।শুভ কামনা এবং ভালোবাসা রইলো 🥰🖤

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। সবার ভালো লেগেছে এতেই আমি অনেক খুশি ☺

কি বলেন আপু আপনি সুন্দর আর্ট করতে পারেন না। আপনি তো দেখছি আপনার ভাতিজার ফতুয়াতে খুব সুন্দর একটা ডিজাইন করে এঁকেছেন। হ্যান্ড পেইন্টিং আমার কাছেও করতে ভীষণ ভালো লাগে। আমিও এই কাজগুলো করতে পারি। আপনি যে এত সুন্দর একটা কাজ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এটা দেখে ভীষণ ভালো লাগলো।

আপু আমি সত্যিই খুব একটা ভালো পারিনা আজকে একটু সাহস করে বানিয়ে ফেললাম আশাকরি পরর্বতীতে আরও ভালো হবে। ধন্যবাদ আপু।

বাহ !! আপু অসাধারণ হয়েছে আপনি তো খুব সুন্দর করে ফতুয়ার উপর ডিজাইন করেছেন। বাচ্চারা এমন পেইন্টিং বেশ পছন্দ করে। আপনার ভাতিজার খুবই ভালো লাগবে এই ফতোয়াটি। আপু একটা প্রশ্ন ছিল এই পেইন্টিং গুলো থেকে ধুলে রং উঠবে???

সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু। আপু আমার ভাতিজা হয়তো অনেক খুশি হবে কিন্তু প্রকাশ করতে পারবে না ওর বয়স আট মাস তাই, একটু বড় করে বানিয়েছি যাতে কিছুদিন পর পড়তে পারে। না আপু রং গুলো উঠে না, রং করার পর খুব ভালো করে শুখিয়ে নিতে হয় তারপর উল্টো দিক থেকে আয়রন করে নিলেই রং খুব ভালোভাবে বসে যায়।

আপনি অনেক সুন্দর ভাবে ইউনিট পদ্ধতিতে বেবি ফতোয়া ডিজাইনটি তৈরি করেছেন। সুন্দরভাবে তৈরি করা পাশাপাশি ধাগুলার সুন্দরভাবে অবস্থান করেছেন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল

সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার জন্যও অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

আপু আপনার করা বেবি ফতুয়ার উপর করা ডিজাইনটি অনেক চমৎকার হয়েছে। জামার উপরে এই ধরনের বেলনও পুতুল দেখে বাচ্চারাও খুব খুশি হয়ে যাবে। তারাও এই ধরনের জামা কাপড় পড়তে খুব পছন্দ করে। আপনার আইডিয়াটা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে আপু। এভাবে এগিয়ে যান এবং অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। সত্যি বাচ্চারা এই ধরনের জামা পড়তে অনেক পছন্দ করে তাই এরকম কয়েকটা ফতুয়া বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আপু।

খুব সুন্দর বানিয়েছো গো। হাতের কাজ বেশ নিখুঁত! ডিজিটাল প্রিন্টিং এর যুগে এই হাতে আঁকা কাজ প্রায় উঠেই যাচ্ছে। কিন্তু এতে যে কতটা ভালোবাসার ছোঁয়া আছে তা অনেকেই বুঝবে না।

ঠিকই বলেছো বনু হাতে বানানো কোন কিছুর মধ্যে অনেকটা ভালোবাসা মিশে থাকে। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ বনু।

আপনার ভাতিজার ফতুয়াতে ডিজাইন করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। আসলে এই ধরনের কাজ করতে অনেক সময় এবং দক্ষতার প্রয়োজন হয়। আপনার ডিজাইনটি বেশ অসাধারণ হয়েছে। সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনাকেও সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

নিজের হাতে এরকম আর্ট করলে ভীষণ ভালো লাগে। এটা তো দেখতে বোঝা যাচ্ছে না নিজের হাতে করেছেন বলে। খুবই সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন আমাদের মাঝে হ্যান্ড পেইন্ট বেবি ফতুয়া ডিজাইন। সত্যি আপনার দক্ষতার প্রশংসা করতে হয়। আপনার এরকম পোস্টগুলো আমার কাছে সব সময় ভালো লাগে।

সুন্দর মন্তব্যের দ্বারা আমার কাজের প্রশংসা করার জন্য আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

দিদি আপনি তো খুব ভালো হ্যান্ড পেইন্টিং করেন। আপনার তৈরি করাব ফতুয়া কালার কমিনেশন শুরু সব কিছু চমৎকার হয়েছে। এভাবে এগিয়ে যান শুভকামনা রইল দিদি।

সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ দিদি। খুব একটা ভালো পারিনা তবে চেষ্টা করেছি মাত্র।

আপু আপনার পরিচিতি মূলক পোস্ট হয়তো পড়েছিলাম কিন্তু খুব ভালোভাবে মনে নেই। তবে আপনি একজন গুণী মানুষ এটা আমরা সকলেই জানি। কারন আপনার রান্নার হাত বেশ ভালো। আজকে নতুন একটি কাজ দেখে ভালো লাগলো। সুতি কাপড়ের সুন্দর একটি ফতুয়ার উপর পেইন্টিং করেছেন দেখে সত্যিই ভালো লাগলো। অনেক সুন্দর হয়েছে। আশা করছি সুস্থ হয়ে আরও নতুন কিছু আমাদের মাঝে শেয়ার করবেন।

আপু এভাবে প্রশংসা করলে তো লজ্জা লাগে 🙈বাচ্চাদের জন্য সবসময়ই সুতি কাপড় বেস্ট হয় তাই ভাবলাম এক কালারের ফতুয়া বানিয়ে একটু হালকা কাজ করলে দেখতে ভালো লাগবে।আপু আমি খুব শীঘ্রই চেষ্টা করবো আপনাদের নতুন নুতন কিছু উপহার দেওয়ার দোয়া করবেন আপু। ধন্যবাদ আপু।