পরে ইমরান তাদের সবাইকে কথা বলে শান্ত করে। তখন সবাই মিলে ইমরানকে চেপে ধরে চেয়ারম্যান ইলেকশন করার জন্য। এলাকার লোকজন সবাই ইমরানকে বলতে থাকে তুমি এলাকার চেয়ারম্যান হলে আমাদের আর কোন দুঃখ কষ্ট থাকবে না। কিন্তু ইমরান এই প্রস্তাবে কিছুতেই রাজি হয় না। সে এলাকার লোকজনকে বলে আমি কখনোই রাজনীতিতে আসবো না। এলাকার লোকজন তখন তাকে পাল্টা যুক্তি দেয়। তোমার রাজনীতি করার কোন প্রয়োজন নেই। তুমি শুধু ইলেকশন করবে।
ইলেকশনে তোমাকে এক টাকাও খরচ করতে হবে না। আমরা এলাকার লোকজন চাঁদা তুলে তোমার ইলেকশনের খরচ জোগাড় করবো। তুমি সারা জীবন আমাদের জন্য কাজ করে এসেছো। এখন আমাদের এই আবদারটা তোমাকে রাখতেই হবে। ইমরান শেষ পর্যন্ত তাদের কাছ থেকে কিছুটা সময় চায়। সেদিন বাড়িতে ফিরে ইমরান তার বাবা মার সাথে এই বিষয়ে কথা বলে। কিন্তু তার বাবা মা দুজনেই তাকে পরিষ্কার জানিয়ে দেয়। এই সমস্ত নোংরা কাজের ভেতরে যাওয়া যাবে না। (চলবে)
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।