(শেষ পর্ব) |
---|
শুভ রাত্রি আমার বাংলা ব্লগ পরিবার। সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে শুরু করছি আমার আজকের আয়োজন। আশাকরি এই শীতল আবহাওয়াটা সবাই উপভোগ করছেন। আসলে শীতকালটা আমার ভীষণ ভালো লাগে, তাইতো হিম হিম শীত শীত আবহাওয়া দারুন উপভোগ করছি।
গত কিছুদিন আগে ড্রিম ওয়ার্ল্ড পার্কে বেড়াতে গিয়েছিলাম, জায়গাটা আমাদের এখান থেকে অল্প একটু দূরে। তাইতো পরিবার নিয়ে চট করে চলে গিয়েছিলাম এই দারুন জায়গাটাতে। যাইহোক ইতিমধ্যে বেশ কিছু পর্ব আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। আজকে শেষ পর্ব আপনাদের সাথে ভাগ করে নেবো, চলুন শুরু করি।
একেবারে শেষ দিকটায় বড় একটা ডাইনোসর দেখলাম। এটা দেখে আমার ছেলে প্রথমে একটু ভয় পেয়েছিল। এরপর আস্তে আস্তে স্বাভাবিক হয়েছিল। তবে এটা কিন্তু দেখতে বেশ সুন্দর।
ওখানে বেশ কিছু রাইড ছিল, তবে বিকালের দিকে মানুষ কমতে শুরু করে এবং আমার ছেলে বেশ কয়েকবার ওখানে উঠে হাফসে যায়।
ওখানে এই ঘূর্ণায়মান দোলনা ছিল তবে তেমন লোকজন না থাকায় বন্ধ ছিল। কি আর করা আনন্দ তো আর থেমে থাকতে পারে না, আমি আমার হাত দিয়ে কতক্ষন ঠেলে দোলনাটা ঘুরানোর চেষ্টা করলাম। বাচ্চারা এটাতেই শান্তি। ইলমা আর তার বান্ধবী বেশ ভালোই উপভোগ করেছে রাইডটা।
ওখানে বড় ড্রাগন আকৃতির একটা নৌকার মতো ছিল। তবে এই রাইডটা বেশ ভয়ানক লাগে আমার কাছে। যাইহোক ওখানে আমার স্ত্রী উঠে ছবি তুলেছে মাত্র।
এই রাইডটা এক কথায় অসাধারণ। এটা ধীরে ধীরে উপরের দিকে উঠতে থাকে। আমার পরিবার এই রাইডটা বেশ উপভোগ করেছে।
সবশেষে এই রাইডটাতে উঠেছিল আমার পরিবার। এটা ঘুরতে ঘুরতে অনেক উপরে উঠে যায় এবং সবকিছু উপর থেকে দারুন দেখা যায়।
সবমিলিয়ে ড্রিম ওয়ার্ল্ড পার্কটি দারুন উপভোগ করেছি।
আজ এই পর্যন্তই, আশাকরি আমার আজকের পোস্ট আপনাদের ভীষণ ভালো লেগেছে। সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে বিদায় নিলাম।
আমি ইন্জিনিয়ার ইমরান হাসান। মেশিন নিয়ে পেশা আর ব্লগিং হলো নেশা। কাজ করি টেকনিক্যাল সাপোর্ট ইন্জিনিয়ার হিসেবে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। অবসর সময়ে ব্লগিং করি নিজের মনের খোরাক আর একটু পরিবারকে ভালো রাখার জন্য। আমি আবেগী, বড্ড জেদি, নিজেই নিজের রাজ্যের রাজা। কেউ কোথাও থেমে গেলে সেখান থেকে শুরু করতে ভালোবাসি। আমার শখ ছবি তোলা, বাগান করা আর নতুন জায়গায় ঘুরতে যাওয়া। মানুষকে আমি ভালোবাসি তাই মানুষ আমায় ভালোবাসে।
পার্ক ভ্রমণ আমি খুবই পছন্দ করে থাকি। পার্কে ভ্রমণ করতে গেলে অনেক কিছু দেখা যায় অনেক কিছুর সাথে পরিচয় লাভ করা যায় এবং আনন্দ করা যায় সবাই মিলে। ঠিক তেমনি ভালোলাগার মুহূর্তটা আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
পার্কে বেড়াতে গেলে আসলেই বেশ ভালো লাগে, আর নতুন নতুন বহু জিনিস দেখা যায়। সবথেকে বিষয় বাচ্চাদের আনন্দ দেখার মতো থাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
পুশ প্রমোশন
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
পরিবারের সবাই মিলে মাঝে মাঝে ঘুরতে গেলে সবার ই মনটা ভালো লাগে।আপনি বাচ্চাদের কে নিয়ে সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। পার্কে গিয়ে নাগোরদোলায় কি না চরলে হয় নাকি।নাগরদোলায় উঠলে একবারে পুরো শহরটা দেখা হয়ে যায়।পার্কে গেলে বাচ্চাদের রাইডগুলোতে আমার ও ইচ্ছে হয় চড়তে।খুবসুন্দর অনুভূতি শেয়ার করেছেন ভাইয়া।অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপু।
পরিবার নিয়ে মাঝে মাঝে এভাবে ঘুরতে পারলে বেশ ভালোই লাগে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ড্রিম ওয়ার্ল্ড পার্ক ভ্রমনের শেষ পর্ব পড়ে খুবই ভালো লাগলো। মাঝে মধ্যে পরিবারের সঙ্গে ঘুরতে গেলে মন-মানসিকতা খুব ভালো থাকে। সে সঙ্গে বাচ্চারা খুব আনন্দ পায়। ডাইনোসরের ভাস্কর্য দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। তাছাড়া ইলমা আর তার বান্ধবী ড্রিম ওয়ার্ল্ড পার্কটি দারুন উপভোগ করেছে। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এত সুন্দর পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit