সুপার থার্টি মুভি রিভিউ || ১০% @ shy-fox এর জন্য

in hive-129948 •  3 years ago 

Screenshot_20220218-211112.jpg

মোবাইলের স্কিনশর্ট থেকে নেওয়া হয়েছে

হ্যালো..!!!
প্রিয় আমার বাংলা ব্লগ বাসি
আমি বাংলাদেশ থেকে @emonv
আজ শনিবার , ফেব্রুয়ারী ১৯/২০২২

প্রিয় বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আশা করি মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে আপনারা সবাই সুস্থ আছেন এবং নিরাপদে আছেন আমিও ভাল আছি। আমার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাদেশী এবং ভারতীয় সদস্য গণ কে আমার মনের অন্তস্থল থেকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের পোস্ট শুরু করতে যাচ্ছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে একটা আমার প্রিয় মুভি রিভিউ করব। আশা করি আপনাদের মুভিটি ভালো লাগবে ।

মুভিটির কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলী

নামসুপার থার্টি (super 30)
পরিচালকবিকাশ বেহল
অভিনয়হৃতিক রোশন, ম্রুনাল ঠাকুর,আদিত্য শ্রীবাস্তব,মোহাম্মেদ জিসান আইয়ুব
দৈর্ঘ্য২ ঘন্টা ৪২ মিনিট
ভাষাহিন্দি
মুক্তির তারিখ১২ জুলাই ২০১৯
দেশভারত
নির্মাণ ব্যয়১১৫ কোটি
আয়১৯৬ কোটি

মুভির সারসংক্ষেপ

Screenshot_20220220-103252.jpg

মোবাইলের স্কিনশর্ট থেকে নেওয়া হয়েছে

মুভির প্রথমে আমাদের দেখানো হয় প্রতিবছরই ইন্ডিয়াতে ম্যাথ কম্পিটিশন হয় এবং যেখানে ইন্ডিয়া থেকে সব নামিদামি ম্যাথমেটিক এসে হাজির হন এবং তাদের পরীক্ষা নেওয়ার পরে যিনি প্রথম হন তাকে স্বর্ণপদক অর্থাৎ গোল্ড মেডেলিস্ট করা হয়। সুতরাং প্রতিবছরের মতো এবারেও ম্যাথ কম্পিটিশন হয় এবং এই কম্পিটিশনে প্রথম স্থান অধিকার করেন আনন্দ কুমার অর্থাৎ হৃত্বিক রোশন যিনি হচ্ছেন এই মুভির মূল চরিত্র। তিনি প্রথম অধিকার অর্জন করার পরে তাকে যখন স্বর্ণ পদক দেওয়া হয় তখন তিনি তেমন একটা খুশি হন না। কেননা সেকেন্ড পুরস্কার ছিল হচ্ছে একটি নামি দামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদ্যালয় পড়ার সুযোগ এবং আনন্দ কুমার পড়তে অনেক ভালোবাসতেন এবং তিনি ম্যাথ এর পাগল ছিলেন। তিনি যে কোন জটিল অথবা ‌ছোট থেকে অনেক বড় ম্যাথ নিমিষেই করে দিতে পারতেন এবং তার ইচ্ছে ছিল তিনি বাইরে পড়তে যাবেন। এই ভাবেই একজন সাধারন মানুষের মত তার দিনকাল কাটছে থাকে ‌

Screenshot_20220220-103754.jpg

মোবাইলের স্কিনশর্ট থেকে নেওয়া হয়েছে

তো আমাদের সিনেমার দ্বিতীয় দৃশ্য দেখানো হয় আনন্দ কুমারের একটা গার্লফ্রেন্ড রয়েছে যাকে আনন্দ কুমার অনেক ভালোবাসে এবং তার সাথেই তার ভবিষ্যতের কথা গুলো শেয়ার করে থাকে । যেমন তার ইচ্ছা রয়েছে সে ভবিষ্যতে দিল্লি থেকে শুরু করে অক্সফোর্ডের মত বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করবে অর্থাৎ আর হায়ার স্টাডি করার অনেক ইচ্ছা। তো এভাবেই সে নিজের মতো করে পড়াশোনা করতে থাকে। আনন্দ কুমার শুধু পড়াশোনা করত তবে তার কোন জব ছিল না কিন্তু তার ছোট ভাই বাদ্যযন্ত্র বাজাতো এবং আনন্দ কুমারের যদি টাকার প্রয়োজন হতো তাহলে তার ভাইয়ের কাছ থেকে নিতো। এদিকে নায়িকা অনেক বড় পরিবারের একজন সন্তান ছিলেন অন্যদিকে আনন্দ কুমার ছিল একেবারেই হতদরিদ্র ফলে আনন্দ কুমার এবং তার গার্লফ্রেন্ডের মেলামেশা মেয়ের বাবা তেমন একটা পছন্দ করতেন না।

Screenshot_20220220-104410.jpg

মোবাইলের স্কিনশর্ট থেকে নেওয়া হয়েছে

একদিন আনন্দ কুমার হায়ার স্টাডির একটি জটিল ম্যাথ একাই সমাধান করে ফেলে যেটি ইন্ডিয়াতে অনেক নামিদামি প্রফেসররা ও সমাধান করতে হিমশিম খেয়ে যেত ‌‌। সে সমাধান করে বাইরের দেশের একটা বিখ্যাত প্রফেসর কে চিঠি পাঠায়। তো সেই চিঠিটা পড়ে প্রফেসর বুঝতে পারে যে এই লোকটা আসলেই অনেক ডিফারেন্স সত্যি সত্যি ইনি একজন সুপার ট্যালেন্টেড। তো তিনি ওই দেশ থেকে তার নামে একটা রসিদ তৈরি করে দেন যে উনি যে কোন জায়গায় পড়াশোনা করতে পারবে তাছাড়াও তিনি বাহিরের দেশে এসে ফরম তুলে হায়ার স্টাডির জন্য পড়াশোনা করার সুযোগ পাবে তো আনন্দ কুমার এই খবরটা পেয়ে তো আহ্লাদে আটখানা হয়ে যায়। তবে তার পথে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায় টাকাপয়সা অর্থাৎ তিনি যেহেতু একেবারে দরিদ্র ছিলেন তাই লন্ডনে যাওয়ার মতো সামর্থ্য তার ছিল না ফলে তিনি তার বাবাকে বলেন এবং তার বাবা লোন করার চেষ্টা করেন তবে তখন পড়াশোনার জন্য কোন ব্যাংক থেকে কোনপ্রকার লোন দেওয়া হতো না। তাই তারা শিক্ষামন্ত্রীর কাছে যান কেননা আনন্দ কুমার যখন গোল্ড মেডেলিস্ট হয়েছিলেন তখন শিক্ষা মন্ত্রী তাকে আশ্বাস দিয়েছিলেন তোমার যদি কোন ভবিষ্যতে সমস্যা হয় তাহলে আমাকে জানাবে তবে শিক্ষা মন্ত্রী ও মুখ ফিরিয়ে নিল এবং তাদেরকে যথাযথ ভাবে অপমান করল 😔।

Screenshot_20220220-105103.jpg

মোবাইলের স্কিনশর্ট থেকে নেওয়া হয়েছে

এই ঘটনাটি আনন্দ কুমারের বাবা সহ্য করতে পারে না ফলে কিছুদিনের মধ্যেই তিনি স্ট্রোক করে মারা যান ।এবং যখন তিনি স্টক করেন তখন গভীর রাত ছিল এবং অনেক বৃষ্টি হচ্ছিল তাই কোন গাড়ি পাচ্ছিল না এবং তারা দুই ভাই তার বাবাকে সাইকেলে করে হসপিটালে নিয়ে যাচ্ছিল কিন্তু সাইকেলের চেইন কেটে যায় এবং কিছুক্ষণ পরেই তার বাবা পরলোক গমন করে। তারপর আনন্দ কুমারের জীবন এই পড়াশোনা প্রায় শেষ বললেই চলে কেননা তাঁর মা পাপড় তৈরি করে দিত এবং আনন্দ কুমার সাইকেলে করে পাঁপড় বিক্রি করতো । এটি কিন্তু অনেক কষ্টের একটা বিষয় ছিল কেননা আনন্দ কুমারের যত স্বপ্ন ছিল সব ধূলিসাৎ করে সে পাঁপড় বিক্রি করে বেড়াতো। তো এভাবেই পাঁপড় বিক্রি করতে করতে হঠাৎ একটি প্রফেসরের নজরে আসে আনন্দ কুমার এবং সে তাকে কোচিং সেন্টারে পড়ার প্রস্তাব দেয় ।কেননা প্রফেসর টি জানতো আনন্দ কুমার খুবই মেধাবী একজন মানুষ তার পরে তার জীবনের সুখ শুরু হয়। তো এভাবেই একদিন রাতে পার্টি করে আসার পথে আনন্দ কুমার দেখে একজন রাস্তার ছেলে লাইটের আলোয় বসে ,বসে পড়তেছে ।য়তখন সে বলে তোমার পড়াশোনা করার খুব ইচ্ছা ? ছেলেটি বলে জি স্যার।

Screenshot_20220220-105551.jpg

মোবাইলের স্কিনশর্ট থেকে নেওয়া হয়েছে

তো এই বিষয়টি দেখে আনন্দ কুমার এর ভিতরে অনেক খোব কাজ করে । তারপরে এটা ভাবে যে আমি টাকার জন্য পড়াশোনা করতে পারেনি তবে আমি চাই রাস্তা যে মানুষগুলো রয়েছে তাদেরকে আমি বিনা বোতোরে পড়াশোনা করাব। তাই সে কোচিং সেন্টার বাদ দিয়ে ফ্রি কোচিং সেন্টার খুলে যেখানে শুধুমাত্র রাস্তা ছেলেরা পড়াশোনা করতে পারবে । অন্যদিকে আনন্দ কুমার যে আগের কোচিং সেন্টারে পড়াশোনা করা তো সেই কোচিং সেন্টারের মাস্টার পড়েছে বিপদে কেননা আনন্দ কুমার মাস্টারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জ্ঞানী ছিল । এবং তার আশায় সবাই পড়াশোনা করত এবং শিক্ষকরা সেই কোচিং সেন্টার থেকে মোটা অংকের টাকা নিত। কিন্তু এখন সেটা আর পারছেনা তাই এদের মধ্যে অনেক ঝামেলা লেগে যাই।
যাইহোক এমন অনেক প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলা করে আনন্দ কুমার এই ছেলেগুলোকে পড়াশোনা করাই এমনকি আনন্দ কুমার কে একবার হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছিল। তারপরে ওই দরিদ্র স্টুডেন্ট গুলো আইআইটি তে ভর্তি হতে পারে এবং ভবিষ্যতে তারা অনেক ভালো একটা পর্যায়ে চলে যায়।

আমার ব্যক্তিগত মতামত

এই মুভিটির মাধ্যমে আমরা এটা জানতে পারি মানুষের মেধা সমান থাকে না হতে পারে সে গরীব হতে পারে সে বড়লোক হয় তবে এমনও হতে পারে একটা ধনী ছেলের চেয়ে একটা গরীব মেয়ের মেধা অনেক বেশি তাদেরকে যদি সামান্য পরিমাণ গাইড করা যায় তারা কিন্তু ভবিষ্যতে অনেক ভালো কিছু করতে পারে এখানে একজন মানুষ নিস্বার্থভাবে অনেক প্রতীক্ষার ভোগ করে হত দরিদ্র মানুষদের একটু পড়াশোনা করিয়ে তাদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করে দিয়েছিল এটি সত্যিই অনেক লক্ষণীয় একটি দৃষ্টান্ত। আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে মুভিটা খুবই ভালো লেগেছে।

আইএমডিবি রেটিং

এই মুভিটির আইএমডিবি রেটিং হচ্ছে ৮/১০

আমার ব্যক্তিগত রেটিং

আমি মুভিটিকে ৯/১০ দিচ্ছি।

# ডাউনলোড লিংক‌ 🎦

মুভিটি এইচডি কোয়ালিটিতে ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

🥰ধন্যবাদ সকল স্টিম লাভারস🥰

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

খুবই সুন্দর একটি মুভি রিভিউ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন ভাই। এই মুভিটি অনেক শিক্ষণীয়। মুভি রিভিউ খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মুভি রিভিউ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য।

ভালোই ছিল মুভিটি অনেক আগেই দেখেছি। কিন্তু মুভিটি আমার কাছে একটু ওভাররেটেড মনে হয়েছে। যদিও মুভির মোটিভ দারুন ছিল এবং হৃত্বিক এর অভিনয় বেশ ভালো ছিলো। আর আপনার রিভিউটি অনেক গোছালো ও সুন্দর ছিল। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

আপনি মুভিটি দেখার পরেও অনেক সুন্দর মতামত করেছেন মুভিটি ‌অসাধারণ ছিল ভাই ধন্যবাদ আপনাকে।

ভাইয়া আজকে চমৎকার ভাবে আপনি সুপার থার্টি মুভি রিভিউ করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো আমি মুভিটি এখনো দেখিনি তবে আপনার রিভিউ দেখে তো দেখার ইচ্ছে হলো সময় করে দেখবো। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া

আমার খুব পছন্দের একটি মুভি এটি। এই মুভিতে ঋত্বিককে সম্পূর্ণ অন্যরকম একটি লুকে দেখা গিয়েছে। সিনেমার কাহিনীটাও খুব সুন্দর। রিত্তিক এর ব্যতিক্রম ধর্মী কাজ তার সম্বন্ধে আমার ধারণা আরো উঁচুতে নিয়ে গিয়েছে। খুব সুন্দর করে মুভিটির রিভিউ দিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

খুব সুন্দর একটি এবং আমার পছন্দের নায়ক এর মুভি রিভিউ দিয়েছেন। সুপার থার্টি মুভি রিভিউটি আমার কখনো দেখা হয়ে ওঠেনি তবে আপনার রিভিউ এর মাধ্যমে অনেক কিছুই জানতে পারলাম মুভিটি সম্পর্কে ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য

ঋত্বিক রোশনের সুপার থার্টি এই মুভিটি আমি অনেক আগেই দেখেছিলাম সত্যিই মুভিটি এতো বেশি সুন্দর আর শিক্ষণীয় তা না দেখলে বুঝতেই পারতাম না। এই ছবির মাধ্যমে অনেক কিছু আমাদের সামনে এসে পরে আর বাস্তবতা যে কতটা কঠিন এবং সৎ কাজের মাধ্যমে সফলতা আসে তা এই ছবির মূল ধারা। সুন্দর করে মুভি রিভিউ টি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।

এই ছবিটি আসলে দেখা হয়নি, তবে আপনার রিভিউ দেখে মনে হচ্ছে ছবিটি খুব ইন্টারেস্টিং হবে এবং দেখার মত ইচ্ছা পোষণ করছি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ,এবং ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন সবসময় এই কামনা করব।

আমার অনেক পছন্দের একটি মুভি রিভিউ করেছেন। এই মুভি আমি অনেকবার দেখেছি। আমার কাছে খুবই ভালো লাগে ছবিটি দেখতে। এত অসাধারন একটি মুভি রিভিউ দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

গল্পটা ভাল ছিল।তবে লেখায় বিরাম চিহ্ন ব্যবহারে, বাক্যের অর্থ সহজে বোধে আসতে পারে। বাকি সব ঠিকঠাক।ভাল।

ভাইয়া অনেক সুন্দর একটা মুভি আপনি শেয়ার করেছেন। যদিও আমি মুভিটি দেখিনি তবু পোস্টটি পড়ে মুভি সম্পর্কে অনেক ধারণা পেলাম। মুভিটার কাহিনী আমার অনেক ভালো লেগেছে ভাইয়া। অবশ্যই মুভিটি খুব শীঘ্রই দেখার চেষ্টা করব। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।

3jpR3paJ37V8JxyWvtbhvcm5k3roJwHBR4WTALx7XaoRovqXYqtnvTwyujR3e6QABJn4NcxC3bdgrwX6NgAN649cHgfxhe5ph4GRfCVnb7WW5KRh8RjMmS8SJiGa3FeiiFtjQ.png

হৃতিক রোশন এর মুভি আমার অনেক ভালো লাগে। বিশেষ করে তার কিছু মুভি অনেকবার দেখা হইছে আমার। এই মুভিটা তার অন্যন্য মুভির চেয়ে আলাদা একটি মুভি। মুভিটি এখনো আমার দেখা হয় নাই। তবে আপনার রিভিউ পড়ে মুভির গল্প জেনে অনেক ভালো লাগলো। সত্যি মেধা সবার সামান থাকে না। তবে অনেক ভালো মেধা সম্পন্ন ছেলে মেয়ে আমাদের সমাজে আছে টাকার অভাবে তাদের লেখা পড়া বন্ধ হয়ে যায়। এই সব মানুষদের সাহায্য সহযোগিতা করা আমাদের একান্তই কর্তব্য। ভালো একটা মুভি রিভিউ করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

3jpR3paJ37V8JxyWvtbhvcm5k3roJwHBR4WTALx7XaoRovqXYqtnvTwyujR3e6QABJn4NcxC3bdgrwX6NgAN649cHgfxhe5ph4GRfCVnb7WW5KRh8RjMmS8SJiGa3FeiiFtjQ.png

সুপার থার্টি মুভি খুবই সুন্দর।আমি দেখেছি এটি, তাছাড়া ঋত্বিক রোশনের সব মুভিই খুবই হিট হয়।আলাদা চমক থাকে,সুন্দর করে রিভিউ দিয়েছেন।মেধাকে টাকা দিয়ে বিচার করা যায় না,ধন্যবাদ ভাইয়া।