হাদা ভোঁদা চরিত্র দুটি কার সৃষ্টি ,উত্তর -
নারায়ণ দেবনাথ, সুকুমার রায়,
নিহারজোন গুপ্ত , চাকু দাস
হাদা ভোঁড়া চরিত্রটি দুই জন লোক তৈরি করেছেন।
হাদা ভোঁড়া চরিত্রটি প্রথমবারের প্রকাশের জন্য দুই কলাকার সাজিয়ে তুলেছেন। তারা
একসাথে চরিত্রের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য এবং চরিত্রবিন্যাসে যোগ দিয়েছেন, যা চরিত্রটির
জীবন্ততাকে আরো গভীরভাবে তুলে ধরে। এই চরিত্র বিশেষ ভাবে মজার, উপহাসপূর্ণ এবং সামাজিক সতীর্থ সমাজের সাথে প্রাণসহ সম্পর্কিত। হাদা ভোঁড়া একটি অদ্ভুত চরিত্র যার মাধ্যমে অনেকে নিজেদের আত্মীয়তা এবং মনোযোগ পাচ্ছেন।
কোন প্রাণীকে ডুবন্ত জাহাজ নামে অভিহিত করা হয়?
যেকোনো প্রাণীকে "নিমনিষ্ঠ ঘোড়া ঢিলা উট হাতি জাহাজ" বলা হয়।
নিমনিষ্ঠ ঘোড়া, ঢিলা, উট, হাতি, জাহাজ - এই পাঁচটি বিভিন্ন প্রাণী একত্রে উল্লেখ করা হয়েছে। এই শব্দটি সাধারণত দারিদ্র অথবা সংশয়ের সূচক হিসেবে ব্যবহৃত হয়, যা অনিশ্চয়তা এবং প্রতিবেদনের একটি প্রকার হতে পারে। এই উপমা দ্বারা প্রকাশিত অনিশ্চিততা বা জটিলতা প্রকাশ করা হয়েছে, যা সত্যতা বা প্রস্তাবিত তথ্যের সাথে মিলিত হতে পারে। এটি সাধারণত বিশ্বাস বা পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে।
কোন গ্রহকে লাল গ্রহ বলা হয়
লাল গ্রহ হলো মঙ্গল গ্রহ।
একটি গ্রহকে "লাল গ্রহ" বলা হয় যেটি মঙ্গল গ্রহ নামে পরিচিত।
মঙ্গল গ্রহের আবদ্ধতার কারণে তাকে "লাল গ্রহ" বলা হয়, এটি আকারে একটি ধানবিশিষ্ট গ্রহ যা মোহরা রঙের মতো দেখা যায়। এই গ্রহে অতিযাত্রিক গাঁথা ও বিশেষভাবে প্রাকৃতিক বিষয়গুলির অন্যতম প্রমুখ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এর ব্যাপারে নাসার গবেষকদের অধ্যয়নের ফলে মঙ্গল গ্রহে আগামীতে মানব অবসান করা সম্ভাব্য হতে পারে। এটি জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে হতে পারে এবং এর গবেষণা এবং অনুসন্ধান নতুন দিকে নিয়ে যেতে পারে।
রংধনুর দেশ কাকে বলে"
আমেরিকা ইতালি কানাডা সুইজারল্যান্ড
"রামধনুর দেশ" হল বিশ্বাসিত কিছু অদ্ভুত দেশের উপাধি। এই উপাধিটি একে অপরকে বাধাবিহীন রঙিন আলোর দেশ দেয়। এটি সাধারণত স্বপ্নের দেশ বা একটি প্রতিক হিসেবে ব্যবহৃত হয়, যা প্রয়োজনে একটি নির্দিষ্ট স্থানের নাম হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। এই বিশেষ উপাধিটি সৃষ্টির পিছনে প্রকৃতির অদ্ভুত সৌন্দর্যের মাধ্যমে মানুষের কাছে একটি স্বপ্নের প্রতিক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
"রামধনুর দেশ" এটি কল্পনা এবং স্বপ্নের আলোকময় প্রান্তরের একটি চিহ্ন হিসেবে মানুষের মনে বেড়ে থাকে। এই দেশের ধরন বা অবস্থা প্রকৃতির আর্তনাদ এবং রঙ্গিন সারিতে মূল্যায়ন করা হয়, যা সৃষ্টির পিছনের প্রকৃতির অসাধারণ সমৃদ্ধি এবং প্রকৃতির আবিষ্কারের আকর্ষণ করে। এটি সাধারণত একটি কাল্পনিক উপাধি, তবে এর ব্যবহার মানুষের আত্মবিশ্বাস ও চিরস্থায়ী আশা উদ্দীপন করে। এই রঙ্গিন দেশে মনোরম চিত্র নিয়ে মানুষের মনকে সহানুভূতিতে ডুবানোর মাধ্যম হয়।