নমস্কার
আমার প্রথম অনলাইন ইনকামের অভিজ্ঞতা:
জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত আমাদের শিখতে সাহায্য করে।তেমনি নতুন নতুন অভিজ্ঞতার সঞ্চার করতে পারি আমরা।জীবনের কখন কিভাবে ভালো সময় আমাদের সামনে এসে হাজির হবে তা হয়তো আমরা কেউ জানি না।তেমনি এই অনলাইন দুনিয়ায় আসার আগে এটা ছিল আমার জন্য আলাদা জগত বা আলাদা দুনিয়ার মতো।
আমার দাদা স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হয়েছিল আমাদের কমিউনিটির ফাউন্ডার বড় দাদা ও কো ফাউন্ডার ব্ল্যাক্স দাদার মাধ্যমে।তারপর আমার দাদার মাধ্যমে আমিও @steemit.com প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত হই তার 6 মাস পর।আমার দাদা আমার আইডি খুলে দিয়েছিলো।তারপর থেকেই আমার পথ চলা এই প্ল্যাটফর্মে।আমি প্রথম যেদিন আমার পরিচিতিমূলক একটি পোষ্ট করেছিলাম তখন আমি 8.28 এর ভোট পেয়েছিলাম।তখন অনেক আনন্দ হয়েছিল আমার,কিন্তু পড়াশুনার কারনে আমি এটাকে খুব বেশি গুরুত্ব দেয়নি।কমিউনিটি সম্পর্কে খুব বেশি বুঝতাম না আমি,তাই তেমন আগ্রহ ছিল না।তখন কোনো নিয়ম ছিল না কিংবা ছোট ছোট অসংখ্য কমিউনিটিও ছিল না।তাই শুধুমাত্র সেই পোষ্ট সংক্রান্ত ট্যাগ ব্যবহার করেই পোষ্ট করা যেত।কিন্তু মাঝে মাঝেই মন চাইলে পোষ্ট করতাম আমি।
করোনা আশার পর থেকেই পুরো জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে সকলকে।তেমনি আমিও করোনাকালীন সময়ে উচ্চ মাধ্যমিক দেওয়ার পর ফ্রি সময় কাটাচ্ছিলাম ঘরে বসেই।সেই সময়েই বড় দাদার তৈরি "আমার বাংলা ব্লগে"যুক্ত হয়ে বাংলা ভাষায় নিয়মিত পোষ্ট করতে শুরু করি।তখন থেকেই কমিউনিটির উপর আলাদা ভালোবাসা জন্মায়।কমিউনিটির প্রথম দিকে রাত জেগে পোষ্ট চেক করে দেখতাম কয়টা কমেন্ট পড়ছে,কত ভোট পড়ছে।তখন খুবই কম ভোট পেয়েও খুশিতে আত্মহারা হয়ে যেতাম আমি।
প্রথমের দিকে যেহেতু তেমন কাজ করা হতো না তাই খুবই কম টাকা ইনকাম করেছিলাম আমি।আমি আমার টাকা আমার দাদার সঙ্গে যুক্ত করে তুলেছিলাম।আমার প্রথমে টাকা তুলতে কোনো সমস্যা হয় নি,আমি এক হাজার টাকার মতো ইনকাম করেছিলাম অনলাইন থেকে।সেটা আমি আমার বাবার হাতে তুলে দিয়েছিলাম।যেটা আমার কাছে খুবই ভালো একটি মুহূর্ত ছিল।তো এটাই ছিল আমার প্রথম অনলাইন ইনকামের অভিজ্ঞতা।
আশা করি আপনাদের সকলের কাছেও ভালো লাগবে আমার প্রথম অনলাইন ইনকামের অভিজ্ঞতাটি।সকলে ভালো থাকবেন ও সুস্থ থাকবেন।
পোস্ট বিবরণ:
শ্রেণী | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
ডিভাইস | poco m2 |
অভিবাদন্তে | @green015 |
লোকেশন | বর্ধমান |
আমার পরিচয় |
---|
আমি সবসময় ভিন্নধর্মী কিছু করার চেষ্টা করি নিজের মতো করে।কবিতা লেখা ও ফুলের বাগান করা আমার শখ।এছাড়া ব্লগিং, রান্না করতে, ছবি আঁকতে,গল্পের বই পড়তে এবং প্রকৃতির নানা ফটোগ্রাফি করতে আমি খুবই ভালোবাসি।
টুইটার লিংক
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার অনলাইন ইনকামের যাত্রা খুবই সুন্দরভাবে হলো। যেহেতু দাদার মাধ্যমে আপনি জয়েন হয়েছে বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে। আপনি তখন এক হাজার টাকা ইনকাম করেছিলেন মানে অনেক টাকা। সেই থেকে আপনি কমিউনিটি তে কাজ করে যাচ্ছেন শুনে অনেক ভালো লাগলো। প্রথম টাকা বাবার হাতে দেওয়ার অনুভূতি অনেক মজার আপু। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার অনুভূতি অসাধারণ ছিল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলেই বাবার হাতে টাকা তুলে দেওয়ার আনন্দটাই আলাদা রকমের।ধন্যবাদ আপু।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার দাদা আমাদের ছোট দাদার মাধ্যমে এস্টিমেট প্ল্যাটফর্মে এসেছেন। আর আপনি আপনার দাদার মাধ্যমে এস্টিমেট প্ল্যাটফর্মে এসে প্রথমবারের মতো অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করা শুরু করেছেন। প্রথম দিক দিয়ে পড়াশুনার কারণে তেমন সময় দিতে পারেননি।কিন্তু করোনা কালীন সময়ে খুব ভালোভাবে এই প্লাটফর্মের সাথে জড়িয়ে পড়েন।আপনার প্রথমবার অনলাইন ইনকামের গল্পটি পড়ে আমার অনেক ভালো লাগলো। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল দিদি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমার দাদার বন্ধু ব্ল্যাক্স দাদা,সেই সূত্র ধরেই প্ল্যাটফর্মে আসা।ধন্যবাদ ভাইয়া।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রথমেই আপনাকে কনটেস্ট ৪৩ এর জন্য শুভকামনা জানাই।আপনার প্রথম ইনকাম স্টিমিট প্ল্যাটফর্ম থেকে জানতে পেরে অনেক ভালো লাগলো আপু।প্রথম অনলাইন থেকে ইনকাম,সেটা সবার জীবনেই ভিন্ন এক অনুভূতি।আর সবার এই অনুভূতি জানতে পারলাম এই কনটেস্টটির মাধ্যমে।অনেক ভালো লেগেছে পোস্টটি।ধন্যবাদ আপু সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপু।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit