সবাইকে-অভিনন্দন
আমি @hayat221 বাংলাদেশ🇧🇩🇧🇩 থেকে
ভালোবাসা নিবেন,
আজ- ৮ই, চৈত্র / ১৪২৮ , বঙ্গাব্দ / বসন্তকাল / বুধবার /
আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আমিও অনেক ভালো আছি। বরাবরের মত আমার বাংলা ব্লগের সকল সদস্য কে ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের পোস্ট শুরু করতে চলেছি,আবোল-তাবোল জীবনের গল্প " বাবার ভালোবাসা "। আমি আজকে শেয়ার করতে চলেছি,। চলুন তাহলে দেখে নেয়া যাক।
বাবা তুমি জীবনে কতটার ঢল। যার আছে সে মূল্য দিতে জানে না। যার নেই সেই বুঝে বাবার গুরুত্বটা।
প্রথমেই বলে নেই, জানিনা কতটা সুন্দর লিখতে পারবো। আজকে আমি বাবাকে উৎসর্গ করে একটা পোস্ট তৈরী করতে চলেছি। আশা করি আপনারা সবাই মনোযোগ সহকারে পড়বেন। চলুন আর দেরি না করে শুরু করা যাক।
বাবা তুমি কেমন আছো? আশাকরি অনেক ভালোই আছো। যাইহোক বাবা প্রত্যেকের জীবনে এক অমূল্য সম্পদ। মাথার উপরে বাবা নামে শব্দটা অর্থাৎ ছাদটা আমাদের বড়ই প্রয়োজন। এককথায় মাথার ওপরে যে ছাদ থাকে সেটাই হচ্ছে বাবা। আমি যখন ছোট ছিলাম তাদের হাত ধরেই আমরা বড় হয়েছি। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম আর ভালোবাসা শুধুমাত্র আমাদের জন্যই ছিল। তারা নিজের কথা না ভেবে সব সময় আমাদের কথাই ভাবত। তারা খাওয়ার সময় আমরা উপস্থিত থাকলেও তারা আমাদের প্রতি চিন্তা করত যে আমরা খেয়েছি কিনা। এসব কিছু চিন্তা-ভাবনা করার পরেই তারা মুখে দিত খাবার। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে আমার বড় হয়ে উঠেছি। আমাদের গর্ব করতে গিয়ে কখন যে তাদের সবাই চলে গেছে এটা তারা কখনো মনের ভিতর মানতেন না। চিন্তায় করতো না তাদেরও একটা জীবন রয়েছে। যাই হোক আমাদের কারো অজানা নয় বাবা নামক শব্দটা। কি না করেছে আমাদের জন্য। এটা আমরা সবাই প্রত্যেকের জায়গা থেকে একটু চিন্তা-ভাবনা করলে বুঝতে পারবে। এটা বলার কারণ হচ্ছে, প্রত্যেকটা বাবা প্রত্যেক জনের কাছে একটা রাজা এটা আমাদের দিক থেকে। আর বাবারা বলে প্রত্যেকটা সন্তান আমার কাছে রাজা।
যাই হোক তারা আমাদের জন্য অনেক সময় পার করেছেন। সময় পার করতে করতে কখন যে সময় পেরিয়ে গেছে তা কখনোই বুঝতে পারেনি। এখন আমাদের সময় এসে গেছে। আমার দৃষ্টিকোণ থেকে কিছু কথা বলতে চাই। আমরা বা তাদের অনেকেই অনেক জায়গা থেকে অবহেলা করি। তাদেরকে তাদের যে একটা সর্বশ্রেষ্ঠ সম্মান রয়েছে তা আমরা পরিহার করি। কিছুদিন আগের কথা অর্থাৎ নিজের চোখে দেখা। আমাদের প্রতিবেশী এক তার বাবাকে অস্বীকার করল। কেন করল এমন ধরনের কাজ। পারবি একবারও বুক কেঁপে উঠল না। মনে পড়লো না সেই ছোটবেলার কথা। যে বাবার হাত ধরে হাঁটতে শুরু করেছে সে সবকিছু ভুলে গেছে। আসলেই তাই ভুলে গেছিল আমার ঐ প্রতিবেশী। বাবা ও ছেলে সহ বেশি বড়লোক না মধ্যবিত্ত। তাদের কাতারে আমরাও সমান। তাকে বড় করানোর জন্য তার বাবা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন দিনের পরে দিন। তার শিক্ষা নিয়েই তিনি একজন সমাজে স্কুল শিক্ষকের শিক্ষকতা করেন। কিন্তু জানিনা তার মনুষ্যত্ববোধ কাজ করে কিনা তিনি একজন স্কুল শিক্ষক হওয়ার পরেও। তার বাবাকে তিনি অযথায় বকাবকি ও পরিহার করত সব সময়। ওই শিক্ষকের কাছ থেকে কি শিক্ষা নিতে পারি যে কিনা নিজের বাবাকেই অবহেলা করে। তার পরেও আমি কিছু বলতে চাই আমার দৃষ্টিকোণ থেকে জানিনা তার মাঝে মনুষত্ববোধ আছে কিনা।
আমরা অনেকেই অনেক ভালো দেখি, যে অনেকেই অনেক ভাবে স্ট্যাটাস দিয়ে থাকে, ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ। যেমনটা, ভারত তথা সন্তান যারা কম শিক্ষিত হয়ে স্ট্যাটাস দেয় তার জীবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া হল তার সহধর্মিনী। আমি মনে করি এখানে সহধর্মিনী না যদি বলতে হয় বাবার কথাই বলতে হবে। আমাদের জন্য বাবা কি নাই করেছেন। এসব কিছু ক্ষনিকের মধ্যেই ভুলে গিয়ে স্ট্যাটাস দেয়।
বাবা তুমি কেমন আছো? আশাকরি অনেক ভালোই আছো। যাইহোক বাবা প্রত্যেকের জীবনে এক অমূল্য সম্পদ। মাথার উপরে বাবা নামে শব্দটা অর্থাৎ ছাদটা আমাদের বড়ই প্রয়োজন। এককথায় মাথার ওপরে যে ছাদ থাকে সেটাই হচ্ছে বাবা। আমি যখন ছোট ছিলাম তাদের হাত ধরেই আমরা বড় হয়েছি। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম আর ভালোবাসা শুধুমাত্র আমাদের জন্যই ছিল। তারা নিজের কথা না ভেবে সব সময় আমাদের কথাই ভাবত। তারা খাওয়ার সময় আমরা উপস্থিত থাকলেও তারা আমাদের প্রতি চিন্তা করত যে আমরা খেয়েছি কিনা। এসব কিছু চিন্তা-ভাবনা করার পরেই তারা মুখে দিত খাবার। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে আমার বড় হয়ে উঠেছি। আমাদের গর্ব করতে গিয়ে কখন যে তাদের সবাই চলে গেছে এটা তারা কখনো মনের ভিতর মানতেন না। চিন্তায় করতো না তাদেরও একটা জীবন রয়েছে। যাই হোক আমাদের কারো অজানা নয় বাবা নামক শব্দটা। কি না করেছে আমাদের জন্য। এটা আমরা সবাই প্রত্যেকের জায়গা থেকে একটু চিন্তা-ভাবনা করলে বুঝতে পারবে। এটা বলার কারণ হচ্ছে, প্রত্যেকটা বাবা প্রত্যেক জনের কাছে একটা রাজা এটা আমাদের দিক থেকে। আর বাবারা বলে প্রত্যেকটা সন্তান আমার কাছে রাজা।
যাই হোক তারা আমাদের জন্য অনেক সময় পার করেছেন। সময় পার করতে করতে কখন যে সময় পেরিয়ে গেছে তা কখনোই বুঝতে পারেনি। এখন আমাদের সময় এসে গেছে। আমার দৃষ্টিকোণ থেকে কিছু কথা বলতে চাই। আমরা বা তাদের অনেকেই অনেক জায়গা থেকে অবহেলা করি। তাদেরকে তাদের যে একটা সর্বশ্রেষ্ঠ সম্মান রয়েছে তা আমরা পরিহার করি। কিছুদিন আগের কথা অর্থাৎ নিজের চোখে দেখা। আমাদের প্রতিবেশী এক তার বাবাকে অস্বীকার করল। কেন করল এমন ধরনের কাজ। পারবি একবারও বুক কেঁপে উঠল না। মনে পড়লো না সেই ছোটবেলার কথা। যে বাবার হাত ধরে হাঁটতে শুরু করেছে সে সবকিছু ভুলে গেছে। আসলেই তাই ভুলে গেছিল আমার ঐ প্রতিবেশী। বাবা ও ছেলে সহ বেশি বড়লোক না মধ্যবিত্ত। তাদের কাতারে আমরাও সমান। তাকে বড় করানোর জন্য তার বাবা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন দিনের পরে দিন। তার শিক্ষা নিয়েই তিনি একজন সমাজে স্কুল শিক্ষকের শিক্ষকতা করেন। কিন্তু জানিনা তার মনুষ্যত্ববোধ কাজ করে কিনা তিনি একজন স্কুল শিক্ষক হওয়ার পরেও। তার বাবাকে তিনি অযথায় বকাবকি ও পরিহার করত সব সময়। ওই শিক্ষকের কাছ থেকে কি শিক্ষা নিতে পারি যে কিনা নিজের বাবাকেই অবহেলা করে। তার পরেও আমি কিছু বলতে চাই আমার দৃষ্টিকোণ থেকে জানিনা তার মাঝে মনুষত্ববোধ আছে কিনা।
আমরা অনেকেই অনেক ভালো দেখি, যে অনেকেই অনেক ভাবে স্ট্যাটাস দিয়ে থাকে, ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ। যেমনটা, ভারত তথা সন্তান যারা কম শিক্ষিত হয়ে স্ট্যাটাস দেয় তার জীবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া হল তার সহধর্মিনী। আমি মনে করি এখানে সহধর্মিনী না যদি বলতে হয় বাবার কথাই বলতে হবে। আমাদের জন্য বাবা কি নাই করেছেন। এসব কিছু ক্ষনিকের মধ্যেই ভুলে গিয়ে স্ট্যাটাস দেয়।
আসুন আমরা সবাই একবার পরিহার করি। প্রত্যেকে প্রত্যেকের জায়গা থেকে বাবাকে সম্মান প্রদর্শন করি। তারাই আমাদের এমন পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। তাদের অবদান তুলে ধরি।
ধন্যবাদ সবাইকে আমার অনুচ্ছেদটি ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য। কিছু কথার মাধ্যমেই বাবাকে উৎসর্গ করে দিলাম। জানিনা কতটা পেরেছি। চেষ্টা করতে তো কোনো সমস্যা নেই।
আশাকরি আপনাদের সবার ভালো লেগেছে। ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। এর মধ্যে কোনো রকম ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন। আবারো ধন্যবাদ জানাই আমার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যকে। সবার সুস্থতা কামনা করে আজকে এখানেই শেষ করলাম।
শুভেচ্ছান্তে-
@hayat221