হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন আছেন সবাই? আশা করছি সবাই ভালো আছেন এবং নিজেদের ভালো রাখার যথেষ্ট চেষ্টা করছেন। আজকে আমি অনুভূতির গল্পের সপ্তম পর্ব আপনাদের সাথে শেয়ার করবো, তবে আজকের পর্বে শেয়ারকৃত ফটোগ্রাফিগুলোর সঠিক লোকেশন হয়তো বলতে পারবো না, কারন দৃশ্যগুলো হাঁটার সময় ক্যাপচার করেছি আর কোলকাতা শহরের অলিগলি খুব একটা চিনি না, না না না অলিগলি না শহরের সড়কগুলো হি হি হি। ঢাকা শহরের মাঝে থাকতে থাকতে অলিগলি নামটা একটু বেশী মুখে চলে আসে। আগের পর্বে শুনেছেন দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করার পর আমরা অবশেষে ট্রেনের টিকেট সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছি। তারপর নতুন পরিকল্পনা করে কিংপ্রস ভাইকে সাথে নিয়ে বের হলাম কোলকাতা শহরের দর্শনীয় স্থানসমূহ দেখার বাসনা নিয়ে। যেহেতু দুপুর হয়ে গিয়েছে লাঞ্চ করতে হবে কিন্তু কিংপ্রস ভাইয়ের পরামর্শে সেটাকে স্থগিত করে হালকা নাস্তা খাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম কিন্তু সেটাও আরো কিছুটা সময় পর।
আগের পর্বে সৌন্দর্যায়িত গঙ্গাতীরের কথা বলেছিলাম, কিংপ্রস ভাই প্রথমে সেখানে নিয়ে গেলেন কারন আমরা তখন শুধুমাত্র চক্রাকার রেলস্টেশনটি দেখেই ফিরে এসেছিলাম গঙ্গাতীর আর দেখা হয় নাই। তাই প্রথমে সেখানে চলে গেলাম। বেশ সুন্দর একটা জায়গা তবে তার পাশেই দেখলাম মিলেনিয়াম পার্ক নামক একটা পার্ক যা অবশ্য তখন বন্ধ ছিলো। গেটের সৌন্দর্য দেখেই বুঝা যাচ্ছে ভেতরটা আরো সুন্দর হবে এবং সবুজ পরিবেশে কিছুটা ভিন্ন অনুভূতি তৈরীর সুযোগ পাওয়া যাবে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য আমরা সেই সুযোগটা পেলাম না। তাই সরাসরি গঙ্গারতীরে চলে গেলাম আর হারিয়ে গেলাম শৈশবের সেই দুর্দন্তপনায়। শিশুদের লাফালাফি এবং নদীর পানিতে ঝাঁপ দেয়ার দৃশ্য, কোথায় যেন হারিয়ে গেলাম আর অতীতের সেই স্মৃতিগুলোকে কল্পনা করতে লাগলাম।
সত্যি আমার শৈশবের পুরো সময়টা কেটেছে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে। বেশীর ভাগ সময় আমি নদীতে গোসল করেছি, প্রায় দুই মাইল পথ হেটে গিয়ে। নদীতে গোসল করে বাড়িতে ফিরতে ফিরতে জামা কাপড় ঠিক শুকিয়ে যেতো। স্কুল ছুটির দিনে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকতাম ছিপ নিয়ে মাছ ধরার জন্য। তবে আমাদের মাছ ধরার কৌশলটা একটু ভিন্ন ছিলো, ছোট চিংড়ি মাছ দিয়ে নদীর বাইল্যা মাছ ধরতাম। দারুণ এক অভিজ্ঞতা ছিলো আমার, কারন সবাই বাইল্যা মাছ ধরতে পারতো না, এখানে একটা কৌশল ছিলো যা সবাই বুঝতে পারতো না। গঙ্গাতীরে এসে দেখলাম পোলাপান বেশ সুন্দর করেই সুযোগটি কাজে লাগাচ্ছেন এবং গোসলের প্রকৃত স্বাদ নিচ্ছেন। সত্যি বলতে নদীতে গিয়ে পানিতে নেমে কয়েকটা ডুব দিয়ে উঠে গেলেই সেটাকে গোসল বলে না, কারন নদী মানেই একটু ভিন্নভাবে গোসল করা এবং ঝাঁপ দেয়ার আসল স্বাদ নেয়া।
আমরা বেশ কিছুটা সময় সেখানে কাটালাম, সুন্দর পরিবেশ বলে কথা, চাইলেই কি সেটা ফেলে আসা যায়? বেশ কিছু ফটোগ্রাফি করলাম আমরা। তারপর সেখান হতে আবার হাঁটা ধরলাম, গন্তব্য আমাদের অজানা হা হা হা। তবে আমরা সবাই কিংপ্রস ভাইতে সুন্দরভাবে ফলো করছি আর উনি বেশ দক্ষতার সাথে চঞ্চল পায়ে হেঁটেই চলছেন। আগে আমি ভাবতাম আমিই বুঝি খুব বেশী পরিমানে হাঁটি কিন্তু সেদিন আমার ভাবনা সম্পূর্ণ ভুল প্রমাণিত হলো এবং কিংপ্রস ভাই যে হাঁটার ক্ষেত্রে আমার থেকে বেশী চঞ্চল এবং দক্ষ সেটা বেশ ভালো ভাবেই বুঝিয়ে দিলেন। সত্যি বলছি একটা সময় আমরা সবাই কিংপ্রস ভাইয়ের কাছে হার মেনেছি হাঁটার ক্ষেত্রে কারন হাঁটতে হাঁটতে বেশ দুর্বল হয়ে গেছিলাম আমরা। কিংপ্রস ভাইয়ের কথা কিছু উপভোগ করতে হলে হাঁটার কোন বিকল্প নেই।
আমরা হাঁটছি আর চারপাশের দৃশ্যগুলো দেখছি, অর্থাৎ কোলকাতা শহরের চারপাশ এবং পুরনো বিল্ডিংগুলো স্থাপনা শৈলী, সাথে কিন্তু ফটোগ্রাফি গতিশীল রেখেছি, কারন আপনাদের সাথে এগুলো শেয়ার করতে হবে না। আরে ভাই কোলকাতা হতে আপনাদের জন্য আর কিছু না পারি কষ্ট করে ফটোগ্রাফি করে নিয়ে আসছি, খালি হাতে ফিরেছি এই কথা কিন্তু কেউ বলতে পারবেন না, হা হা হা। অবশ্য কিংপ্রস ভাই আমাদের প্রতিটি এলাকা এবং সড়ক সম্পর্কে বিস্তারিত বলেছেন কিন্তু কি বলেন তো? পেটে তখন খিদের ঘোড়া তীব্র গতিতে দৌড়াচ্ছে, তাই কিংপ্রস ভাই যা বলছেন তা সবই শুনছি ঠিকই কিন্তু মেমরী পর্যন্ত সেটা যাচ্ছে না, মাঝ পথেই উধাও হয়ে যাচ্ছে হি হি হি।
না না না এটা সত্য যে, ভিন্ন পরিবেশে এবং ফাঁকা সড়কের মাঝে হাঁটতে বেশ ভালোই লাগছিলো। কারন সেদিন রবিবার ছিলো আর রবিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন তাই চারপাশটা বেশ ফাঁকা ছিলো, এই সুযোগটা কিংপ্রস ভাই দারুনভাবে কাজে লাগিয়েছেন। শহরের নানা গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও স্থাপনাগুলোকে আমাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন এবং আমরা সেটাকে ভিন্নভাবে উপভোগ করেছি। সত্যি বলতে কোলকাতা শহরের পুরাতন বিল্ডিংগুলো এখনো ঠিক আগের মতো দাঁড়িয়ে আছে অতীতের স্বাক্ষী হিসেবে। অনেকটা পথ আমরা হেঁটেছি সেদিন, তবে খুব যে বেশী খারাপ লেগেছিলো তা কিন্তু। তাছাড়া কিংপ্রস ভাইয়ের দারুণ একটা যুক্তি ছিলো, এখন যদি ভারি খাবার খাওয়া হয় তাহলে আর কিছু দেখার সময় পাওয়া যাবে না। তাই আমরা কাংখিত স্থানে গিয়েই হালকা পাতলা খাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম যাতে দিনের বাকি সময়টা পরিকল্পনা মাফিক কাজে লাগাতে সক্ষম হই।
তারপর শহরের নানা স্থান ঘুরে মানে নানা সড়ক ঘুড়ে আমরা এক বাসস্টপিস এ দাঁড়ালাম নতুন আরেক অভিজ্ঞতা নেয়ার জন্য, সেটা হলো কোলকাতার বাসে চড়ার। একটা কথা বলে রাখছি কোলকাতার বাসগুলোর ডিজাইন সেই পুরনো আমলের, আমাদের দেশে আমরা যেগুলোকে মুড়ির টিন হিসেবে ডাকতাম। তবে হ্যা, কোন বাসই আমাদের শহরের বাসের মতো লক্কর ঝক্কর না, বরং সবগুলোই দারুণভাবে রং করা এবং একদম নতুন এর মতো চকচকে। আমরা কাংখিত স্থানে আসার পর বাসের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম, কারন দারুণ একটা দর্শনীয় স্থান ভিজিট করতে যাবো আমরা, ভেতরে ভেতরে একটা উত্তেজনা কিছু ঠিক বাড়তে ছিলো আর বাসের জন্য অপেক্ষার সময় কমতে লাগলো। বাকিটা পরের পর্বগুলোতে পাবেন ......
তারিখঃ মার্চ ২৬, ২০২৩ইং।
লোকেশনঃ কোলকাতা শহরের বিভিন্ন স্পট।
ক্যামেরাঃ রেডমি-৯ স্মার্টফোন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
@hafizullah
আমি মোঃ হাফিজ উল্লাহ, চাকুরীজীবী। বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। বাঙালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য লালন করি। ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সমর্থন করি, তবে সর্বদা নিজেকে ব্যতিক্রমধর্মী হিসেবে উপস্থাপন করতে পছন্দ করি। পড়তে, শুনতে এবং লিখতে ভালোবাসি। নিজের মত প্রকাশের এবং অন্যের মতামতকে মূল্যায়নের চেষ্টা করি। ব্যক্তি হিসেবে অলস এবং ভ্রমন প্রিয়।
|| আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে ||
>>>>>|| এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যাঁ হ্যাঁ ভাইয়া, একজন মানুষ কতটা মানবিক হলে এতো কষ্ট করে ফটোগ্রাফি করে আমাদের জন্য নিয়ে আসে 🙂
তবে যাই বলেন বড় ভাইয়ের দেওয়া উপহার সেটা যাই হোক না কেন ছোট ভাইদের কাছে যেন অনেক মূল্যবান 💞 ভালোবাসা নিবেন ভাই 🖤
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বুঝতে হবে তো বিষয়টি, অবশ্যই মূল্যমান না হলে আমার কষ্টকে অমূল্যায়ন করা হবে। হি হি হি
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
খুব ভাল লাগলো আপনার অনুভূতিকেগুলো পড়ে। আপনি কিংপ্রস দাদাকে হারাতে পারেন নি হাঁটাতে।আপনারা হেঁটে হেঁটে কলকাতার সব এলাকা ও ব্লিডিং গুলো দেখতে পেলেন।গাড়িতে উঠে আসলে এসব খুটিনাটি কিছু দেখা সম্ভব ও নয়।যদিও আপনাদের ক্ষুধা পেয়েছিল খুব।খেয়ে এতো কি হবে? আগে সব দেখে নিলেন এটাই তো খুব ভালো হলো।শেষ মেষ বাসের জন্য অপেক্ষা।যাক ঘুরতে গেছেন হেঁটে হেঁটে ঘুরে দেখে নিলেন।সবাই খুব ক্লান্ত এতো হেঁটে।আমরা তো একটু হলেই রিকশায় চড়ে বসি।😶
ধন্যবাদ ভাইয়া অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলেই কিংপ্রস দাদা খুব হাঁটতে পারেন সেটা আমরা বেশ ভালো ভাবেই টের পেয়েছিলাম। আর হ্যা হাঁটার কারনে চারপাশটা সুন্দরভাবে দেখার সুযোগ পেয়েছিলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বাড়ির আশেপাশে নদী না থাকায় নদীতে গোসল করার অনুভূতিটা কেমন তা জানি না। তবে পুকুরে বেশ ভালই অনেকক্ষণ ধরে গোসল করেছি। মনে হচ্ছে সেদিন হাঁটাহাঁটির মাধ্যমে বেশ ভালোই ঘোরাঘুরি করেছিলেন। আর হ্যাঁ ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের জন্য কলকাতা থেকে এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করে নিয়ে আসার জন্য। যাইহোক পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
তবে আমি বেশ ভালো ভাবেই জানি কারন আমার শৈশবটা নদীর পাশেই কেটেছিলো। আসলেই সেদিন আমরা প্রচুর হেঁটেছিলাম, হাঁটার কারনে খিদে দূর হয়ে গিয়েছিলো হা হা হা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কিংপ্রস ভাইয়ের পরামর্শে লাঞ্চ স্থগিত করে হালকা নাস্তা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তাও পরে। প্রথমেই গঙ্গার তীরে গেলেন।আসলেই নদীতে গোসল মানে ডুব দিয়ে উঠে যাওয়া নয়,সময় নিয়ে উপভোগ করা।রবিবার ছুটির দিন থাকায় বেশ নিরিবিলি রাস্তা ছিল,তাই অনেকটা উপভোগ করেছিলেন এবং ফটোগ্রাফি করেছিলেন ভাইয়া।এটা কিন্তু ভালো লেগেছে পুরনো বিল্ডিং গুলো অতীতের সাক্ষী হয়ে এখনও দাড়িয়ে আছে সড়কের আশেপাশে।যাক কোলকাতার বাসে করে দর্শনীয় স্থান ভিজিট করতে গিয়ে অনেকটা ভ্রমণ ও করে ফেললেন।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জ্বী সেদিন রবিবার থাকার কারনে আমরা বেশ সুন্দরভাবে হাঁটার পরিবেশটা পেয়েছিলাম তার সাথে চারপাশের দৃশ্যাবলী।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Congratulations, your post has been upvoted by @dsc-r2cornell, which is the curating account for @R2cornell's Discord Community.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হৃদয়ের টানে কোলকাতা:-সপ্তম পর্বটি পড়ে আবার খুবই ভালো লেগেছে ভাইয়া। ভাইয়া আপনার পোস্টগুলো পড়ে আমি খুবই মজা পাই। ভাইয়া, আপনার শৈশব শীতলক্ষ্যা নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে কেটেছে এটা জানতে পেরে বেশ ভালো লাগলো আমার। আসলে ভাইয়া নদীতে গোসল করার মধ্যে রয়েছে অনাবিল আনন্দ। যাহোক ভাইয়া, কিংপ্রস দাদার সাথে হাঁটতে হাঁটতে কলকাতা শহরের অনেক সুন্দর বিল্ডিং ও স্থাপত্যের দৃশ্য দেখেছেন এটা জানতে পেরে আরো বেশি ভালো লেগেছে আমার। অসাধারণ একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য প্রিয় ভাইয়া আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
নদীতে গোসল করার আলাদা একটা মজা আছে, শৈশবের অধিকাংশ দুষ্টমি ছিলো নদী কেন্দ্রিক। ধন্যবাদ
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাইয়া চকলেট বয় কে তো হাটাঁতে হারানো সহজ নয়। হ্যাংলা পাতলা বলে কথা। সমস্ত শহর হেটেঁ হেটেঁ বেড়িয়েছেন। তাও আবার না খেয়ে। ভালই করেছেন। আরে খাবার দাবার তো সারাজীবনই করা যাবে। কিন্তু সারা জীবন তো কলকাতা শহর টিকে আর ঘুরে দেখা যাবে না। হি হি হি। তবে আমি হলে কিন্তু পারতুম না। ধাপাস করে পড়ে যেতুম। তবে আপনারা না হাঁটলে তো আর আমরা এত কলকাতা শহরের এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখতাম না। ফটোগ্রাফি দেখেই তো পেট ভরে গেছে। মনে হয় কলাকাতায় না গেলেও চলবে। হি হি হি। বেশ মজার ছিল সপ্তম পর্ব। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একদম ঠিক বলেছেন, আমাদের এটা বুঝতে বেশ কিছুটা সময় লেগেছিলো হা হা হা। পরের পর্বগুলো একটু দেরীতে আসবে, মাঝে একটু গ্যাপ দিবো এবার।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একটানা সবগুলো পর্ব পড়লাম। এই ধরনের পোস্ট পড়তে আমার কাছে সব সময় মজা লাগে। বিশেষ করে ট্রাভেল পোস্টগুলি। আপনারা তিনজন একসাথে বেশ ভালোই সময় কাটিয়েছেন বুঝতে পারছি। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit