শিক্ষামূলকঃ পর্ব ১৬ || স্টিমিটে কিউরেশন রিওয়ার্ড বন্টনের গাণিতিক হিসাব (Curation Reward Distribution System of Steemit)

in hive-129948 •  3 years ago  (edited)

ভুমিকাঃ

আজকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় আলোচনা করব তাই আমি সবাইকে অনুরোধ করব আপনারা খুব মনোযোগ দিয়ে আজকের পোস্টটি পড়বেন এবং এই বিষয়টাকে বোঝার চেষ্টা করবেন। স্টিম ব্লকচেইন এ ভোট দিলে সেই ভোটের রিওয়ার্ড বিভিন্ন সময়ের সাপেক্ষে ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে অর্থাৎ আপনি ভোট দিয়ে অনেক সময় লাভবান হবেন আবার অনেক সময় লস করতে পারেন। তাই একজন কিউরেটর হিসেবে আপনাকে এই বিষয়টা সম্বন্ধে একটা স্পষ্ট ধারণা রাখতে হবে যে কখন ভোট দিলে কেমন কিউরেশন পাওয়া যায় অথবা কি ধরনের পোস্টে কিভাবে করে ভোট দিলে আপনি ভোট দেওয়ার মাধ্যমে বেশি পরিমাণ রিওয়ার্ড অর্জন করতে পারবেন।

যদিও এখানে কিছু ম্যাথমেটিক্যাল হিসাব-নিকাশ রয়েছে তারপরও আমি চেষ্টা করব খুব সহজভাবে উদাহরণ দিয়ে বিষয়টাকে বুঝাতে এবং আশা করছি আপনারা এই ব্যাপারে একটা স্পষ্ট ধারণা পাবেন। তো আজকের টপিক আগে ভোট দিলে কেমন লাভ বা কত বেশি লাভ। তো চলুন শুরু করা যাক।

Thumbnails.jpg

Line Break Steem.png

পর্ব ১৬: স্টিমিটে আগে ভোট দিলে কি সুবিধা বা অসুবিধা

Line Break Steem.png

কিউরেশনে সময় এর গুরুত্বঃ

স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের কোন পোস্ট পেআউট হতে সাত দিন সময় লাগে এটা আপনারা সবাই জানেন। আর এখানে ব্লকচেইন যেহেতু একটা নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ ব্লক তৈরি করে তাই সবকিছু একেবারে সময়ের সাথে নিখুঁতভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়। যে কোন একটা পোস্টে ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে মূলত একটা সময়কে স্ট্যান্ডার্ড ধরে সে মোতাবেক কোডিং সেট করা হয়েছে।

এই সময়কে তিন ভাগে ভাগ করা যায়ঃ

  • পোস্ট করার শূন্য থেকে পাঁচ মিনিট সময়
  • ৫ মিনিট থেকে ৬ দিন ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত সময়
  • ৬ দিন ১২ ঘন্টার পরের বাকি সময়টা

মূলত এই তিন সময়ের মধ্যে মাঝখানে যে সময়ে রয়েছে সেই সময় যদি আপনি কোন ভোট দিয়ে থাকেন তাহলে আপনার কিউরেশন রিওয়ার্ড কমবে না। কিন্তু যদি আপনি শূন্য থেকে পাঁচ মিনিটের মধ্যে ভোট দিয়ে থাকেন অথবা ৬ দিন ১২ ঘন্টার পর ভোট দিয়ে থাকেন তাহলে আপনার কিউরেশন রিওয়ার্ড কমে আসবে। এবং যতটুকু আপনি কিউরেশন হারাবেন সেটা রিওয়ার্ড পুল-এ ফেরত যাবে তাই দেখবেন কিছু পোস্টে কিউরেশন ও অথর সমান পেআউট হয় না।

Line Break Steem.png

৫ মিনিটের মধ্যে এবং ৬ দিন ১২ ঘন্টার পরে ভোট দিলে অসুবিধাঃ

কোন পোস্ট করার সাথে সাথে আপনি যদি ভোট দেন তাহলে আপনি কোন ধরনের কিউরেশন রিওয়ার্ড পাবেন না যদি তা ১০০ ডলারের ভোট-ও হয়ে থাকে কারন আপনার মোট ১০০% ই চলে যাবে রিওয়ার্ড পুল-এ। এটা ১০০% থেকে কমতে কমতে ৫ মিনিটে গিয়ে ০%-এ নেমে আসবে। অর্থাৎ কোন পোস্ট করার সাথে সাথে আপনি ভোট দিলে আপনি কোন রেশন পাবেন না বা ১০০% হারাবেন এবং ৫ মিনিট পর্যন্ত আনুপাতিক হারে হারাতে থাকবেন যা ৫ মিনিটে গিয়ে শূন্য হবে অর্থাৎ ৫ মিনিট পর আর কিছু হারাবেন না। তাহলে যদি আপনি ৫ মিনিটের ভিতর ভোট দেন তাহলে আপনি কিছু না কিছু পরিমাণ কিউরেশন রিওয়ার্ড হারাবেন যদিও আপনি একই পরিমাণ ভোট দিচ্ছেন।

এই একই ঘটনাটি ঘটবে আপনি যদি ৬ দিন ১২ ঘন্টা পরে কোন পোস্টে ভোট দেন। এক্ষেত্রে আবার ০% হতে শুরু হয়ে ১২ ঘন্টায় ১০০% এ গিয়ে পৌছবে। অনেকে হয়তো ১০০% থেকে ০% পার্সেন্ট হওয়া কিংবা ০% হতে ১০০% হওয়ার ব্যাপারটা বুঝতে পারছেন না। আসলে শুরু থেকে ৫ মিনিট সময় কে আপনি যদি ১০০ ভাগে ভাগ করেন তাহলে প্রতি ভাগে যতক্ষন হবে অর্থাৎ ৩০০ সেকেন্ড /১০০ = ৩ সেকেন্ড হিসেবে প্রতি ৩ সেকেন্ড পরে পরে ১% করে কম রিওয়ার্ড রিওয়ার্ডপুলে যাবে। সেই মোতাবেক আপনার কিউরেশন হারাতে থাকবেন। আর শেষের ক্ষেত্রে ১২ ঘন্টায় ১০০% মানে ৭.২ মিনিটে ১% এই হিসেবে পার্সেন্ট ০ হতে বেড়ে ৭ দিনের মাথায় ১০০% হয়ে যাবে।

আর যদি খুব বেশি বুঝে না থাকেন তাহলে এইটুকু বুঝে নেন যে, আপনি যে কোন পোস্টে ৫ মিনিটের ভেতর এবং ৬ দিন ১২ ঘন্টার পরে ভোট দিবেন না। আর যদি কাজটি করেন তাহলে আপনি যত রিওয়ার্ড পাওয়ার কথা ছিল তার কিছুটা কম পাবেন। এটা হচ্ছে সোজাসাপ্টা কথা।

Line Break Steem.png

আগে ভোট দিলে আপনি কি সুবিধা পাবেনঃ

আপনারা দেখে থাকবেন যে সকল পোস্টে খুব বড় বড় ভোট পড়ে এবং ভালো ভালো ভোট পড়ে সেই সকল পোস্টে অন্যান্য কিছু ছোট ছোট ভোটার গিয়ে পাঁচ মিনিটের একটু আগে ভোট দিয়ে থাকে। যেসব পোস্ট খুব ভালো হয় সেখানে বড় ভোট আসবে এবং সেটা ট্রেন্ডিং পোস্টে যাবে। তাই কোন খুব ভাল পোস্ট-এ বড় বড় ভোটাররা অবশ্যই পাঁচ মিনিটের মাথায় বা পরে গিয়ে ভোট দিবেন। কিন্তু সেখানে দেখা যায় ছোট ছোট ভোটাররা ৫ মিনিটের একটু আগে গিয়ে ভাল পোস্টে ভোট দিয়ে থাকেন যাতে করে এরপরে বড় বড় হোয়েল (তিমি)-রা ভোট দিলে সেখান থেকে যত কিউরেশন পাওয়ার কথা ছিল তারচেয়ে অনেক বেশি পরিমাণ কিউরেশন পেতে পারেন। আসলে ৫ মিনিটের কিছু আগে ভোট দিয়ে কিছুটা কিউরেশন হারালেও সে অনেক বেশি যেমন শতগুণ বেশি রিওয়ার্ডও পেতে পারে যদি পড়ে বড় ভোট আসে যেটা নিচের হিসাব দেখে বুঝতে পারবেন। আগে ভোট দিলে আপনি অবশ্যই বেশি পরিমাণ কিউরেশন পাবেন যদি আপনার ভোটের পরে বড় ভোট থাকে বা ভোট থাকলেই আপনি কিছু না কিছু বেশি কিউরেশন পাচ্ছেন।

তাহলে কিউরেশন বেশি পরিমাণ আয় করার জন্য দুইটি ফ্যাক্টর খুব গুরুত্বপূর্ণ। একটি হচ্ছে টাইমিং করে ভোট দেওয়া অর্থাৎ আগে ভোট দেওয়ার চেষ্টা করা এবং এটা অবশ্যই 5 মিনিট অতিক্রান্ত হওয়ার পর। দ্বিতীয়ত ওই সকল পোস্ট নির্বাচন করা যেখানে বড় ভোট পড়ার আসা রয়েছে অর্থাৎ ভালো ও কোয়ালিটি পোস্টে ভোট দেয়া।

Line Break Steem.png

কিছু উদাহরণ দিয়ে ব্যাপারটা ক্লিয়ার করা যাকঃ

এতক্ষণের আলোচনা নিশ্চয়ই আপনাদের কাছে কিছুটা হলেও বিরক্তিকর লাগছে তবে এখন উদাহরণ দিয়ে ব্যাপারটাকে একেবারে ক্লিয়ার করে দিব।

মনে করুন আরিফ ভাই @moh.arif একটি খুব ভাল পোস্ট করেছেন। আপনি ৬ মিনিটের মাথায় সেই পোস্টে গিয়ে ২ ডলার পরিমাণ একটা ভোট দিলেন। তাহলে স্বাভাবিকভাবে আর কেউ যদি এই পোস্টে কোন ধরনের ভোট না দেয় তাহলে আপনি ১ ডলার পাবেন আর আরিফ ভাই পাবে ১ ডলার। এটা হচ্ছে সোজা হিসাব কারণ ৫০% পাবে কিউরেটর আর ৫০% পাবে অথর।

এখন মনে করুন এই পোস্টে আপনি ভোট দেওয়ার পরে এসে ৬ ডলার একটা ভোট দিয়ে দিল @shy-fox। তখন কিন্তু আরিফ ভাই এই পোস্ট থেকে ১ ডলার পাবেন না বরং তার চেয়ে বেশি পাবেন। এখন তিনি কত পাবেন সেটা হিসাব করে দেখাচ্ছি।

Formula.png

উপরের ফর্মুলাতে (সূত্রে) প্রথমে যেহেতু কেউ ভোট দেয়নি শুধু আপনি ভোট দিয়েছেন তাই এখানে ক ও খ দুইটির মান হচ্ছে ২ করে।
তাহলে, (১/২) * √২ * √২
= (১/২)* ২
= ১।

কিন্তু দ্বিতীয় অবস্থায় (shy-fox ভোট দেওয়াতে) পোষ্টের মোট পেআউট অর্থাৎ ক এর মান পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে। এখন ক এর মান হচ্ছে ৮। তাই এখন ফর্মুলাতে ক ও খ এর মান বসালে
(১/২)√৮*√২
= (১/২) √১৬
= ২

তারমানে আপনি একবার চিন্তা করে দেখুন আপনি যেখানে একই পোস্টে একই পরিমাণ ভ্যালু দিয়ে ভোট দেওয়ার জন্য আগে পেয়েছিলেন ১ ডলার আর এখন পাচ্ছেন ২ ডলার অর্থাৎ আপনার মোট কিউরেশনটা দ্বিগুন হয়ে গিয়েছে।

এই ফর্মুলা তে আপনি যদি আরো বেশি পরিমাণ মান যেমন ধরুন ১৪ ডলারের ভোট দিল সাইফক্স তখন আপনি ওই একই পরিমাণ একই ভোট দেওয়ার জন্য কিউরেশন পাবেন প্রায় ২.৮ ডলার যেখানে আপনার পাওয়ার কথা ছিল মাত্র ১ ডলার। চমকে গেলেন ত!
Line Break Steem.png

বিঃদ্রঃ ডাউনভোট এর ক্ষেত্রে ব্যাপারটি অনেকটা একই রকম এবং কোন ভোটার যদি ৫ মিনিটের ভিতর বা ৬ দিন ১২ ঘন্টা পর ভোট দেয় তাহলে সেক্ষেত্রে সূত্রে একটু পরিবর্তন আছে যেটা আজকে আলোচনা করে পোস্ট বড় করতে চাচ্ছিনা।

Line Break Steem.png

এখন নিশ্চয়ই আপনার বুঝতে বাকি নেই যে কোন একটা হোয়েল এর পূর্বে যদি আপনি একটা পোস্টে ভোট দিতে পারেন তাহলে আপনি কত বেশি পরিমাণ রেওয়ার্ড অর্জন করতে পারছেন! তাই এ বিষয়টা খুবই চমৎকার একটি বিষয়। আপনি যখন আগে ভোট দিবেন তাহলে আপনার কিউরেশন বেশি হবে আর যে পরে ভোট দিবে সে কিউরেশন কম পাবে তবে এক্ষেত্রে আপনাকে মাথায় রাখতে হবে প্রথম পাঁচ মিনিট এবং ৬ দিন ১২ ঘন্টার ব্যাপারটা।

Line Break Steem.png

শেষকথাঃ

আমি সহজ ভাবে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। আশা করি অনেকেই বুঝতে পেরেছেন তারপরও যদি কারও বুঝতে অসুবিধা থাকে তাহলে কমেন্টে জানাবেন আমি বিষয়টাকে আরো ভালোভাবে ক্লিয়ার করার চেষ্টা করব। এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি যদি এই ব্লকচেইনের এই সুন্দর নিয়মটা জানতে পারেন তাহলে আপনি সারাজীবন এখান থেকে বেশি পরিমাণ বেনেফিট পাবেন এবং আমি আপনার কাছ থেকে সেই বেনিফিট চাচ্ছি না, আমি চাচ্ছি আপনারা ভালভাবেই এখানে কাজ করুন এবং নিজেদেরকে সমৃদ্ধ করুন। আর অবশ্যই জেনে বুঝে কাজ করুন। আমার কাছে অনেক পাওয়ার থাকলে আমি @rme দাদার পোস্টের পরপরই ৪ মিনিট পর ভোট দিতে বসে থাকতাম কারন দাদার পোস্ট প্রায়শই ট্রেন্ডিং এ থাকে।

শিক্ষামূলক সিরিজে আমার লিখা পূর্বের লিখাগুলোর লিঙ্ক নিচে দিয়ে দিলাম। ভাল লাগলে সেগুলোও চোখ বুলিয়ে আসতে পারেন। আশা করি উপকৃত হবেন। ধন্যবাদ।
Line Break Steem.png

শিক্ষামূলক সিরিজে আমার লিখা পূর্বের পোস্টের তালিকাঃ

পর্বশিক্ষামূলক বিষয়
০১মাতৃভাষা ও বেসিক
০২শিখতে শিখতে আয় করুন
০৩কম্পিউটারে কিভাবে ভয়েজ টাইপিং করা যায়
০৪স্টিমিট এর রেপুটেশন কি ও এর হিসাব নিকাশ
০৫কমেন্ট স্প্যামিং ও এর প্রতিকার
০৬কিউরেশন ট্রায়াল বিস্তারিত ও কিভাবে করবেন
০৭ফ্যানবেইস বিস্তারিত ও কিভাবে করবেন
০৮ভোটিং পাওয়ার এর আদ্যোপান্ত
০৯রিসোর্স ক্রিডিট এর আদ্যোপান্ত
১০ডেলিগেশন এর আদ্যোপান্ত
১১একাউন্টের নিরাপত্তা নিয়ে বিস্তারিত
১২সেভিংস ওয়ালেট নিয়ে বিস্তারিত
১৩সয়ংক্রিয় রিওয়ার্ড ক্লেইম কি, কেন ও কিভাবে
১৪অযাচিত ও অপ্রয়োজনীয় মেনশন কি এবং কেন বিরত থাকতে হবে
১৫কিউরেশন ও অথর রিওয়ার্ড কি ও কিভাবে বন্টন হয়

Line Break Steem.png

আমি কেঃ

**আমি সাইফুল বাংলাদেশ থেকে। পেশায় শিক্ষক এবং সাবেক ব্যাংকার। পড়াশুনা করেছি প্রকৌশলবিদ্যায়। স্টিমিট-এ ২০১৯ সাল থেকে নিয়মিত লিখালিখি করে আসছি। আমি সর্বদা একজন শিক্ষানবিস এবং সবার থেকে শিখতে চাই। **

Line Break Steem.png

Intro Steem.gif

অন্যান্য মিডিয়াতে আমার সাথে যুক্ত হতে পারেনঃ

FacebookTwitterInstagram
YoutubeThreeSpeakDTube


Amar Bangla Blog Logo.png


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

ভাইয়া আপনি বরাবরই শিক্ষামূলক পোস্ট করে থাকেন। আপনার আজকের এই পোস্ট থেকে আমার না জানা বিষয়গুলো জানলাম শিখলাম বুঝলাম। আমি আজকের আগে ডিউরেশন সম্পর্কে কিছুই বুঝতাম না। আপনার এই পোস্টটা আমামি অনেক উপকৃত হলাম। যেটুকু অজানা ছিল সেটুকু জানলাম। এবং কি আপনি অনেক সুন্দর করে বুঝিয়ে উপস্থাপনাটি করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল ভাইয়া

সত্যিই খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং একটি শিক্ষামুলক পোস্ট, এ বিষয়ে আগে কোন ধারণা ছিল না।আপনার এই পোস্টটি সত্যিই অনেক কাজে দিবে আমাদের সকলের জন্য। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর শিক্ষনীয় একটি পোষ্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।

আপনি এই পোস্ট থেকে উপকৃত হয়েছেন এটা জেনেই আমি খুশি। অনেক ধন্যবাদ

আপনার পোস্ট গুলো আমাদের নতুন প্রত্যেকের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।‌এই সব বিষয়ে আমার কোন ধারনা ছিলো না। আপনি অনেক সহজ ভাবেই বুঝিয়ে দিয়েছেন।‌ আমি খুব সহজেই বুঝতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া আপনার জন্য শুভকামনা রইলো

আপনার জন্য শুভকামনা রইল

খুব সুন্দর একটি উপকারি পোস্ট।সবার উপকার হবে।ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।

ভাইয়া, আপনার এই পোস্টটি পড়ে আমি অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে পেরেছি। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

খুবই ভালো একটি টিউটোরিয়াল ভাই। স্টিমের অন্য বিষয়ে সামান্য ধারণা থাকলেও। এই ভোটিং রিউওয়ার্ড বন্টনের হিসাব টার প্রতি অধিকাংশ জানে না। খুবই সুন্দর এবং শিক্ষামুলক একটি পোস্ট। ধন্যবাদ ভাই শেয়ার করার জন্য।।

আপনাকেও ধন্যবাদ। এটি আসলে অনেকেই জানেনা তাই খুঁটিনাটি বিষয়গুলো সহ বিস্তারিত আলোচনা করেছি

ধন্যবাদ ভাই।।

ভাইয়া আপনি প্রতি মূহুর্তেই আমাদের নতুন নতুন সব কিছুই উপহার দিয়ে যাচ্ছেন। যা আমাদের জন্য অনেক বেশি উপকারের।
অনেক বেশি ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।
অনেক কিছু ক্লিয়ার করে দিলেন আপনি।

একদমই সঠিক নিশানার একটা পোস্ট।
আমি বলবো আপনার যতগুলি পোস্ট আমি পড়েছি সবথেকে চমৎকার লাগলো আজকের এই পোস্ট। সত্যিই দারুন ♥️

আপনি আমার পোস্ট খুবই মনোযোগ দিয়ে পড়েন, এটা এই মন্তব্য থেকে প্রমানিত কারন আমিও জানি এই পোস্টটি সেরা ছিল অন্যগুলোর চেয়ে। ধন্যবাদ ভাই। সবাই উপকৃত হলেই ভাল লাগে

অবশ্যই ভাই। আপনার এই পোস্টের মাধ্যমে অনেকেই উপকৃত হবেন। আমি খোলামেলা কথা বলি ভাই সবসময়ই, আপনার শিক্ষামূলক পোস্টের জন্য সবার আপনার প্রতি সম্মানের মাপকাঠি অনেক উপরে চলে গেছে। আমরা আপনাকে একজন শিক্ষক হিসেবে মানি। ভবিষ্যতেও আমরা সত্যিই অপেক্ষায় আছি আপনার সুন্দর পোস্ট গুলোর জন্য।
শুভ কামনা অবিরাম 💌

অনেক ধন্যবাদ। আরো অনেক টপিক আছে। আসছে

অনেক সুন্দরভাবে বুঝিয়েছেন। কিন্তু একটা প্রশ্ন।
আমি কিউরেশন রেওয়ার্ড পাই না কেন?

আপনার ভোটিং পাওয়ার কম হয়ত। ভোটিং পাওয়ার নিয়ে আগে পোস্ট করা আছে। সেটা পড়ে নিতে পারেন।

দারুন উপস্থাপনা ছিলো।অনেক সুন্দরভাবে বিষয়টি তুলে ধরেছেন

শিক্ষামূলক একটি পোস্ট। আপনি এই পোস্টের মাধ্যমে অনেক কিছু বুঝিয়েছেন বেশ কিছু জিনিস সম্পর্কে জানতে পারলাম আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে । ধন্যবাদ আপনাকে জ্ঞান মূলক একটি পোস্ট আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য।