ফুড ফটোগ্রাফি

in hive-129948 •  6 days ago 

নমস্কার

কেমন আছেন বন্ধুরা? গরমের তীব্রতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।ভালো থাকাটাই বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে যেন।বৃষ্টি হওয়ার ভাব হয়েও হচ্ছে না।যাইহোক তারপরও আশা করি সবাই ভালো আছেন।আজ চলে আসলাম আমি @green015 যথা নিয়মে আপনাদের মাঝে ফুড ফটোগ্রাফি পোষ্ট শেয়ার করতে।

ফুড ফটোগ্রাফি:

বন্ধুরা,প্রতিনিয়ত আমি ভিন্ন ভিন্ন পোষ্ট করতে ও লিখতে ভালোবাসি।তাই আজ আমি আপনাদের সামনে আবারো উপস্থিত হয়েছি সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী ফুড ফটোগ্রাফি নিয়ে।যদিও একটি মাত্র রেসিপি ছাড়া বাকি সমস্ত রেসিপি আমি এখনো আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করিনি।তো পরবর্তীতে কখনো ধাপে ধাপে ছবি তুলে অবশ্যই আপনাদের সঙ্গে রেসিপি প্রস্তুত করে উপস্থাপন করবো।আশা করি রেসিপিগুলি ভালো লাগবে আপনাদের কাছে।তো চলুন শুরু করা যাক---

আলোকচিত্র: 1

IMG_20240627_162404.jpg

পাতি কাঁকড়ার ঝুরঝুরে ঘিলু ভাজি

পাতি কাঁকড়ার ঘিলুর তৈরি রেসিপি আমার খুবই প্রিয়।আসলে কলকাতা থেকে বর্ধমানে আসার পর এই প্রথম পাতি কাঁকড়া খেলুম।যদিও আগে প্রায় সময় খাওয়া হতো।কিন্তু বর্ধমানে পাতি কাঁকড়া পাওয়া না যাওয়াতে 5 বছর খাওয়া হয়নি।যাইহোক পাতি কাঁকড়ার এই টুকটুকে লাল ঝুরঝুরে ঘিলু ভাজি দিয়ে একথালা ভাত নিমিষেই খাওয়া যায়।এতটাই দুর্দান্ত স্বাদ যে,একবার খেলে বারবার খাওয়ার প্রতি আগ্রহ জাগে।

আলোকচিত্র: 2

IMG_20240627_162456.jpg

ওলের ডাটা দিয়ে ডিমলে পুটি মাছের ঝোল

পুঁটি মাছ আমার খুবই প্রিয়।কারন এটি বেশ উপকারী।আর আমাদের প্রিয় বড় দাদারও পুটি মাছ খুবই প্রিয়।আমাদের ক্ষেতের ওলের ডাটা ও পুকুরের জ্যান্ত পুটি মাছ দিয়ে এই ঝোল রেসিপিটি করা হয়েছিলো।গরমের দিনে এমন ঝোল রেসিপি খেতে অনেক ভালো লাগে।আর এই সময়ে প্রত্যেকটি পুঁটি মাছের পেটেই ডিম থাকে বলে খেতে বেশ মজার লাগে।

আলোকচিত্র: 3

IMG_20240627_162427.jpg

পাতি কাঁকড়ার পিঠা

ছোটবেলা থেকেই পাতি কাঁকড়ার প্রত্যেকটি রেসিপি আমার অত্যন্ত প্রিয়।যদিও আমার হালকা এলার্জির সমস্যা রয়েছে তবুও আমি কাঁকড়া খাওয়া ছাড়ি না।পূর্বে গ্রামের বাড়িতে বস্তায় বস্তায় কাঁকড়া ধরে এনে মাটির ইয়া বড় চারিতে রাখা হতো দেখতাম।আর বর্তমানে সেই কাঁকড়া চড়া দামে কিনে খেতে হচ্ছে।যাইহোক এই কাঁকড়ার পিঠাগুলি কোনোরকম বেসন ছাড়াই তৈরি করা।বিভিন্ন মসলা সমন্বয়ে কাঁকড়ার শাস ও ঘিলু দিয়ে এটি তৈরি করা হয়েছে।আর বেসন ছাড়া তৈরি করাতে পিঠার প্রকৃত স্বাদটি পাওয়া যায়, যেটা মুখে লেগে থাকার মতোই।

আলোকচিত্র: 4

IMG_20240627_162524.jpg

আলু ও ডাটা দিয়ে রুই মাছের ঝোল

রুই অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মাছ।যেটা আমাদের বাড়ির ডাটা দিয়ে রান্না করা হয়েছিল আলুর সমন্বয়ে।আর গরমের সময় ডাটা খেতে যেমন ভালো লাগে তেমনি উপকার পাওয়া যায়।এই রেসিপিটি খেতে অনেক স্বাদের হয়েছিল।আর এটি আমি টিউশন পড়ে বাড়ি ফিরে প্রকৃতির মাঝে বসে বসে খেয়েছিলাম।দুপুরে নিজ বাড়ির গাছের ছায়ায় বসে খাওয়ার মজাটাই আলাদা।

আলোকচিত্র: 5

IMG_20240627_162339.jpg

চিংড়ি ভূতি বাটা দিয়ে আম ভাজি

কয়েকদিন আগে এই রেসিপিটি আমি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করেছিলাম।আসলে চিংড়ি মাছের ভূতিগুলি ভাজি করার পর কেমন খচখচে খেতে লাগে।তাই কাঁচা অবস্থায় মিহি করে বেঁটে কাঁচা আমের সঙ্গে ভাজি করেছি।গরমের দিনে হালকা টক জাতীয় এই রেসিপিটি খেলেই যেন মনে হয় খাবারে পরিপূর্ণতা পেয়েছে।এছাড়া মুখের রুচিও ফিরে আসে।

আলোকচিত্র: 6

IMG_20240627_162553.jpg

ভর্তা ও ভাজিতে থালি সাজানো

এখানে ভাতের থালিটি সাজানো হয়েছে দুই প্রকার ভর্তা ও এক প্রকার ভাজি রেসিপি দিয়ে।আলু ভর্তা, পটল ভর্তা ও ভেন্ডি ভাজি দিয়ে।যেগুলো খেতে দারুণ টেস্টি ছিল।এটিও আমি প্রকৃতির মাঝে বসে খেয়েই উপভোগ করেছিলাম।

আলোকচিত্র: 7

IMG_20240627_162634.jpg

পাকা বিচিকলার ছড়া

সবশেষে শেয়ার করেছি পাকা বিচিকলার ছড়া।এগুলো আমাদের বাড়ির গাছের।অনেকেই আবার একে ডয়রা কলা নামে চিনে থাকেন।এই কলার ভিতরে প্রচুর পরিমাণে বিচি থাকে বলে এর নাম বিচিকলা।এটি কাঁচা ও পাকা উভয় অবস্থায় খাওয়া যায় আর খুবই উপকারীও বটে।তবে মিষ্টি এই পাকা বিচিকলা বিচিসহ খেলে কৃমির উপকার পাওয়া যায়।


আশা করি আমার আজকের ফুড ফটোগ্রাফিগুলি আপনাদের সকলের কাছেই ভালো লাগবে।পরের দিন আবার নতুন কোনো বিষয় নিয়ে হাজির হবো আপনাদের মাঝে, ততক্ষণ সকলেই ভালো ও সুস্থ থাকবেন।

পোষ্ট বিবরণ:

6nSeSEzKEwjJN68tMqgZXvpyk1cf2ihqXgmWESDgXSh21PkpkXyXwzmWEkSA7U2PjRr7VoGxjyzQFnZHCkVBWn57JTVUvY7omc512mhJJX...vDZX3Fcaov38Zxjxq21rAE9wN1b8HnrBKZamZjaRXZMJVUcaVKGLWFRFVNG6MXCo9ptvvGTefY61oasZ4TrQFVwMiYWBFUH8ivxFm1LbtvBRqtkowye4ZCeEyk.png

শ্রেণীফটোগ্রাফি
ডিভাইসpoco m2
অভিবাদন্তে@green015
লোকেশনবর্ধমান

3DLAmCsuTe3bV13dhrdWmiiTzq9WMPZDTkYuSGyZVu3GHrVMeaaa5zs2PBqZqSpD3mqpsYSX3wFfZZ5QwCBBzTwH9RFzqAQeqnQ3KuAvy8Nj1ZK1uL8xwsKK6MgDT8xwdHqPK76Y63rPyW9N4QaubxdwM3GV2pD.gif

আমার পরিচয়
আমি রিপা রায়।আমার স্টিমিট ইউজার আইডি @green015.আমি একজন ভারতীয়।আমি একজন বাঙালি হিসেবে গর্ববোধ করি।আমি অনার্স তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী।বাংলা ভাষায় মন খুলে লেখালেখি করতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত।

IMG_20240429_201646.jpg
আমি সবসময় ভিন্নধর্মী কিছু করার চেষ্টা করি নিজের মতো করে।কবিতা লেখা ও ফুলের বাগান করা আমার শখ।এছাড়া ব্লগিং, রান্না করতে, ছবি আঁকতে,গল্পের বই পড়তে এবং প্রকৃতির নানা ফটোগ্রাফি করতে আমি খুবই ভালোবাসি।

Posted using SteemPro Mobile

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

Thanks.

জিভে জল আনা ছবি সব। বাড়ির ঘরেলা খাবার দেখলে খুব লোভ হয়৷ দারুণ সব রান্না। কতদিন খাই না৷ কাঁকড়ার পিঠে টা অভিনব৷

হ্যাঁ দিদি,এগুলো সবই আমাদের বাড়ি তৈরি রেসিপি।তাই অনেক স্বাদের আর এই কাঁকড়ার রেসিপিগুলি আপনার কাছে নতুন মনে হলেও আমাদের কাছে কিন্তু বেশ পুরোনো।যাইহোক ধন্যবাদ এবং স্বাগতম আপনাকে দিদি।💐

খাবারের ফটোগ্রাফিগুলো দেখলেই লোভ লেগে যায়। আপনার আজকের সবগুলো খাবার নিজের তৈরি জেনে ভালো লাগলো। কাকড়া কখনো খাওয়া হয়নি। কাকড়ার ঘিলু ভুনা দেখতে লোভনীয় লাগছে। তাছাড়া চিংড়ির ভুতি কি বুঝতে পারলাম না। কিন্তু বরা যেহেতু খেতেতো নিশ্চয়ই মজাদার হয়েছিলই। ভালো লাগলো আপনার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে।

  ·  6 days ago (edited)

কাকড়ার ঘিলু ভুনা দেখতে লোভনীয় লাগছে। তাছাড়া চিংড়ির ভুতি কি বুঝতে পারলাম না।

হ্যাঁ আপু,এগুলো সবই আমার নিজের তৈরি তবে সময়ের অভাবে সম্পূর্ণ রেসিপিগুলি তুলতে পারিনি তাই একটি করে ছবি সংগ্রহ করে রেখেছিলাম।আর এটি কিন্তু ঠিক কাঁকড়ার ঘিলুর ভুনা নয়,ঝুরঝুরে ভাজি।আর চিংড়ির ভূতি হলো বড় চিংড়ি মাছের মাথার দিকের চোখের অংশ আপু।আপু লিংক দিলাম নীচে,,ধন্যবাদ আপনাকে।

https://steemit.com/hive-129948/@green015/daffa56d2e8ef

অসম্ভব সুন্দর হয়েছে আপনার করা ফুড ফটোগ্রাফি গুলো। অনেক সুন্দর ভাবে গুছিয়ে প্রতিটি ফটোগ্রাফি উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইলো।

ধন্যবাদ ভাইয়া, সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

আপু আপনি আমাদের মাঝে মজার কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি করেছেন। প্রত্যেকটি খাবারের ফটোগ্রাফি অসাধারণ ছিল দেখেই লোভ লেগে গেল।খাবার গুলো দেখেই মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। অনেক ভালো লাগলো আপনার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ধন্যবাদ আপু আপনাকে।

আসলেই অনেক সুস্বাদু ছিল আপু,ধন্যবাদ আপনাকে ও।

আপু আপনি আজকে বেশ কয়েকটি মুখরোচক খাবারের ফটোগ্রাফী আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার তোলা প্রতিটি খাবারের ফটোগ্ৰাফী আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। বিশেষ করে আমার কাছে চিংড়ি ভূতি বাটা দিয়ে আম ভাজি রেসিপির ফটোগ্রাফী টি একটু বেশি ভালো লেগেছে।এই রেসিপি টি দেখে মনে হচ্ছে একটি ইউনিক রেসিপি।

হ্যাঁ ভাইয়া, রেসিপিটি নিজ প্রচেষ্টায় ইউনিকভাবে তুলে ধরে শেয়ার করেছিলাম কিন্তু দুঃখের বিষয় কোনো সাপোর্ট পায়নি।যাইহোক ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনি আজকে এত মজার মজার কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো দিদি। পাতি কাঁকড়ার দুইটা রেসিপি শেয়ার করেছেন। যদিও এগুলো আমার কাছে অনেক বেশি ইউনিক লেগেছে, তবে দেখে তো মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু ছিল। এরকম মজাদার এবং লোভনীয় রেসিপিগুলো দেখলে সত্যি অনেক লোভ লেগে যায়। পাতি কাঁকড়ার পিঠা দেখে আমার তো অনেক বেশি খেতে ইচ্ছে করতেছে দিদি। যাই হোক ধন্যবাদ খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো ভাগ করে নেওয়ার জন্য।

হ্যাঁ আপু,কাঁকড়ার রেসিপি মানেই দুর্দান্ত স্বাদের।সুযোগ হলে অবশ্যই খেয়ে দেখবেন, ধন্যবাদ আপনাকে।

বাহ আজকে তো আপনি খুব মজার মজার কিছু ফুড ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার কাছে খুব ভালো লাগলো। তবে কাঁকড়ার ঘিলুর ফটোগ্রাফিটি দেখে আমার বেশি ভালো লাগলো।এই ধরনের ফটোগ্রাফি দেখলে নিজের কাছেও খুব ভালো লাগে। চমৎকার মজার ফুড ফটোগ্রাফি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার সুন্দর মন্তব্য পড়ে ভালো লাগলো, ধন্যবাদ ভাইয়া।

বিভিন্ন ধরনের ফুট ফটোগ্রাফি দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। বেশ কয়েকটা নতুন খাবারের সাথে পরিচিত হলাম। খুবই লোভনীয় লাগছে প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি। বিশেষ করে কাঁকড়ার ঝুরঝুরে ঘিলু ভাজির ফটোগ্রাফি আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ দিদি এত লোভনীয় সব ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।

আপনি নতুন খাবারের সঙ্গে পরিচিত হতে পারলেন এতেই আমার ফটোগ্রাফি করা সার্থক, ধন্যবাদ আপু।

কাঁকড়ার তৈরি দুইটা খাবার আমার কাছে বেশ লোভনীয় এবং আকর্ষণীয় লেগেছে। দারুণ ছিল ঐ দুইটা খাবারের ফটোগ্রাফি। পাশাপাশি অন্য খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো বেশ করেছেন। সবমিলিয়ে দারুণ ছিল। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।।

কাঁকড়ার তৈরি রেসিপিগুলি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাইয়া,অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ও।

বাহ আপু খুব মজার কিছু খাবার ফটোগ্রাফি করেছেন। আসলে ফুড ফটোগ্রাফি দেখলে অন্যরকম ভালো লাগে। তবে পাতি কাকড়ার পিঠার ফটোগ্রাফি দেখে বেশ ভালই লাগলো। আর ভর্তা এবং ভাজি থালিতে সাজানো ফটোগ্রাফিও বেশ ভালো লাগলো। সত্যি বলতে সবগুলো ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন। এই ধরনের ফুড ফটোগ্রাফি গুলো যতবার দেখি ততই ভালো লাগে।

আপনার সুন্দর মতামত প্রকাশ করার জন্য, ধন্যবাদ আপনাকে আপু।

পাতি কাঁকড়ার ঘিলু কখনো খাওয়া হয়নি। তবে মনে হচ্ছে এই খাবারের টেস্ট অনেক বেশি। এছাড়া অন্যান্য লোভনীয় সব খাবারের ছবিগুলো দেখে ভালো লাগলো আপু। দারুন সব ফটোগ্রাফি সবার মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

ভাইয়া, সত্যিই এর টেস্ট বেশি।সুযোগ হলে অবশ্যই খেয়ে দেখবেন, ধন্যবাদ আপনাকে।

কাঁকড়া আমার এমনিতে খাওয়া হয়েছিল। তবে কাঁকড়া দিয়ে তৈরি করা এই ধরনের মজার মজার রেসিপি গুলো আমি প্রথমবারের মতো দেখলাম। আগে কখনোই আমার এগুলো খাওয়া হয়নি। মজার মজার এবং লোভনীয় খাবারের ফটোগ্রাফি করেছেন, এগুলো দেখতে খুব ভালো লাগতেছে। ভর্তা এবং ভাজি দিয়ে থালা সাজিয়েছেন। এরকম ভর্তা এবং ভাজি, পান্তা ভাত অথবা গরম ভাত যেটাই হোক না কেন জমিয়ে খাওয়া যায়। সবগুলো মজাদার খাবারের ফটোগ্রাফি করে শেয়ার করেছেন এজন্য ধন্যবাদ।

ভাইয়া, সুযোগ পেলে অবশ্যই কাঁকড়ার এই রেসিপিগুলি তৈরি করে খেয়ে দেখবেন।ধন্যবাদ আপনাকে।